ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডেডিকেটেড করোনা ইউনিটে আবারও বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। তবে করোনায় আক্রান্তের চেয়ে উপসর্গ নিয়ে বেশি মারা যাচ্ছেন। বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।
গত ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর এক সপ্তাহে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডেডিকেটেড করোনা ইউনিটে করোনায় ৭ জন ও উপসর্গে ২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গত শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত করোনায় আক্রান্তে কোনো মৃত্যু না হলেও করোনার উপসর্গ নিয়ে আটজনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে ময়মনসিংহের তিনজন, নেত্রকোনার তিনজন এবং জামালপুরের দুজন। এদের মধ্যে চারজন নারী ও চারজন পুরুষ। সেপ্টেম্বর মাসে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা ও উপসর্গে ১৩৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত জুলাই ও আগস্ট মাসে ময়মনসিংহ মেডিকেলে করোনা ও উপসর্গে ৯০১ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডের ফোকাল পারসন মহিউদ্দিন খান জানান, করোনা ডেডিকেটেড ইউনিটে নতুন ১৪ জন ভর্তিসহ হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে ১২১ জন রোগী ভর্তি আছেন। এদের মধ্যে আইসিউতে চিকিৎসাধীন আছেন ছযজন। এ ছাড়া সুস্থ হয়ে ১০ জন হাসপাতাল ছেড়ে গেছেন।
মহিউদ্দিন খান বলেন, ‘গেল কয়েক দিনের তুলনায় করোনা ইউনিটে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে। আসলে করোনা সহজেই যাবে না হয়তো। এ থেকে আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মানা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।’
এ দিকে সিভিল সার্জন নজরুল ইসলাম জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৮৫টি নমুনা পরীক্ষায় ১২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৩ দশমিক ১২ শতাংশ। এ পর্যন্ত জেলায় মোট আক্রান্ত ২১ হাজার ৯৮২ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ২১ হাজার ৬২ জন।
সিভিল সার্জন আরও বলেন, ‘সবার স্বার্থে আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। না হলে করোনা কোনোভাবেই প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়।’
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডেডিকেটেড করোনা ইউনিটে আবারও বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। তবে করোনায় আক্রান্তের চেয়ে উপসর্গ নিয়ে বেশি মারা যাচ্ছেন। বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।
গত ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর এক সপ্তাহে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডেডিকেটেড করোনা ইউনিটে করোনায় ৭ জন ও উপসর্গে ২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গত শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত করোনায় আক্রান্তে কোনো মৃত্যু না হলেও করোনার উপসর্গ নিয়ে আটজনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে ময়মনসিংহের তিনজন, নেত্রকোনার তিনজন এবং জামালপুরের দুজন। এদের মধ্যে চারজন নারী ও চারজন পুরুষ। সেপ্টেম্বর মাসে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা ও উপসর্গে ১৩৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত জুলাই ও আগস্ট মাসে ময়মনসিংহ মেডিকেলে করোনা ও উপসর্গে ৯০১ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডের ফোকাল পারসন মহিউদ্দিন খান জানান, করোনা ডেডিকেটেড ইউনিটে নতুন ১৪ জন ভর্তিসহ হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে ১২১ জন রোগী ভর্তি আছেন। এদের মধ্যে আইসিউতে চিকিৎসাধীন আছেন ছযজন। এ ছাড়া সুস্থ হয়ে ১০ জন হাসপাতাল ছেড়ে গেছেন।
মহিউদ্দিন খান বলেন, ‘গেল কয়েক দিনের তুলনায় করোনা ইউনিটে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে। আসলে করোনা সহজেই যাবে না হয়তো। এ থেকে আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মানা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।’
এ দিকে সিভিল সার্জন নজরুল ইসলাম জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৮৫টি নমুনা পরীক্ষায় ১২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৩ দশমিক ১২ শতাংশ। এ পর্যন্ত জেলায় মোট আক্রান্ত ২১ হাজার ৯৮২ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ২১ হাজার ৬২ জন।
সিভিল সার্জন আরও বলেন, ‘সবার স্বার্থে আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। না হলে করোনা কোনোভাবেই প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়।’
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
১ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
১ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
১ ঘণ্টা আগে