নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীকে গ্রেপ্তার করতে এসেছিলেন অর্ধশতাধিক পুলিশ সদস্য। যাঁদের বেশির ভাগই একদল মানুষের কাছে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। এর মধ্যেই পুলিশের শীর্ষ কয়েকজন কর্মকর্তা সদর উপজেলায় আইভীর বাসভবন চুনকা কুটিরে ঢোকার সুযোগ পান। কিন্তু সাবেক এই মেয়র সাফ জানিয়ে দেন, ভোরের আলো না ফোটা পর্যন্ত তিনি বাসা থেকে বের হবেন না।
এমন পরিস্থিতিতে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার পর থেকে আইভী ও তাঁর স্বজনদের সঙ্গে বাসার বারান্দাতেই সময় কাটে পুলিশ কর্মকর্তাদের। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন সাংবাদিক ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। বাসায় আসা সবার জন্য আপ্যায়নের ব্যবস্থাও করেন আইভী। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আপ্যায়নের একটি ছবি ছড়িয়ে পড়ে।
ছবিতে দেখা যায়, চেয়ারে সেলিনা হায়াৎ আইভী, নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আল মেহেদী, নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান মাসুম ও অন্য পুলিশ কর্মকর্তারা পাশাপাশি বসে আছেন। তাঁদের সামনে টেবিলে বিস্কুট, কলা, চা, পানি সাজিয়ে রাখা হয়েছে।
ঘটনাস্থলে থাকা নারায়ণগঞ্জ জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আব্দুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাসায় উপস্থিত সবার জন্যই আপ্যায়নের চেষ্টা করেছেন আইভী। তিনি নিজের হাতে সবাইকে আপ্যায়নের চেষ্টা করেন। বিস্কুট, কলা, লালমোহন মিষ্টি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পুলিশ কর্মকর্তারা এসব খাননি। তাঁরা বলেছেন, “অভিযানে এসে খাবার গ্রহণ করাটা ঠিক হবে না।” তাঁরা কেউই এসব খাবার গ্রহণ করেননি।’
এদিকে গ্রেপ্তারের সময় পুলিশ কর্মকর্তাসহ সবাইকে আপ্যায়নের চেষ্টা করা নিয়ে নারায়ণগঞ্জের বিভিন্নজন বিভিন্ন মন্তব্য করেছেন।
ছড়িয়ে পড়া ছবি প্রসঙ্গে রাবেয়া মিতু নামের দেওভোগ এলাকার এক বাসিন্দা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘নারায়ণগঞ্জের মানুষ শত ঝামেলার মধ্যে শত্রুকেও আপ্যায়ন করেন।’
নারায়ণগঞ্জ তোলারাম কলেজের ছাত্র ইয়ামিন তাঁর ফেসবুকে লেখেন, ‘কেউ পুলিশের ভয়ে পালান, আর কেউ পুলিশকে ঘরে ডেকে খাওয়ান।’
গতকাল রাত সাড়ে ১১টার দিকে নাসিকের সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি সেলিনা হায়াৎ আইভীকে গ্রেপ্তারের জন্য তাঁর চুনকা কুটিরে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় দেওভোগ এলাকার বাসিন্দা ও তাঁর সমর্থকেরা পুলিশ সদস্যদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। আইভীও দিনের আলো ছাড়া বের হবেন না বলে জানান। দীর্ঘ ছয় ঘণ্টা পর আজ শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টায় আইভীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আজ আইভীকে সিদ্ধিরগঞ্জের মিনারুল হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে তোলে পুলিশ।
আদালত পুলিশের পরিদর্শক কাইয়ুম খান বলেন, সাবেক মেয়র আইভীকে মিনারুল হত্যা মামলায় আদালতে হাজির করা হয়েছিল। আদালত মামলার শুনানি শেষে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। মামলার পরবর্তী শুনানি ২৬ মে হবে।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীকে গ্রেপ্তার করতে এসেছিলেন অর্ধশতাধিক পুলিশ সদস্য। যাঁদের বেশির ভাগই একদল মানুষের কাছে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। এর মধ্যেই পুলিশের শীর্ষ কয়েকজন কর্মকর্তা সদর উপজেলায় আইভীর বাসভবন চুনকা কুটিরে ঢোকার সুযোগ পান। কিন্তু সাবেক এই মেয়র সাফ জানিয়ে দেন, ভোরের আলো না ফোটা পর্যন্ত তিনি বাসা থেকে বের হবেন না।
এমন পরিস্থিতিতে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার পর থেকে আইভী ও তাঁর স্বজনদের সঙ্গে বাসার বারান্দাতেই সময় কাটে পুলিশ কর্মকর্তাদের। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন সাংবাদিক ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। বাসায় আসা সবার জন্য আপ্যায়নের ব্যবস্থাও করেন আইভী। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আপ্যায়নের একটি ছবি ছড়িয়ে পড়ে।
ছবিতে দেখা যায়, চেয়ারে সেলিনা হায়াৎ আইভী, নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আল মেহেদী, নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান মাসুম ও অন্য পুলিশ কর্মকর্তারা পাশাপাশি বসে আছেন। তাঁদের সামনে টেবিলে বিস্কুট, কলা, চা, পানি সাজিয়ে রাখা হয়েছে।
ঘটনাস্থলে থাকা নারায়ণগঞ্জ জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আব্দুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাসায় উপস্থিত সবার জন্যই আপ্যায়নের চেষ্টা করেছেন আইভী। তিনি নিজের হাতে সবাইকে আপ্যায়নের চেষ্টা করেন। বিস্কুট, কলা, লালমোহন মিষ্টি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পুলিশ কর্মকর্তারা এসব খাননি। তাঁরা বলেছেন, “অভিযানে এসে খাবার গ্রহণ করাটা ঠিক হবে না।” তাঁরা কেউই এসব খাবার গ্রহণ করেননি।’
এদিকে গ্রেপ্তারের সময় পুলিশ কর্মকর্তাসহ সবাইকে আপ্যায়নের চেষ্টা করা নিয়ে নারায়ণগঞ্জের বিভিন্নজন বিভিন্ন মন্তব্য করেছেন।
ছড়িয়ে পড়া ছবি প্রসঙ্গে রাবেয়া মিতু নামের দেওভোগ এলাকার এক বাসিন্দা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘নারায়ণগঞ্জের মানুষ শত ঝামেলার মধ্যে শত্রুকেও আপ্যায়ন করেন।’
নারায়ণগঞ্জ তোলারাম কলেজের ছাত্র ইয়ামিন তাঁর ফেসবুকে লেখেন, ‘কেউ পুলিশের ভয়ে পালান, আর কেউ পুলিশকে ঘরে ডেকে খাওয়ান।’
গতকাল রাত সাড়ে ১১টার দিকে নাসিকের সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি সেলিনা হায়াৎ আইভীকে গ্রেপ্তারের জন্য তাঁর চুনকা কুটিরে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় দেওভোগ এলাকার বাসিন্দা ও তাঁর সমর্থকেরা পুলিশ সদস্যদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। আইভীও দিনের আলো ছাড়া বের হবেন না বলে জানান। দীর্ঘ ছয় ঘণ্টা পর আজ শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টায় আইভীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আজ আইভীকে সিদ্ধিরগঞ্জের মিনারুল হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে তোলে পুলিশ।
আদালত পুলিশের পরিদর্শক কাইয়ুম খান বলেন, সাবেক মেয়র আইভীকে মিনারুল হত্যা মামলায় আদালতে হাজির করা হয়েছিল। আদালত মামলার শুনানি শেষে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। মামলার পরবর্তী শুনানি ২৬ মে হবে।
সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের সীমান্ত থেকে ছয় বাংলাদেশি জেলেকে ভারতীয় জলদস্যুরা অপহরণ করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। বুধবার দুপুরে সীমান্তবর্তী মারডাঙ্গা ও হরিণটানা খাল থেকে তাঁদের অপহরণ করা হয়।
৬ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে নৌকা চুরির অভিযোগে মাটি কাটার শ্রমিককে গাছে বেঁধে মারধর ও অপহরণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর শাশুড়ি আসমা বেগম আজ বুধবার দুপুরে শ্রীনগর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১৩ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালের এক মামলায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কলাবাগান থানার সাবেক সহসভাপতি সাদাফ আহমেদ অনিককে গ্রেপ্তার না দেখানোর পক্ষে শুনানি করেছেন জামায়াতপন্থী এক আইনজীবী। আজ বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সেফাতুল্লাহর আদালতে অ্যাডভোকেট আব্দুর রাজ্জাক শুনানি করে
৩৪ মিনিট আগেফরিদপুরের সদরপুরে দুস্থদের মধ্যে ১০ টাকায় এক পিস করে ইলিশ বিতরণের সময় লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। মাছ না পেয়ে হতদরিদ্র অনেকে ক্ষুব্ধ হয়ে ঘেরাও করে রাখেন বিতরণকারীকে। আজ বুধবার দুপুরে উপজেলা সদরের বিশ্ব জাকের মঞ্জিল সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
৩৭ মিনিট আগে