ফাহিম হাসান, পঞ্চগড়

খননের পরও পঞ্চগড় জেলায় অধিকাংশ নদী জলশূন্য হয়ে পড়েছে। আর যেগুলো এক যুগের বেশি সময় ধরে খনন করা হয়নি সেগুলোর অবস্থা আরও করুণ। দখলদারদের দখলে দুপার চেপে গেছে। এসব নদী দখল করে করা হচ্ছে চাষাবাদ। নদীগুলোতে আবাদ করার ফলে ব্যবহার করা হচ্ছে অতিরিক্ত সার ও কীটনাশক। সার-কীটনাশকের প্রভাবে মাছের প্রজনন হচ্ছে না। হারিয়ে যাচ্ছে নানা প্রজাতির মাছ। ফলে একসময়ের খরস্রোতা নদীগুলোও এখন মৃতপ্রায় অবস্থা হয়ে আছে। দখল-দূষণে অনেক নদী বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলেও মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এক যুগের বেশি সময় ধরে খনন না হওয়া তালমা নদীসহ বিভিন্ন নদী সরেজমিনে দেখা গেছে, ভরাট হওয়া নদীগুলোর বুক দখল করে বোরো ধানের চাষ করেছেন কৃষকেরা। পাশাপাশি তাঁরা নদীতীরে করছেন বাদাম ও শীতকালীন সবজির খেত। তালমা নদী ভারতীয় সীমান্তবর্তী পঞ্চগড় সদর উপজেলার অমরখানা ইউনিয়ন দিয়ে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশে। নদীর কিছু অংশ ব্যতীত পুরোটাই চলে গেছে দখলদারদের কবলে। দুপারে করা হচ্ছে বোরো ধানের আবাদ। স্থানীয়রা বলছেন, এক যুগ আগেও এসব নদীতে সারা বছর পানি থাকত।
তালমা তীরে পঞ্চগড় সদর উপজেলার কাজিরহাট এলাকায় ধান রোপণ করছিলেন আমেনা বেগম নামে এক নারী। তিনি বলেন, ‘বালুতে চর জেগেছে। তাই ধান চাষ করছি। অনেকেই করছে। কেউ বাধা দেয়নি।’ ডিয়াবাড়ী এলাকার কৃষক হানিফ বলেন, ‘এ বছর এক বিঘা জমিতে বোরোর চারা রোপণ করেছি। নদীর বুকে বোরো উৎপন্ন করতে সেচের পানি লাগে না।’ কৃষক আমিনার বলেন, গত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর দ্বিগুণ জমিতে বোরোর চারা রোপণ করা হয়েছে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৯৬ লাখ ৮৮ হাজার ৫৫০ টাকা ব্যয়ে জেলার ১৭৮ দশমিক ৫০ কিলোমিটার নদী পুনঃখনন করা হয়। তাছাড়া এক দশক ধরে প্রবাহ কমতে থাকা নদীগুলো খননের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে নতুন করে জেলার ছয়টি নদীর দৈর্ঘ্যে ২০ দশমিক ৩৩ কিলোমিটার খননের প্রস্তাব সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন পঞ্চগড় শাখার সাধারণ সম্পাদক আজহারুল ইসলাম জুয়েল বলেন, এখন নদীর চিহ্ন হারিয়ে পরিণত হয়েছে রোপা ধানের খেত। এখন নদীগুলোর বুকে চাষ হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ফসল। দখলে দূষণে অনেক নদী বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
১০-১২ বছরে তালমা নদী খনন করা হয়নি বলে জানান পঞ্চগড় পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশুতোষ বর্মণ। তবে জেলার নদীগুলো পুনঃখননের আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, ‘নদীতে চাষাবাদের বিষয়টি শুনেছি। সেগুলো শিগগির দখলমুক্ত করা হবে। পুনঃখনন করা হবে। নদীগুলো পূর্বের রূপে ফিরিয়ে আনতে আমরা কাজ করছি।’
জেলা প্রশাসক (ডিসি) সাবেত আলী। তিনি বলেন, দখল হওয়া জায়গায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে। নদী রক্ষায় সরকারের নানামুখী পরিকল্পনা রয়েছে।

খননের পরও পঞ্চগড় জেলায় অধিকাংশ নদী জলশূন্য হয়ে পড়েছে। আর যেগুলো এক যুগের বেশি সময় ধরে খনন করা হয়নি সেগুলোর অবস্থা আরও করুণ। দখলদারদের দখলে দুপার চেপে গেছে। এসব নদী দখল করে করা হচ্ছে চাষাবাদ। নদীগুলোতে আবাদ করার ফলে ব্যবহার করা হচ্ছে অতিরিক্ত সার ও কীটনাশক। সার-কীটনাশকের প্রভাবে মাছের প্রজনন হচ্ছে না। হারিয়ে যাচ্ছে নানা প্রজাতির মাছ। ফলে একসময়ের খরস্রোতা নদীগুলোও এখন মৃতপ্রায় অবস্থা হয়ে আছে। দখল-দূষণে অনেক নদী বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলেও মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এক যুগের বেশি সময় ধরে খনন না হওয়া তালমা নদীসহ বিভিন্ন নদী সরেজমিনে দেখা গেছে, ভরাট হওয়া নদীগুলোর বুক দখল করে বোরো ধানের চাষ করেছেন কৃষকেরা। পাশাপাশি তাঁরা নদীতীরে করছেন বাদাম ও শীতকালীন সবজির খেত। তালমা নদী ভারতীয় সীমান্তবর্তী পঞ্চগড় সদর উপজেলার অমরখানা ইউনিয়ন দিয়ে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশে। নদীর কিছু অংশ ব্যতীত পুরোটাই চলে গেছে দখলদারদের কবলে। দুপারে করা হচ্ছে বোরো ধানের আবাদ। স্থানীয়রা বলছেন, এক যুগ আগেও এসব নদীতে সারা বছর পানি থাকত।
তালমা তীরে পঞ্চগড় সদর উপজেলার কাজিরহাট এলাকায় ধান রোপণ করছিলেন আমেনা বেগম নামে এক নারী। তিনি বলেন, ‘বালুতে চর জেগেছে। তাই ধান চাষ করছি। অনেকেই করছে। কেউ বাধা দেয়নি।’ ডিয়াবাড়ী এলাকার কৃষক হানিফ বলেন, ‘এ বছর এক বিঘা জমিতে বোরোর চারা রোপণ করেছি। নদীর বুকে বোরো উৎপন্ন করতে সেচের পানি লাগে না।’ কৃষক আমিনার বলেন, গত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর দ্বিগুণ জমিতে বোরোর চারা রোপণ করা হয়েছে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৯৬ লাখ ৮৮ হাজার ৫৫০ টাকা ব্যয়ে জেলার ১৭৮ দশমিক ৫০ কিলোমিটার নদী পুনঃখনন করা হয়। তাছাড়া এক দশক ধরে প্রবাহ কমতে থাকা নদীগুলো খননের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে নতুন করে জেলার ছয়টি নদীর দৈর্ঘ্যে ২০ দশমিক ৩৩ কিলোমিটার খননের প্রস্তাব সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন পঞ্চগড় শাখার সাধারণ সম্পাদক আজহারুল ইসলাম জুয়েল বলেন, এখন নদীর চিহ্ন হারিয়ে পরিণত হয়েছে রোপা ধানের খেত। এখন নদীগুলোর বুকে চাষ হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ফসল। দখলে দূষণে অনেক নদী বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
১০-১২ বছরে তালমা নদী খনন করা হয়নি বলে জানান পঞ্চগড় পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশুতোষ বর্মণ। তবে জেলার নদীগুলো পুনঃখননের আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, ‘নদীতে চাষাবাদের বিষয়টি শুনেছি। সেগুলো শিগগির দখলমুক্ত করা হবে। পুনঃখনন করা হবে। নদীগুলো পূর্বের রূপে ফিরিয়ে আনতে আমরা কাজ করছি।’
জেলা প্রশাসক (ডিসি) সাবেত আলী। তিনি বলেন, দখল হওয়া জায়গায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে। নদী রক্ষায় সরকারের নানামুখী পরিকল্পনা রয়েছে।
ফাহিম হাসান, পঞ্চগড়

খননের পরও পঞ্চগড় জেলায় অধিকাংশ নদী জলশূন্য হয়ে পড়েছে। আর যেগুলো এক যুগের বেশি সময় ধরে খনন করা হয়নি সেগুলোর অবস্থা আরও করুণ। দখলদারদের দখলে দুপার চেপে গেছে। এসব নদী দখল করে করা হচ্ছে চাষাবাদ। নদীগুলোতে আবাদ করার ফলে ব্যবহার করা হচ্ছে অতিরিক্ত সার ও কীটনাশক। সার-কীটনাশকের প্রভাবে মাছের প্রজনন হচ্ছে না। হারিয়ে যাচ্ছে নানা প্রজাতির মাছ। ফলে একসময়ের খরস্রোতা নদীগুলোও এখন মৃতপ্রায় অবস্থা হয়ে আছে। দখল-দূষণে অনেক নদী বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলেও মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এক যুগের বেশি সময় ধরে খনন না হওয়া তালমা নদীসহ বিভিন্ন নদী সরেজমিনে দেখা গেছে, ভরাট হওয়া নদীগুলোর বুক দখল করে বোরো ধানের চাষ করেছেন কৃষকেরা। পাশাপাশি তাঁরা নদীতীরে করছেন বাদাম ও শীতকালীন সবজির খেত। তালমা নদী ভারতীয় সীমান্তবর্তী পঞ্চগড় সদর উপজেলার অমরখানা ইউনিয়ন দিয়ে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশে। নদীর কিছু অংশ ব্যতীত পুরোটাই চলে গেছে দখলদারদের কবলে। দুপারে করা হচ্ছে বোরো ধানের আবাদ। স্থানীয়রা বলছেন, এক যুগ আগেও এসব নদীতে সারা বছর পানি থাকত।
তালমা তীরে পঞ্চগড় সদর উপজেলার কাজিরহাট এলাকায় ধান রোপণ করছিলেন আমেনা বেগম নামে এক নারী। তিনি বলেন, ‘বালুতে চর জেগেছে। তাই ধান চাষ করছি। অনেকেই করছে। কেউ বাধা দেয়নি।’ ডিয়াবাড়ী এলাকার কৃষক হানিফ বলেন, ‘এ বছর এক বিঘা জমিতে বোরোর চারা রোপণ করেছি। নদীর বুকে বোরো উৎপন্ন করতে সেচের পানি লাগে না।’ কৃষক আমিনার বলেন, গত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর দ্বিগুণ জমিতে বোরোর চারা রোপণ করা হয়েছে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৯৬ লাখ ৮৮ হাজার ৫৫০ টাকা ব্যয়ে জেলার ১৭৮ দশমিক ৫০ কিলোমিটার নদী পুনঃখনন করা হয়। তাছাড়া এক দশক ধরে প্রবাহ কমতে থাকা নদীগুলো খননের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে নতুন করে জেলার ছয়টি নদীর দৈর্ঘ্যে ২০ দশমিক ৩৩ কিলোমিটার খননের প্রস্তাব সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন পঞ্চগড় শাখার সাধারণ সম্পাদক আজহারুল ইসলাম জুয়েল বলেন, এখন নদীর চিহ্ন হারিয়ে পরিণত হয়েছে রোপা ধানের খেত। এখন নদীগুলোর বুকে চাষ হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ফসল। দখলে দূষণে অনেক নদী বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
১০-১২ বছরে তালমা নদী খনন করা হয়নি বলে জানান পঞ্চগড় পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশুতোষ বর্মণ। তবে জেলার নদীগুলো পুনঃখননের আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, ‘নদীতে চাষাবাদের বিষয়টি শুনেছি। সেগুলো শিগগির দখলমুক্ত করা হবে। পুনঃখনন করা হবে। নদীগুলো পূর্বের রূপে ফিরিয়ে আনতে আমরা কাজ করছি।’
জেলা প্রশাসক (ডিসি) সাবেত আলী। তিনি বলেন, দখল হওয়া জায়গায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে। নদী রক্ষায় সরকারের নানামুখী পরিকল্পনা রয়েছে।

খননের পরও পঞ্চগড় জেলায় অধিকাংশ নদী জলশূন্য হয়ে পড়েছে। আর যেগুলো এক যুগের বেশি সময় ধরে খনন করা হয়নি সেগুলোর অবস্থা আরও করুণ। দখলদারদের দখলে দুপার চেপে গেছে। এসব নদী দখল করে করা হচ্ছে চাষাবাদ। নদীগুলোতে আবাদ করার ফলে ব্যবহার করা হচ্ছে অতিরিক্ত সার ও কীটনাশক। সার-কীটনাশকের প্রভাবে মাছের প্রজনন হচ্ছে না। হারিয়ে যাচ্ছে নানা প্রজাতির মাছ। ফলে একসময়ের খরস্রোতা নদীগুলোও এখন মৃতপ্রায় অবস্থা হয়ে আছে। দখল-দূষণে অনেক নদী বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলেও মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এক যুগের বেশি সময় ধরে খনন না হওয়া তালমা নদীসহ বিভিন্ন নদী সরেজমিনে দেখা গেছে, ভরাট হওয়া নদীগুলোর বুক দখল করে বোরো ধানের চাষ করেছেন কৃষকেরা। পাশাপাশি তাঁরা নদীতীরে করছেন বাদাম ও শীতকালীন সবজির খেত। তালমা নদী ভারতীয় সীমান্তবর্তী পঞ্চগড় সদর উপজেলার অমরখানা ইউনিয়ন দিয়ে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশে। নদীর কিছু অংশ ব্যতীত পুরোটাই চলে গেছে দখলদারদের কবলে। দুপারে করা হচ্ছে বোরো ধানের আবাদ। স্থানীয়রা বলছেন, এক যুগ আগেও এসব নদীতে সারা বছর পানি থাকত।
তালমা তীরে পঞ্চগড় সদর উপজেলার কাজিরহাট এলাকায় ধান রোপণ করছিলেন আমেনা বেগম নামে এক নারী। তিনি বলেন, ‘বালুতে চর জেগেছে। তাই ধান চাষ করছি। অনেকেই করছে। কেউ বাধা দেয়নি।’ ডিয়াবাড়ী এলাকার কৃষক হানিফ বলেন, ‘এ বছর এক বিঘা জমিতে বোরোর চারা রোপণ করেছি। নদীর বুকে বোরো উৎপন্ন করতে সেচের পানি লাগে না।’ কৃষক আমিনার বলেন, গত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর দ্বিগুণ জমিতে বোরোর চারা রোপণ করা হয়েছে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৯৬ লাখ ৮৮ হাজার ৫৫০ টাকা ব্যয়ে জেলার ১৭৮ দশমিক ৫০ কিলোমিটার নদী পুনঃখনন করা হয়। তাছাড়া এক দশক ধরে প্রবাহ কমতে থাকা নদীগুলো খননের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে নতুন করে জেলার ছয়টি নদীর দৈর্ঘ্যে ২০ দশমিক ৩৩ কিলোমিটার খননের প্রস্তাব সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন পঞ্চগড় শাখার সাধারণ সম্পাদক আজহারুল ইসলাম জুয়েল বলেন, এখন নদীর চিহ্ন হারিয়ে পরিণত হয়েছে রোপা ধানের খেত। এখন নদীগুলোর বুকে চাষ হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ফসল। দখলে দূষণে অনেক নদী বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
১০-১২ বছরে তালমা নদী খনন করা হয়নি বলে জানান পঞ্চগড় পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশুতোষ বর্মণ। তবে জেলার নদীগুলো পুনঃখননের আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, ‘নদীতে চাষাবাদের বিষয়টি শুনেছি। সেগুলো শিগগির দখলমুক্ত করা হবে। পুনঃখনন করা হবে। নদীগুলো পূর্বের রূপে ফিরিয়ে আনতে আমরা কাজ করছি।’
জেলা প্রশাসক (ডিসি) সাবেত আলী। তিনি বলেন, দখল হওয়া জায়গায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে। নদী রক্ষায় সরকারের নানামুখী পরিকল্পনা রয়েছে।

মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
৫ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
১১ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেসীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশে খাদে উল্টে পড়ে পানবোঝাই একটি পিকআপ ভ্যান। এতে দুই পান ব্যবসায়ী নিহত ও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া থানার হাইদগাঁও এলাকার কমল চৌধুরী (৫৩) ও হাটহাজারী থানার পশ্চিম দেওয়াননগর পূর্বপাড়া এলাকার সমীর চৌধুরী (৫৪)। আহত ব্যক্তির নাম উজ্জ্বল চৌধুরী (৪৯)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, তারা রাতে পটিয়া থেকে মিরসরাইয়ের উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতরভাবে আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোমিন জানান, দুর্ঘটনার পর চালক পালিয়ে গেছেন। তবে সড়ক পরিবহন আইনে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত দুই ব্যবসায়ীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশে খাদে উল্টে পড়ে পানবোঝাই একটি পিকআপ ভ্যান। এতে দুই পান ব্যবসায়ী নিহত ও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া থানার হাইদগাঁও এলাকার কমল চৌধুরী (৫৩) ও হাটহাজারী থানার পশ্চিম দেওয়াননগর পূর্বপাড়া এলাকার সমীর চৌধুরী (৫৪)। আহত ব্যক্তির নাম উজ্জ্বল চৌধুরী (৪৯)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, তারা রাতে পটিয়া থেকে মিরসরাইয়ের উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতরভাবে আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোমিন জানান, দুর্ঘটনার পর চালক পালিয়ে গেছেন। তবে সড়ক পরিবহন আইনে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত দুই ব্যবসায়ীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

খননের পরও পঞ্চগড় জেলায় অধিকাংশ নদী জলশূন্য হয়ে পড়েছে। আর যেগুলো এক যুগের বেশি সময় ধরে খনন করা হয়নি সেগুলোর অবস্থা আরও করুণ। দখলদারদের দখলে দুপার চেপে গেছে। এসব নদী দখল করে করা হচ্ছে চাষাবাদ। নদীগুলোতে আবাদ করার ফলে ব্যবহার করা হচ্ছে অতিরিক্ত সার ও কীটনাশক।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
১১ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেসোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর বালুর মাঠে অনুমোদন ছাড়া একটি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, মেলার আয়োজন করেছেন কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও তাঁর ভাতিজা আকাশ হক। তাঁদের অভিযোগ, মেলার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মাদক কারবার, জুয়া, অশ্লীল নৃত্যসহ বেআইনি কর্মকাণ্ড। এসব অবৈধ কর্মকাণ্ড দিয়ে মেলা থেকে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।
গত শুক্রবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া মেলায় জুয়াড়ি, মাদক কারবারি ও মাদকসেবীদের আনাগোনা বেড়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মেলা আয়োজনের অনুমতিপত্র না থাকলেও মেলার আয়োজক বিএনপি নেতার ভাই সুমন হক দাবি করেন, ইউএনও অফিসে আবেদন করে থানা-পুলিশকে জানিয়ে এই মেলা বসিয়েছেন তিনি। তবে জেলা প্রশাসনের কোনো অনুমতি নেই।
জানা যায়, কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও ভাতিজা আকাশ হক ও মিঠু মিয়া কাঁচপুর ওমর আলী উচ্চবিদ্যালয়ের বিপরীত পাশে বালুর মাঠে এই মেলার আয়োজন করেন। বিজয় মেলার নামে মাসব্যাপী মেলা গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হয়। মেলায় নাগরদোলা, ইলেকট্রিক নৌকা, পুতুলনাচ, খেলনার দোকান, কসমেটিকসের দোকান, মুড়ি-মুড়কি, ফুচকার দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক দোকান বসেছে।
মেলায় বসানো খেলনা, কসমেটিকসের দোকান ও ফুচকার দোকান থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইলেকট্রিক নৌকা ও নাগরদোলা থেকে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মেলার ভেতরে বসানো হয়েছে লটারির নামে জুয়া ও মাদকের আসর।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিন উচ্চ স্বরে মাইক বাজিয়ে আশপাশে শব্দদূষণ করা হচ্ছে। প্রশাসনও তাঁদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এই অবৈধ মেলা দ্রুত উচ্ছেদ করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করেছেন তাঁরা।
মেলার ব্যবস্থাপক মিঠু মিয়া বলেন, তিনি বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে দোকানগুলো নিয়ে এসেছেন। মেলা বসানোর জায়গা না দিলে মেলা করা সম্ভব না। তবে এই মেলার জায়গা দিয়েছেন সুমন ও তাঁর ভাতিজা আকাশ।
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমি বলেন, ‘এই অবৈধ মেলা বন্ধ করতে আমি নিজেই ইউএনও কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই মেলা বন্ধ হওয়া উচিত।’
সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রাশেদুল হাসান খান বলেন, মেলার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। আয়োজকদের ডেকে মেলা বসানোর বিষয়ে নিষেধ করা হয়েছে। মেলা বসানোর চেষ্টা করা হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসিফ আল জিনাত বলেন, ‘মেলা বসানোর বিষয়ে কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো প্রকার জমায়েত করার সুযোগ নেই। অবৈধ মেলা উচ্ছেদ করা হবে।’

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর বালুর মাঠে অনুমোদন ছাড়া একটি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, মেলার আয়োজন করেছেন কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও তাঁর ভাতিজা আকাশ হক। তাঁদের অভিযোগ, মেলার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মাদক কারবার, জুয়া, অশ্লীল নৃত্যসহ বেআইনি কর্মকাণ্ড। এসব অবৈধ কর্মকাণ্ড দিয়ে মেলা থেকে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।
গত শুক্রবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া মেলায় জুয়াড়ি, মাদক কারবারি ও মাদকসেবীদের আনাগোনা বেড়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মেলা আয়োজনের অনুমতিপত্র না থাকলেও মেলার আয়োজক বিএনপি নেতার ভাই সুমন হক দাবি করেন, ইউএনও অফিসে আবেদন করে থানা-পুলিশকে জানিয়ে এই মেলা বসিয়েছেন তিনি। তবে জেলা প্রশাসনের কোনো অনুমতি নেই।
জানা যায়, কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও ভাতিজা আকাশ হক ও মিঠু মিয়া কাঁচপুর ওমর আলী উচ্চবিদ্যালয়ের বিপরীত পাশে বালুর মাঠে এই মেলার আয়োজন করেন। বিজয় মেলার নামে মাসব্যাপী মেলা গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হয়। মেলায় নাগরদোলা, ইলেকট্রিক নৌকা, পুতুলনাচ, খেলনার দোকান, কসমেটিকসের দোকান, মুড়ি-মুড়কি, ফুচকার দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক দোকান বসেছে।
মেলায় বসানো খেলনা, কসমেটিকসের দোকান ও ফুচকার দোকান থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইলেকট্রিক নৌকা ও নাগরদোলা থেকে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মেলার ভেতরে বসানো হয়েছে লটারির নামে জুয়া ও মাদকের আসর।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিন উচ্চ স্বরে মাইক বাজিয়ে আশপাশে শব্দদূষণ করা হচ্ছে। প্রশাসনও তাঁদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এই অবৈধ মেলা দ্রুত উচ্ছেদ করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করেছেন তাঁরা।
মেলার ব্যবস্থাপক মিঠু মিয়া বলেন, তিনি বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে দোকানগুলো নিয়ে এসেছেন। মেলা বসানোর জায়গা না দিলে মেলা করা সম্ভব না। তবে এই মেলার জায়গা দিয়েছেন সুমন ও তাঁর ভাতিজা আকাশ।
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমি বলেন, ‘এই অবৈধ মেলা বন্ধ করতে আমি নিজেই ইউএনও কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই মেলা বন্ধ হওয়া উচিত।’
সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রাশেদুল হাসান খান বলেন, মেলার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। আয়োজকদের ডেকে মেলা বসানোর বিষয়ে নিষেধ করা হয়েছে। মেলা বসানোর চেষ্টা করা হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসিফ আল জিনাত বলেন, ‘মেলা বসানোর বিষয়ে কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো প্রকার জমায়েত করার সুযোগ নেই। অবৈধ মেলা উচ্ছেদ করা হবে।’

খননের পরও পঞ্চগড় জেলায় অধিকাংশ নদী জলশূন্য হয়ে পড়েছে। আর যেগুলো এক যুগের বেশি সময় ধরে খনন করা হয়নি সেগুলোর অবস্থা আরও করুণ। দখলদারদের দখলে দুপার চেপে গেছে। এসব নদী দখল করে করা হচ্ছে চাষাবাদ। নদীগুলোতে আবাদ করার ফলে ব্যবহার করা হচ্ছে অতিরিক্ত সার ও কীটনাশক।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
৫ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, তাঁর মস্তিষ্কের অবস্থা ‘খুবই খারাপ’ এবং ক্লিনিক্যালি তিনি আগের মতোই অত্যন্ত আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছেন। এই অবস্থায় তাঁকে বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনাও চলছে বলে জানিয়েছেন বোর্ডের এক সদস্য।
আজ রোববার সকালে মেডিকেল বোর্ডের জরুরি বৈঠক শেষে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বোর্ডের এক চিকিৎসক এসব তথ্য জানান।
ওই চিকিৎসক বলেন, ‘ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে একটি কেস সামারি প্রস্তুত করে দেওয়া হয়েছে। বিদেশের কোনো হাসপাতাল সেই কেস সামারি পর্যালোচনা করে রোগীকে গ্রহণ করলে তবেই বিদেশে নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় আসবে।’
হাদির চিকিৎসায় যুক্ত ওই চিকিৎসক আরও জানান, ‘আজ সকালে মেডিকেল বোর্ডের বৈঠকের আগেই হাদির সিটি স্ক্যান করা হয়েছে। পুনরায় সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কে ব্যাপক ইডেমা (পানি জমা) ও অক্সিজেনের ঘাটতির প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা ব্রেনের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। মস্তিষ্কের কিছু অংশে ছিটেফোঁটা রক্ত জমাট বাঁধার লক্ষণও পাওয়া গেছে। সর্বশেষ সিটি স্ক্যান অনুযায়ী হাদির মস্তিষ্কের অবস্থা জটিল। ফুসফুসের অবস্থা আগের মতোই রয়েছে। বর্তমানে লাইফ সাপোর্টের মাধ্যমে হাদির শ্বাসপ্রশ্বাস চালু রাখা হয়েছে। তবে তাঁর কিডনির কার্যকারিতা স্বাভাবিক রয়েছে। দিনে প্রায় ৪ লিটার ইউরিন আউটপুটের ভিত্তিতে ফ্লুইড ব্যালেন্স করা হচ্ছে।’
এর আগে রক্ত জমাট বাঁধা ও রক্তক্ষরণের ভারসাম্যহীনতা থেকে যে ডিসেমিনেটেড ইনট্রাভাসকুলার কোয়াগুলেশন (ডিআইসি) দেখা দিয়েছিল, সেটির অবস্থাও বর্তমানে অপরিবর্তিত রয়েছে এবং নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হয়নি বলে জানান চিকিৎসক।
তাঁর মতে, বড় উদ্বেগ মস্তিষ্ক নিয়ে। ব্রেন স্টেম ইনজুরি এখনো গুরুতর অবস্থায় রয়েছে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর সন্ধ্যার দিকে হাদিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, তাঁর মস্তিষ্কের অবস্থা ‘খুবই খারাপ’ এবং ক্লিনিক্যালি তিনি আগের মতোই অত্যন্ত আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছেন। এই অবস্থায় তাঁকে বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনাও চলছে বলে জানিয়েছেন বোর্ডের এক সদস্য।
আজ রোববার সকালে মেডিকেল বোর্ডের জরুরি বৈঠক শেষে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বোর্ডের এক চিকিৎসক এসব তথ্য জানান।
ওই চিকিৎসক বলেন, ‘ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে একটি কেস সামারি প্রস্তুত করে দেওয়া হয়েছে। বিদেশের কোনো হাসপাতাল সেই কেস সামারি পর্যালোচনা করে রোগীকে গ্রহণ করলে তবেই বিদেশে নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় আসবে।’
হাদির চিকিৎসায় যুক্ত ওই চিকিৎসক আরও জানান, ‘আজ সকালে মেডিকেল বোর্ডের বৈঠকের আগেই হাদির সিটি স্ক্যান করা হয়েছে। পুনরায় সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কে ব্যাপক ইডেমা (পানি জমা) ও অক্সিজেনের ঘাটতির প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা ব্রেনের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। মস্তিষ্কের কিছু অংশে ছিটেফোঁটা রক্ত জমাট বাঁধার লক্ষণও পাওয়া গেছে। সর্বশেষ সিটি স্ক্যান অনুযায়ী হাদির মস্তিষ্কের অবস্থা জটিল। ফুসফুসের অবস্থা আগের মতোই রয়েছে। বর্তমানে লাইফ সাপোর্টের মাধ্যমে হাদির শ্বাসপ্রশ্বাস চালু রাখা হয়েছে। তবে তাঁর কিডনির কার্যকারিতা স্বাভাবিক রয়েছে। দিনে প্রায় ৪ লিটার ইউরিন আউটপুটের ভিত্তিতে ফ্লুইড ব্যালেন্স করা হচ্ছে।’
এর আগে রক্ত জমাট বাঁধা ও রক্তক্ষরণের ভারসাম্যহীনতা থেকে যে ডিসেমিনেটেড ইনট্রাভাসকুলার কোয়াগুলেশন (ডিআইসি) দেখা দিয়েছিল, সেটির অবস্থাও বর্তমানে অপরিবর্তিত রয়েছে এবং নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হয়নি বলে জানান চিকিৎসক।
তাঁর মতে, বড় উদ্বেগ মস্তিষ্ক নিয়ে। ব্রেন স্টেম ইনজুরি এখনো গুরুতর অবস্থায় রয়েছে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর সন্ধ্যার দিকে হাদিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

খননের পরও পঞ্চগড় জেলায় অধিকাংশ নদী জলশূন্য হয়ে পড়েছে। আর যেগুলো এক যুগের বেশি সময় ধরে খনন করা হয়নি সেগুলোর অবস্থা আরও করুণ। দখলদারদের দখলে দুপার চেপে গেছে। এসব নদী দখল করে করা হচ্ছে চাষাবাদ। নদীগুলোতে আবাদ করার ফলে ব্যবহার করা হচ্ছে অতিরিক্ত সার ও কীটনাশক।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
৫ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
১১ মিনিট আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

খননের পরও পঞ্চগড় জেলায় অধিকাংশ নদী জলশূন্য হয়ে পড়েছে। আর যেগুলো এক যুগের বেশি সময় ধরে খনন করা হয়নি সেগুলোর অবস্থা আরও করুণ। দখলদারদের দখলে দুপার চেপে গেছে। এসব নদী দখল করে করা হচ্ছে চাষাবাদ। নদীগুলোতে আবাদ করার ফলে ব্যবহার করা হচ্ছে অতিরিক্ত সার ও কীটনাশক।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
৫ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
১১ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে