প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ: ময়মনসিংহ নগরীর চায়নামোড় চরঝাওগড়া এলাকায় সেতুর স্ল্যাব ভেঙে ভোগান্তি শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে যানবাহনের চাপে সেতুটির এক পাশের স্লাব ধসে গেলে সড়কটিতে ধীরগতিতে যান চলাচল শুরু হয়। এতে চরম দুর্ভোগে পড়ে সড়কটি দিয়ে চলাচলকারী মানুষ। প্রায় সময়ই এমন ভোগান্তির শিকার চালক ও যাত্রীরা স্থায়ী সমাধান চান।
ময়মনসিংহ নগরীর চায়নামোড় চরঝাওগড়া এলাকায় ১৬০ ফুট দীর্ঘ সেতুটি দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকিপূর্ণ। তবু এ সেতু দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল করছিল। সেতুটি দিয়ে ময়মনসিংহের সঙ্গে কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা ও শেরপুর অঞ্চলের যাত্রীবাহী ও মালবাহী যানবাহন চলাচল করে। অতিরিক্ত পণ্যবাহী ও মালবোঝাই গাড়ি ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি দিয়ে পারাপারের সময় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় সেতুটির এক পাশের স্লাব ভেঙে যায়।
ঢাকা থেকে হালুয়াঘাটগামী ইমাম পরিবহনের চালক মো. হাসান বলেন, সেতুটির স্লাব ভেঙে যাওয়ার কারণে অর্ধেক কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করতে সময় লেগেছে দুই ঘণ্টা। অনেক দিনের পুরোনো সেতুটি সংস্কার না করায় প্রায় সময়ই ভোগান্তিতে পড়তে হয়। সরকার যেভাবে রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করছে, তা প্রশংসা করার মতো। কিন্তু ছোট একটি সেতুর কারণে মানুষের ভোগান্তি কোনোভাবেই কমছে না।
একই বাসের যাত্রী সোহেল রানা বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ এই সেতু নিয়ে দেখি প্রায় সময় পত্রপত্রিকায় সংবাদ। কিন্তু কই, এত কিছুর পরেও তো কোনো কাজে আসছে না। পাঁচ মিনিটের রাস্তা দুই ঘণ্টা লেগেছে পার হতে। প্রশাসনের সদিচ্ছার কারণেই সেতুর উন্নয়ন হচ্ছে না। আলসেমি না করে দ্রুত কাজ করাই উত্তম হবে। অন্যথায় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
ময়মনসিংহ ট্রাফিক পুলিশের ওসি সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ। গাড়ি চলাচলের সময় সেতুর স্লাব ধসে যায়। এতে ধীরগতিতে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখা হয়েছে।
সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আশরাফ হোসাইন বলেন, সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় এলাকার মানুষসহ এই অঞ্চলের লোকজন আতঙ্কের মধ্য দিয়ে চলাচল করে। প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে সেতুর ওপর দিয়ে। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। কিছু ঘটার আগেই কর্তৃপক্ষ স্থায়ী সমাধানের ব্যবস্থা করবে এটাই আশা করছি।
ময়মনসিংহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, সেতুটির স্লাব ভেঙে যাওয়ায় কয়েক ঘণ্টা ভোগান্তি হয়েছিল। পরে ভেঙে যাওয়া জায়গাটিতে স্টিলের ডেক বসানো হয়েছে। এ নিয়ে সেতুটিতে চারটি ডেক বসানো হলো। সেতুর অবস্থা খারাপ, বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় একটু ঝুঁকি নিয়েই যান চলাচল করতে হবে।
ওয়াহিদুজ্জামান আরও বলেন, সেতুর পাশেই আরেকটি নতুন সেতু তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। ছয় মাসের মতো লাগবে নতুন সেতুর কাজ সম্পূর্ণ হতে।
ময়মনসিংহ: ময়মনসিংহ নগরীর চায়নামোড় চরঝাওগড়া এলাকায় সেতুর স্ল্যাব ভেঙে ভোগান্তি শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে যানবাহনের চাপে সেতুটির এক পাশের স্লাব ধসে গেলে সড়কটিতে ধীরগতিতে যান চলাচল শুরু হয়। এতে চরম দুর্ভোগে পড়ে সড়কটি দিয়ে চলাচলকারী মানুষ। প্রায় সময়ই এমন ভোগান্তির শিকার চালক ও যাত্রীরা স্থায়ী সমাধান চান।
ময়মনসিংহ নগরীর চায়নামোড় চরঝাওগড়া এলাকায় ১৬০ ফুট দীর্ঘ সেতুটি দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকিপূর্ণ। তবু এ সেতু দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল করছিল। সেতুটি দিয়ে ময়মনসিংহের সঙ্গে কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা ও শেরপুর অঞ্চলের যাত্রীবাহী ও মালবাহী যানবাহন চলাচল করে। অতিরিক্ত পণ্যবাহী ও মালবোঝাই গাড়ি ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি দিয়ে পারাপারের সময় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় সেতুটির এক পাশের স্লাব ভেঙে যায়।
ঢাকা থেকে হালুয়াঘাটগামী ইমাম পরিবহনের চালক মো. হাসান বলেন, সেতুটির স্লাব ভেঙে যাওয়ার কারণে অর্ধেক কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করতে সময় লেগেছে দুই ঘণ্টা। অনেক দিনের পুরোনো সেতুটি সংস্কার না করায় প্রায় সময়ই ভোগান্তিতে পড়তে হয়। সরকার যেভাবে রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করছে, তা প্রশংসা করার মতো। কিন্তু ছোট একটি সেতুর কারণে মানুষের ভোগান্তি কোনোভাবেই কমছে না।
একই বাসের যাত্রী সোহেল রানা বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ এই সেতু নিয়ে দেখি প্রায় সময় পত্রপত্রিকায় সংবাদ। কিন্তু কই, এত কিছুর পরেও তো কোনো কাজে আসছে না। পাঁচ মিনিটের রাস্তা দুই ঘণ্টা লেগেছে পার হতে। প্রশাসনের সদিচ্ছার কারণেই সেতুর উন্নয়ন হচ্ছে না। আলসেমি না করে দ্রুত কাজ করাই উত্তম হবে। অন্যথায় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
ময়মনসিংহ ট্রাফিক পুলিশের ওসি সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ। গাড়ি চলাচলের সময় সেতুর স্লাব ধসে যায়। এতে ধীরগতিতে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখা হয়েছে।
সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আশরাফ হোসাইন বলেন, সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় এলাকার মানুষসহ এই অঞ্চলের লোকজন আতঙ্কের মধ্য দিয়ে চলাচল করে। প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে সেতুর ওপর দিয়ে। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। কিছু ঘটার আগেই কর্তৃপক্ষ স্থায়ী সমাধানের ব্যবস্থা করবে এটাই আশা করছি।
ময়মনসিংহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, সেতুটির স্লাব ভেঙে যাওয়ায় কয়েক ঘণ্টা ভোগান্তি হয়েছিল। পরে ভেঙে যাওয়া জায়গাটিতে স্টিলের ডেক বসানো হয়েছে। এ নিয়ে সেতুটিতে চারটি ডেক বসানো হলো। সেতুর অবস্থা খারাপ, বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় একটু ঝুঁকি নিয়েই যান চলাচল করতে হবে।
ওয়াহিদুজ্জামান আরও বলেন, সেতুর পাশেই আরেকটি নতুন সেতু তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। ছয় মাসের মতো লাগবে নতুন সেতুর কাজ সম্পূর্ণ হতে।
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব আজিজুর রহমান চৌধুরী ও বারইয়ারহাট পৌরসভা বিএনপির আহ্বায়ক মঈন উদ্দিন লিটনসহ দুপক্ষের নেতা-কর্মীই রয়েছেন বলে জানা গেছে।
৮ মিনিট আগেপ্রায় ৪১ কোটি টাকা ব্যয়ে ময়মনসিংহ নগরীর মাসকান্দা এলাকায় ২০২২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ময়মনসিংহ ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি (আইএইচটি)। কিন্তু প্রতিষ্ঠার সময় নিয়োগ দেওয়া হয়নি প্রয়োজনীয় জনবল। বর্তমানে দুজন অতিথি শিক্ষক সপ্তাহে দুই দিন করে ক্লাস নেন। এতে ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন শিক্ষার্থীরা।
৬ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার ও চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের পর ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছিল পারকি। চট্টগ্রাম শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে আনোয়ারা উপজেলায় অবস্থিত এই সৈকতের দীর্ঘ ১৩ কিলোমিটার। পাশে বিশাল ঝাউবাগান থাকা সৈকতটি একসময় পর্যটকে মুখর থাকলেও এখন সেই অবস্থা আর নেই। ভাঙনের কারণে বালু সরে গিয়ে বিবর্ণ হয়ে
৬ ঘণ্টা আগেরংপুর জেলার প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের আওতাধীন ৮টি উপজেলায় জনবলসংকট চরমে। এতে ঠিকমতো গবাদি পশুর চিকিৎসা পাচ্ছে না খামারিরা। নিয়মানুযায়ী প্রতিটি উপজেলায় ১১টি পদের জন্য একজন করে মোট ৮৮ জন জনবল থাকার কথা থাকলেও বর্তমানে কর্মরত ৫২ জন। তাঁদের মধ্যে আবার বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা প্রেষণে ঢাকায় অবস্থান করছেন।
৭ ঘণ্টা আগে