বগুড়া প্রতিনিধি

প্রায় ৪০ বছর আগে কাজের সন্ধানে বাংলাদেশে আসেন নেপালি নাগরিক বীর কা বাহাদুর রায়। এরপর আর ফিরে যেতে পারেননি দেশে। ঠিকানা বিহীন ঘোরাফেরায় এক সময় থিতু হন বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলা সদরের একটি চাতালে। সেখানে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন কখনোবা আবার হোটেল শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। ৭০ বছর বয়সী বাহাদুর বার্ধক্যজনিত কারণে কাজ করতে পারেন না। অন্যের করুণায় দিন কাটে তাঁর—এ খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশে ফেরাতে উদ্যোগী হন স্থানীয় প্রশাসন।
আজ বৃহস্পতিবার নেপাল দূতাবাসের উদ্যোগে বাংলাবান্ধা সীমান্ত হয়ে নিজ দেশে ফিরে যান বাহাদুর রায়।
দীর্ঘদিন দুপচাঁচিয়ায় অবস্থান করা বাহাদুর যখন এলাকা ছাড়েন সে সময় এলাকায় এক আবেগঘন পরিবেশের তৈরি হয়। একদিকে তাঁকে বিদায় দেওয়ার বেদনা, অন্যদিকে স্বজনদের কাছে তিনি ফিরতে পারছেন সেই আনন্দের মিশ্রণ দেখা দেয় এলাকাবাসীর মধ্যে।
এদিকে দীর্ঘদিন পর নিজ দেশে ফিরতে গিয়ে মন খারাপ করেন বাহাদুর। তিনি আবার ফিরে আসবেন বলে জানান স্থানীয়দের। তবে ভিনদেশি এ অতিথি খালি হাতে ফেরেননি। সঙ্গে নিয়ে গেছেন এলাকাবাসীর ভালোবাসা।
যে চাতালে তিনি আশ্রয় নিয়ে ছিলেন সেই চাতাল মালিক অলোক কুমার বসাক ও পুলক কুমার বসাক এবং তাঁকে দেশে ফেরানোর জন্য উদ্যোগ গ্রহণকারী স্থানীয় ফার্মেসি ব্যবসায়ী মেহেদী হাসান খান ফরেন এই তিনজন তার হাতে তুলে দেন নগদ ৭৫ হাজার টাকা।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় দুপচাঁচিয়ায় গিয়ে বাহাদুরকে দেশে ফেরানোর আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন নেপাল দূতাবাসের সেকেন্ড সেক্রেটারি উজানা বামজান। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন নেপাল দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন ললিতা শিলওয়াল ও একই দূতাবাসের অ্যাম্বাসেডরের সেক্রেটারি রিয়া ছৈত্রী। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ছিলেন দুপচাঁচিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জান্নাত আরা তিথি ও দুপচাঁচিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সনাতন চন্দ্র সরকার।
আজ সকাল ৯টার দিকে বগুড়া সার্কিট হাউস থেকে বাহাদুরকে নিয়ে দূতাবাসের কর্মকর্তারা বাংলাবান্ধা সীমান্তের উদ্দেশ্যে রওনা করেন।
নেপাল দূতাবাসের অ্যাম্বাসেডরের সেক্রেটারি রিয়া ছৈত্রী জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাহাদুরের আটকে পড়ার খবর নজরে এলে উপজেলা প্রশাসন থেকে দূতাবাসে যোগাযোগ করা হয়। ওই খবরে যে এলাকার কথা বলা হচ্ছিল তা পূর্ণাঙ্গ ছিল না। তারপরও নেপাল সরকার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নেন। ওই জায়গার নামের সঙ্গে মিল খুঁজে বের করা হয় বাহাদুরের নিজ জন্মস্থান।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্ত বাংলাবান্ধার সন্নিকটে নেপালের হিলাম নামের এক জেলা আছে। সেই জেলায় গোরখা বাঙ্গানা নামে একটি বাজারের সন্ধান মেলে। এরপর সেখানে অনুসন্ধান চালিয়ে খুঁজে পাওয়া যায় তার বড়ভাইয়ের স্ত্রীকে (ভাবি)। তিনি ছবি দেখে নিশ্চিত করেন এই বীর কা বাহাদুর-ই তাঁর দেবর। বহুদিন আগে যিনি কাজের সন্ধানে বেরিয়ে আর ফেরেননি। এরই মাঝে তার বড়ভাইও মারা গেছেন। বাড়ির অন্য সদস্যদের বাহাদুরের কথা তেমন মনে নেই।
পরিবার তার পরিচয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি তাকে ফিরিয়ে নিতে সম্মত হলে প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে অনুমোদন পাওয়ার পর তাকে নিজ দেশে ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে বলেও জানান দূতাবাসের এই অ্যাম্বাসেডর।
তাঁকে ফিরিয়ে নিতে আসা নেপাল দূতাবাসের সেকেন্ড সেক্রেটারি উজানা বামজান বলেন, ‘বাহাদুর রায় বাংলাদেশে ৪০ বছরের বেশি সময় ধরে আছেন। এখন তিনি নেপালে ফেরার ইচ্ছা পোষণ করেছেন। নেপাল সরকারের উদ্যোগে তাকে বাংলাবান্ধা সীমান্ত দিয়ে দেশে ফেরানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। সীমান্তে তার পরিবারের সদস্যরা এসে তাঁকে গ্রহণ করবেন।’
দুপচাঁচিয়া ইউএনও জান্নাত আরা তিথি বলেন, ‘বাহাদুর রায় নেপালে ফেরার আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ বিষয়ে তিনি আবেদন করলে তা জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। তারই ধারাবাহিকতায় নেপাল দূতাবাস থেকে সেকেন্ড সেক্রেটারিসহ একটি প্রতিনিধি তাঁকে নেওয়ার জন্য আসেন।’
এদিকে দেশে ফেরার বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইলে বাহাদুর রায় বলেন, ‘ওরা বলল আমি নেপালে গিয়ে বাড়ির লোকজনের সঙ্গে দেখা করে আবার ফিরে আসব। এখান থেকে যেতে ভালো লাগছে না। নেপালে তো আমার কিছুই নেই। আমি আবার কয়দিন পর এখানে চলে আসব।’

প্রায় ৪০ বছর আগে কাজের সন্ধানে বাংলাদেশে আসেন নেপালি নাগরিক বীর কা বাহাদুর রায়। এরপর আর ফিরে যেতে পারেননি দেশে। ঠিকানা বিহীন ঘোরাফেরায় এক সময় থিতু হন বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলা সদরের একটি চাতালে। সেখানে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন কখনোবা আবার হোটেল শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। ৭০ বছর বয়সী বাহাদুর বার্ধক্যজনিত কারণে কাজ করতে পারেন না। অন্যের করুণায় দিন কাটে তাঁর—এ খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশে ফেরাতে উদ্যোগী হন স্থানীয় প্রশাসন।
আজ বৃহস্পতিবার নেপাল দূতাবাসের উদ্যোগে বাংলাবান্ধা সীমান্ত হয়ে নিজ দেশে ফিরে যান বাহাদুর রায়।
দীর্ঘদিন দুপচাঁচিয়ায় অবস্থান করা বাহাদুর যখন এলাকা ছাড়েন সে সময় এলাকায় এক আবেগঘন পরিবেশের তৈরি হয়। একদিকে তাঁকে বিদায় দেওয়ার বেদনা, অন্যদিকে স্বজনদের কাছে তিনি ফিরতে পারছেন সেই আনন্দের মিশ্রণ দেখা দেয় এলাকাবাসীর মধ্যে।
এদিকে দীর্ঘদিন পর নিজ দেশে ফিরতে গিয়ে মন খারাপ করেন বাহাদুর। তিনি আবার ফিরে আসবেন বলে জানান স্থানীয়দের। তবে ভিনদেশি এ অতিথি খালি হাতে ফেরেননি। সঙ্গে নিয়ে গেছেন এলাকাবাসীর ভালোবাসা।
যে চাতালে তিনি আশ্রয় নিয়ে ছিলেন সেই চাতাল মালিক অলোক কুমার বসাক ও পুলক কুমার বসাক এবং তাঁকে দেশে ফেরানোর জন্য উদ্যোগ গ্রহণকারী স্থানীয় ফার্মেসি ব্যবসায়ী মেহেদী হাসান খান ফরেন এই তিনজন তার হাতে তুলে দেন নগদ ৭৫ হাজার টাকা।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় দুপচাঁচিয়ায় গিয়ে বাহাদুরকে দেশে ফেরানোর আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন নেপাল দূতাবাসের সেকেন্ড সেক্রেটারি উজানা বামজান। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন নেপাল দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন ললিতা শিলওয়াল ও একই দূতাবাসের অ্যাম্বাসেডরের সেক্রেটারি রিয়া ছৈত্রী। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ছিলেন দুপচাঁচিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জান্নাত আরা তিথি ও দুপচাঁচিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সনাতন চন্দ্র সরকার।
আজ সকাল ৯টার দিকে বগুড়া সার্কিট হাউস থেকে বাহাদুরকে নিয়ে দূতাবাসের কর্মকর্তারা বাংলাবান্ধা সীমান্তের উদ্দেশ্যে রওনা করেন।
নেপাল দূতাবাসের অ্যাম্বাসেডরের সেক্রেটারি রিয়া ছৈত্রী জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাহাদুরের আটকে পড়ার খবর নজরে এলে উপজেলা প্রশাসন থেকে দূতাবাসে যোগাযোগ করা হয়। ওই খবরে যে এলাকার কথা বলা হচ্ছিল তা পূর্ণাঙ্গ ছিল না। তারপরও নেপাল সরকার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নেন। ওই জায়গার নামের সঙ্গে মিল খুঁজে বের করা হয় বাহাদুরের নিজ জন্মস্থান।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্ত বাংলাবান্ধার সন্নিকটে নেপালের হিলাম নামের এক জেলা আছে। সেই জেলায় গোরখা বাঙ্গানা নামে একটি বাজারের সন্ধান মেলে। এরপর সেখানে অনুসন্ধান চালিয়ে খুঁজে পাওয়া যায় তার বড়ভাইয়ের স্ত্রীকে (ভাবি)। তিনি ছবি দেখে নিশ্চিত করেন এই বীর কা বাহাদুর-ই তাঁর দেবর। বহুদিন আগে যিনি কাজের সন্ধানে বেরিয়ে আর ফেরেননি। এরই মাঝে তার বড়ভাইও মারা গেছেন। বাড়ির অন্য সদস্যদের বাহাদুরের কথা তেমন মনে নেই।
পরিবার তার পরিচয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি তাকে ফিরিয়ে নিতে সম্মত হলে প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে অনুমোদন পাওয়ার পর তাকে নিজ দেশে ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে বলেও জানান দূতাবাসের এই অ্যাম্বাসেডর।
তাঁকে ফিরিয়ে নিতে আসা নেপাল দূতাবাসের সেকেন্ড সেক্রেটারি উজানা বামজান বলেন, ‘বাহাদুর রায় বাংলাদেশে ৪০ বছরের বেশি সময় ধরে আছেন। এখন তিনি নেপালে ফেরার ইচ্ছা পোষণ করেছেন। নেপাল সরকারের উদ্যোগে তাকে বাংলাবান্ধা সীমান্ত দিয়ে দেশে ফেরানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। সীমান্তে তার পরিবারের সদস্যরা এসে তাঁকে গ্রহণ করবেন।’
দুপচাঁচিয়া ইউএনও জান্নাত আরা তিথি বলেন, ‘বাহাদুর রায় নেপালে ফেরার আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ বিষয়ে তিনি আবেদন করলে তা জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। তারই ধারাবাহিকতায় নেপাল দূতাবাস থেকে সেকেন্ড সেক্রেটারিসহ একটি প্রতিনিধি তাঁকে নেওয়ার জন্য আসেন।’
এদিকে দেশে ফেরার বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইলে বাহাদুর রায় বলেন, ‘ওরা বলল আমি নেপালে গিয়ে বাড়ির লোকজনের সঙ্গে দেখা করে আবার ফিরে আসব। এখান থেকে যেতে ভালো লাগছে না। নেপালে তো আমার কিছুই নেই। আমি আবার কয়দিন পর এখানে চলে আসব।’

তিন দিন আগে অসুস্থ বাবাকে হাসপাতালে রেখে প্রবাসী বন্ধু জরেজ মিয়ার সঙ্গে ঢাকা যান কাঁচামাল ব্যবসায়ী আশরাফুল হক। এর পর থেকে স্ত্রী লাকী বেগম আশরাফুলকে ফোন করলে তাঁর বন্ধু জরেজ ফোন রিসিভ করতেন। আশরাফুলের খোঁজ করলে তিনি বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত আছেন বলে জানাতেন।
১৮ মিনিট আগে
রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবদুর রহমানের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসীর (৪৪) খোঁজে তাঁর মেয়ের বাসায় সিলেটেও গিয়েছিলেন লিমন মিয়া (৩৫)। আবদুর রহমানের মেয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) শিক্ষার্থী। নগরের নয়াবাজার খাদরা এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। তখন তাসমিন নাহার লুসী মেয়ে
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আবারও পরপর তিনটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাত সোয়া ১০টার দিকে বিমানবন্দর গোলচত্বরসংলগ্ন প্রবেশগেট ও সেন্টার পয়েন্ট ইউনিমাট মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, তাঁর বোন শাহানা হানিফ ও তাঁদের এক কর্মচারীর বিরুদ্ধে ৫৪ কোটি টাকার মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগেশিপুল ইসলাম, রংপুর

তিন দিন আগে অসুস্থ বাবাকে হাসপাতালে রেখে প্রবাসী বন্ধু জরেজ মিয়ার সঙ্গে ঢাকা যান কাঁচামাল ব্যবসায়ী আশরাফুল হক। এর পর থেকে স্ত্রী লাকী বেগম আশরাফুলকে ফোন করলে তাঁর বন্ধু জরেজ ফোন রিসিভ করতেন। আশরাফুলের খোঁজ করলে তিনি বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত আছেন বলে জানাতেন। স্বামীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পেরে বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিকেলে ভাইয়ের সঙ্গে বদরগঞ্জ থানায় যান লাকী বেগম। সেখানে জানতে পারেন, ঢাকায় স্বামী আশরাফুল হকের খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। শুনে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। বারবার মূর্ছা যান।
আশরাফুল হকের বাড়ি রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামে। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকার হাইকোর্ট এলাকায় নীল রঙের ড্রামের ভেতরে আশরাফুলের ২৬ টুকরা মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
খুন হওয়া আশরাফুল হকের শ্যালক আব্দুল মজিদ বদরগঞ্জ থানার সামনে জানান, আশরাফুল তাঁর বাবাকে রংপুরে একটি হাসপাতালে রেখে মঙ্গলবার মালয়েশিয়াফেরত বন্ধু জরেজের সঙ্গে ঢাকায় যান। গতকাল বুধবার বিকেল ৫টায় আশরাফুল তাঁর স্ত্রী লাকী বেগমের সঙ্গে শেষ কথা বলেন। এরপর আর যোগাযোগ হয়নি। তাই তাঁরা আজ বিকেলে বদরগঞ্জ থানায় জিডি করতে আসেন। এখানে এসে জানতে পারেন, আশরাফুল হককে ঢাকায় খুন করা হয়।
আব্দুল মজিদ বলেন, ‘গতকাল বিকেলে আমার বোনের সঙ্গে কথা হয় আশরাফুলের। তখন তিনি বলেছেন, ‘‘বাবা হাসপাতালে, রিলিজ দেবে, টাকাপয়সা দিছি। বাবাক নিয়া আইসো।’’ এটাই শেষ কথা। এরপর থাকি আশরাফুলকে কল দিলে তাঁর বন্ধু জরেজ ধরে, আর বলে, “আশরাফুল ব্যস্ত আছে, কালেকশনে গেছে।”’
আব্দুল মজিদ বলেন, ‘আজ দুপুরে ফোন দিলে ফের জরেজ ফোন ধরে। কিন্তু আশরাফুলকে দেয় না। এ জন্য বোন জরেজের স্ত্রীর কাছে যান। জরেজের স্ত্রী তাঁকে ফোন দিলে আশরাফুলের ফোন ধরে না কেন জানতে চাইলে জরেজ বলে, আশরাফুলের ফোন ড্রেনে কুড়ায় পাইছে। এরপর বোনসহ থানায় আসি। এসে শুনি তাঁকে খুন করছে। তাঁর লাশ উদ্ধার হইছে ঢাকায়। এ কথা শোনার পর আমার বোন তো পাগল হয়ে গেছে। আমরা হত্যাকারীর বিচার চাই।’
বদরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আতিকুর রহমান বলেন, ‘নিহত আশরাফুল হকের স্ত্রী ও স্বজনেরা থানায় এসেছিল। তাদের কাছ থেকে আমরা বিভিন্ন প্রকার তথ্য নিয়েছি। সেগুলো দিয়ে ওসি রমনা, শাহবাগকে সহযোগিতা করছি। এ ঘটনায় ঢাকাতে মামলা হচ্ছে। নিহতের পরিবার সেখানে যাচ্ছে।’
আশরাফুল হক হিলি থেকে কাঁচামাল কিনে ঢাকা-চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন জায়গায় পাইকারি বিক্রি করতেন। তাঁর বন্ধু জরেজ মিয়া শ্যামপুর এলাকার বাসিন্দা বলে জানিয়েছেন তাঁর পরিবার। তিনি মালয়েশিয়া ছিলেন। দেশে আশার পর আশরাফুল হকের সঙ্গে ঘুরতেন।

তিন দিন আগে অসুস্থ বাবাকে হাসপাতালে রেখে প্রবাসী বন্ধু জরেজ মিয়ার সঙ্গে ঢাকা যান কাঁচামাল ব্যবসায়ী আশরাফুল হক। এর পর থেকে স্ত্রী লাকী বেগম আশরাফুলকে ফোন করলে তাঁর বন্ধু জরেজ ফোন রিসিভ করতেন। আশরাফুলের খোঁজ করলে তিনি বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত আছেন বলে জানাতেন। স্বামীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পেরে বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিকেলে ভাইয়ের সঙ্গে বদরগঞ্জ থানায় যান লাকী বেগম। সেখানে জানতে পারেন, ঢাকায় স্বামী আশরাফুল হকের খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। শুনে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। বারবার মূর্ছা যান।
আশরাফুল হকের বাড়ি রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামে। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকার হাইকোর্ট এলাকায় নীল রঙের ড্রামের ভেতরে আশরাফুলের ২৬ টুকরা মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
খুন হওয়া আশরাফুল হকের শ্যালক আব্দুল মজিদ বদরগঞ্জ থানার সামনে জানান, আশরাফুল তাঁর বাবাকে রংপুরে একটি হাসপাতালে রেখে মঙ্গলবার মালয়েশিয়াফেরত বন্ধু জরেজের সঙ্গে ঢাকায় যান। গতকাল বুধবার বিকেল ৫টায় আশরাফুল তাঁর স্ত্রী লাকী বেগমের সঙ্গে শেষ কথা বলেন। এরপর আর যোগাযোগ হয়নি। তাই তাঁরা আজ বিকেলে বদরগঞ্জ থানায় জিডি করতে আসেন। এখানে এসে জানতে পারেন, আশরাফুল হককে ঢাকায় খুন করা হয়।
আব্দুল মজিদ বলেন, ‘গতকাল বিকেলে আমার বোনের সঙ্গে কথা হয় আশরাফুলের। তখন তিনি বলেছেন, ‘‘বাবা হাসপাতালে, রিলিজ দেবে, টাকাপয়সা দিছি। বাবাক নিয়া আইসো।’’ এটাই শেষ কথা। এরপর থাকি আশরাফুলকে কল দিলে তাঁর বন্ধু জরেজ ধরে, আর বলে, “আশরাফুল ব্যস্ত আছে, কালেকশনে গেছে।”’
আব্দুল মজিদ বলেন, ‘আজ দুপুরে ফোন দিলে ফের জরেজ ফোন ধরে। কিন্তু আশরাফুলকে দেয় না। এ জন্য বোন জরেজের স্ত্রীর কাছে যান। জরেজের স্ত্রী তাঁকে ফোন দিলে আশরাফুলের ফোন ধরে না কেন জানতে চাইলে জরেজ বলে, আশরাফুলের ফোন ড্রেনে কুড়ায় পাইছে। এরপর বোনসহ থানায় আসি। এসে শুনি তাঁকে খুন করছে। তাঁর লাশ উদ্ধার হইছে ঢাকায়। এ কথা শোনার পর আমার বোন তো পাগল হয়ে গেছে। আমরা হত্যাকারীর বিচার চাই।’
বদরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আতিকুর রহমান বলেন, ‘নিহত আশরাফুল হকের স্ত্রী ও স্বজনেরা থানায় এসেছিল। তাদের কাছ থেকে আমরা বিভিন্ন প্রকার তথ্য নিয়েছি। সেগুলো দিয়ে ওসি রমনা, শাহবাগকে সহযোগিতা করছি। এ ঘটনায় ঢাকাতে মামলা হচ্ছে। নিহতের পরিবার সেখানে যাচ্ছে।’
আশরাফুল হক হিলি থেকে কাঁচামাল কিনে ঢাকা-চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন জায়গায় পাইকারি বিক্রি করতেন। তাঁর বন্ধু জরেজ মিয়া শ্যামপুর এলাকার বাসিন্দা বলে জানিয়েছেন তাঁর পরিবার। তিনি মালয়েশিয়া ছিলেন। দেশে আশার পর আশরাফুল হকের সঙ্গে ঘুরতেন।

প্রায় ৪০ বছর আগে কাজের সন্ধানে বাংলাদেশে আসেন নেপালি নাগরিক বীর কা বাহাদুর রায়। এরপর আর ফিরে যেতে পারেননি দেশে। ঠিকানা বিহীন ঘোরাফেরায় এক সময় থিতু হন বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলা সদরের একটি চাতালে। সেখানে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন কখনোবা আবার হোটেল শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন।
২৩ মে ২০২৪
রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবদুর রহমানের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসীর (৪৪) খোঁজে তাঁর মেয়ের বাসায় সিলেটেও গিয়েছিলেন লিমন মিয়া (৩৫)। আবদুর রহমানের মেয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) শিক্ষার্থী। নগরের নয়াবাজার খাদরা এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। তখন তাসমিন নাহার লুসী মেয়ে
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আবারও পরপর তিনটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাত সোয়া ১০টার দিকে বিমানবন্দর গোলচত্বরসংলগ্ন প্রবেশগেট ও সেন্টার পয়েন্ট ইউনিমাট মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, তাঁর বোন শাহানা হানিফ ও তাঁদের এক কর্মচারীর বিরুদ্ধে ৫৪ কোটি টাকার মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট ও গাইবান্ধা প্রতিনিধি

রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবদুর রহমানের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসীর (৪৪) খোঁজে তাঁর মেয়ের বাসায় সিলেটেও গিয়েছিলেন লিমন মিয়া (৩৫)। আবদুর রহমানের মেয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) শিক্ষার্থী। নগরের নয়াবাজার খাদরা এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। তখন তাসমিন নাহার লুসী মেয়ের বাসায় ছিলেন।
সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) একজন পুলিশ পরিদর্শক জানান, ৫ নভেম্বর রাতে লিমন বিচারকের মেয়ের বাসায় গিয়ে ঝামেলার চেষ্টা করেন এবং মা-মেয়েকে চরম বিরক্ত করেন। পরে শাবি শিক্ষার্থী ও প্রশাসনের সদস্যরা পুলিশে খবর দেন। শাবির প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা লিমনকে ধরে পুলিশের কাছে তুলে দেন। বিচারকের স্ত্রী-মেয়ের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি এবং বিচারককেও জানাতে দেননি মা-মেয়ে। পরে পুলিশ লিমনকে এসএমপি আইনের ৮৯ ধারায় চালান করে। পরদিন লিমনের পরিবারের সদস্যরা সিলেটে গিয়ে তাঁকে ছাড়িয়ে নিয়ে যান। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে লিমন নিজেকে সেনাবাহিনীর চাকরিচ্যুত সদস্য বলে পরিচয় দেন।
আজকের পত্রিকাকে শাবির প্রক্টর মো. মুখলেসুর রহমান বলেন, ৫ নভেম্বর রাতের ঘটনা। তখনই লিমনকে পুলিশের কাছে তুলে দেওয়া হয়। বাকি কার্যক্রমের বিষয়ে পুলিশ বলতে পারবে।
জিডির তদন্ত কর্মকর্তা জালালাবাদ থানার এসআই প্রণব রায় বলেন, ‘জিডির আগে লিমন তাসমিন নাহার লুসী ও তাঁর মেয়েকে উত্ত্যক্ত করেছিল। ওই দিন আমি ডিউটিতে ছিলাম। পরে আমরা তাকে ধরে কোর্টে চালান করি। পরদিন ম্যাডাম জিডি করেন। লিমন কখন কোর্ট থেকে জামিন নিয়ে বের হয়ে রাজশাহী গেছে, আমরা তা জানি না।’
জানা গেছে, লিমনের বাড়ি গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলায়। লিমনের প্রতিবেশী রাজু মিয়া বলেন, সাবেক ইউপি মেম্বার এ এইচ এম সলেমান শহীদের তৃতীয় ছেলে লিমন (৩২)। সলেমান শহীদ ফুলছড়ি উপজেলা বিএনপির সাংগঠিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। লিমন সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে চাকরি করতেন। ১০ বছর আগে চাকরি চলে যায়। এর পর থেকে তিনি নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। কয়েক বছর আগে বিয়ে করেছিলেন লিমন। সেই বউও চলে যায়।
আজ বৃহস্পতিবার রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবদুর রহমানের বাসায় ঢুকে তাঁর নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করেন লিমন। বেলা ৩টার দিকে নগরের ডাবতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্পার্ক ভিউ নামের দশতলা ভবনের পাঁচতলার একটি ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকেন বিচারক। এ সময় বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসীও আহত হন। হামলাকারী লিমন মিয়াও আহত হয়েছেন। তাঁরা দুজনই রাজশাহী হাসপাতালে আছেন।

রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবদুর রহমানের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসীর (৪৪) খোঁজে তাঁর মেয়ের বাসায় সিলেটেও গিয়েছিলেন লিমন মিয়া (৩৫)। আবদুর রহমানের মেয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) শিক্ষার্থী। নগরের নয়াবাজার খাদরা এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। তখন তাসমিন নাহার লুসী মেয়ের বাসায় ছিলেন।
সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) একজন পুলিশ পরিদর্শক জানান, ৫ নভেম্বর রাতে লিমন বিচারকের মেয়ের বাসায় গিয়ে ঝামেলার চেষ্টা করেন এবং মা-মেয়েকে চরম বিরক্ত করেন। পরে শাবি শিক্ষার্থী ও প্রশাসনের সদস্যরা পুলিশে খবর দেন। শাবির প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা লিমনকে ধরে পুলিশের কাছে তুলে দেন। বিচারকের স্ত্রী-মেয়ের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি এবং বিচারককেও জানাতে দেননি মা-মেয়ে। পরে পুলিশ লিমনকে এসএমপি আইনের ৮৯ ধারায় চালান করে। পরদিন লিমনের পরিবারের সদস্যরা সিলেটে গিয়ে তাঁকে ছাড়িয়ে নিয়ে যান। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে লিমন নিজেকে সেনাবাহিনীর চাকরিচ্যুত সদস্য বলে পরিচয় দেন।
আজকের পত্রিকাকে শাবির প্রক্টর মো. মুখলেসুর রহমান বলেন, ৫ নভেম্বর রাতের ঘটনা। তখনই লিমনকে পুলিশের কাছে তুলে দেওয়া হয়। বাকি কার্যক্রমের বিষয়ে পুলিশ বলতে পারবে।
জিডির তদন্ত কর্মকর্তা জালালাবাদ থানার এসআই প্রণব রায় বলেন, ‘জিডির আগে লিমন তাসমিন নাহার লুসী ও তাঁর মেয়েকে উত্ত্যক্ত করেছিল। ওই দিন আমি ডিউটিতে ছিলাম। পরে আমরা তাকে ধরে কোর্টে চালান করি। পরদিন ম্যাডাম জিডি করেন। লিমন কখন কোর্ট থেকে জামিন নিয়ে বের হয়ে রাজশাহী গেছে, আমরা তা জানি না।’
জানা গেছে, লিমনের বাড়ি গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলায়। লিমনের প্রতিবেশী রাজু মিয়া বলেন, সাবেক ইউপি মেম্বার এ এইচ এম সলেমান শহীদের তৃতীয় ছেলে লিমন (৩২)। সলেমান শহীদ ফুলছড়ি উপজেলা বিএনপির সাংগঠিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। লিমন সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে চাকরি করতেন। ১০ বছর আগে চাকরি চলে যায়। এর পর থেকে তিনি নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। কয়েক বছর আগে বিয়ে করেছিলেন লিমন। সেই বউও চলে যায়।
আজ বৃহস্পতিবার রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবদুর রহমানের বাসায় ঢুকে তাঁর নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করেন লিমন। বেলা ৩টার দিকে নগরের ডাবতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্পার্ক ভিউ নামের দশতলা ভবনের পাঁচতলার একটি ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকেন বিচারক। এ সময় বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসীও আহত হন। হামলাকারী লিমন মিয়াও আহত হয়েছেন। তাঁরা দুজনই রাজশাহী হাসপাতালে আছেন।

প্রায় ৪০ বছর আগে কাজের সন্ধানে বাংলাদেশে আসেন নেপালি নাগরিক বীর কা বাহাদুর রায়। এরপর আর ফিরে যেতে পারেননি দেশে। ঠিকানা বিহীন ঘোরাফেরায় এক সময় থিতু হন বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলা সদরের একটি চাতালে। সেখানে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন কখনোবা আবার হোটেল শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন।
২৩ মে ২০২৪
তিন দিন আগে অসুস্থ বাবাকে হাসপাতালে রেখে প্রবাসী বন্ধু জরেজ মিয়ার সঙ্গে ঢাকা যান কাঁচামাল ব্যবসায়ী আশরাফুল হক। এর পর থেকে স্ত্রী লাকী বেগম আশরাফুলকে ফোন করলে তাঁর বন্ধু জরেজ ফোন রিসিভ করতেন। আশরাফুলের খোঁজ করলে তিনি বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত আছেন বলে জানাতেন।
১৮ মিনিট আগে
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আবারও পরপর তিনটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাত সোয়া ১০টার দিকে বিমানবন্দর গোলচত্বরসংলগ্ন প্রবেশগেট ও সেন্টার পয়েন্ট ইউনিমাট মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, তাঁর বোন শাহানা হানিফ ও তাঁদের এক কর্মচারীর বিরুদ্ধে ৫৪ কোটি টাকার মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আবারও পরপর তিনটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাত সোয়া ১০টার দিকে বিমানবন্দর গোলচত্বরসংলগ্ন প্রবেশগেট ও সেন্টার পয়েন্ট ইউনিমাট মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিস্ফোরণের স্থানের আশপাশে জর্দার স্টিলের কৌটা ও তারকাঁটা পড়ে আছে।
প্রত্যক্ষদর্শী সাধারণ জনতা আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, বিমানবন্দরের বিআরটি উড়ালসেতুর ওপর দিয়ে উত্তরার দিকে একটি ট্রাক যাচ্ছিল। যাওয়ার পথে ট্রাক থেকে তিনটি ককটেল বিমানবন্দরের গেটে মেরে চলে যায়।
কুমিল্লার লাকসামের বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমার শ্যালক কক্সবাজার থেকে বিমানবন্দরে আসছে। সে সৌদি যাবে। তাকে বিদায় দেওয়ার জন্য বিমানবন্দরে এসেছিলাম।’
আনোয়ার আরও বলেন, ‘বিমানবন্দর গেটের সামনে দাঁড়িয়ে আমি ভাপা পিঠা খাচ্ছিলাম। হটাৎ করে বিকট শব্দে ককটেল বিস্ফোরণ হলো। আর ককটেলের ভেতরে থাকা তারকাঁটা এসে আমার হাত ও পায়ে লাগে।’
ককটেল বিস্ফোরণের সময় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের গেটে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছিলেন এপিসি চন্দ্র শেখর মণ্ডল। তিনি বলেন, হঠাৎ করে উড়ালসেতুর ওপর থেকে তিনটি ককটেল মেরে কে বা কারা যেন পালিয়ে গেছে। এতে কেউ আহত হননি।
এ বিষয়ে ডিএমপির বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাসলিমা আক্তার বলেন, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য পটকা ফোটানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগে বিমানবন্দর গোলচত্বরসংলগ্ন শাহজালালে প্রবেশপথের মূল গেটে গত মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এতে মোহাম্মদ মুজাহিদ (২৫) নামের এক আনসার সদস্য আহত হয়েছিলেন।

রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আবারও পরপর তিনটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাত সোয়া ১০টার দিকে বিমানবন্দর গোলচত্বরসংলগ্ন প্রবেশগেট ও সেন্টার পয়েন্ট ইউনিমাট মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিস্ফোরণের স্থানের আশপাশে জর্দার স্টিলের কৌটা ও তারকাঁটা পড়ে আছে।
প্রত্যক্ষদর্শী সাধারণ জনতা আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, বিমানবন্দরের বিআরটি উড়ালসেতুর ওপর দিয়ে উত্তরার দিকে একটি ট্রাক যাচ্ছিল। যাওয়ার পথে ট্রাক থেকে তিনটি ককটেল বিমানবন্দরের গেটে মেরে চলে যায়।
কুমিল্লার লাকসামের বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমার শ্যালক কক্সবাজার থেকে বিমানবন্দরে আসছে। সে সৌদি যাবে। তাকে বিদায় দেওয়ার জন্য বিমানবন্দরে এসেছিলাম।’
আনোয়ার আরও বলেন, ‘বিমানবন্দর গেটের সামনে দাঁড়িয়ে আমি ভাপা পিঠা খাচ্ছিলাম। হটাৎ করে বিকট শব্দে ককটেল বিস্ফোরণ হলো। আর ককটেলের ভেতরে থাকা তারকাঁটা এসে আমার হাত ও পায়ে লাগে।’
ককটেল বিস্ফোরণের সময় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের গেটে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছিলেন এপিসি চন্দ্র শেখর মণ্ডল। তিনি বলেন, হঠাৎ করে উড়ালসেতুর ওপর থেকে তিনটি ককটেল মেরে কে বা কারা যেন পালিয়ে গেছে। এতে কেউ আহত হননি।
এ বিষয়ে ডিএমপির বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাসলিমা আক্তার বলেন, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য পটকা ফোটানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগে বিমানবন্দর গোলচত্বরসংলগ্ন শাহজালালে প্রবেশপথের মূল গেটে গত মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এতে মোহাম্মদ মুজাহিদ (২৫) নামের এক আনসার সদস্য আহত হয়েছিলেন।

প্রায় ৪০ বছর আগে কাজের সন্ধানে বাংলাদেশে আসেন নেপালি নাগরিক বীর কা বাহাদুর রায়। এরপর আর ফিরে যেতে পারেননি দেশে। ঠিকানা বিহীন ঘোরাফেরায় এক সময় থিতু হন বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলা সদরের একটি চাতালে। সেখানে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন কখনোবা আবার হোটেল শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন।
২৩ মে ২০২৪
তিন দিন আগে অসুস্থ বাবাকে হাসপাতালে রেখে প্রবাসী বন্ধু জরেজ মিয়ার সঙ্গে ঢাকা যান কাঁচামাল ব্যবসায়ী আশরাফুল হক। এর পর থেকে স্ত্রী লাকী বেগম আশরাফুলকে ফোন করলে তাঁর বন্ধু জরেজ ফোন রিসিভ করতেন। আশরাফুলের খোঁজ করলে তিনি বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত আছেন বলে জানাতেন।
১৮ মিনিট আগে
রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবদুর রহমানের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসীর (৪৪) খোঁজে তাঁর মেয়ের বাসায় সিলেটেও গিয়েছিলেন লিমন মিয়া (৩৫)। আবদুর রহমানের মেয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) শিক্ষার্থী। নগরের নয়াবাজার খাদরা এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। তখন তাসমিন নাহার লুসী মেয়ে
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, তাঁর বোন শাহানা হানিফ ও তাঁদের এক কর্মচারীর বিরুদ্ধে ৫৪ কোটি টাকার মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, তাঁর বোন শাহানা হানিফ ও তাঁদের এক কর্মচারীর বিরুদ্ধে ৫৪ কোটি টাকার মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
দুদকের অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, শাহানা হানিফ ও সাঈদ খোকন ‘সাইদ খোকন প্রপার্টিজ লিমিটেড’-এর বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব ব্যবহার করে লেনদেনের মাধ্যমে লেয়ারিং প্রক্রিয়ায় অবৈধ অর্থ ছদ্মবৃত্ত করেন। সিটি ব্যাংক পিএলসি, এক্সিম ব্যাংক পিএলসি এবং প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি—এই তিন ব্যাংকের মোট সাতটি অপারেটিভ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৫৪ কোটি ৭৮ লাখ ৮৪ হাজার ৩০৪ টাকা স্থানান্তর ও লেনদেন করা হয়।
দুদকের ভাষ্য, শাহানা হানিফ ব্যাংক হিসাব খোলার সময় নিজের পেশা, আয় এবং পরিচয় সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর ও মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন। তাঁর ভাই সাঈদ খোকন, যিনি সরকারি কর্মচারী হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন, তাঁর ম্যানেজার মো. রাজু আহমেদের সঙ্গে যোগসাজশে এই অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন।
তদন্তে জানা যায়, সিটি ব্যাংক পিএলসির বনানী লেকভিউ শাখা, এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড ও প্রিমিয়ার ব্যাংকের বনানী শাখায় শাহানা হানিফ ও সাইদ খোকন প্রপার্টিজ লিমিটেডের নামে একাধিক সঞ্চয়ী, এসএনডি ও এফডিআর হিসাব খোলা হয়। এসব হিসাবের মাধ্যমে বারবার অর্থ স্থানান্তর করে মানি লন্ডারিং সংঘটিত হয়।
দুদক জানিয়েছে, এই কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সাঈদ খোকন, শাহানা হানিফ ও সাঈদ খোকন প্রপার্টিজের ম্যানেজার মো. রাজু আহমেদের নামে দণ্ডবিধির ৪০৯, ৪২০ ও ১০৯ ধারাসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অপরাধ করেছেন।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, তাঁর বোন শাহানা হানিফ ও তাঁদের এক কর্মচারীর বিরুদ্ধে ৫৪ কোটি টাকার মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
দুদকের অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, শাহানা হানিফ ও সাঈদ খোকন ‘সাইদ খোকন প্রপার্টিজ লিমিটেড’-এর বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব ব্যবহার করে লেনদেনের মাধ্যমে লেয়ারিং প্রক্রিয়ায় অবৈধ অর্থ ছদ্মবৃত্ত করেন। সিটি ব্যাংক পিএলসি, এক্সিম ব্যাংক পিএলসি এবং প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি—এই তিন ব্যাংকের মোট সাতটি অপারেটিভ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৫৪ কোটি ৭৮ লাখ ৮৪ হাজার ৩০৪ টাকা স্থানান্তর ও লেনদেন করা হয়।
দুদকের ভাষ্য, শাহানা হানিফ ব্যাংক হিসাব খোলার সময় নিজের পেশা, আয় এবং পরিচয় সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর ও মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন। তাঁর ভাই সাঈদ খোকন, যিনি সরকারি কর্মচারী হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন, তাঁর ম্যানেজার মো. রাজু আহমেদের সঙ্গে যোগসাজশে এই অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন।
তদন্তে জানা যায়, সিটি ব্যাংক পিএলসির বনানী লেকভিউ শাখা, এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড ও প্রিমিয়ার ব্যাংকের বনানী শাখায় শাহানা হানিফ ও সাইদ খোকন প্রপার্টিজ লিমিটেডের নামে একাধিক সঞ্চয়ী, এসএনডি ও এফডিআর হিসাব খোলা হয়। এসব হিসাবের মাধ্যমে বারবার অর্থ স্থানান্তর করে মানি লন্ডারিং সংঘটিত হয়।
দুদক জানিয়েছে, এই কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সাঈদ খোকন, শাহানা হানিফ ও সাঈদ খোকন প্রপার্টিজের ম্যানেজার মো. রাজু আহমেদের নামে দণ্ডবিধির ৪০৯, ৪২০ ও ১০৯ ধারাসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অপরাধ করেছেন।

প্রায় ৪০ বছর আগে কাজের সন্ধানে বাংলাদেশে আসেন নেপালি নাগরিক বীর কা বাহাদুর রায়। এরপর আর ফিরে যেতে পারেননি দেশে। ঠিকানা বিহীন ঘোরাফেরায় এক সময় থিতু হন বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলা সদরের একটি চাতালে। সেখানে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন কখনোবা আবার হোটেল শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন।
২৩ মে ২০২৪
তিন দিন আগে অসুস্থ বাবাকে হাসপাতালে রেখে প্রবাসী বন্ধু জরেজ মিয়ার সঙ্গে ঢাকা যান কাঁচামাল ব্যবসায়ী আশরাফুল হক। এর পর থেকে স্ত্রী লাকী বেগম আশরাফুলকে ফোন করলে তাঁর বন্ধু জরেজ ফোন রিসিভ করতেন। আশরাফুলের খোঁজ করলে তিনি বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত আছেন বলে জানাতেন।
১৮ মিনিট আগে
রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবদুর রহমানের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসীর (৪৪) খোঁজে তাঁর মেয়ের বাসায় সিলেটেও গিয়েছিলেন লিমন মিয়া (৩৫)। আবদুর রহমানের মেয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) শিক্ষার্থী। নগরের নয়াবাজার খাদরা এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। তখন তাসমিন নাহার লুসী মেয়ে
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আবারও পরপর তিনটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাত সোয়া ১০টার দিকে বিমানবন্দর গোলচত্বরসংলগ্ন প্রবেশগেট ও সেন্টার পয়েন্ট ইউনিমাট মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে