নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আসনে জামানত হারিয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাসমত মাহমুদ তারিক ও তৃণমূল বিএনপি প্রার্থী আবু জুনায়েদ বিল্লাল। গতকাল রোববার রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সহকারী রিটানিং কর্মকর্তা অরুণ কৃষ্ণ পাল নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণার পর বিষয়টি নিশ্চিত হয়।
নির্বাচন কমিশনের বিধিমালা অনুযায়ী জামানত রক্ষা করতে মোট বৈধ ভোটের আট ভাগের এক ভাগ থেকে অন্তত একটি ভোট বেশি পেতে হবে। যা শতকরায় সাড়ে ১২ শতাংশ।
সেই হিসেবে নান্দাইল আসনে ১২১টি কেন্দ্রে ১ লাখ ৪৬ হাজার ৮১১ বৈধ ভোট পড়ে। এতে জাতীয় পার্টি ও তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী জামানত রক্ষার্থে ১৮ হাজার ১৫২ পেতে হত। সেখানে জাতীয় পার্টির হাসমত মাহমুদ তারিক লাঙ্গল প্রতীকে তিনি পেয়েছে ৮৬৭ ভোট। অন্যদিকে তৃণমূল বিএনপি প্রার্থী আবু জুনায়েদ বিল্লাল পেয়েছে সোনালী আঁশ প্রতীকে ২৭৩ ভোট।
ফলাফল বিশ্লেষণ করা দেখা যায়, জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাসমত মাহমুদ তারিক ১২১টি কেন্দ্রে মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৮ ভোট পান ঝালুয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ১০ ভোটের নিচে পান ৯৫টি কেন্দ্রে। ২০ ভোটের নিচে পান ২২টি কেন্দ্রে। ২৩ ভোট দুটি কেন্দ্রে এবং ৩৭ ভোট একটি কেন্দ্রে মিলিয়ে ৮৬৭ ভোট পান।
অন্যদিকে তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী আবু জুনায়েদ বিল্লাল ১২১টি কেন্দ্রে মধ্যে সর্বোচ্চ ১৮ ভোট পেয়েছে প্রার্থীর নিজ কেন্দ্র সুরাশ্রম সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ৫ ভোটের নিচে ১১৭টি কেন্দ্রে। ৭ ভোট দুই কেন্দ্রে ৬ ভোট এক কেন্দ্রে মিলিয়ে ২৭৩ ভোট পান তিনি।
এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম নৌকা প্রতীকে ৮২ হাজার ৩৭১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিন্দ্বন্দী বর্তমান সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিন ৬৩ হাজার ১০০ ভোট পেয়ে পরাজিত হন।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আসনে জামানত হারিয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাসমত মাহমুদ তারিক ও তৃণমূল বিএনপি প্রার্থী আবু জুনায়েদ বিল্লাল। গতকাল রোববার রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সহকারী রিটানিং কর্মকর্তা অরুণ কৃষ্ণ পাল নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণার পর বিষয়টি নিশ্চিত হয়।
নির্বাচন কমিশনের বিধিমালা অনুযায়ী জামানত রক্ষা করতে মোট বৈধ ভোটের আট ভাগের এক ভাগ থেকে অন্তত একটি ভোট বেশি পেতে হবে। যা শতকরায় সাড়ে ১২ শতাংশ।
সেই হিসেবে নান্দাইল আসনে ১২১টি কেন্দ্রে ১ লাখ ৪৬ হাজার ৮১১ বৈধ ভোট পড়ে। এতে জাতীয় পার্টি ও তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী জামানত রক্ষার্থে ১৮ হাজার ১৫২ পেতে হত। সেখানে জাতীয় পার্টির হাসমত মাহমুদ তারিক লাঙ্গল প্রতীকে তিনি পেয়েছে ৮৬৭ ভোট। অন্যদিকে তৃণমূল বিএনপি প্রার্থী আবু জুনায়েদ বিল্লাল পেয়েছে সোনালী আঁশ প্রতীকে ২৭৩ ভোট।
ফলাফল বিশ্লেষণ করা দেখা যায়, জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাসমত মাহমুদ তারিক ১২১টি কেন্দ্রে মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৮ ভোট পান ঝালুয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ১০ ভোটের নিচে পান ৯৫টি কেন্দ্রে। ২০ ভোটের নিচে পান ২২টি কেন্দ্রে। ২৩ ভোট দুটি কেন্দ্রে এবং ৩৭ ভোট একটি কেন্দ্রে মিলিয়ে ৮৬৭ ভোট পান।
অন্যদিকে তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী আবু জুনায়েদ বিল্লাল ১২১টি কেন্দ্রে মধ্যে সর্বোচ্চ ১৮ ভোট পেয়েছে প্রার্থীর নিজ কেন্দ্র সুরাশ্রম সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ৫ ভোটের নিচে ১১৭টি কেন্দ্রে। ৭ ভোট দুই কেন্দ্রে ৬ ভোট এক কেন্দ্রে মিলিয়ে ২৭৩ ভোট পান তিনি।
এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম নৌকা প্রতীকে ৮২ হাজার ৩৭১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিন্দ্বন্দী বর্তমান সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিন ৬৩ হাজার ১০০ ভোট পেয়ে পরাজিত হন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে