ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
অতিরিক্ত সেশন ফি ও ফরম পূরণের টাকা বেশি নেওয়ার অভিযোগে গত বুধবার ময়মনসিংহের গফরগাঁও সরকারি কলেজের শিক্ষকদের মারধর করেন কলেজ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এর প্রতিবাদে ময়মনসিংহের সরকারি কলেজের শিক্ষকেরা মানববন্ধন এবং বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন।
আজ রোববার বেলা ১১টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী কর্মবিরতি ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে ময়মনসিংহ সরকারি আনন্দমোহন কলেজ। এ ছাড়া সরকারি মুমিনুন্নিছা মহিলা কলেজ, ময়মনসিংহ সরকারি কলেজ, পুরুষ ও মহিলা টিটি কলেজ ইউনিট পৃথকভাবে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
এ সময় বক্তব্য দেন সরকারি আনন্দমোহন কলেজের অধ্যক্ষ ও ময়মনসিংহ বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. আমান উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শাহ মো. মাইনুদ্দিন, উপাধ্যক্ষ নুরুল আফসার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তোয়ায়েল আহমেদ প্রমুখ।
মানববন্ধনে আনন্দমোহন কলেজের অধ্যক্ষ আমান উল্লাহ বলেন, ‘ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে কলেজশিক্ষক লাঞ্ছনার মতো ঘটনা সারা দেশেই কোনো না কোনো জায়গায় ঘটছে। এতে শিক্ষার কর্মপরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। সেটির তীব্র প্রতিবাদ জানাতে রাস্তায় দাঁড়িয়েছি। শিক্ষক-ছাত্রের সম্পর্ক হচ্ছে অত্যন্ত আন্তরিক। সেখানে যদি দুর্বৃত্ত এসে শিক্ষককে অপমানিত করে, লাঞ্ছিত করে, তাহলে সেখানে আর শিক্ষাদানের পরিবেশ থাকে না। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। যে দুর্বৃত্তরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। আমরা আমাদের সহকর্মীদের পাশে আছি।’
অন্য শিক্ষকেরা বলেন, গত বুধবার ওই কলেজে সরকারি বিধি অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণ ও সেশন ফি বাবদ ৫ হাজার ৬০০ টাকা নেওয়া হচ্ছিল। এটাকে বেশি নেওয়া হচ্ছে বলে কাল্পনিক অভিযোগ এনে কলেজের কয়েকজন শিক্ষককে মারধর ও গালিগালাজ করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। ঘটনার পর কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক কাজী ফারুক গফরগাঁও থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। সেটি তদন্ত করছে পুলিশ। আশা করছি দ্রুত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে।
গফরগাঁও সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক কাজী ফারুক বলেন, গত বুধবার অনার্স ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফরম পূরণের টাকা কমানোর নামে কলেজ শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী সীমান্ত, রিবান, মুরাদ, সাব্বির হোসেন রিয়াদ, তানভীরসহ বেশ কয়েকজন ক্যাম্পাসে ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। কলেজের ক্যাশ শাখায় ঢুকে গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ছিনিয়ে নেয়। কলেজের ইসলামি শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ড. মুহাম্মদ ইমরান হোসাইন, পদার্থবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আবু রেজোয়ান ও গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মোহাম্মদ আকতার হোসেনকেও গালাগালি ও মারধর করে। পরীক্ষার হলে ঢুকে শিক্ষার্থীদেরও বের করে দেয়। এ ঘটনায় বিচারের দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন রয়েছে।
অতিরিক্ত সেশন ফি ও ফরম পূরণের টাকা বেশি নেওয়ার অভিযোগে গত বুধবার ময়মনসিংহের গফরগাঁও সরকারি কলেজের শিক্ষকদের মারধর করেন কলেজ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এর প্রতিবাদে ময়মনসিংহের সরকারি কলেজের শিক্ষকেরা মানববন্ধন এবং বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন।
আজ রোববার বেলা ১১টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী কর্মবিরতি ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে ময়মনসিংহ সরকারি আনন্দমোহন কলেজ। এ ছাড়া সরকারি মুমিনুন্নিছা মহিলা কলেজ, ময়মনসিংহ সরকারি কলেজ, পুরুষ ও মহিলা টিটি কলেজ ইউনিট পৃথকভাবে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
এ সময় বক্তব্য দেন সরকারি আনন্দমোহন কলেজের অধ্যক্ষ ও ময়মনসিংহ বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. আমান উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শাহ মো. মাইনুদ্দিন, উপাধ্যক্ষ নুরুল আফসার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তোয়ায়েল আহমেদ প্রমুখ।
মানববন্ধনে আনন্দমোহন কলেজের অধ্যক্ষ আমান উল্লাহ বলেন, ‘ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে কলেজশিক্ষক লাঞ্ছনার মতো ঘটনা সারা দেশেই কোনো না কোনো জায়গায় ঘটছে। এতে শিক্ষার কর্মপরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। সেটির তীব্র প্রতিবাদ জানাতে রাস্তায় দাঁড়িয়েছি। শিক্ষক-ছাত্রের সম্পর্ক হচ্ছে অত্যন্ত আন্তরিক। সেখানে যদি দুর্বৃত্ত এসে শিক্ষককে অপমানিত করে, লাঞ্ছিত করে, তাহলে সেখানে আর শিক্ষাদানের পরিবেশ থাকে না। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। যে দুর্বৃত্তরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। আমরা আমাদের সহকর্মীদের পাশে আছি।’
অন্য শিক্ষকেরা বলেন, গত বুধবার ওই কলেজে সরকারি বিধি অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণ ও সেশন ফি বাবদ ৫ হাজার ৬০০ টাকা নেওয়া হচ্ছিল। এটাকে বেশি নেওয়া হচ্ছে বলে কাল্পনিক অভিযোগ এনে কলেজের কয়েকজন শিক্ষককে মারধর ও গালিগালাজ করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। ঘটনার পর কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক কাজী ফারুক গফরগাঁও থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। সেটি তদন্ত করছে পুলিশ। আশা করছি দ্রুত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে।
গফরগাঁও সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক কাজী ফারুক বলেন, গত বুধবার অনার্স ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফরম পূরণের টাকা কমানোর নামে কলেজ শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী সীমান্ত, রিবান, মুরাদ, সাব্বির হোসেন রিয়াদ, তানভীরসহ বেশ কয়েকজন ক্যাম্পাসে ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। কলেজের ক্যাশ শাখায় ঢুকে গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ছিনিয়ে নেয়। কলেজের ইসলামি শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ড. মুহাম্মদ ইমরান হোসাইন, পদার্থবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আবু রেজোয়ান ও গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মোহাম্মদ আকতার হোসেনকেও গালাগালি ও মারধর করে। পরীক্ষার হলে ঢুকে শিক্ষার্থীদেরও বের করে দেয়। এ ঘটনায় বিচারের দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন রয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে