নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মদনে কলেজে যাওয়ার পথে এক ছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ছাত্রীর মা বাদী হয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সাজন মিয়া (২২) নামে এক যুবকের বিরুদ্ধে মদন থানায় মামলা দায়ের করেছেন। অভিযুক্ত যুবক সাজন মিয়া মদন পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মাসুদ মিয়ার ছেলে।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উজ্জ্বল কান্তি সরকার।
ভুক্তভোগী ছাত্রীর পরিবার ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, ‘ভুক্তভোগী ছাত্রী মদন উপজেলার জোবাইদা রহমান মহিলা ডিগ্রী কলেজের একাদশ শ্রেণিতে পড়ছে। গত মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে পৌরসদরের বাসা থেকে কলেজে যাওয়ার সময় বখাটে যুবক সাজন তার পথ রোধ করে কু-প্রস্তার দেয়। একপর্যায়ে জোড়পূর্বক দেওয়ান বাজার রোডের একটি দোকানে ওই ছাত্রীকে তুলে নিয়ে যায়।
পরে সাজনের একজন সহযোগী দোকান বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে দেয়। ওই দোকানে কলেজছাত্রীকে আটকে রেখে একাধিক বার ধর্ষণ করে সাজন। পরে ঘটনাটি পরিবারকে জানায় কলেজছাত্রী।
আজ বৃহস্পতিবার সাজনের বিরুদ্ধে মদন থানায় মামলা করেন কলেজ ছাত্রীর মা।
ভুক্তভোগী ছাত্রী জানান, ‘বাসা থেকে বের হয়ে কলেজে যাওয়ার পথে সাজন আমাকে কু-প্রস্তাব দিয়ে পিছু নেয়। একটি দোকানের সামনে আসতেই জোড়পূর্বক আমাতে তুলে নিয়ে যায়। সেই দোকানের বাইর থেকে আরেকজন লোক তালা লাগিয়ে দেয়। আমি চিৎকার শুরু করলে হত্যার হুমকি দিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে। পরে আমি ঘটনাটি আমার পরিবারকে জানিয়েছি। আমি সাজনের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।’
ছাত্রীর মা বলেন, ‘কলেজে যাওয়ার পথে দিন-দুপুরে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে আমার মেয়েটিকে ধর্ষণ করেছে। বাসায় গিয়ে মেয়েটি কান্নাকাটি করে আমাকে সব জানিয়েছে। বিচারের আশায় থানায় মামলা করেছি। আমি এর সঠিক বিচার চাই।’
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উজ্জ্বল কান্তি সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ঘটনায় ভিকটিমের মায়ের অভিযোগের প্রেক্ষিতে থানায় মামলা হয়েছে। মেয়েটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য নেত্রকোনার আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আসামি গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
মামলার পর সাজন পলাতক থাকায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
নেত্রকোনার মদনে কলেজে যাওয়ার পথে এক ছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ছাত্রীর মা বাদী হয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সাজন মিয়া (২২) নামে এক যুবকের বিরুদ্ধে মদন থানায় মামলা দায়ের করেছেন। অভিযুক্ত যুবক সাজন মিয়া মদন পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মাসুদ মিয়ার ছেলে।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উজ্জ্বল কান্তি সরকার।
ভুক্তভোগী ছাত্রীর পরিবার ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, ‘ভুক্তভোগী ছাত্রী মদন উপজেলার জোবাইদা রহমান মহিলা ডিগ্রী কলেজের একাদশ শ্রেণিতে পড়ছে। গত মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে পৌরসদরের বাসা থেকে কলেজে যাওয়ার সময় বখাটে যুবক সাজন তার পথ রোধ করে কু-প্রস্তার দেয়। একপর্যায়ে জোড়পূর্বক দেওয়ান বাজার রোডের একটি দোকানে ওই ছাত্রীকে তুলে নিয়ে যায়।
পরে সাজনের একজন সহযোগী দোকান বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে দেয়। ওই দোকানে কলেজছাত্রীকে আটকে রেখে একাধিক বার ধর্ষণ করে সাজন। পরে ঘটনাটি পরিবারকে জানায় কলেজছাত্রী।
আজ বৃহস্পতিবার সাজনের বিরুদ্ধে মদন থানায় মামলা করেন কলেজ ছাত্রীর মা।
ভুক্তভোগী ছাত্রী জানান, ‘বাসা থেকে বের হয়ে কলেজে যাওয়ার পথে সাজন আমাকে কু-প্রস্তাব দিয়ে পিছু নেয়। একটি দোকানের সামনে আসতেই জোড়পূর্বক আমাতে তুলে নিয়ে যায়। সেই দোকানের বাইর থেকে আরেকজন লোক তালা লাগিয়ে দেয়। আমি চিৎকার শুরু করলে হত্যার হুমকি দিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে। পরে আমি ঘটনাটি আমার পরিবারকে জানিয়েছি। আমি সাজনের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।’
ছাত্রীর মা বলেন, ‘কলেজে যাওয়ার পথে দিন-দুপুরে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে আমার মেয়েটিকে ধর্ষণ করেছে। বাসায় গিয়ে মেয়েটি কান্নাকাটি করে আমাকে সব জানিয়েছে। বিচারের আশায় থানায় মামলা করেছি। আমি এর সঠিক বিচার চাই।’
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উজ্জ্বল কান্তি সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ঘটনায় ভিকটিমের মায়ের অভিযোগের প্রেক্ষিতে থানায় মামলা হয়েছে। মেয়েটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য নেত্রকোনার আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আসামি গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
মামলার পর সাজন পলাতক থাকায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১৬ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১৯ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩০ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৪ মিনিট আগে