নীলফামারী প্রতিনিধি
এ বছর পঞ্চাশ জনের বেশি শিক্ষার্থী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেল সৈয়দপুর বিজ্ঞান কলেজ থেকে। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় ৫৩ জন শিক্ষার্থী মেধা তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২০ জন ছাত্র ও ৩৩ জন ছাত্রী।
বিগত ৬ বছর ধরে কলেজটির সাফল্যে প্রচণ্ড উচ্ছ্বসিত কলেজেরে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ স্থানীয় মানুষজন।
কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ এ বছর আমাদের কলেজ থেকে ৫৩ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য মেধা তালিকায় উত্তীর্ণ হয়েছে। উপজেলা পর্যায় থেকে এমন সাফল্যে আমরা গর্বিত। মূলত এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে পাঠদানে শিক্ষকদের আন্তরিকতা এবং কঠোর তদারকির ফলে প্রতিবছর আশানুরূপ ফলাফল করছে শিক্ষার্থীরা। মূলত শিক্ষকেরা প্রতিষ্ঠানটিকে নিজের পরিবারের একটি অংশ মনে করে থাকেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়া শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা অটুট থাকায় প্রতিবছর মেডিকেল, প্রকৌশল ও বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় ধারাবাহিক সফলতা ধরে রাখছে বলে মনে করি।’
কলেজ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় শুধু বিজ্ঞান বিভাগে ২৬২ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছেন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৫৫ জন। এর মধ্যে এবার ৫৩ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।
এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ২০২৪ সালে ৫৯ জন, ২০২৩ সালে ৪২ জন, ২০২২ সালে ৩৯ জন, ২০২১ সালে ৪০ জন, ২০১৯ সালে ৩৬ জন ও ২০১৮ সালে ৩৮ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পায়।
এ ছাড়াও কলেজটি থেকে প্রতি বছর উত্তীর্ণ বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী রুয়েট, কুয়েট ও চুয়েটসহ বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা মেধার স্বাক্ষর রাখেন।
উল্লেখ্য, নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের পূর্বের নাম ছিল সরকারি কারিগরি মহাবিদ্যালয় (টেকনিক্যাল কলেজ)। ২০২০ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় নাম পরিবর্তন করে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ নাম রাখে। কলেজটিতে শুধু বিজ্ঞান বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
১৯৬৪ সালে দেশের চারটি শিল্পাঞ্চলে টেকনিক্যাল স্কুল গড়ে ওঠে। দেশের সর্ববৃহৎ সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার সুবাদে এখানেও গড়ে ওঠে টেকনিক্যাল স্কুল। উদ্দেশ্য ছিল এখান থেকে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার জন্য দক্ষ, কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন শিক্ষার্থী গড়ে তোলা। পরে ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠানটি কলেজে উন্নীত হয়। দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে শীর্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের নাম রয়েছে।
এ বছর পঞ্চাশ জনের বেশি শিক্ষার্থী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেল সৈয়দপুর বিজ্ঞান কলেজ থেকে। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় ৫৩ জন শিক্ষার্থী মেধা তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২০ জন ছাত্র ও ৩৩ জন ছাত্রী।
বিগত ৬ বছর ধরে কলেজটির সাফল্যে প্রচণ্ড উচ্ছ্বসিত কলেজেরে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ স্থানীয় মানুষজন।
কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ এ বছর আমাদের কলেজ থেকে ৫৩ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য মেধা তালিকায় উত্তীর্ণ হয়েছে। উপজেলা পর্যায় থেকে এমন সাফল্যে আমরা গর্বিত। মূলত এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে পাঠদানে শিক্ষকদের আন্তরিকতা এবং কঠোর তদারকির ফলে প্রতিবছর আশানুরূপ ফলাফল করছে শিক্ষার্থীরা। মূলত শিক্ষকেরা প্রতিষ্ঠানটিকে নিজের পরিবারের একটি অংশ মনে করে থাকেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়া শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা অটুট থাকায় প্রতিবছর মেডিকেল, প্রকৌশল ও বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় ধারাবাহিক সফলতা ধরে রাখছে বলে মনে করি।’
কলেজ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় শুধু বিজ্ঞান বিভাগে ২৬২ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছেন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৫৫ জন। এর মধ্যে এবার ৫৩ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।
এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ২০২৪ সালে ৫৯ জন, ২০২৩ সালে ৪২ জন, ২০২২ সালে ৩৯ জন, ২০২১ সালে ৪০ জন, ২০১৯ সালে ৩৬ জন ও ২০১৮ সালে ৩৮ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পায়।
এ ছাড়াও কলেজটি থেকে প্রতি বছর উত্তীর্ণ বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী রুয়েট, কুয়েট ও চুয়েটসহ বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা মেধার স্বাক্ষর রাখেন।
উল্লেখ্য, নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের পূর্বের নাম ছিল সরকারি কারিগরি মহাবিদ্যালয় (টেকনিক্যাল কলেজ)। ২০২০ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় নাম পরিবর্তন করে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ নাম রাখে। কলেজটিতে শুধু বিজ্ঞান বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
১৯৬৪ সালে দেশের চারটি শিল্পাঞ্চলে টেকনিক্যাল স্কুল গড়ে ওঠে। দেশের সর্ববৃহৎ সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার সুবাদে এখানেও গড়ে ওঠে টেকনিক্যাল স্কুল। উদ্দেশ্য ছিল এখান থেকে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার জন্য দক্ষ, কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন শিক্ষার্থী গড়ে তোলা। পরে ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠানটি কলেজে উন্নীত হয়। দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে শীর্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের নাম রয়েছে।
প্রায় দেড় দশক পর হকারমুক্ত হয়েছে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের জুরাইনের সড়ক। একসময় অপ্রশস্ত সড়কটি পদ্মা সেতু নির্মাণের কারণে হয়ে ওঠে দক্ষিণাঞ্চল থেকে ঢাকায় প্রবেশের পথ। যানবাহনের চাপ বাড়ায় সড়কটি বেশ প্রশস্ত করা হলেও অর্ধেক চলে যায় হকারদের দখলে। এতে জুরাইন রেলগেট এলাকায় দিনরাতে যানজট লেগেই থাকত।
৪০ মিনিট আগেকিংবদন্তিতুল্য সংগীতশিল্পী সাবিনা ইয়াসমীনকে সম্মাননা দিল সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়। রাজধানীতে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মূল হলে গতকাল রোববার একাডেমির ব্যবস্থাপনায় তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
৪৪ মিনিট আগেজমি নির্ধারণ নিয়ে দীর্ঘদিনের জটিলতায় ঠাকুরগাঁওয়ে মুখ্য বিচারিক হাকিম (সিজেএম) আদালত ভবন নির্মাণকাজ থমকে রয়েছে। এতে বিচারক, আইনজীবী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বিশেষ করে বিচারপ্রার্থী সাধারণ মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়ছেন। এজলাস সংকট, নথিপত্রের অব্যবস্থাপনা এবং মৌলিক সুবিধার অভাবে আদালতের স্বাভাবিক কার্যক্রম
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষের পর থেকেই উত্তাল রয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ক্যাম্পাস। এ ঘটনায় ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগের দাবিতে গতকাল রোববার বিক্ষোভ মিছিল ও স্মারকলিপি কর্মসূচি পালন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল ও গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট।
২ ঘণ্টা আগে