বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর বাঘায় ঝড়ে পড়া ছোট আম দুই টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর বড় সাইজের আম বেচা-কেনা হয়েছে ৩ টাকা কেজি দরে। গত কয়েক দিনের ঝড়ে গাছের আম পড়ে কৃষকদের প্রায় ৬ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে ধারণা করাা হচ্ছে।
জানা যায়, গত কয়েক দিনের ঝড়ে আমের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এরপর গতকাল রোববার রাত সোয়া ৯টার দিকে ঝড়ে ব্যাপক আম ঝরে পড়েছে।
আজ সোমবার উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ও গ্রাম ঘুরে দেখা যায়, পাকুড়িয়া, বাউসা বিনোদপুর, মনিগ্রাম, আড়ানি এলাকায় বস্তাভর্তি শত শত মণ আম কিনে জড় করেছেন ব্যবসায়ীরা। এসব আম ট্রাকযোগে দেশের বিভিন্ন জেলায় আড়তে বিক্রি করবেন বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
আম চাষিরা জানিয়েছেন, মে মাসের ৪ তারিখ থেকে গুটি আম ও ১৫ মে থেকে গোপালভোগ আম পাড়া শুরু হয়েছে। ২০ মে থেকে রানীপছন্দ ও লক্ষণভোগ বা লকনা পাড়া হচ্ছে। ২৫ মে থেকে হিমসাগর বা ক্ষীরসাপাত, ৬ জুন থেকে ল্যাংড়া, ১০ জুন থেকে আম্রপলি, ১৫ জুন ফজলি, ১০ জুলাই আশ্বিনা, বারি ফোর ও গৌড়মতি, ২০ আগস্ট থেকে ইলামতি আম নামানো যাবে। আর বারোমাসি আম কাটিমন ও বারি ১১ আম সারা বছরই সংগ্রহ করা যাবে। এরই মধ্যে কয়েক দিনের ব্যবধানে দফার ঝড়ে গাছের অনেক আম পড়ে গেছে।
উপজেলার বড় আম চাষি ও ব্যবসায়ী আসরাফুদৌলা জানান, গত কয়েক দিনে দফায় দফার ঝড়ে অন্তত ৬০ মেট্রিকটন আম ঝরে পড়েছে। যেটা আর কয়েক দিন পরে পরিপক্ব হয়ে বাজারে আসত। তার দাবি, প্রতি মেট্রিকটন ১০ হাজার টাকা করে হলেও ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ৬ লাখ টাকায়।
উপজেলার বাগান মালিক ও আম ব্যবসায়ী আকরাম হোসেন বলেন, রোববার রাতে ঝড়ে পড়ে বাগানে প্রায় তিন মণ আম পেয়েছি। কিছু আম আচারের জন্য রেখে বাকি আম ২ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। দিঘা নওদাপাড়া গ্রামের পলান উদ্দিন বলেন, আড়াই আম কুড়িয়েছি। দুপুরে ব্যবসায়ীদের নিয়ে ২ টাকা দরে বিক্রি করেছি।
আম ব্যবসায়ী মঞ্জুরুল আলম বলেন, সোমবার প্রায় সাড়ে ৬০০ কেজি আম কিনেছেন। খরচসহ ১৫০ টাকা মণ এসব আম কেনা পড়েছে। তার কেনা আম নোয়াখালী, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন আড়তে পাঠাবেন। ঝড়ে পড়া আম কিনে এলাকার অনেকেই দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠাচ্ছেন বলে জানান তিনি।
বাঘা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, ঝড়ে আম পড়ে চাষিদের ক্ষতি হয়েছে। তবে গাছে এখানো প্রচুর আম আছে। গাছে যে পরিমাণ আম এখনো রয়েছে লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছানো যাবে। উপজেলায় এবার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ মেট্রিক টন। ৮ হাজার ৫৭০ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে।
রাজশাহীর বাঘায় ঝড়ে পড়া ছোট আম দুই টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর বড় সাইজের আম বেচা-কেনা হয়েছে ৩ টাকা কেজি দরে। গত কয়েক দিনের ঝড়ে গাছের আম পড়ে কৃষকদের প্রায় ৬ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে ধারণা করাা হচ্ছে।
জানা যায়, গত কয়েক দিনের ঝড়ে আমের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এরপর গতকাল রোববার রাত সোয়া ৯টার দিকে ঝড়ে ব্যাপক আম ঝরে পড়েছে।
আজ সোমবার উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ও গ্রাম ঘুরে দেখা যায়, পাকুড়িয়া, বাউসা বিনোদপুর, মনিগ্রাম, আড়ানি এলাকায় বস্তাভর্তি শত শত মণ আম কিনে জড় করেছেন ব্যবসায়ীরা। এসব আম ট্রাকযোগে দেশের বিভিন্ন জেলায় আড়তে বিক্রি করবেন বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
আম চাষিরা জানিয়েছেন, মে মাসের ৪ তারিখ থেকে গুটি আম ও ১৫ মে থেকে গোপালভোগ আম পাড়া শুরু হয়েছে। ২০ মে থেকে রানীপছন্দ ও লক্ষণভোগ বা লকনা পাড়া হচ্ছে। ২৫ মে থেকে হিমসাগর বা ক্ষীরসাপাত, ৬ জুন থেকে ল্যাংড়া, ১০ জুন থেকে আম্রপলি, ১৫ জুন ফজলি, ১০ জুলাই আশ্বিনা, বারি ফোর ও গৌড়মতি, ২০ আগস্ট থেকে ইলামতি আম নামানো যাবে। আর বারোমাসি আম কাটিমন ও বারি ১১ আম সারা বছরই সংগ্রহ করা যাবে। এরই মধ্যে কয়েক দিনের ব্যবধানে দফার ঝড়ে গাছের অনেক আম পড়ে গেছে।
উপজেলার বড় আম চাষি ও ব্যবসায়ী আসরাফুদৌলা জানান, গত কয়েক দিনে দফায় দফার ঝড়ে অন্তত ৬০ মেট্রিকটন আম ঝরে পড়েছে। যেটা আর কয়েক দিন পরে পরিপক্ব হয়ে বাজারে আসত। তার দাবি, প্রতি মেট্রিকটন ১০ হাজার টাকা করে হলেও ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ৬ লাখ টাকায়।
উপজেলার বাগান মালিক ও আম ব্যবসায়ী আকরাম হোসেন বলেন, রোববার রাতে ঝড়ে পড়ে বাগানে প্রায় তিন মণ আম পেয়েছি। কিছু আম আচারের জন্য রেখে বাকি আম ২ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। দিঘা নওদাপাড়া গ্রামের পলান উদ্দিন বলেন, আড়াই আম কুড়িয়েছি। দুপুরে ব্যবসায়ীদের নিয়ে ২ টাকা দরে বিক্রি করেছি।
আম ব্যবসায়ী মঞ্জুরুল আলম বলেন, সোমবার প্রায় সাড়ে ৬০০ কেজি আম কিনেছেন। খরচসহ ১৫০ টাকা মণ এসব আম কেনা পড়েছে। তার কেনা আম নোয়াখালী, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন আড়তে পাঠাবেন। ঝড়ে পড়া আম কিনে এলাকার অনেকেই দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠাচ্ছেন বলে জানান তিনি।
বাঘা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, ঝড়ে আম পড়ে চাষিদের ক্ষতি হয়েছে। তবে গাছে এখানো প্রচুর আম আছে। গাছে যে পরিমাণ আম এখনো রয়েছে লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছানো যাবে। উপজেলায় এবার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ মেট্রিক টন। ৮ হাজার ৫৭০ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
৫ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৭ ঘণ্টা আগে