প্রতিনিধি, রাজশাহী
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তাঁরা মারা যান। এদের মধ্যে ১২ জন করোনা পজিটিভ ছিলেন। অন্য পাঁচজন মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে।
আজ শুক্রবার হাসপাতালের প্রতিবেদনে বলা হয়, মৃত ১৭ জনের মধ্যে রাজশাহীর ১০ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনজন, নাটোরের দুজন এবং নওগাঁ ও পাবনার একজন করে রোগী ছিলেন। এদের মধ্যে রাজশাহীর সাতজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন, নাটোরের দুজন এবং পাবনার একজন করোনা পজিটিভ ছিলেন।
এ ছাড়া রাজশাহীর আরও তিনজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁর একজন করে রোগী করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালটিতে ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত জুনে মারা গেছেন ৪০৫ জন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নতুন করে মারা যাওয়া ১৭ জনের মধ্যে চারজন ছিলেন হাসপাতালের ২২ নম্বর ওয়ার্ডে। আর তিনজন ছিলেন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ)। এ ছাড়া একজন কেবিনে, একজন ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে এবং দুজন করে ১৬,৩, ১৪ এবং ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
হাসপাতালটিতে এখন কোভিড ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা ৪০৫ টি। আজ শুক্রবার সকালে এখানে রোগী ভর্তি ছিলেন ৪৬৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ইউনিট থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫৫ জন। আর নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ৭৬ জন রোগী। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৫৬ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে পাঁচজন, নাটোর থেকে ছয়জন, নওগাঁ থেকে পাঁচজন, পাবনা থেকে দুজন এবং চুয়াডাঙ্গা থেকে দুজন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
শুক্রবার সকালে হাসপাতালে রাজশাহীর ৩২১ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৪৯ জন, নাটোরের ৩৭ জন, নওগাঁর ৩৮ জন, পাবনার ১৩ জন, কুষ্টিয়ার তিনজন, চুয়াডাঙ্গার চারজন, জয়পুরহাটের দুজন এবং সিরাজগঞ্জের একজন রোগী ভর্তি ছিলেন। এদের নমুনা পরীক্ষা করে ২০২ জনের দেহে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে।
আর ২০৬ জন ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় করোনা ইউনিটে ভর্তি ছিলেন ৬০ জন। বৃহস্পতিবার রাজশাহীর দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাবে নমুনা পরীক্ষা করে রাজশাহীতে সংক্রমণের হার পাওয়া গেছে ৪২ দশমিক ৩৯ শতাংশ। আর চাঁপাইনবাবগঞ্জের নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে এখানে সংক্রমণের হার হয়েছে ২৭ দশমিক ৫ শতাংশ।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তাঁরা মারা যান। এদের মধ্যে ১২ জন করোনা পজিটিভ ছিলেন। অন্য পাঁচজন মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে।
আজ শুক্রবার হাসপাতালের প্রতিবেদনে বলা হয়, মৃত ১৭ জনের মধ্যে রাজশাহীর ১০ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনজন, নাটোরের দুজন এবং নওগাঁ ও পাবনার একজন করে রোগী ছিলেন। এদের মধ্যে রাজশাহীর সাতজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন, নাটোরের দুজন এবং পাবনার একজন করোনা পজিটিভ ছিলেন।
এ ছাড়া রাজশাহীর আরও তিনজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁর একজন করে রোগী করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালটিতে ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত জুনে মারা গেছেন ৪০৫ জন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নতুন করে মারা যাওয়া ১৭ জনের মধ্যে চারজন ছিলেন হাসপাতালের ২২ নম্বর ওয়ার্ডে। আর তিনজন ছিলেন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ)। এ ছাড়া একজন কেবিনে, একজন ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে এবং দুজন করে ১৬,৩, ১৪ এবং ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
হাসপাতালটিতে এখন কোভিড ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা ৪০৫ টি। আজ শুক্রবার সকালে এখানে রোগী ভর্তি ছিলেন ৪৬৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ইউনিট থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫৫ জন। আর নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ৭৬ জন রোগী। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৫৬ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে পাঁচজন, নাটোর থেকে ছয়জন, নওগাঁ থেকে পাঁচজন, পাবনা থেকে দুজন এবং চুয়াডাঙ্গা থেকে দুজন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
শুক্রবার সকালে হাসপাতালে রাজশাহীর ৩২১ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৪৯ জন, নাটোরের ৩৭ জন, নওগাঁর ৩৮ জন, পাবনার ১৩ জন, কুষ্টিয়ার তিনজন, চুয়াডাঙ্গার চারজন, জয়পুরহাটের দুজন এবং সিরাজগঞ্জের একজন রোগী ভর্তি ছিলেন। এদের নমুনা পরীক্ষা করে ২০২ জনের দেহে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে।
আর ২০৬ জন ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় করোনা ইউনিটে ভর্তি ছিলেন ৬০ জন। বৃহস্পতিবার রাজশাহীর দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাবে নমুনা পরীক্ষা করে রাজশাহীতে সংক্রমণের হার পাওয়া গেছে ৪২ দশমিক ৩৯ শতাংশ। আর চাঁপাইনবাবগঞ্জের নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে এখানে সংক্রমণের হার হয়েছে ২৭ দশমিক ৫ শতাংশ।
মাদকের কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের নিয়ন্ত্রণ, ব্যক্তি আক্রোশ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরোধে খুলনা নগরীতে বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধ। গত ১১ মাসে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) আটটি থানায় ৩০টির বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘বান হইলে যে ক্ষতি হয়, না হইলে আমগো এর চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়। চরের জমিতে ধান, কলাই আর আগাম বাদাম ফলানো যায় না। এবার সময়মতো বান না হওয়ায় চরে এগুলা আবাদ করা যায় নাই। ধান না হইলে মাইনষের খাওনের কষ্ট হইব।’ বর্ষাকালে পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি বৃষ্টি আর বন্যার দেখা না মেলায় কৃষির ক্ষতি নিয়ে কথাগুলো...
৩ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় পরিত্যক্ত টায়ার পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে সড়কে পিচ ঢালাইয়ের জন্য জ্বালানি তেল (ফার্নেস অয়েল) ও ইটভাটায় ব্যবহৃত কালি। আবাদি জমিতে স্থাপিত এই কারখানার কালো ধোঁয়া ও দুর্গন্ধে আশপাশের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেএত দিন কুড়িগ্রাম থেকে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী পয়েন্ট দিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করতে হতো। রংপুর হয়ে পলাশবাড়ী যেতে অতিক্রম করতে হতো প্রায় ১৩০ কিলোমিটার পথ। এখনো একই পথে যাতায়াত করতে হবে। তবে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও কুড়িগ্রামের চিলমারীকে সংযুক্ত করা মাওলানা ভাসানী সেতু উদ্বোধনের ফলে কুড়িগ্রাম-পলাশবাড়ীর...
৩ ঘণ্টা আগে