নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে কৃষক রহিত মিয়া হত্যা মামলায় ৮ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও লাশ গুম করার অপরাধে আরও ৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রোববার দুপুরে আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় দেন জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আবুল হাসেম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, দুর্গাপুর উপজেলার কুল্লাগড়া ইউনিয়নের বিল কাকড়াকান্দা গ্রামের ইসমাইল হোসেন, কাজল মিয়া, মজিবুর রহমান, আশ্রব আলী, ছামেদুল, শাজাহান আলী, নজরুল ও নুরুল আমিন।
নিহত রফিক মিয়া দুর্গাপুর উপজেলার গাঁওকান্দিয়া ইউনিয়নের নন্দেরছটি গ্রামের মো. আব্দুল মোতালেবের ছেলে। তবে তিনি শ্বশুরবাড়ি বিল কাকড়াকান্দা গ্রামে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন প্রায় ১২ বছর আগে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১২ সালে কুল্লাগড়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সদস্য প্রার্থী হন মো. তোতা মিয়া ও মো. হাবিবুর রহমান। তবে রফিক মিয়া হাবিবুর রহমানের পক্ষে সমর্থন করেন। এতে ক্ষুব্ধ হন পরাজিত পক্ষ তোতার সমর্থকেরা। এরই জেরে ২০১২ সালের ২৪ জানুয়ারি জমিতে সেচ দিতে যান রফিক। পরে প্রতিপক্ষের লোকজন তাঁকে হত্যা করার পর চিনাকুড়ি বিলে তোতার বোরো ধানের খেতের কাঁদায় বস্তাবন্দী লাশ পুঁতে রাখে।
পরে ২৫ জানুয়ারি বিকেল সাড়ে ৫টায় মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ২৬ জানুয়ারি দুর্গাপুর থানায় অভিযুক্ত আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে রফিকের বাবা আ. মোতালেব। দীর্ঘ তদন্ত শেষে আদালতে চার্জশিট দাখিলের পর ১১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে এক যুগ পরে এ মামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক এ রায় দেন। আসামি পক্ষে আইনজীবী ছিলেন জাহিদুল ইসলাম সৈকত।
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে কৃষক রহিত মিয়া হত্যা মামলায় ৮ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও লাশ গুম করার অপরাধে আরও ৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রোববার দুপুরে আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় দেন জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আবুল হাসেম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, দুর্গাপুর উপজেলার কুল্লাগড়া ইউনিয়নের বিল কাকড়াকান্দা গ্রামের ইসমাইল হোসেন, কাজল মিয়া, মজিবুর রহমান, আশ্রব আলী, ছামেদুল, শাজাহান আলী, নজরুল ও নুরুল আমিন।
নিহত রফিক মিয়া দুর্গাপুর উপজেলার গাঁওকান্দিয়া ইউনিয়নের নন্দেরছটি গ্রামের মো. আব্দুল মোতালেবের ছেলে। তবে তিনি শ্বশুরবাড়ি বিল কাকড়াকান্দা গ্রামে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন প্রায় ১২ বছর আগে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১২ সালে কুল্লাগড়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সদস্য প্রার্থী হন মো. তোতা মিয়া ও মো. হাবিবুর রহমান। তবে রফিক মিয়া হাবিবুর রহমানের পক্ষে সমর্থন করেন। এতে ক্ষুব্ধ হন পরাজিত পক্ষ তোতার সমর্থকেরা। এরই জেরে ২০১২ সালের ২৪ জানুয়ারি জমিতে সেচ দিতে যান রফিক। পরে প্রতিপক্ষের লোকজন তাঁকে হত্যা করার পর চিনাকুড়ি বিলে তোতার বোরো ধানের খেতের কাঁদায় বস্তাবন্দী লাশ পুঁতে রাখে।
পরে ২৫ জানুয়ারি বিকেল সাড়ে ৫টায় মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ২৬ জানুয়ারি দুর্গাপুর থানায় অভিযুক্ত আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে রফিকের বাবা আ. মোতালেব। দীর্ঘ তদন্ত শেষে আদালতে চার্জশিট দাখিলের পর ১১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে এক যুগ পরে এ মামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক এ রায় দেন। আসামি পক্ষে আইনজীবী ছিলেন জাহিদুল ইসলাম সৈকত।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩০ মিনিট আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৩৬ মিনিট আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১ ঘণ্টা আগে