লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
কোনো যন্ত্রাংশ (স্পেয়ার পার্টস) নষ্ট হলে সাধারণত অচল অবস্থায় পড়ে থাকে মেশিন। এতে সংশ্লিষ্ট কাজ ঠিকমতো করা যায় না। মেশিন মেরামতের জন্য অনেক সময় সঠিক যন্ত্রাংশ পাওয়া যায় না। এই সংকটের সমাধান খুঁজতে থ্রি-ডি প্রিন্টারের মাধ্যমে গবেষণা করে আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেডের (এপিএসসিএল) নির্বাহী প্রকৌশলী (কারখানা) মো. আতিকুজ্জামানের নেতৃত্বে একটি দল। এতে সফল হয়ে তাঁরা পেয়েছেন সেরা উদ্ভাবনী পুরস্কার।
আতিকুজ্জামানের দাবি, এখন থেকে আর কোনো যন্ত্রাংশের কারণে বন্ধ থাকবে না মেশিন বা কলকারখানা। যে কোনো যন্ত্রাংশ থ্রি-ডি প্রিন্টারের মাধ্যমে তৈরি করে কলকারখানার উৎপাদন স্বাভাবিক রাখা সম্ভব হবে।
এপিএসসিএলের বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি (এপিএ) ২০২৩-২৪ মোতাবেক উদ্ভাবনী প্রদর্শনীতে ‘থ্রি-ডি প্রিন্টারের মাধ্যমে বিভিন্ন স্পেয়ার পার্টস তৈরিকরণ’ শীর্ষক উদ্যোগে ‘সেরা উদ্ভাবনী’ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন প্রকৌশলী আতিকুজ্জামান।
আজ বৃহস্পতিবার প্রকৌশলী মো. আতিকুজ্জামান বলেন, ‘থ্রি-ডি প্রিন্টার চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রযুক্তি। কোর আই প্রযুক্তির থ্রি-ডি প্রিন্টারে হুবহু ত্রিমাত্রিক বস্তু প্রিন্ট করা হয়। এই উদ্ভাবনীর মাধ্যমে অনেক জটিল পার্টসও তৈরি করে কলকারখানার স্বাভাবিক কার্যক্রম গতিশীল রাখা সম্ভব হবে।
আতিকুজ্জামান আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে এপিএসসিএলের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর বিভিন্ন স্থানে থ্রি-ডি প্রিন্টেড বিভিন্ন স্পেয়ার পার্টস (রাবার বুশ, প্যাড, হাইড্রোলিক সিল, ভ্যান ক্যাপ ইত্যাদি) ব্যবহার করা হচ্ছে। থ্রিডি প্রিন্টেড স্পেয়ার পার্টস ব্যবহার করে বিভিন্ন সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে। জরুরি প্রয়োজনে স্পেয়ার পার্টস কেনার জন্য ঢাকায় যাওয়ার প্রয়োজন কমেছে।’
নাটোরের লালপুর উপজেলার তিলোকপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন প্রকৌশলী আতিকুজ্জামান। তাঁর বাবা মো. ওমর আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। তিনি দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের সবচেয়ে বড় ৪১০ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্ল্যান্টের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী রবিউল আওয়ালের ছোট ভাই।
প্রকৌশলী আতিকুজ্জামান ১৯৯৭ সালে লালপুর শ্রী সুন্দরী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, ১৯৯৯ সালে রাজশাহী নিউ ডিগ্রি কলেজ থেকে এইচএসসি ও ২০০৩ সালে খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেকানিক্যাল বিভাগে উত্তীর্ণ হন। এরপর হেলথ কেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, চিনিকলে চাকরি করে ২০১২ সালে আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানিতে সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে যোগদান করেন। বর্তমানে নির্বাহী প্রকৌশলীর দায়িত্ব পালন করছেন।
উদ্ভাবনী প্রদর্শনীতে বিদ্যুৎ বিভাগের বিভিন্ন দপ্তর-সংস্থার মধ্যে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় এপিএসসিএল প্রথম স্থান অর্জন করে। বিদ্যুৎ বিভাগের উদ্যোগে গত ১৯ মে বিদ্যুৎ ভবনে অনুষ্ঠিত পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. হাবিবুর রহমানের (বিপিএএ) হাত থেকে ‘সেরা উদ্ভাবনী’ পুরস্কার নেন এপিএসসিএলের নির্বাহী প্রকৌশলী (কারখানা) মো. আতিকুজ্জামান। সভাপতিত্ব করেন বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিউবো) চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহমান।
আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেডের (এপিএসসিএল) বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি (এপিএ) ২০২৩-২০২৪ মোতাবেক ইনোভেশন শোকেসিং প্রদর্শনীতে ‘থ্রি-ডি প্রিন্টারের মাধ্যমে বিভিন্ন স্পেয়ার পার্টস তৈরিকরণ’ শীর্ষক উদ্যোগ সেরা উদ্ভাবনী উদ্যোগ হিসেবে নির্বাচিত হয়। নির্বাহী প্রকৌশলী (কারখানা) মো. আতিকুজ্জামানের নেতৃত্বে যা বাস্তবায়নে কার্যকর ভূমিকা রাখেন নির্বাহী প্রকৌশলী (কারখানা-নর্থ) মো. মনিরুল ইসলাম, সহকারী প্রকৌশলী (কারখানা-নর্থ) মো. রাসেল তালুকদার, সহকারী ব্যবস্থাপক (এমআইএস অ্যান্ড আইসিটি) মো. ফিরোজ আহম্মেদ, উপসহকারী প্রকৌশলী, কারখানা (নর্থ) রনি দে, উপসহকারী প্রকৌশলী (কারখানা) মো. মাসুদ পারভেজ রুবেল, প্রধান প্রকৌশলী (এমইউ, চলতি দায়িত্ব) বিকাশ রঞ্জন রায়, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) হারিস মোহাম্মদ ওয়াহেদী এবং উদ্যোগ বাস্তবায়নে মেন্টর হিসেবে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে ৪৫০ মেগাওয়াট সিসিপিপি (নর্থ)।
এর আগে এপিএসসিএলের বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি (এপিএ) ২০২৩-২০২৪ মোতাবেক উদ্ভাবনী প্রদর্শনী গত ৪ মে ২০২৪ এপিএসসিএল কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত হয়।
এপিএসসিএলের নির্বাহী পরিচালক (প ও স) মোহা. আব্দুল মজিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রদর্শনীতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইদ একরাম উল্লা। সঞ্চালনা করেন ব্যবস্থাপক (এমআইএস অ্যান্ড আইসিটি) মুহাম্মদ আমানাত মাওলা। প্রদর্শনীতে এপিএসসিএলের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
কোনো যন্ত্রাংশ (স্পেয়ার পার্টস) নষ্ট হলে সাধারণত অচল অবস্থায় পড়ে থাকে মেশিন। এতে সংশ্লিষ্ট কাজ ঠিকমতো করা যায় না। মেশিন মেরামতের জন্য অনেক সময় সঠিক যন্ত্রাংশ পাওয়া যায় না। এই সংকটের সমাধান খুঁজতে থ্রি-ডি প্রিন্টারের মাধ্যমে গবেষণা করে আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেডের (এপিএসসিএল) নির্বাহী প্রকৌশলী (কারখানা) মো. আতিকুজ্জামানের নেতৃত্বে একটি দল। এতে সফল হয়ে তাঁরা পেয়েছেন সেরা উদ্ভাবনী পুরস্কার।
আতিকুজ্জামানের দাবি, এখন থেকে আর কোনো যন্ত্রাংশের কারণে বন্ধ থাকবে না মেশিন বা কলকারখানা। যে কোনো যন্ত্রাংশ থ্রি-ডি প্রিন্টারের মাধ্যমে তৈরি করে কলকারখানার উৎপাদন স্বাভাবিক রাখা সম্ভব হবে।
এপিএসসিএলের বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি (এপিএ) ২০২৩-২৪ মোতাবেক উদ্ভাবনী প্রদর্শনীতে ‘থ্রি-ডি প্রিন্টারের মাধ্যমে বিভিন্ন স্পেয়ার পার্টস তৈরিকরণ’ শীর্ষক উদ্যোগে ‘সেরা উদ্ভাবনী’ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন প্রকৌশলী আতিকুজ্জামান।
আজ বৃহস্পতিবার প্রকৌশলী মো. আতিকুজ্জামান বলেন, ‘থ্রি-ডি প্রিন্টার চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রযুক্তি। কোর আই প্রযুক্তির থ্রি-ডি প্রিন্টারে হুবহু ত্রিমাত্রিক বস্তু প্রিন্ট করা হয়। এই উদ্ভাবনীর মাধ্যমে অনেক জটিল পার্টসও তৈরি করে কলকারখানার স্বাভাবিক কার্যক্রম গতিশীল রাখা সম্ভব হবে।
আতিকুজ্জামান আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে এপিএসসিএলের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর বিভিন্ন স্থানে থ্রি-ডি প্রিন্টেড বিভিন্ন স্পেয়ার পার্টস (রাবার বুশ, প্যাড, হাইড্রোলিক সিল, ভ্যান ক্যাপ ইত্যাদি) ব্যবহার করা হচ্ছে। থ্রিডি প্রিন্টেড স্পেয়ার পার্টস ব্যবহার করে বিভিন্ন সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে। জরুরি প্রয়োজনে স্পেয়ার পার্টস কেনার জন্য ঢাকায় যাওয়ার প্রয়োজন কমেছে।’
নাটোরের লালপুর উপজেলার তিলোকপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন প্রকৌশলী আতিকুজ্জামান। তাঁর বাবা মো. ওমর আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। তিনি দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের সবচেয়ে বড় ৪১০ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্ল্যান্টের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী রবিউল আওয়ালের ছোট ভাই।
প্রকৌশলী আতিকুজ্জামান ১৯৯৭ সালে লালপুর শ্রী সুন্দরী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, ১৯৯৯ সালে রাজশাহী নিউ ডিগ্রি কলেজ থেকে এইচএসসি ও ২০০৩ সালে খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেকানিক্যাল বিভাগে উত্তীর্ণ হন। এরপর হেলথ কেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, চিনিকলে চাকরি করে ২০১২ সালে আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানিতে সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে যোগদান করেন। বর্তমানে নির্বাহী প্রকৌশলীর দায়িত্ব পালন করছেন।
উদ্ভাবনী প্রদর্শনীতে বিদ্যুৎ বিভাগের বিভিন্ন দপ্তর-সংস্থার মধ্যে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় এপিএসসিএল প্রথম স্থান অর্জন করে। বিদ্যুৎ বিভাগের উদ্যোগে গত ১৯ মে বিদ্যুৎ ভবনে অনুষ্ঠিত পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. হাবিবুর রহমানের (বিপিএএ) হাত থেকে ‘সেরা উদ্ভাবনী’ পুরস্কার নেন এপিএসসিএলের নির্বাহী প্রকৌশলী (কারখানা) মো. আতিকুজ্জামান। সভাপতিত্ব করেন বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিউবো) চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহমান।
আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেডের (এপিএসসিএল) বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি (এপিএ) ২০২৩-২০২৪ মোতাবেক ইনোভেশন শোকেসিং প্রদর্শনীতে ‘থ্রি-ডি প্রিন্টারের মাধ্যমে বিভিন্ন স্পেয়ার পার্টস তৈরিকরণ’ শীর্ষক উদ্যোগ সেরা উদ্ভাবনী উদ্যোগ হিসেবে নির্বাচিত হয়। নির্বাহী প্রকৌশলী (কারখানা) মো. আতিকুজ্জামানের নেতৃত্বে যা বাস্তবায়নে কার্যকর ভূমিকা রাখেন নির্বাহী প্রকৌশলী (কারখানা-নর্থ) মো. মনিরুল ইসলাম, সহকারী প্রকৌশলী (কারখানা-নর্থ) মো. রাসেল তালুকদার, সহকারী ব্যবস্থাপক (এমআইএস অ্যান্ড আইসিটি) মো. ফিরোজ আহম্মেদ, উপসহকারী প্রকৌশলী, কারখানা (নর্থ) রনি দে, উপসহকারী প্রকৌশলী (কারখানা) মো. মাসুদ পারভেজ রুবেল, প্রধান প্রকৌশলী (এমইউ, চলতি দায়িত্ব) বিকাশ রঞ্জন রায়, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) হারিস মোহাম্মদ ওয়াহেদী এবং উদ্যোগ বাস্তবায়নে মেন্টর হিসেবে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে ৪৫০ মেগাওয়াট সিসিপিপি (নর্থ)।
এর আগে এপিএসসিএলের বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি (এপিএ) ২০২৩-২০২৪ মোতাবেক উদ্ভাবনী প্রদর্শনী গত ৪ মে ২০২৪ এপিএসসিএল কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত হয়।
এপিএসসিএলের নির্বাহী পরিচালক (প ও স) মোহা. আব্দুল মজিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রদর্শনীতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইদ একরাম উল্লা। সঞ্চালনা করেন ব্যবস্থাপক (এমআইএস অ্যান্ড আইসিটি) মুহাম্মদ আমানাত মাওলা। প্রদর্শনীতে এপিএসসিএলের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে অবশেষে ১০টি প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ছাত্রদল, বাম ছাত্রসংগঠন ও ছাত্রশিবিরসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে এসব প্যানেল ঘোষণা করা হয়। তবে এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চবির তিন আলোচিত সমন্বয়ক।
২ ঘণ্টা আগেআমনের ভরা মৌসুমে কুড়িগ্রামের কয়েকটি স্থানে সারসংকটের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করছেন কৃষকেরা। তাঁদের অভিযোগ, ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) এবং ইউরিয়া সারের জন্য ডিলার পয়েন্ট ও খুচরা বিক্রেতাদের কাছে গিয়ে শূন্য হাতে ফিরছেন তাঁরা। এতে করে আমন খেতসহ রবিশস্যের আগাম আবাদ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের আসাম থেকে কয়েক শ বছর আগে বাংলাদেশে এসে বসতি গড়ে খাসিয়া উপজাতির মানুষ। বসবাসের জন্য সিলেটের পাহাড়ি এলাকায় বন বিভাগের জমিতে নির্মাণ করে বসতঘর। তাদের পাড়াগুলো পুঞ্জি হিসেবে পরিচিত। মৌলভীবাজার জেলার ৭ উপজেলায় এমন ৬১টি পুঞ্জি রয়েছে খাসিয়াদের।
২ ঘণ্টা আগে২০০২ সালে বুয়েট শিক্ষার্থী সাবেকুন নাহার সনি হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুশফিক উদ্দিন টগরকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তাঁর কাছ থেকে একটি রিভলবার ও ১৫৬ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে