রাবি প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সরাসরি হামলাসহ বিভিন্ন সময়ে করা অপরাধের দায়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ১৮ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও ১৫ শিক্ষার্থীকে অপরাধ বিবেচনায় হলের আবাসিকতা বাতিল, আর্থিক জরিমানাসহ বিভিন্ন ধরনের শাস্তি দেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা উপ-কমিটির সুপারিশের প্রেক্ষিতে গত ১২ ডিসেম্বর ৫৩৫তম সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্তের অনুমোদন দেওয়া হয়।
আজ শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। তবে বিজ্ঞপ্তিতে শাস্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নাম পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ হয়, অপরাধের ধরন ও মাত্রাভেদে ৬ জনকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে। তবে, ছাত্রত্ব না থাকলে তাদের সনদ বাতিল করা হবে। এ ছাড়াও ৫ জনকে দুই বছরের জন্য বহিষ্কার, ৪ জনকে ১ বছরের জন্য বহিষ্কার, ২ জনকে ১ সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার এবং ১ জনকে এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার ও পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১ জনকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা এবং ১৪ জনের হলের আবাসিকতা বাতিল ও ৫ জনকে মুচলেকা প্রদানের মাধ্যমে হলে অবস্থানের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘শাস্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে ৫ জন শিক্ষার্থীকে প্রাথমিক পর্যায়ে প্রমাণিত অপরাধের জন্য শাস্তি প্রদান করা হলেও অধিকতর তদন্ত সাপেক্ষে পুনরায় তাদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।’
তবে মুচলেকার মাধ্যমে হলে থাকার অনুমতিপ্রাপ্ত ৫ জনসহ শাস্তিপ্রাপ্ত কোনো শিক্ষার্থী ভবিষ্যতে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হলে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, সিদ্ধান্তটি নানা সময়ে বিভিন্ন অপরাধ বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর দপ্তর, বিভিন্ন বিভাগ ও হলে জমা পড়া অভিযোগের প্রেক্ষিতে এসব শাস্তি দেওয়া হলো। তবে আমরা এখনই তাদের পরিচয় প্রকাশ করতে চাচ্ছি না। সিদ্ধান্তের কপি শাস্তিপ্রাপ্তদের সংশ্লিষ্ট বিভাগে পাঠানো হলে আশাকরি আপনারা জানতে পারবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব বলেন, ‘শাস্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের একটা বড় অংশ নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের। তবে, তাদেরকে রাজনৈতিক বিবেচনায় কোনো শাস্তি প্রদান করা হয়নি। বরং সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। এ জায়গাটায় বার্তা থাকবে, ভবিষ্যতে এ ধরনের অপরাধের সঙ্গে কেউ জড়িত থাকলে তাকে দল-মত নির্বিশেষে শাস্তি পেতে হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সরাসরি হামলাসহ বিভিন্ন সময়ে করা অপরাধের দায়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ১৮ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও ১৫ শিক্ষার্থীকে অপরাধ বিবেচনায় হলের আবাসিকতা বাতিল, আর্থিক জরিমানাসহ বিভিন্ন ধরনের শাস্তি দেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা উপ-কমিটির সুপারিশের প্রেক্ষিতে গত ১২ ডিসেম্বর ৫৩৫তম সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্তের অনুমোদন দেওয়া হয়।
আজ শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। তবে বিজ্ঞপ্তিতে শাস্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নাম পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ হয়, অপরাধের ধরন ও মাত্রাভেদে ৬ জনকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে। তবে, ছাত্রত্ব না থাকলে তাদের সনদ বাতিল করা হবে। এ ছাড়াও ৫ জনকে দুই বছরের জন্য বহিষ্কার, ৪ জনকে ১ বছরের জন্য বহিষ্কার, ২ জনকে ১ সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার এবং ১ জনকে এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার ও পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১ জনকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা এবং ১৪ জনের হলের আবাসিকতা বাতিল ও ৫ জনকে মুচলেকা প্রদানের মাধ্যমে হলে অবস্থানের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘শাস্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে ৫ জন শিক্ষার্থীকে প্রাথমিক পর্যায়ে প্রমাণিত অপরাধের জন্য শাস্তি প্রদান করা হলেও অধিকতর তদন্ত সাপেক্ষে পুনরায় তাদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।’
তবে মুচলেকার মাধ্যমে হলে থাকার অনুমতিপ্রাপ্ত ৫ জনসহ শাস্তিপ্রাপ্ত কোনো শিক্ষার্থী ভবিষ্যতে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হলে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, সিদ্ধান্তটি নানা সময়ে বিভিন্ন অপরাধ বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর দপ্তর, বিভিন্ন বিভাগ ও হলে জমা পড়া অভিযোগের প্রেক্ষিতে এসব শাস্তি দেওয়া হলো। তবে আমরা এখনই তাদের পরিচয় প্রকাশ করতে চাচ্ছি না। সিদ্ধান্তের কপি শাস্তিপ্রাপ্তদের সংশ্লিষ্ট বিভাগে পাঠানো হলে আশাকরি আপনারা জানতে পারবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব বলেন, ‘শাস্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের একটা বড় অংশ নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের। তবে, তাদেরকে রাজনৈতিক বিবেচনায় কোনো শাস্তি প্রদান করা হয়নি। বরং সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। এ জায়গাটায় বার্তা থাকবে, ভবিষ্যতে এ ধরনের অপরাধের সঙ্গে কেউ জড়িত থাকলে তাকে দল-মত নির্বিশেষে শাস্তি পেতে হবে।’
ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
৭ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
১৭ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
২০ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
২৩ মিনিট আগে