প্রতিনিধি, রাজশাহী
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে আবারও মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ১৮ জন হয়েছে। রোববার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তাঁরা মারা যান। আজ সোমবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
চলতি মাসে হাসপাতালটির করোনা ইউনিটে মোট ৮২ জনের মৃত্যু হলো। এর মধ্যে ১ জুলাই (আগের দিন সকাল ৮টা থেকে) ২২ জন, ২ জুলাই ১৭ জন, ৩ জুলাই ১৩ জন এবং ৪ জুলাই ১২ জনের মৃত্যু হয়। গত জুনে এই হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে মারা গেছেন ৪০৫ জন।
হাসপাতালের প্রতিবেদনে বলা হয়, নতুন করে মারা যাওয়া ১৮ জনের মধ্যে রাজশাহীর আটজন, নওগাঁর চারজন, নাটোরের তিনজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পাবনা ও কুষ্টিয়ার একজন রোগী ছিলেন। এঁদের মধ্যে পাঁচজন করোনা পজিটিভ ছিলেন। এর মধ্যে চারজনের বাড়ি রাজশাহী এবং একজনের বাড়ি নাটোরে। রাজশাহীর একজন করোনা নেগেটিভ থাকলেও শারীরিক অন্যান্য জটিলতায় মারা গেছেন।
এ ছাড়া করোনার উপসর্গ নিয়ে রাজশাহীর আরও তিনজন, নওগাঁর চারজন, নাটোরের দুজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পাবনা ও কুষ্টিয়ার একজন করে মারা গেছেন। মৃত ১৮ জনের মধ্যে ১২ জন পুরুষ ও ৬ জন নারী। সোমবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের ১৬ নম্বর ওয়ার্ডেই মারা গেছেন সাতজন। চারজন মারা গেছেন ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে। দুজন করে মারা গেছেন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ), ২৯ / ৩০ এবং তিন নম্বর ওয়ার্ডে। অন্য একজন রোগীর মৃত্যু হয়েছে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায়।
হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা ৪০৫। আজ সোমবার সকালে হাসপাতালে সর্বোচ্চ ৪৯৫ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ছাড়পত্র পেয়েছেন ৪৮ জন। আর ভর্তি হয়েছেন ৬৯ জন রোগী। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৩৯ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ৪ জন, নাটোর থেকে ১০ জন, নওগাঁ থেকে ৭ জন এবং পাবনা থেকে ৯ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
আজ সকালে হাসপাতালে রাজশাহীর ৩১৪ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৪৬ জন, নাটোরের ৫০ জন, নওগাঁর ৪৪ জন, পাবনার ২৭ জন, কুষ্টিয়ার ৭ জন, চুয়াডাঙ্গার ২ জন, জয়পুরহাটের ২ জন এবং সিরাজগঞ্জ, নীলফামারী ও বগুড়ার ১ জন করে রোগী ভর্তি ছিলেন।
এদের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় ২১০ জনের দেহে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে। আর ২১০ জন ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় করোনা ইউনিটে ভর্তি ছিলেন ৭৩ জন।
এদিকে আগের দিন রোববার দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাবে রাজশাহীর ৩৪ দশমিক ০৯ শতাংশ নমুনায় করোনাভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে। ল্যাব দুটিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে সংক্রমণের হার পাওয়া গেছে ২১ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে আবারও মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ১৮ জন হয়েছে। রোববার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তাঁরা মারা যান। আজ সোমবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
চলতি মাসে হাসপাতালটির করোনা ইউনিটে মোট ৮২ জনের মৃত্যু হলো। এর মধ্যে ১ জুলাই (আগের দিন সকাল ৮টা থেকে) ২২ জন, ২ জুলাই ১৭ জন, ৩ জুলাই ১৩ জন এবং ৪ জুলাই ১২ জনের মৃত্যু হয়। গত জুনে এই হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে মারা গেছেন ৪০৫ জন।
হাসপাতালের প্রতিবেদনে বলা হয়, নতুন করে মারা যাওয়া ১৮ জনের মধ্যে রাজশাহীর আটজন, নওগাঁর চারজন, নাটোরের তিনজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পাবনা ও কুষ্টিয়ার একজন রোগী ছিলেন। এঁদের মধ্যে পাঁচজন করোনা পজিটিভ ছিলেন। এর মধ্যে চারজনের বাড়ি রাজশাহী এবং একজনের বাড়ি নাটোরে। রাজশাহীর একজন করোনা নেগেটিভ থাকলেও শারীরিক অন্যান্য জটিলতায় মারা গেছেন।
এ ছাড়া করোনার উপসর্গ নিয়ে রাজশাহীর আরও তিনজন, নওগাঁর চারজন, নাটোরের দুজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পাবনা ও কুষ্টিয়ার একজন করে মারা গেছেন। মৃত ১৮ জনের মধ্যে ১২ জন পুরুষ ও ৬ জন নারী। সোমবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের ১৬ নম্বর ওয়ার্ডেই মারা গেছেন সাতজন। চারজন মারা গেছেন ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে। দুজন করে মারা গেছেন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ), ২৯ / ৩০ এবং তিন নম্বর ওয়ার্ডে। অন্য একজন রোগীর মৃত্যু হয়েছে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায়।
হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা ৪০৫। আজ সোমবার সকালে হাসপাতালে সর্বোচ্চ ৪৯৫ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ছাড়পত্র পেয়েছেন ৪৮ জন। আর ভর্তি হয়েছেন ৬৯ জন রোগী। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৩৯ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ৪ জন, নাটোর থেকে ১০ জন, নওগাঁ থেকে ৭ জন এবং পাবনা থেকে ৯ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
আজ সকালে হাসপাতালে রাজশাহীর ৩১৪ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৪৬ জন, নাটোরের ৫০ জন, নওগাঁর ৪৪ জন, পাবনার ২৭ জন, কুষ্টিয়ার ৭ জন, চুয়াডাঙ্গার ২ জন, জয়পুরহাটের ২ জন এবং সিরাজগঞ্জ, নীলফামারী ও বগুড়ার ১ জন করে রোগী ভর্তি ছিলেন।
এদের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় ২১০ জনের দেহে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে। আর ২১০ জন ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় করোনা ইউনিটে ভর্তি ছিলেন ৭৩ জন।
এদিকে আগের দিন রোববার দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাবে রাজশাহীর ৩৪ দশমিক ০৯ শতাংশ নমুনায় করোনাভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে। ল্যাব দুটিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে সংক্রমণের হার পাওয়া গেছে ২১ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ।
মাদকের কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের নিয়ন্ত্রণ, ব্যক্তি আক্রোশ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরোধে খুলনা নগরীতে বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধ। গত ১১ মাসে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) আটটি থানায় ৩০টির বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘বান হইলে যে ক্ষতি হয়, না হইলে আমগো এর চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়। চরের জমিতে ধান, কলাই আর আগাম বাদাম ফলানো যায় না। এবার সময়মতো বান না হওয়ায় চরে এগুলা আবাদ করা যায় নাই। ধান না হইলে মাইনষের খাওনের কষ্ট হইব।’ বর্ষাকালে পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি বৃষ্টি আর বন্যার দেখা না মেলায় কৃষির ক্ষতি নিয়ে কথাগুলো...
৩ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় পরিত্যক্ত টায়ার পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে সড়কে পিচ ঢালাইয়ের জন্য জ্বালানি তেল (ফার্নেস অয়েল) ও ইটভাটায় ব্যবহৃত কালি। আবাদি জমিতে স্থাপিত এই কারখানার কালো ধোঁয়া ও দুর্গন্ধে আশপাশের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেএত দিন কুড়িগ্রাম থেকে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী পয়েন্ট দিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করতে হতো। রংপুর হয়ে পলাশবাড়ী যেতে অতিক্রম করতে হতো প্রায় ১৩০ কিলোমিটার পথ। এখনো একই পথে যাতায়াত করতে হবে। তবে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও কুড়িগ্রামের চিলমারীকে সংযুক্ত করা মাওলানা ভাসানী সেতু উদ্বোধনের ফলে কুড়িগ্রাম-পলাশবাড়ীর...
৩ ঘণ্টা আগে