নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় রাজশাহীতে এক বিচারক দম্পতি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। আজ শুক্রবার নিজ বাড়িতেই সকালের নাশতা করার পর তাঁরা দুজনেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এই বিচারক দম্পতি হলেন-রাজশাহীর অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল অধিকারী (৪২) এবং অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ জয়ন্তী রানী (৪০)। তাঁদের গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলে। তাঁরা রাজশাহী নগরীর রাজপাড়া থানার পার্কের মোড় এলাকায় একটি বাসায় ভাড়া থাকেন।
হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর জুয়েল অধিকারীকে ১৭ নম্বর এবং জয়ন্তী রানীকে ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে জুয়েল অধিকারীকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেওয়া হয়। আর জয়ন্তী রানীকে রাখা হয় ৩ নম্বর কেবিনে। ভর্তির সময় হাসপাতালের জরুরি বিভাগে অসুস্থতার কারণ হিসেবে ‘ফুড পয়জনিং’ লেখা হয়েছে।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, জয়ন্তী রানী এখন কথা বলার মতো অবস্থায় আছেন। তাঁর স্বামী জুয়েল অধিকারীর অবস্থা স্থিতিশীল।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী আরও জানান, ভর্তির পর বিচারক জয়ন্তী রানীর সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। তিনি তাঁকে জানিয়েছেন যে, বাসার কাজের মেয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে খাবারের সঙ্গে কিছু মিশিয়ে দিতে পারে।
শুক্রবার বিকেলে হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে, বিচারক জয়ন্তী রানী ৩ নম্বর কেবিনে আছেন। কেবিনের বাইরে আদালতের কয়েকজন কর্মচারী ছিলেন। এখন বিচারকের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব না বলে জানান তাঁরা। এ বিষয়টি নিয়ে আত্মীয়-স্বজনদেরও কেউ কথা বলেননি।
নগরীর রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম জানান, পরিবারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে তাঁদের কিছু জানানো হয়নি। তবে হাসপাতাল থেকে গোয়েন্দা সূত্রে খবর পেয়ে তিনি বিচারক দম্পতিকে দেখে এসেছেন। যেহেতু কেউ কোন অভিযোগ করেননি, তাই এটা নিয়ে তাঁরা তদন্ত শুরু করেননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত শুরু করবেন।
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় রাজশাহীতে এক বিচারক দম্পতি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। আজ শুক্রবার নিজ বাড়িতেই সকালের নাশতা করার পর তাঁরা দুজনেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এই বিচারক দম্পতি হলেন-রাজশাহীর অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল অধিকারী (৪২) এবং অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ জয়ন্তী রানী (৪০)। তাঁদের গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলে। তাঁরা রাজশাহী নগরীর রাজপাড়া থানার পার্কের মোড় এলাকায় একটি বাসায় ভাড়া থাকেন।
হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর জুয়েল অধিকারীকে ১৭ নম্বর এবং জয়ন্তী রানীকে ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে জুয়েল অধিকারীকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেওয়া হয়। আর জয়ন্তী রানীকে রাখা হয় ৩ নম্বর কেবিনে। ভর্তির সময় হাসপাতালের জরুরি বিভাগে অসুস্থতার কারণ হিসেবে ‘ফুড পয়জনিং’ লেখা হয়েছে।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, জয়ন্তী রানী এখন কথা বলার মতো অবস্থায় আছেন। তাঁর স্বামী জুয়েল অধিকারীর অবস্থা স্থিতিশীল।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী আরও জানান, ভর্তির পর বিচারক জয়ন্তী রানীর সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। তিনি তাঁকে জানিয়েছেন যে, বাসার কাজের মেয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে খাবারের সঙ্গে কিছু মিশিয়ে দিতে পারে।
শুক্রবার বিকেলে হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে, বিচারক জয়ন্তী রানী ৩ নম্বর কেবিনে আছেন। কেবিনের বাইরে আদালতের কয়েকজন কর্মচারী ছিলেন। এখন বিচারকের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব না বলে জানান তাঁরা। এ বিষয়টি নিয়ে আত্মীয়-স্বজনদেরও কেউ কথা বলেননি।
নগরীর রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম জানান, পরিবারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে তাঁদের কিছু জানানো হয়নি। তবে হাসপাতাল থেকে গোয়েন্দা সূত্রে খবর পেয়ে তিনি বিচারক দম্পতিকে দেখে এসেছেন। যেহেতু কেউ কোন অভিযোগ করেননি, তাই এটা নিয়ে তাঁরা তদন্ত শুরু করেননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত শুরু করবেন।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
২০ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৩৫ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৩৯ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে