প্রতিনিধি
রাজশাহী: রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় রেকর্ড ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টার মধ্যে তাঁরা মারা যান।
এর মধ্যে করোনা পজিটিভ ছিলেন নয়জন। বাকি ১৬ জন মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। রামেক হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টায় এটিই সর্বোচ্চ মৃত্যু। এর আগে গত ২৪ জুন সর্বোচ্চ ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
আজ মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালের দৈনিক প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনা পজিটিভ নয়জনের মধ্যে নাটোরের দুজন, চুয়াডাঙ্গার একজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনজন এবং তিনজন রাজশাহীর বাসিন্দা ছিলেন। উপসর্গ নিয়ে রাজশাহীর আরও নয়জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন, নাটোরের তিনজন ও নওগাঁর দুজন করে মারা গেছেন।
এদের মধ্যে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ১২ জন। নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) ও তিন নম্বর ওয়ার্ডে তিনজন করে মারা গেছেন। দুজন মারা গেছেন ২২ নম্বর ওয়ার্ডে। এ ছাড়া কেবিন, ২৯, ৩০, ২৫, ১ ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে একজন করে মারা গেছেন।
মৃত ২৫ জনের মধ্যে ১৫ জন পুরুষ ও ১০ জন নারী। বয়স বিবেচনায় ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে একজন নারী ও একজন পুরুষ; ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে তিনজন পুরুষ, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ ও তিনজন নারী; ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে চারজন পুরুষ ও একজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব ছয়জন পুরুষ ও পাঁচজন নারী মারা গেছেন।
চলতি জুন মাসেই রামেক হাসপাতালে মৃত্যুর সংখ্যা ৩৪০ জনের মৃত্যু হলো। এর আগে গত ১ জুন (সকাল ৮টার আগের ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত) সাতজন, ২ জুন সাতজন, ৩ জুন নয়জন, ৪ জুন ১৬ জন, ৫ জুন আটজন, ৬ জুন ছয়জন, ৭ জুন ১১ জন, ৮ ও ৯ জুন আটজন করে; ১০ জুন আটজন, ১১ জুন ১৫ জন, ১২ জুন চারজন, ১৩ জুন ১৩ জন, ১৪ ও ১৫ জুন ১২ জন করে; ১৬ জুন ১৩ জন, ১৭, ১৮ ও ১৯ জুন ১০ জন; ২০, ২১ ও ২২ জুন ১৩ জন, ২৩ জুন ১৬ জন, ২৪ জুন ১৮ জন, ২৫ জুন ১৪ জন, ২৬ জুন ১৭ জন, ২৭ জুন ১০ এবং ২৮ জুন ১৪ জনের মৃত্যু হয়।
রামেক হাসপাতালে এখন কোভিড ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা ৪০৫টি হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে মোট রোগী ভর্তি ছিলেন সর্বোচ্চ ৪৫৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ইউনিট থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫০ জন। ভর্তি হয়েছেন ৭০ রোগী। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৩৬ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ১০ জন, নাটোর থেকে সাতজন, নওগাঁ থেকে ১১ জন এবং পাবনা, কুষ্টিয়া, সিরাজগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ এবং মেহেরপুর থেকে একজন করে রোগী ভর্তি হয়েছেন।
মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে রাজশাহীর ৩০৭ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫১ জন, নাটোরের ৩১ জন, নওগাঁর ৩৭ জন, পাবনার ২৪ জন, কুষ্টিয়ার তিনজন, চুয়াডাঙ্গার দুজন, দিনাজপুরের দুজন, মেহেরপুরের একজন ও ঢাকার একজন করে রোগী ভর্তি ছিলেন। এদের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় ১৮২ জনের দেহে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে। আর ২৩৪ জন ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে।
এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় কোভিড ইউনিটে ছিলেন ৪৩ জন।
রাজশাহী: রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় রেকর্ড ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টার মধ্যে তাঁরা মারা যান।
এর মধ্যে করোনা পজিটিভ ছিলেন নয়জন। বাকি ১৬ জন মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। রামেক হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টায় এটিই সর্বোচ্চ মৃত্যু। এর আগে গত ২৪ জুন সর্বোচ্চ ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
আজ মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালের দৈনিক প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনা পজিটিভ নয়জনের মধ্যে নাটোরের দুজন, চুয়াডাঙ্গার একজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনজন এবং তিনজন রাজশাহীর বাসিন্দা ছিলেন। উপসর্গ নিয়ে রাজশাহীর আরও নয়জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন, নাটোরের তিনজন ও নওগাঁর দুজন করে মারা গেছেন।
এদের মধ্যে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ১২ জন। নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) ও তিন নম্বর ওয়ার্ডে তিনজন করে মারা গেছেন। দুজন মারা গেছেন ২২ নম্বর ওয়ার্ডে। এ ছাড়া কেবিন, ২৯, ৩০, ২৫, ১ ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে একজন করে মারা গেছেন।
মৃত ২৫ জনের মধ্যে ১৫ জন পুরুষ ও ১০ জন নারী। বয়স বিবেচনায় ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে একজন নারী ও একজন পুরুষ; ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে তিনজন পুরুষ, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ ও তিনজন নারী; ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে চারজন পুরুষ ও একজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব ছয়জন পুরুষ ও পাঁচজন নারী মারা গেছেন।
চলতি জুন মাসেই রামেক হাসপাতালে মৃত্যুর সংখ্যা ৩৪০ জনের মৃত্যু হলো। এর আগে গত ১ জুন (সকাল ৮টার আগের ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত) সাতজন, ২ জুন সাতজন, ৩ জুন নয়জন, ৪ জুন ১৬ জন, ৫ জুন আটজন, ৬ জুন ছয়জন, ৭ জুন ১১ জন, ৮ ও ৯ জুন আটজন করে; ১০ জুন আটজন, ১১ জুন ১৫ জন, ১২ জুন চারজন, ১৩ জুন ১৩ জন, ১৪ ও ১৫ জুন ১২ জন করে; ১৬ জুন ১৩ জন, ১৭, ১৮ ও ১৯ জুন ১০ জন; ২০, ২১ ও ২২ জুন ১৩ জন, ২৩ জুন ১৬ জন, ২৪ জুন ১৮ জন, ২৫ জুন ১৪ জন, ২৬ জুন ১৭ জন, ২৭ জুন ১০ এবং ২৮ জুন ১৪ জনের মৃত্যু হয়।
রামেক হাসপাতালে এখন কোভিড ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা ৪০৫টি হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে মোট রোগী ভর্তি ছিলেন সর্বোচ্চ ৪৫৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ইউনিট থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫০ জন। ভর্তি হয়েছেন ৭০ রোগী। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৩৬ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ১০ জন, নাটোর থেকে সাতজন, নওগাঁ থেকে ১১ জন এবং পাবনা, কুষ্টিয়া, সিরাজগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ এবং মেহেরপুর থেকে একজন করে রোগী ভর্তি হয়েছেন।
মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে রাজশাহীর ৩০৭ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫১ জন, নাটোরের ৩১ জন, নওগাঁর ৩৭ জন, পাবনার ২৪ জন, কুষ্টিয়ার তিনজন, চুয়াডাঙ্গার দুজন, দিনাজপুরের দুজন, মেহেরপুরের একজন ও ঢাকার একজন করে রোগী ভর্তি ছিলেন। এদের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় ১৮২ জনের দেহে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে। আর ২৩৪ জন ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে।
এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় কোভিড ইউনিটে ছিলেন ৪৩ জন।
মাদকের কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের নিয়ন্ত্রণ, ব্যক্তি আক্রোশ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরোধে খুলনা নগরীতে বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধ। গত ১১ মাসে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) আটটি থানায় ৩০টির বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘বান হইলে যে ক্ষতি হয়, না হইলে আমগো এর চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়। চরের জমিতে ধান, কলাই আর আগাম বাদাম ফলানো যায় না। এবার সময়মতো বান না হওয়ায় চরে এগুলা আবাদ করা যায় নাই। ধান না হইলে মাইনষের খাওনের কষ্ট হইব।’ বর্ষাকালে পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি বৃষ্টি আর বন্যার দেখা না মেলায় কৃষির ক্ষতি নিয়ে কথাগুলো...
৩ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় পরিত্যক্ত টায়ার পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে সড়কে পিচ ঢালাইয়ের জন্য জ্বালানি তেল (ফার্নেস অয়েল) ও ইটভাটায় ব্যবহৃত কালি। আবাদি জমিতে স্থাপিত এই কারখানার কালো ধোঁয়া ও দুর্গন্ধে আশপাশের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেএত দিন কুড়িগ্রাম থেকে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী পয়েন্ট দিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করতে হতো। রংপুর হয়ে পলাশবাড়ী যেতে অতিক্রম করতে হতো প্রায় ১৩০ কিলোমিটার পথ। এখনো একই পথে যাতায়াত করতে হবে। তবে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও কুড়িগ্রামের চিলমারীকে সংযুক্ত করা মাওলানা ভাসানী সেতু উদ্বোধনের ফলে কুড়িগ্রাম-পলাশবাড়ীর...
৩ ঘণ্টা আগে