বাগাতিপাড়া (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের বাগাতিপাড়ায় প্রেমের কারণেই সেই ছাত্র জাহিদুল ইসলাম খুন হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার বাগাতিপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ২৮ আগস্ট জাহিদুল ইসলাম নামের এসএসসি পরীক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেন পুলিশ। তারপর সন্দেহজনকভাবে পরের দিন তার নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়ে বন্ধুকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী তার ভাই রেজাউল করিম, বাবা মোবারক হোসেন এবং খালা মাসুরা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়। রেজাউল করিমের দেওয়া তথ্য মতে ২৮ আগস্ট তাঁদের বাড়ির পাশের একটি ডোবা থেকে জাহেদুলের ব্যবহার করা মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, মাঝে মধ্যেই রাতে জাহিদুল ওই মেয়ে বন্ধুর সঙ্গে গোপনে দেখা করতে যেতেন। ঘটনার দিন রাতে পরিবারের লোকজন বিষয়টি টের পায়। পরে জাহিদুলকে কিশোরীর ভাই রেজাউল এলোপাতাড়ি মারপিট শুরু করেন। একপর্যায়ে বাবা ও খালা এসেও মারপিট করতে থাকেন। এতে সে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। পরে এলাকার একজন পল্লি চিকিৎসককে ডেকে নিয়ে আসলে জাহিদুল মারা গেছে বলে জানান তিনি। তখন পরিবারের লোকজন মিলে জাহিদুলকে ওই রাতেই অভিযুক্তদের বাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের কালারা ব্রিজ সংলগ্ন মাঠে ফেলে যায়। পরদিন সকালে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
এ ব্যাপারে ওসি সিরাজুল ইসলাম বলেন, হত্যার চার দিনের মাথায় রহস্য উদ্ঘাটন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত চারজনকে গ্রেপ্তার করে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত চলছে, আরও কেউ জড়িত থাকলে তাদেরকেও গ্রেপ্তার করা হবে।
উল্লেখ্য, জাহিদুল কাঁকফো নতুন পাড়া গ্রামের রাশেদুল ইসলামের ছেলে। জাহিদুল নাটোর সদরের পিরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের ভকেশনাল শাখার মেকানিক্যাল ট্রেডের শিক্ষার্থী ছিল। সে নাটোরের লক্ষীপুর-খোলাবাড়িয়া ইউনিয়নের কাঁঠাবাড়িয়া এলাকায় তার নানা সামাদ আলীর বাড়ি থেকে পড়াশোনা করত। গত ২৭ আগস্ট (শনিবার) বিকেল ৩টার দিকে প্রতিবেশী একজনকে জরুরি রক্ত দেওয়ার কথা বলে নানা বাড়ি থেকে বের হয়। তারপর ২৮ আগস্ট (রোববার) সকালে তার বাবার বাড়ি কাঁকফো এলাকায় মরদেহ পাওয়া যায়।
নাটোরের বাগাতিপাড়ায় প্রেমের কারণেই সেই ছাত্র জাহিদুল ইসলাম খুন হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার বাগাতিপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ২৮ আগস্ট জাহিদুল ইসলাম নামের এসএসসি পরীক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেন পুলিশ। তারপর সন্দেহজনকভাবে পরের দিন তার নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়ে বন্ধুকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী তার ভাই রেজাউল করিম, বাবা মোবারক হোসেন এবং খালা মাসুরা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়। রেজাউল করিমের দেওয়া তথ্য মতে ২৮ আগস্ট তাঁদের বাড়ির পাশের একটি ডোবা থেকে জাহেদুলের ব্যবহার করা মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, মাঝে মধ্যেই রাতে জাহিদুল ওই মেয়ে বন্ধুর সঙ্গে গোপনে দেখা করতে যেতেন। ঘটনার দিন রাতে পরিবারের লোকজন বিষয়টি টের পায়। পরে জাহিদুলকে কিশোরীর ভাই রেজাউল এলোপাতাড়ি মারপিট শুরু করেন। একপর্যায়ে বাবা ও খালা এসেও মারপিট করতে থাকেন। এতে সে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। পরে এলাকার একজন পল্লি চিকিৎসককে ডেকে নিয়ে আসলে জাহিদুল মারা গেছে বলে জানান তিনি। তখন পরিবারের লোকজন মিলে জাহিদুলকে ওই রাতেই অভিযুক্তদের বাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের কালারা ব্রিজ সংলগ্ন মাঠে ফেলে যায়। পরদিন সকালে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
এ ব্যাপারে ওসি সিরাজুল ইসলাম বলেন, হত্যার চার দিনের মাথায় রহস্য উদ্ঘাটন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত চারজনকে গ্রেপ্তার করে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত চলছে, আরও কেউ জড়িত থাকলে তাদেরকেও গ্রেপ্তার করা হবে।
উল্লেখ্য, জাহিদুল কাঁকফো নতুন পাড়া গ্রামের রাশেদুল ইসলামের ছেলে। জাহিদুল নাটোর সদরের পিরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের ভকেশনাল শাখার মেকানিক্যাল ট্রেডের শিক্ষার্থী ছিল। সে নাটোরের লক্ষীপুর-খোলাবাড়িয়া ইউনিয়নের কাঁঠাবাড়িয়া এলাকায় তার নানা সামাদ আলীর বাড়ি থেকে পড়াশোনা করত। গত ২৭ আগস্ট (শনিবার) বিকেল ৩টার দিকে প্রতিবেশী একজনকে জরুরি রক্ত দেওয়ার কথা বলে নানা বাড়ি থেকে বের হয়। তারপর ২৮ আগস্ট (রোববার) সকালে তার বাবার বাড়ি কাঁকফো এলাকায় মরদেহ পাওয়া যায়।
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪৩ মিনিট আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে