মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি
ছাত্রীকে বিয়ে করে আলোচনায় আসা নওগাঁর মান্দা উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আকরাম হোসেনের অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে ছাত্রী অভিভাবক ও এলাকাবাসীর ব্যানারে বিদ্যালয়ের সামনে নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা ময়েজ উদ্দিনের সভাপতিত্বে মানববন্ধন চলাকালে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য দেন শামীম হোসেন সাজু, আল মামুন, মোস্তাকিম সরদার, বাবুল হোসেন বাবু, গোলাম মোর্শেদ, সোহেল সরদার, রিসালাত সাজিদ, রশিদা বেগম প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ছাত্রী দোলা আক্তারের (১৬) সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষক আকরাম হোসেনের প্রেমের গুঞ্জন ছিল। গত বুধবার ছাত্রী দোলা আক্তারকে বিয়ে করে তৃতীয় স্ত্রী হিসেবে ঘরে তোলেন তিনি। একই প্রতিষ্ঠান থেকে ছাত্রী দোলা আক্তার এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে। এর আগেও একই প্রতিষ্ঠানের ছাত্রী রিনা আক্তার পুতুলকে দ্বিতীয় বিয়ে করে আলোচনার জন্ম দিয়েছিলেন প্রধান শিক্ষক আকরাম।
বক্তা শামীম হোসেন সাজু বলেন, ‘প্রধান শিক্ষক আকরামের তৃতীয় স্ত্রী দোলা আক্তার তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী পুতুলের বান্ধবীর মেয়ে। সেই মেয়েতুল্য ছাত্রীকে তৃতীয় বিয়ে করে আবারও আলোচনার জন্ম দিয়েছেন। এ ধরনের চরিত্রহীন শিক্ষকের অবিলম্বে অপসারণসহ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।’
এদিকে বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে গত বৃহস্পতিবার মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে অভিযোগ দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বান্ধবীর মেয়েকে বিয়ে করায় ক্ষোভ ও লজ্জায় প্রধান শিক্ষকের দ্বিতীয় স্ত্রী রিনা আক্তার পুতুল স্বামীর বাড়ি ছেড়ে বাবার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।
ছাত্রীকে তৃতীয় বিয়ে করা প্রসঙ্গে প্রধান শিক্ষক আকরাম হোসেন বলেন, ‘দোলাকে আমি সামাজিকভাবে বিয়ে করেছি। তাকে অনেক আগেই বিয়ে করতাম। কিন্তু বয়স সমস্যার কারণে করিনি। আমি একাধিক বিয়ে করতেই পারি। এখানে কারও কিছুই আসে যায় না।’
এ প্রসঙ্গে মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ আলম মিয়া বলেন, স্থানীয় লোকজনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ছাত্রীকে বিয়ে করে আলোচনায় আসা নওগাঁর মান্দা উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আকরাম হোসেনের অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে ছাত্রী অভিভাবক ও এলাকাবাসীর ব্যানারে বিদ্যালয়ের সামনে নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা ময়েজ উদ্দিনের সভাপতিত্বে মানববন্ধন চলাকালে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য দেন শামীম হোসেন সাজু, আল মামুন, মোস্তাকিম সরদার, বাবুল হোসেন বাবু, গোলাম মোর্শেদ, সোহেল সরদার, রিসালাত সাজিদ, রশিদা বেগম প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ছাত্রী দোলা আক্তারের (১৬) সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষক আকরাম হোসেনের প্রেমের গুঞ্জন ছিল। গত বুধবার ছাত্রী দোলা আক্তারকে বিয়ে করে তৃতীয় স্ত্রী হিসেবে ঘরে তোলেন তিনি। একই প্রতিষ্ঠান থেকে ছাত্রী দোলা আক্তার এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে। এর আগেও একই প্রতিষ্ঠানের ছাত্রী রিনা আক্তার পুতুলকে দ্বিতীয় বিয়ে করে আলোচনার জন্ম দিয়েছিলেন প্রধান শিক্ষক আকরাম।
বক্তা শামীম হোসেন সাজু বলেন, ‘প্রধান শিক্ষক আকরামের তৃতীয় স্ত্রী দোলা আক্তার তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী পুতুলের বান্ধবীর মেয়ে। সেই মেয়েতুল্য ছাত্রীকে তৃতীয় বিয়ে করে আবারও আলোচনার জন্ম দিয়েছেন। এ ধরনের চরিত্রহীন শিক্ষকের অবিলম্বে অপসারণসহ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।’
এদিকে বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে গত বৃহস্পতিবার মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে অভিযোগ দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বান্ধবীর মেয়েকে বিয়ে করায় ক্ষোভ ও লজ্জায় প্রধান শিক্ষকের দ্বিতীয় স্ত্রী রিনা আক্তার পুতুল স্বামীর বাড়ি ছেড়ে বাবার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।
ছাত্রীকে তৃতীয় বিয়ে করা প্রসঙ্গে প্রধান শিক্ষক আকরাম হোসেন বলেন, ‘দোলাকে আমি সামাজিকভাবে বিয়ে করেছি। তাকে অনেক আগেই বিয়ে করতাম। কিন্তু বয়স সমস্যার কারণে করিনি। আমি একাধিক বিয়ে করতেই পারি। এখানে কারও কিছুই আসে যায় না।’
এ প্রসঙ্গে মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ আলম মিয়া বলেন, স্থানীয় লোকজনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ পুস্তিগাছা গ্রামের হারুন-অর-রশিদ ও আশরাফুল ইসলাম নামের এই দুই ভাই পাঙাশ মাছের পায়েস, গরুর ভুনা, সজনে পাতার রুটি, এমনকি ইলিশ মাছের রুটির মতো অভিনব সব পদ রান্না করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সবাইকে।
১৩ মিনিট আগেডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ি থেকে ডিমলার বাবুরহাট পর্যন্ত সাড়ে চার কিলোমিটার সড়কের দুর্দশা চোখে পড়ার মতো। চার বছর আগে এই সড়কের সংস্কার কাজ শুরু হলেও সেটি মাঝপথে বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তা খোঁড়া হলেও পরে কাজ আর এগোয়নি। ইটের খোয়া মাটির সঙ্গে মিশে গিয়ে এখন পুরো সড়কজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত।
২২ মিনিট আগেমানববন্ধনে বক্তারা বলেন, খনি এলাকায় বসবাসকারী মানুষ সবসময় আতঙ্কে থাকেন। রাতে কম্পনের কারণে শান্তিতে ঘুমাতে পারেন না এবং প্রতি মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করেন। তারা আরও বলেন, এই বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করেও কোনো প্রতিকার মিলছে না। যদি খনি কর্তৃপক্ষ তাদের দাবিগুলো বাস্তবায়নে পদক্ষেপ না নেয়...
২৬ মিনিট আগেবৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতায় নোয়াখালীর ৯টি উপজেলার ২৯টি সড়কের প্রায় ৪০০ কিলোমিটারের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সড়কের কোথাও পিচ ঢালাই উঠে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও আবার খানাখন্দে পানি জমে আছে। এসব পথে যাত্রী ও চালকেরা প্রতিদিন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। এতে দুর্ঘটনাও ঘটছে। চলতি বছরে মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত...
৫ ঘণ্টা আগে