নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
দৈনিক আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়া সাবনূরের বাড়িতে যানউপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। এ সময় তিনি সাবনূরের ভর্তির জন্য আর্থিক সহায়তার আশ্বাস দেন। তাঁর আশ্বাসে মেয়ের ভর্তির ব্যাপারে স্বস্তি প্রকাশ করেন সাবনূরের দিনমজুর বাবা।
এদিকে তার অর্জনে খুশি হয়েছেন তাঁর প্রাথমিক, মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা। অন্যদিকে মেয়ের মেডিকেল চান্স পাওয়ার শিক্ষা জীবনের গল্প সাবনূর, তাঁর বাবা, মা সাবিনা বেগমের কাছ জেনে নিচ্ছেন সাংবাদিকেরা। সংবাদ প্রকাশের পর থেকে আজ সকাল থেকে তাঁদের বাড়িতে বেড়ে যায় সাংবাদিকদের আনাগোনা। গতকাল রোববার পর্যন্তও সাবনূরের ভর্তি নিয়ে দুশ্চিন্তায় ঠিক করে ঘুমাতে পারছিলেন না বাবা বাবুল মোল্লা। এখন তাঁর বাড়িতে বিভিন্ন পর্যায়ের লোক দেখে আশা বাঁধছেন মেডিকেলে মেয়ের ভর্তি ও পড়ার খরচের ব্যাপারে।
এ বিষয়ে সাবনূরের বাবা বাবুল মোল্লা বলেন, ‘এত লোক আমার বাড়িতে আসছে আমার বিশ্বাস কোনো না কোনো লোক একটু সহযোগিতা করলে আমার মেয়ে ডাক্তার হয়ে বেরোবে।’
বাবুল মোল্লা আরও বলেন, ‘আমার অসচ্ছলতার খবর ও সাবনূরের কৃতিত্বের কথা পত্রিকায় প্রকাশের পর উপজেলা ইউএনও, এসিল্যান্ড ও বিভিন্ন সাংবাদিক বাড়িতে আসছে। আমার বিশ্বাস এখন তাঁদের মাধ্যমে কেউ না কেউ খবর পেয়ে আমার মেয়ের লেখাপড়ার খরচের ব্যাপারে সহযোগিতা করবে।’
আজ সোমবার সাবনূরের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, তাদের বাড়িতে নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোশারেফ হোসেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাপষ পাল। একই সঙ্গে বাড়িতে হাজির হয়েছেন তাঁর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক থেকে শুরু করে কলেজের শিক্ষকেরা।
এ সময় সাবনূরের মাধ্যমিক শিক্ষা জীবনের প্রধান শিক্ষক সুনীল বরন হালদার সাংবাদিকদের কেঁদে কেঁদে বলেন, ‘সাবনূর মেধাবী হলেও ওরা খুবই গরিব। স্কুলে ওকে যেভাবে সহযোগিতা করতাম এখনো আমার সাধ্যমতো ওকে সহযোগিতা করে যাব। তবে এ সময় সমাজের কোনো বিত্তবান লোক যদি ওর পাশে দাঁড়ায় নিশ্চিত ও ডাক্তার হয়ে বেরিয়ে সমাজের কল্যাণে আসবে।’
শিক্ষার্থী সাবনূর বলে, ‘আমি প্রাথমিক শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত আগাতে শিক্ষক সহপাঠীদের অনুপ্রেরণা ও সহযোগিতা পেয়েছি। আমার মতো দরিদ্র পরিবারের লোকের জীবনে কিছু করতে হলে লেখা পড়ার কোনো বিকল্প নেই। আমি নামাজ, রোজা ও ঘরের কাজ ছাড়া যেটুকু সময় পেয়েছি বইয়ের উপড়ে রয়েছি। পড়ালেখা হলো আমার কাছে অক্সিজেনের মতো।’
নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মোসারেফ হোসেন বলেন, ‘সাবনূরের মেডিকেল ভর্তিতে যা খরচ হয় তা উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তা বহন করব। ওর কৃতিত্বের বিষয় ওর আর্থিক ব্যাপারটা পিরোজপুর ডিসি স্যারকে জানাব।’
দৈনিক আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়া সাবনূরের বাড়িতে যানউপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। এ সময় তিনি সাবনূরের ভর্তির জন্য আর্থিক সহায়তার আশ্বাস দেন। তাঁর আশ্বাসে মেয়ের ভর্তির ব্যাপারে স্বস্তি প্রকাশ করেন সাবনূরের দিনমজুর বাবা।
এদিকে তার অর্জনে খুশি হয়েছেন তাঁর প্রাথমিক, মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা। অন্যদিকে মেয়ের মেডিকেল চান্স পাওয়ার শিক্ষা জীবনের গল্প সাবনূর, তাঁর বাবা, মা সাবিনা বেগমের কাছ জেনে নিচ্ছেন সাংবাদিকেরা। সংবাদ প্রকাশের পর থেকে আজ সকাল থেকে তাঁদের বাড়িতে বেড়ে যায় সাংবাদিকদের আনাগোনা। গতকাল রোববার পর্যন্তও সাবনূরের ভর্তি নিয়ে দুশ্চিন্তায় ঠিক করে ঘুমাতে পারছিলেন না বাবা বাবুল মোল্লা। এখন তাঁর বাড়িতে বিভিন্ন পর্যায়ের লোক দেখে আশা বাঁধছেন মেডিকেলে মেয়ের ভর্তি ও পড়ার খরচের ব্যাপারে।
এ বিষয়ে সাবনূরের বাবা বাবুল মোল্লা বলেন, ‘এত লোক আমার বাড়িতে আসছে আমার বিশ্বাস কোনো না কোনো লোক একটু সহযোগিতা করলে আমার মেয়ে ডাক্তার হয়ে বেরোবে।’
বাবুল মোল্লা আরও বলেন, ‘আমার অসচ্ছলতার খবর ও সাবনূরের কৃতিত্বের কথা পত্রিকায় প্রকাশের পর উপজেলা ইউএনও, এসিল্যান্ড ও বিভিন্ন সাংবাদিক বাড়িতে আসছে। আমার বিশ্বাস এখন তাঁদের মাধ্যমে কেউ না কেউ খবর পেয়ে আমার মেয়ের লেখাপড়ার খরচের ব্যাপারে সহযোগিতা করবে।’
আজ সোমবার সাবনূরের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, তাদের বাড়িতে নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোশারেফ হোসেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাপষ পাল। একই সঙ্গে বাড়িতে হাজির হয়েছেন তাঁর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক থেকে শুরু করে কলেজের শিক্ষকেরা।
এ সময় সাবনূরের মাধ্যমিক শিক্ষা জীবনের প্রধান শিক্ষক সুনীল বরন হালদার সাংবাদিকদের কেঁদে কেঁদে বলেন, ‘সাবনূর মেধাবী হলেও ওরা খুবই গরিব। স্কুলে ওকে যেভাবে সহযোগিতা করতাম এখনো আমার সাধ্যমতো ওকে সহযোগিতা করে যাব। তবে এ সময় সমাজের কোনো বিত্তবান লোক যদি ওর পাশে দাঁড়ায় নিশ্চিত ও ডাক্তার হয়ে বেরিয়ে সমাজের কল্যাণে আসবে।’
শিক্ষার্থী সাবনূর বলে, ‘আমি প্রাথমিক শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত আগাতে শিক্ষক সহপাঠীদের অনুপ্রেরণা ও সহযোগিতা পেয়েছি। আমার মতো দরিদ্র পরিবারের লোকের জীবনে কিছু করতে হলে লেখা পড়ার কোনো বিকল্প নেই। আমি নামাজ, রোজা ও ঘরের কাজ ছাড়া যেটুকু সময় পেয়েছি বইয়ের উপড়ে রয়েছি। পড়ালেখা হলো আমার কাছে অক্সিজেনের মতো।’
নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মোসারেফ হোসেন বলেন, ‘সাবনূরের মেডিকেল ভর্তিতে যা খরচ হয় তা উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তা বহন করব। ওর কৃতিত্বের বিষয় ওর আর্থিক ব্যাপারটা পিরোজপুর ডিসি স্যারকে জানাব।’
মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার চরাঞ্চলে পদ্মার ভয়াবহ ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে শত শত পরিবারের ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি। এ বছরের মে মাসের শেষ দিক থেকে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত উপজেলার লেছড়াগঞ্জ ইউনিয়নের হরিহরদিয়া, গঙ্গাধরদী, সেলিমপুর, জয়পুর ও উত্তর পাটগ্রাম এলাকায় শত শত বিঘা ফসলি জমির...
২১ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে লক্ষ্মীপুরে শিক্ষার্থী সাদ আল আফনান হত্যা মামলার আসামি কনক কারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিদেশে পালানোর সময় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আজ শুক্রবার দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়।
৪১ মিনিট আগেরাঙামাটি রাজবন বিহারে মহা সংঘদান অনুষ্ঠান করেছে রাঙামাটি সদর উপজেলার বাসিন্দারা। আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় রাজবন বিহারের দক্ষিণ মাঠে এ মহা সংঘদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের চকরিয়ায় মহাসড়কে রশি টেনে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক যুবক নিহত হয়েছেন এবং আরও তিনজন গুরুতর আহত হয়েছেন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে চারজনকে আটক করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের ফাঁসিয়াখালী ঢালায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম মাহমুদুল হক (৩১)।
১ ঘণ্টা আগে