ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
বিদ্যুতের সংকট মোকাবিলায় সারা দেশের মতো পাবনার ভাঙ্গুড়ায় চলছে লোডশেডিং। শিডিউল অনুযায়ী এলাকাভিত্তিক এক থেকে দুই ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের কথা থাকলেও পাবনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ কর্তৃপক্ষ তা মানছে না। এখানে প্রতিদিন চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা করে লোডশেডিং দেওয়া হচ্ছ। বিশেষ করে পৌর শহরের চেয়ে গ্রামগুলোতে লোডশেডিংয়ের মাত্রা অনেক বেশি। আবার কখন কোথায় লোডশেডিং দেওয়া হবে, তাও জানতে পারছে না কেউই। প্রচণ্ড গরম আর লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে এখানকার মানুষ।
গ্রাহকদের অভিযোগ, পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ শিডিউল তৈরি না করে ইচ্ছামতো লোডশেডিং করছে। ফলে মানুষ তাদের প্রয়োজনীয় কাজ সময়মতো করতে না পেরে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। তবে পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ বলছে, চাহিদার অর্ধেকেরও কম বিদ্যুৎ পাওয়ায় শিডিউল অনুযায়ী বিদ্যুৎ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
উপজেলার বড় পুকুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা মেহেদি হাসান জানান, শিডিউল অনুযায়ী এক থেকে দুই ঘণ্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখার কথা থাকলেও এখানে প্রায় পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না। কখন বিদ্যুৎ আসবে আর কখন যাবে, সেটাও তো আমরা জানি না।
কয়ড়া গ্রামের আশরাফুল আলম জানান, বিদ্যুৎ গেলেই এক ঘণ্টার আগে আর আসে না। এখন আগের চেয়ে লোডশেডিং আরও বেড়েছে।
পাছ বেতুয়ান গ্রামের রিয়াজুল ইসলাম জানান, দিন-রাত মিলে চার থেকে পাঁচবার বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করে। একবার বিদ্যুৎ গেলে এক ঘণ্টা, আধা ঘণ্টার নিচে আসে না।
নুরনগর গ্রামের ইউপি সদস্য শফিকুল ইসলাম জানান, তার এলাকায় পাঁচ থেকে ছয়বার করে লোডশেডিং হচ্ছে। গত বৃহস্পতিবার সকাল-সন্ধ্যা মিলে চারবার এবং রাতের বেলায় আরও দুবার বিদ্যুৎ ছিল না।
এ বিষয়ে পাবনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (ভাঙ্গুড়া সাব জোনাল অফিস) মোহাম্মদ মনির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ উপজেলায় বিদ্যুতের চাহিদা সাড়ে ৮ মেগাওয়াট, কিন্তু বিপরীতে আমরা পাচ্ছি ৩ থেকে সাড়ে ৩ মেগাওয়াট। প্রতিদিন এক থেকে দুই ঘণ্টা লোডশেডিং করার কথা থাকলেও অর্ধেকেরও কম বিদ্যুৎ দিয়ে শিডিউল অনুযায়ী বিদ্যুৎ দেওয়া কোনোভাবেই সম্ভব হচ্ছে না। ফলে বাধ্য হয়েই ঘন ঘন লোডশেডিং দিতে হচ্ছে।’
বিদ্যুতের সংকট মোকাবিলায় সারা দেশের মতো পাবনার ভাঙ্গুড়ায় চলছে লোডশেডিং। শিডিউল অনুযায়ী এলাকাভিত্তিক এক থেকে দুই ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের কথা থাকলেও পাবনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ কর্তৃপক্ষ তা মানছে না। এখানে প্রতিদিন চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা করে লোডশেডিং দেওয়া হচ্ছ। বিশেষ করে পৌর শহরের চেয়ে গ্রামগুলোতে লোডশেডিংয়ের মাত্রা অনেক বেশি। আবার কখন কোথায় লোডশেডিং দেওয়া হবে, তাও জানতে পারছে না কেউই। প্রচণ্ড গরম আর লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে এখানকার মানুষ।
গ্রাহকদের অভিযোগ, পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ শিডিউল তৈরি না করে ইচ্ছামতো লোডশেডিং করছে। ফলে মানুষ তাদের প্রয়োজনীয় কাজ সময়মতো করতে না পেরে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। তবে পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ বলছে, চাহিদার অর্ধেকেরও কম বিদ্যুৎ পাওয়ায় শিডিউল অনুযায়ী বিদ্যুৎ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
উপজেলার বড় পুকুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা মেহেদি হাসান জানান, শিডিউল অনুযায়ী এক থেকে দুই ঘণ্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখার কথা থাকলেও এখানে প্রায় পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না। কখন বিদ্যুৎ আসবে আর কখন যাবে, সেটাও তো আমরা জানি না।
কয়ড়া গ্রামের আশরাফুল আলম জানান, বিদ্যুৎ গেলেই এক ঘণ্টার আগে আর আসে না। এখন আগের চেয়ে লোডশেডিং আরও বেড়েছে।
পাছ বেতুয়ান গ্রামের রিয়াজুল ইসলাম জানান, দিন-রাত মিলে চার থেকে পাঁচবার বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করে। একবার বিদ্যুৎ গেলে এক ঘণ্টা, আধা ঘণ্টার নিচে আসে না।
নুরনগর গ্রামের ইউপি সদস্য শফিকুল ইসলাম জানান, তার এলাকায় পাঁচ থেকে ছয়বার করে লোডশেডিং হচ্ছে। গত বৃহস্পতিবার সকাল-সন্ধ্যা মিলে চারবার এবং রাতের বেলায় আরও দুবার বিদ্যুৎ ছিল না।
এ বিষয়ে পাবনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (ভাঙ্গুড়া সাব জোনাল অফিস) মোহাম্মদ মনির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ উপজেলায় বিদ্যুতের চাহিদা সাড়ে ৮ মেগাওয়াট, কিন্তু বিপরীতে আমরা পাচ্ছি ৩ থেকে সাড়ে ৩ মেগাওয়াট। প্রতিদিন এক থেকে দুই ঘণ্টা লোডশেডিং করার কথা থাকলেও অর্ধেকেরও কম বিদ্যুৎ দিয়ে শিডিউল অনুযায়ী বিদ্যুৎ দেওয়া কোনোভাবেই সম্ভব হচ্ছে না। ফলে বাধ্য হয়েই ঘন ঘন লোডশেডিং দিতে হচ্ছে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৪ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৯ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৪ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে