পাবনা প্রতিনিধি

পাবনা মানসিক হাসপাতালে দালালমুক্ত করতে অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানে সেখান থেকে ৯ জন দালালকে আটক করা হয়েছে। এ সময় তাঁদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় আজ রোববার (২৯ জুন) সকাল ১০টার দিকে হাসপাতালের বহির্বিভাগে এই অভিযান চালানো হয়। পরে পাবনা সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুরাদ হোসেনের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের এক মাসের কারাদণ্ড দেন।
আটক ব্যক্তিরা হলেন পাবনা সদর উপজেলার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের কিসমত প্রতাপপুর গ্রামের মৃত রফিজ উদ্দিনের ছেলে মুকাররম হোসেন (৫০), মুনসুর আলীর ছেলে জহুরুল ইসলাম (৪২), ইসলামপুর গ্রামের মৃত জামাল শেখের ছেলে হালিম শেখ (৪০), আব্দুল লতিফ মণ্ডলের ছেলে মানিক মণ্ডল (২৪), হেমায়েতপুর গ্রামের মৃত সামাদ শেখের ছেলে শফিকুল শেখ (৫৫), শহিদ আলীর ছেলে ছাবিত আলী (১৯), মুনজির হোসেনের ছেলে মুন্নাফ হোসেন (৩১), বুদেরহাট গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে জুয়েল রানা (৩০) এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের মৃত ইসরাইল হোসেনের ছেলে আলমগীর হোসেন (৩৫)।
পুলিশ জানায়, দালালের কাছে প্রায় জিম্মি ছিল মানসিক হাসপাতাল। দূরদূরান্ত ১থেকে আসা রোগীরা দালালদের খপ্পরে পড়ে নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছিলেন। এমন গোপন তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে হাতেনাতে আটক করা হয় ৯ দালালকে। পরে তাঁদের ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে হেমায়েতপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা শুধু সহযোগিতা করেছি। পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের জেলহাজতে পাঠানো হবে।’

পাবনা মানসিক হাসপাতালে দালালমুক্ত করতে অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানে সেখান থেকে ৯ জন দালালকে আটক করা হয়েছে। এ সময় তাঁদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় আজ রোববার (২৯ জুন) সকাল ১০টার দিকে হাসপাতালের বহির্বিভাগে এই অভিযান চালানো হয়। পরে পাবনা সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুরাদ হোসেনের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের এক মাসের কারাদণ্ড দেন।
আটক ব্যক্তিরা হলেন পাবনা সদর উপজেলার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের কিসমত প্রতাপপুর গ্রামের মৃত রফিজ উদ্দিনের ছেলে মুকাররম হোসেন (৫০), মুনসুর আলীর ছেলে জহুরুল ইসলাম (৪২), ইসলামপুর গ্রামের মৃত জামাল শেখের ছেলে হালিম শেখ (৪০), আব্দুল লতিফ মণ্ডলের ছেলে মানিক মণ্ডল (২৪), হেমায়েতপুর গ্রামের মৃত সামাদ শেখের ছেলে শফিকুল শেখ (৫৫), শহিদ আলীর ছেলে ছাবিত আলী (১৯), মুনজির হোসেনের ছেলে মুন্নাফ হোসেন (৩১), বুদেরহাট গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে জুয়েল রানা (৩০) এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের মৃত ইসরাইল হোসেনের ছেলে আলমগীর হোসেন (৩৫)।
পুলিশ জানায়, দালালের কাছে প্রায় জিম্মি ছিল মানসিক হাসপাতাল। দূরদূরান্ত ১থেকে আসা রোগীরা দালালদের খপ্পরে পড়ে নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছিলেন। এমন গোপন তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে হাতেনাতে আটক করা হয় ৯ দালালকে। পরে তাঁদের ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে হেমায়েতপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা শুধু সহযোগিতা করেছি। পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের জেলহাজতে পাঠানো হবে।’
পাবনা প্রতিনিধি

পাবনা মানসিক হাসপাতালে দালালমুক্ত করতে অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানে সেখান থেকে ৯ জন দালালকে আটক করা হয়েছে। এ সময় তাঁদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় আজ রোববার (২৯ জুন) সকাল ১০টার দিকে হাসপাতালের বহির্বিভাগে এই অভিযান চালানো হয়। পরে পাবনা সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুরাদ হোসেনের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের এক মাসের কারাদণ্ড দেন।
আটক ব্যক্তিরা হলেন পাবনা সদর উপজেলার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের কিসমত প্রতাপপুর গ্রামের মৃত রফিজ উদ্দিনের ছেলে মুকাররম হোসেন (৫০), মুনসুর আলীর ছেলে জহুরুল ইসলাম (৪২), ইসলামপুর গ্রামের মৃত জামাল শেখের ছেলে হালিম শেখ (৪০), আব্দুল লতিফ মণ্ডলের ছেলে মানিক মণ্ডল (২৪), হেমায়েতপুর গ্রামের মৃত সামাদ শেখের ছেলে শফিকুল শেখ (৫৫), শহিদ আলীর ছেলে ছাবিত আলী (১৯), মুনজির হোসেনের ছেলে মুন্নাফ হোসেন (৩১), বুদেরহাট গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে জুয়েল রানা (৩০) এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের মৃত ইসরাইল হোসেনের ছেলে আলমগীর হোসেন (৩৫)।
পুলিশ জানায়, দালালের কাছে প্রায় জিম্মি ছিল মানসিক হাসপাতাল। দূরদূরান্ত ১থেকে আসা রোগীরা দালালদের খপ্পরে পড়ে নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছিলেন। এমন গোপন তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে হাতেনাতে আটক করা হয় ৯ দালালকে। পরে তাঁদের ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে হেমায়েতপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা শুধু সহযোগিতা করেছি। পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের জেলহাজতে পাঠানো হবে।’

পাবনা মানসিক হাসপাতালে দালালমুক্ত করতে অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানে সেখান থেকে ৯ জন দালালকে আটক করা হয়েছে। এ সময় তাঁদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় আজ রোববার (২৯ জুন) সকাল ১০টার দিকে হাসপাতালের বহির্বিভাগে এই অভিযান চালানো হয়। পরে পাবনা সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুরাদ হোসেনের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের এক মাসের কারাদণ্ড দেন।
আটক ব্যক্তিরা হলেন পাবনা সদর উপজেলার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের কিসমত প্রতাপপুর গ্রামের মৃত রফিজ উদ্দিনের ছেলে মুকাররম হোসেন (৫০), মুনসুর আলীর ছেলে জহুরুল ইসলাম (৪২), ইসলামপুর গ্রামের মৃত জামাল শেখের ছেলে হালিম শেখ (৪০), আব্দুল লতিফ মণ্ডলের ছেলে মানিক মণ্ডল (২৪), হেমায়েতপুর গ্রামের মৃত সামাদ শেখের ছেলে শফিকুল শেখ (৫৫), শহিদ আলীর ছেলে ছাবিত আলী (১৯), মুনজির হোসেনের ছেলে মুন্নাফ হোসেন (৩১), বুদেরহাট গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে জুয়েল রানা (৩০) এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের মৃত ইসরাইল হোসেনের ছেলে আলমগীর হোসেন (৩৫)।
পুলিশ জানায়, দালালের কাছে প্রায় জিম্মি ছিল মানসিক হাসপাতাল। দূরদূরান্ত ১থেকে আসা রোগীরা দালালদের খপ্পরে পড়ে নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছিলেন। এমন গোপন তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে হাতেনাতে আটক করা হয় ৯ দালালকে। পরে তাঁদের ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে হেমায়েতপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা শুধু সহযোগিতা করেছি। পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের জেলহাজতে পাঠানো হবে।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর ইউসুফ আলী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. মুনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তে নেমেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাউশির রাজশাহী আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচালক মো. আছাদুজ্জামানকে প্রধান করে দুই সদস্যের একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত
৮ মিনিট আগে
বগুড়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাবেক ইনচার্জ ইকবাল বাহার ও উপপরিদর্শক (এসআই) ফজলুল হককে রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্সে (আরআরএফ) সংযুক্তির আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) এ-সংক্রান্ত আদেশটি বগুড়া জেলা পুলিশের কাছে পৌঁছেছে।
১১ মিনিট আগে
রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের বিএনপির প্রার্থী ডি এম জিয়াউর রহমান জিয়ার সমর্থকদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের দিঘিতে বিষ প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলা বিএনপির সদস্য ও গোবিন্দাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমানের দিঘিতে বিষ প্রয়োগের ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনের প্রার্থী ও জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের রেজিস্ট্রার ও সহকারী অধ্যাপক ড. নাহরিন ইসলাম খানের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছেন
২৮ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর ইউসুফ আলী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. মুনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তে নেমেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
মাউশির রাজশাহী আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচালক মো. আছাদুজ্জামানকে প্রধান করে দুই সদস্যের একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অপর সদস্য হলেন একই কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আলমাছ উদ্দিন।
তদন্ত কমিটি আগামীকাল বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় কলেজে গিয়ে সরেজমিন তদন্ত কার্যক্রম শুরু করবে। মাউশির নির্দেশনা অনুযায়ী, কমিটিকে আগামী ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন তৈরি করে অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে দাখিল করতে হবে।
এর আগে গত ২২ সেপ্টেম্বর জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘চাকরির ফাঁদে কোটি টাকার প্রতারণা’ শিরোনামে অধ্যক্ষ মুনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগসংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এরপরই বিষয়টি মাউশির নজরে আসে এবং তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
জানতে চাইলে তদন্ত কমিটির প্রধান মো. আছাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগের সত্যতা যাচাই করে প্রয়োজনীয় সুপারিশসহ প্রতিবেদন আগামী ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে জমা দেওয়া হবে। আমরা বুধবার (৫ নভেম্বর) সরেজমিন তদন্তে যাচ্ছি। সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলে তথ্য সংগ্রহ করব এবং পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী প্রতিবেদন পাঠাব। মাউশি যে সিদ্ধান্ত নেবে, সেটাই চূড়ান্ত।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর ইউসুফ আলী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. মুনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তে নেমেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
মাউশির রাজশাহী আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচালক মো. আছাদুজ্জামানকে প্রধান করে দুই সদস্যের একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অপর সদস্য হলেন একই কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আলমাছ উদ্দিন।
তদন্ত কমিটি আগামীকাল বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় কলেজে গিয়ে সরেজমিন তদন্ত কার্যক্রম শুরু করবে। মাউশির নির্দেশনা অনুযায়ী, কমিটিকে আগামী ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন তৈরি করে অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে দাখিল করতে হবে।
এর আগে গত ২২ সেপ্টেম্বর জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘চাকরির ফাঁদে কোটি টাকার প্রতারণা’ শিরোনামে অধ্যক্ষ মুনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগসংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এরপরই বিষয়টি মাউশির নজরে আসে এবং তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
জানতে চাইলে তদন্ত কমিটির প্রধান মো. আছাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগের সত্যতা যাচাই করে প্রয়োজনীয় সুপারিশসহ প্রতিবেদন আগামী ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে জমা দেওয়া হবে। আমরা বুধবার (৫ নভেম্বর) সরেজমিন তদন্তে যাচ্ছি। সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলে তথ্য সংগ্রহ করব এবং পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী প্রতিবেদন পাঠাব। মাউশি যে সিদ্ধান্ত নেবে, সেটাই চূড়ান্ত।’

জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় আজ রোববার (২৯ জুন) সকাল ১০টার দিকে হাসপাতালের বহির্বিভাগে এই অভিযান চালানো হয়। পরে পাবনা সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুরাদ হোসেনের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের এক মাসের কারাদণ্ড দেন।
২৯ জুন ২০২৫
বগুড়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাবেক ইনচার্জ ইকবাল বাহার ও উপপরিদর্শক (এসআই) ফজলুল হককে রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্সে (আরআরএফ) সংযুক্তির আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) এ-সংক্রান্ত আদেশটি বগুড়া জেলা পুলিশের কাছে পৌঁছেছে।
১১ মিনিট আগে
রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের বিএনপির প্রার্থী ডি এম জিয়াউর রহমান জিয়ার সমর্থকদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের দিঘিতে বিষ প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলা বিএনপির সদস্য ও গোবিন্দাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমানের দিঘিতে বিষ প্রয়োগের ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনের প্রার্থী ও জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের রেজিস্ট্রার ও সহকারী অধ্যাপক ড. নাহরিন ইসলাম খানের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছেন
২৮ মিনিট আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাবেক ইনচার্জ ইকবাল বাহার ও উপপরিদর্শক (এসআই) ফজলুল হককে প্রত্যাহার করে রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্সে (আরআরএফ) সংযুক্তির আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) এ-সংক্রান্ত আদেশটি বগুড়া জেলা পুলিশের কাছে পৌঁছেছে।
বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) জেদান আল মুসা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গতকাল (সোমবার) রাজশাহী রেঞ্জ ডিআইজি মোহাম্মদ শাহজাহান স্বাক্ষরিত আদেশে তাঁদের ওই সংযুক্তির আদেশ প্রত্যাহার করা হয়। সেই সঙ্গে তাঁদের মাতৃ ইউনিট বগুড়া জেলা পুলিশে যোগদানের জন্য ছাড়পত্র দিতে বলা হয়েছে।
আদেশে উল্লেখ করা হয়, গত ১৪ অক্টোবর প্রশাসনিক কারণে তাঁদের আরআরএফ রাজশাহীতে সংযুক্ত করা হয়। অনুসন্ধানে তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় সংযুক্তির আদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
এর আগে ১৪ অক্টোবর রাজশাহী রেঞ্জ ডিআইজি মোহাম্মদ শাহজাহান স্বাক্ষরিত এক আদেশে বগুড়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ইনচার্জ ইকবাল বাহার, পুলিশ পরিদর্শক রাকিব হোসেন ও উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ ফজলুল হককে প্রত্যাহার করে আরআরএফ রাজশাহীতে সংযুক্ত করা হয়।
জানা গেছে, ২১ অক্টোবর রাজশাহী রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন তিন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে বগুড়ায় আসেন। তিনি তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দিলে প্রত্যাহার হওয়া তিন পুলিশ কর্মকর্তার মধ্যে দুজনের সংযুক্তি আদেশ বাতিল করা হয়।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের সাবেক ইনচার্জ ইকবাল বাহার বলেন, ‘সংযুক্তির আদেশ প্রত্যাহার হওয়ায় আজ মঙ্গলবার আরআরএফ রাজশাহী থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বগুড়া জেলা পুলিশে যোগদানের জন্য রওনা করব।’

বগুড়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাবেক ইনচার্জ ইকবাল বাহার ও উপপরিদর্শক (এসআই) ফজলুল হককে প্রত্যাহার করে রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্সে (আরআরএফ) সংযুক্তির আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) এ-সংক্রান্ত আদেশটি বগুড়া জেলা পুলিশের কাছে পৌঁছেছে।
বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) জেদান আল মুসা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গতকাল (সোমবার) রাজশাহী রেঞ্জ ডিআইজি মোহাম্মদ শাহজাহান স্বাক্ষরিত আদেশে তাঁদের ওই সংযুক্তির আদেশ প্রত্যাহার করা হয়। সেই সঙ্গে তাঁদের মাতৃ ইউনিট বগুড়া জেলা পুলিশে যোগদানের জন্য ছাড়পত্র দিতে বলা হয়েছে।
আদেশে উল্লেখ করা হয়, গত ১৪ অক্টোবর প্রশাসনিক কারণে তাঁদের আরআরএফ রাজশাহীতে সংযুক্ত করা হয়। অনুসন্ধানে তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় সংযুক্তির আদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
এর আগে ১৪ অক্টোবর রাজশাহী রেঞ্জ ডিআইজি মোহাম্মদ শাহজাহান স্বাক্ষরিত এক আদেশে বগুড়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ইনচার্জ ইকবাল বাহার, পুলিশ পরিদর্শক রাকিব হোসেন ও উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ ফজলুল হককে প্রত্যাহার করে আরআরএফ রাজশাহীতে সংযুক্ত করা হয়।
জানা গেছে, ২১ অক্টোবর রাজশাহী রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন তিন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে বগুড়ায় আসেন। তিনি তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দিলে প্রত্যাহার হওয়া তিন পুলিশ কর্মকর্তার মধ্যে দুজনের সংযুক্তি আদেশ বাতিল করা হয়।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের সাবেক ইনচার্জ ইকবাল বাহার বলেন, ‘সংযুক্তির আদেশ প্রত্যাহার হওয়ায় আজ মঙ্গলবার আরআরএফ রাজশাহী থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বগুড়া জেলা পুলিশে যোগদানের জন্য রওনা করব।’

জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় আজ রোববার (২৯ জুন) সকাল ১০টার দিকে হাসপাতালের বহির্বিভাগে এই অভিযান চালানো হয়। পরে পাবনা সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুরাদ হোসেনের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের এক মাসের কারাদণ্ড দেন।
২৯ জুন ২০২৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর ইউসুফ আলী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. মুনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তে নেমেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাউশির রাজশাহী আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচালক মো. আছাদুজ্জামানকে প্রধান করে দুই সদস্যের একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত
৮ মিনিট আগে
রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের বিএনপির প্রার্থী ডি এম জিয়াউর রহমান জিয়ার সমর্থকদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের দিঘিতে বিষ প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলা বিএনপির সদস্য ও গোবিন্দাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমানের দিঘিতে বিষ প্রয়োগের ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনের প্রার্থী ও জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের রেজিস্ট্রার ও সহকারী অধ্যাপক ড. নাহরিন ইসলাম খানের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছেন
২৮ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের বিএনপির প্রার্থী ডি এম জিয়াউর রহমান জিয়ার সমর্থকদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের দিঘিতে বিষ প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলা বিএনপির সদস্য ও গোবিন্দাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমানের দিঘিতে বিষ প্রয়োগের ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দিঘিটি গোবিন্দপাড়া ইউনিয়ন পরিষদসংলগ্ন এলাকায়। ৩৫ বিঘা আয়তনের ওই দিঘিতে বিষ প্রয়োগের কারণে প্রায় দুই কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি হাবিবুর রহমানের। তাঁর অভিযোগ, ডি এম জিয়াউর রহমানের অনুসারীরা দিঘিতে বিষ দিয়েছেন।
গতকাল বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমানকে এই আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। এই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব অধ্যাপক কামাল হোসেন। হাবিবুর রহমান অধ্যাপক কামাল হোসেনের অনুসারী।
হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমি বিএনপির মনোনয়নবঞ্চিত অধ্যাপক কামাল হোসেনের অনুসারী। রাজনৈতিক কারণে আমার দিঘিতে বিষ দিয়ে মাছ মেরে ফেলা হয়েছে। মনোনয়ন ঘোষণার পর রাতেই বিষ প্রয়োগ করা হয়। সকালে মাছ মরে ভেসে উঠতে থাকলে পাহারাদার বিষয়টি লক্ষ করে আমাকে জানান। বেলা যত বাড়ছে, মাছ তত বেশি ভেসে উঠছে।’ তিনি বলেন, ‘আমার দিঘির পাশেই বিল। বিলের মাছচাষি খুরশেদ, রফিক, সাইফুল, সাইদুরসহ কয়েকজনকে গতকালই জিয়ার সমর্থক আয়নাল, রেজাউল, শহিদুল মেম্বার ও আব্দুল হুমকি দেয় এই বলে যে, ‘‘আমাদের সঙ্গে থাকলে না, এখন যেন পুকুর থেকে মাছ মারা না হয়।’’ এরপর রাতেই আমার দিঘিতে বিষ দেওয়া হয়েছে। বিলে তো আমার দিঘি না। আমার ক্ষতিটা করল কেন? বিষয়টা পুলিশকে জানিয়েছি। দেখি, পুলিশ কী ব্যবস্থা নেয়।’
জানতে চাইলে ডি এম জিয়াউর রহমান বলেন, ‘অভিযোগ শুনে আমি লোক পাঠিয়েছিলাম। দিঘির মাছ মরেনি। হাবিবুর নিজে নিজে বিষ দিয়েছেন। এমন বিষ যে ছোট মাছ মারা যাবে, বড় মাছ মরবে না। সে রকম ছোট ছোট কিছু মাছ মরেছে। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তোলা হয়েছে। মাছ যদি মারা যায়, আমি নিজে তাকে ক্ষতিপূরণ দেব।’
বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘হাবিবুর রহমান মৌখিকভাবে আমাকে বিষয়টি জানিয়েছেন। দিঘি দেখতে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তারা ফিরলে বিস্তারিত বলা যাবে। এ নিয়ে কোনো অভিযোগ হলে আমরা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেব।’

রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের বিএনপির প্রার্থী ডি এম জিয়াউর রহমান জিয়ার সমর্থকদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের দিঘিতে বিষ প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলা বিএনপির সদস্য ও গোবিন্দাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমানের দিঘিতে বিষ প্রয়োগের ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দিঘিটি গোবিন্দপাড়া ইউনিয়ন পরিষদসংলগ্ন এলাকায়। ৩৫ বিঘা আয়তনের ওই দিঘিতে বিষ প্রয়োগের কারণে প্রায় দুই কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি হাবিবুর রহমানের। তাঁর অভিযোগ, ডি এম জিয়াউর রহমানের অনুসারীরা দিঘিতে বিষ দিয়েছেন।
গতকাল বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমানকে এই আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। এই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব অধ্যাপক কামাল হোসেন। হাবিবুর রহমান অধ্যাপক কামাল হোসেনের অনুসারী।
হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমি বিএনপির মনোনয়নবঞ্চিত অধ্যাপক কামাল হোসেনের অনুসারী। রাজনৈতিক কারণে আমার দিঘিতে বিষ দিয়ে মাছ মেরে ফেলা হয়েছে। মনোনয়ন ঘোষণার পর রাতেই বিষ প্রয়োগ করা হয়। সকালে মাছ মরে ভেসে উঠতে থাকলে পাহারাদার বিষয়টি লক্ষ করে আমাকে জানান। বেলা যত বাড়ছে, মাছ তত বেশি ভেসে উঠছে।’ তিনি বলেন, ‘আমার দিঘির পাশেই বিল। বিলের মাছচাষি খুরশেদ, রফিক, সাইফুল, সাইদুরসহ কয়েকজনকে গতকালই জিয়ার সমর্থক আয়নাল, রেজাউল, শহিদুল মেম্বার ও আব্দুল হুমকি দেয় এই বলে যে, ‘‘আমাদের সঙ্গে থাকলে না, এখন যেন পুকুর থেকে মাছ মারা না হয়।’’ এরপর রাতেই আমার দিঘিতে বিষ দেওয়া হয়েছে। বিলে তো আমার দিঘি না। আমার ক্ষতিটা করল কেন? বিষয়টা পুলিশকে জানিয়েছি। দেখি, পুলিশ কী ব্যবস্থা নেয়।’
জানতে চাইলে ডি এম জিয়াউর রহমান বলেন, ‘অভিযোগ শুনে আমি লোক পাঠিয়েছিলাম। দিঘির মাছ মরেনি। হাবিবুর নিজে নিজে বিষ দিয়েছেন। এমন বিষ যে ছোট মাছ মারা যাবে, বড় মাছ মরবে না। সে রকম ছোট ছোট কিছু মাছ মরেছে। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তোলা হয়েছে। মাছ যদি মারা যায়, আমি নিজে তাকে ক্ষতিপূরণ দেব।’
বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘হাবিবুর রহমান মৌখিকভাবে আমাকে বিষয়টি জানিয়েছেন। দিঘি দেখতে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তারা ফিরলে বিস্তারিত বলা যাবে। এ নিয়ে কোনো অভিযোগ হলে আমরা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেব।’

জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় আজ রোববার (২৯ জুন) সকাল ১০টার দিকে হাসপাতালের বহির্বিভাগে এই অভিযান চালানো হয়। পরে পাবনা সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুরাদ হোসেনের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের এক মাসের কারাদণ্ড দেন।
২৯ জুন ২০২৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর ইউসুফ আলী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. মুনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তে নেমেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাউশির রাজশাহী আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচালক মো. আছাদুজ্জামানকে প্রধান করে দুই সদস্যের একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত
৮ মিনিট আগে
বগুড়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাবেক ইনচার্জ ইকবাল বাহার ও উপপরিদর্শক (এসআই) ফজলুল হককে রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্সে (আরআরএফ) সংযুক্তির আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) এ-সংক্রান্ত আদেশটি বগুড়া জেলা পুলিশের কাছে পৌঁছেছে।
১১ মিনিট আগে
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনের প্রার্থী ও জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের রেজিস্ট্রার ও সহকারী অধ্যাপক ড. নাহরিন ইসলাম খানের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছেন
২৮ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনের প্রার্থী ও জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের রেজিস্ট্রার ও সহকারী অধ্যাপক ড. নাহরিন ইসলাম খানের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে সিরাজগঞ্জ সদর আমলি আদালতে দণ্ডবিধির ৫০০ ধারায় মামলাটি করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলাকারীর আইনজীবী সিরাজগঞ্জ জজ আদালতের অ্যাডভোকেট আবু তালেব আকন্দ।
এজাহারে জাহিদুল ইসলাম বলেন, গত ৫ আগস্ট ২০২৪ আওয়ামী সরকার পতনের পর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরা কোনো ধরনের ভাঙচুর বা আর্থিক ক্ষতিসাধন করেননি। ফলে সাধারণ জনগণসহ আওয়ামী লীগের অনেক সমর্থকও তাদের প্রতি আস্থা প্রকাশ করেছেন। তিনি আসন্ন সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন এবং জনগণের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন। এমন অবস্থায় একটি মহল অসৎ উদ্দেশ্যে তাঁকে ও জামায়াতে ইসলামীকে নির্বাচনে পরাজিত করার লক্ষ্যে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির উদ্দেশ্যে পরিকল্পিতভাবে মানহানিকর বক্তব্য প্রচার করেছে।
এজাহারে জাহিদুল ইসলাম আরও বলেন, ঘটনার তারিখে ও সময়ে গাজী টিভির ‘রেইনবো নেশন বনাম ধর্মীয় কার্ড, টাইমলাইন বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানে সঞ্চালক কাজী জেসিনের পরিচালনায় ড. নাহরিন ইসলাম খান বলেন, ‘জামায়াতের সিরাজগঞ্জ জেলা সেক্রেটারি বলেছেন, ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতারা পালিয়ে গিয়েছেন, তাঁদের স্ত্রীদের প্রতি জামায়াতের হক। ড. নাহরিন ইসলাম খানের এ বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, কুরুচিপূর্ণ ও জামায়াত ইসলামীর নীতি-নৈতিকতার পরিপন্থী দাবি করে এজাহারে জাহিদুল ইসলাম বলেন, তিনি কখনো এমন বক্তব্য দেননি। এ মিথ্যা মন্তব্যের মাধ্যমে আসামি তাঁর ও তাঁর দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছেন এবং দেশ-বিদেশে জামায়াতপন্থী মানুষকে মর্মাহত করেছেন। এ ঘটনায় দলীয় নেতাদের সঙ্গে পরামর্শক্রমে মামলা করতে দেরি হয়েছে বলে এজাহারে জানান জাহিদুল ইসলাম।
জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাকে উদ্দেশ্য করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক যে মন্তব্য করেছেন সেটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও কুরুচিপূর্ণ। আমি কখনো এমন কথা বলিনি। এতে আমার ব্যক্তিগত মর্যাদা এবং জামায়াতে ইসলামীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। এজন্য আমি মামলাটি করেছি।’
সিরাজগঞ্জ জজ আদালতের অ্যাডভোকেট আবু তালেব আকন্দ বলেন, ‘আমরা আদালতে ভিডিও ক্লিপসহ সব প্রমাণ উপস্থাপন করেছি। আদালত প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে মামলাটির পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়ার জন্য বিবেচনায় নিয়েছেন।’

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনের প্রার্থী ও জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের রেজিস্ট্রার ও সহকারী অধ্যাপক ড. নাহরিন ইসলাম খানের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে সিরাজগঞ্জ সদর আমলি আদালতে দণ্ডবিধির ৫০০ ধারায় মামলাটি করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলাকারীর আইনজীবী সিরাজগঞ্জ জজ আদালতের অ্যাডভোকেট আবু তালেব আকন্দ।
এজাহারে জাহিদুল ইসলাম বলেন, গত ৫ আগস্ট ২০২৪ আওয়ামী সরকার পতনের পর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরা কোনো ধরনের ভাঙচুর বা আর্থিক ক্ষতিসাধন করেননি। ফলে সাধারণ জনগণসহ আওয়ামী লীগের অনেক সমর্থকও তাদের প্রতি আস্থা প্রকাশ করেছেন। তিনি আসন্ন সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন এবং জনগণের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন। এমন অবস্থায় একটি মহল অসৎ উদ্দেশ্যে তাঁকে ও জামায়াতে ইসলামীকে নির্বাচনে পরাজিত করার লক্ষ্যে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির উদ্দেশ্যে পরিকল্পিতভাবে মানহানিকর বক্তব্য প্রচার করেছে।
এজাহারে জাহিদুল ইসলাম আরও বলেন, ঘটনার তারিখে ও সময়ে গাজী টিভির ‘রেইনবো নেশন বনাম ধর্মীয় কার্ড, টাইমলাইন বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানে সঞ্চালক কাজী জেসিনের পরিচালনায় ড. নাহরিন ইসলাম খান বলেন, ‘জামায়াতের সিরাজগঞ্জ জেলা সেক্রেটারি বলেছেন, ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতারা পালিয়ে গিয়েছেন, তাঁদের স্ত্রীদের প্রতি জামায়াতের হক। ড. নাহরিন ইসলাম খানের এ বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, কুরুচিপূর্ণ ও জামায়াত ইসলামীর নীতি-নৈতিকতার পরিপন্থী দাবি করে এজাহারে জাহিদুল ইসলাম বলেন, তিনি কখনো এমন বক্তব্য দেননি। এ মিথ্যা মন্তব্যের মাধ্যমে আসামি তাঁর ও তাঁর দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছেন এবং দেশ-বিদেশে জামায়াতপন্থী মানুষকে মর্মাহত করেছেন। এ ঘটনায় দলীয় নেতাদের সঙ্গে পরামর্শক্রমে মামলা করতে দেরি হয়েছে বলে এজাহারে জানান জাহিদুল ইসলাম।
জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাকে উদ্দেশ্য করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক যে মন্তব্য করেছেন সেটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও কুরুচিপূর্ণ। আমি কখনো এমন কথা বলিনি। এতে আমার ব্যক্তিগত মর্যাদা এবং জামায়াতে ইসলামীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। এজন্য আমি মামলাটি করেছি।’
সিরাজগঞ্জ জজ আদালতের অ্যাডভোকেট আবু তালেব আকন্দ বলেন, ‘আমরা আদালতে ভিডিও ক্লিপসহ সব প্রমাণ উপস্থাপন করেছি। আদালত প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে মামলাটির পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়ার জন্য বিবেচনায় নিয়েছেন।’

জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় আজ রোববার (২৯ জুন) সকাল ১০টার দিকে হাসপাতালের বহির্বিভাগে এই অভিযান চালানো হয়। পরে পাবনা সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুরাদ হোসেনের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের এক মাসের কারাদণ্ড দেন।
২৯ জুন ২০২৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর ইউসুফ আলী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. মুনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তে নেমেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাউশির রাজশাহী আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচালক মো. আছাদুজ্জামানকে প্রধান করে দুই সদস্যের একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত
৮ মিনিট আগে
বগুড়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাবেক ইনচার্জ ইকবাল বাহার ও উপপরিদর্শক (এসআই) ফজলুল হককে রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্সে (আরআরএফ) সংযুক্তির আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) এ-সংক্রান্ত আদেশটি বগুড়া জেলা পুলিশের কাছে পৌঁছেছে।
১১ মিনিট আগে
রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের বিএনপির প্রার্থী ডি এম জিয়াউর রহমান জিয়ার সমর্থকদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের দিঘিতে বিষ প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলা বিএনপির সদস্য ও গোবিন্দাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমানের দিঘিতে বিষ প্রয়োগের ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে