রাজবাড়ী প্রতিনিধি
রাজবাড়ীতে রিফাত নামের এক শিশুকে অপহরণ ও হত্যা মামলায় মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আসামিদের উপস্থিততে রাজবাড়ী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন রাজবাড়ী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘হত্যা মামলার রায়ে দুজনের ফাঁসির রায় হওয়ার পর তাঁরা উচ্চ আদালতে আপিল করেন। মামলাটি বিচারাধীন। অপহরণ ও মুক্তিপণ মামলায় তিনজনের ফাঁসির রায় দিয়েছেন আদালত। এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।’
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন রাজবাড়ী শহরের সজ্জনকান্দা এলাকার রক্তিম ও রাসেল এবং মিজানপুর ইউনিয়নের চরনারায়নপুর এলাকার রনি।
নিহত শিশু রিফাত রাজবাড়ী সদর উপজেলার চরনারায়ণপুর গ্রামের মোক্তার আলীর ছেলে। রাজবাড়ী কিন্ডারগার্টেনের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র ছিল সে।
আদালত থেকে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ৬ নভেম্বর দণ্ডপ্রাপ্তরা রিফাতকে সাইকেলের প্রলোভন দেখিয়ে অপহরণ করেন। পরে রিফাতের পরিবারের কাছে ১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন মুক্তিপণ না পেয়ে রিফাতকে হত্যা করেন তাঁরা।
হত্যাকাণ্ডের ৯ দিন পর রাজবাড়ী সদর থানার পুলিশ সজ্জনকান্দা টিঅ্যান্ডটি পাড়ার একটি বাড়ির সেপটিক ট্যাংক থেকে রিফাতের লাশ উদ্ধার করে। হত্যা ও অপহরণের ঘটনায় নিহত শিশুর বাবা মোক্তার আলী বাদী হয়ে রাজবাড়ী সদর থানায় হত্যা এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে পৃথক দুটি মামলা করেন বলে আদালত থেকে জানা গেছে।
২০১৬ সালের ১৮ মে রাজবাড়ী জেলা ও দায়রা জজ আদালতে রঞ্জন ও রাসেলকে মৃত্যুদণ্ড এবং রনিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আজ বুধবার অপহরণ ও মুক্তিপণ মামলায় অভিযুক্ত তিনজনকেই মৃত্যুদণ্ডাদেশের পাশাপাশি প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানার রায় দেওয়া হয়।
রাজবাড়ীতে রিফাত নামের এক শিশুকে অপহরণ ও হত্যা মামলায় মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আসামিদের উপস্থিততে রাজবাড়ী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন রাজবাড়ী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘হত্যা মামলার রায়ে দুজনের ফাঁসির রায় হওয়ার পর তাঁরা উচ্চ আদালতে আপিল করেন। মামলাটি বিচারাধীন। অপহরণ ও মুক্তিপণ মামলায় তিনজনের ফাঁসির রায় দিয়েছেন আদালত। এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।’
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন রাজবাড়ী শহরের সজ্জনকান্দা এলাকার রক্তিম ও রাসেল এবং মিজানপুর ইউনিয়নের চরনারায়নপুর এলাকার রনি।
নিহত শিশু রিফাত রাজবাড়ী সদর উপজেলার চরনারায়ণপুর গ্রামের মোক্তার আলীর ছেলে। রাজবাড়ী কিন্ডারগার্টেনের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র ছিল সে।
আদালত থেকে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ৬ নভেম্বর দণ্ডপ্রাপ্তরা রিফাতকে সাইকেলের প্রলোভন দেখিয়ে অপহরণ করেন। পরে রিফাতের পরিবারের কাছে ১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন মুক্তিপণ না পেয়ে রিফাতকে হত্যা করেন তাঁরা।
হত্যাকাণ্ডের ৯ দিন পর রাজবাড়ী সদর থানার পুলিশ সজ্জনকান্দা টিঅ্যান্ডটি পাড়ার একটি বাড়ির সেপটিক ট্যাংক থেকে রিফাতের লাশ উদ্ধার করে। হত্যা ও অপহরণের ঘটনায় নিহত শিশুর বাবা মোক্তার আলী বাদী হয়ে রাজবাড়ী সদর থানায় হত্যা এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে পৃথক দুটি মামলা করেন বলে আদালত থেকে জানা গেছে।
২০১৬ সালের ১৮ মে রাজবাড়ী জেলা ও দায়রা জজ আদালতে রঞ্জন ও রাসেলকে মৃত্যুদণ্ড এবং রনিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আজ বুধবার অপহরণ ও মুক্তিপণ মামলায় অভিযুক্ত তিনজনকেই মৃত্যুদণ্ডাদেশের পাশাপাশি প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানার রায় দেওয়া হয়।
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে বজ্রপাতে সিফাত হোসেন (১৮) নামের এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে ধোপাদহ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। উপজেলার ভাটারা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৪ মিনিট আগেশরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলায় পারিবারিক শত্রুতার জেরে ছয় বছরের শিশু তায়েবাকে তার আপন চাচি আয়শা বেগম হত্যা করে পাশের বাড়ির সেপটিক ট্যাংকে ফেলে রাখেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
৫ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মাসুদ পারভেজ মঞ্জুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগরহাওলা গ্রামের জৈনা বাজার এলাকা থেকে গতকাল শনিবার রাতে মঞ্জুকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি নগরহাওলা গ্রামের...
১৭ মিনিট আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘অপরাধীদের কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না। ধর্ষণকারী, নারী নির্যাতনকারী, অস্ত্রধারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ আজ রোববার খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সুপ্রদীপ চাকমা বলেন...
১৯ মিনিট আগে