নালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি
গরিব-অসহায় মানুষ যেন কম মূল্যে গরুর মাংস কিনতে পারেন, সে জন্য একটি গরু কেনা হয়। আজ শুক্রবার শেরপুরের নালিতাবাড়ী পৌরসভা কার্যালয় প্রাঙ্গণে ওই গরুর মাংস কেজিপ্রতি ৬০০ টাকায় বিক্রি করা হয়। কেউবা কেজিপ্রতি মাংস কেনেন ২০০-৩০০ টাকায়। আর যাদের কেনার সামর্থ্য নেই, তাঁদের বিনা মূল্যে আধা কেজি করে দেওয়া হয়। কম মূল্যে মাংস কিনতে পেরে খুশি ক্রেতারাও।
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মানব কল্যাণ সংগঠন ‘ইনসাফ’-এর উদ্যোগে এভাবে মাংস বিক্রি করা হয়। আজ শুক্রবার দুপুরে এই মাংস বিক্রির উদ্বোধন করেন পৌর মেয়র আবু বক্কর সিদ্দিক।
এ সময় ৬০০ টাকা কেজি দরে একজন ক্রেতা এক কেজি মাংস কিনতে পেরেছেন। তবে যাদের মাংস ক্রয় করার সামর্থ্য নেই, তাদের বিনা মূল্যে আধা কেজি করে গরুর মাংস দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া কেউ ২০০-৩০০ টাকাতেও কেজি প্রতি মাংস ক্রয় করেছেন।
সংগঠনটির প্রধান উদ্যোক্তা হাবিবুল্লাহ পাহাড়ি গাজীপুর জামিয়াতুছ সুফফাআল ইসলামিয়া মাদ্রাসার দাওরা (মাস্টার্স) অধ্যয়নরত। আসন্ন ঈদুল ফিতরে গরিব-অসহায় মানুষ যেন কম মূল্যে গরুর মাংস কিনতে পারেন, সে জন্য সামান্য কিছু টাকা দিয়ে এক কৃষকের কাছ থেকে ১ লাখ ১৫ হাজার টাকায় একটি গরু ক্রয় করে সংগঠনটি। আজ মাংস বিক্রির টাকা দিয়ে বাকি টাকা পরিশোধ করা হবে।
কম মূল্যে গরুর মাংস কিনতে এসে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নারী বলেন, ‘গত কোরবানি ঈদের পর মাত্র একবার গরুর মাংস খাইছিলাম। বাজারে মাংসের যে দাম, আমগর তো কেনার সামর্থ্য নাই। আজ ২৫০ ট্যাহার মাংস কিনলাম। পোলাপানগুলা মেলাদিন পর গরুর মাংস খাইব।’
এ ব্যাপারে হাবিবুল্লাহ পাহাড়ি বলেন, ‘অনেক নিম্ন আয়ের মানুষ বেশি টাকা দিয়ে গরুর মাংস কিনতে পারেন না। আবার ১৫০ বা ২০০ টাকা দিয়েও মাংস কিনতে লজ্জা পান। তাঁদের জন্যই আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে এই আয়োজন। আর যারা একান্তই গরিব, তাদের অল্প করে মাংস বিনা মূল্যে দেওয়া হয়েছে।’
ইনসাফ সংগঠন সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালে উপজেলায় মানব কল্যাণে গরিব-দুঃখী মানুষের পাশে দাঁড়ানো, ঘর নির্মাণ ও সংস্কার করা, বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়া, অসহায় অসুস্থ মানুষের চিকিৎসাসেবা, সুপেয় পানির জন্য নলকূপ স্থাপন করা, আর্থিক সহযোগিতার মাধ্যমে স্বাবলম্বী করতে দোকান করে দেওয়াসহ নানা সামাজিক করে যাচ্ছে সংগঠনটি। এ ছাড়া এলাকার এতিম শিশুদের লেখাপড়ার বই, খাতা ও কাপড় দেওয়ার কাজ করে সংগঠনটি।
গরিব-অসহায় মানুষ যেন কম মূল্যে গরুর মাংস কিনতে পারেন, সে জন্য একটি গরু কেনা হয়। আজ শুক্রবার শেরপুরের নালিতাবাড়ী পৌরসভা কার্যালয় প্রাঙ্গণে ওই গরুর মাংস কেজিপ্রতি ৬০০ টাকায় বিক্রি করা হয়। কেউবা কেজিপ্রতি মাংস কেনেন ২০০-৩০০ টাকায়। আর যাদের কেনার সামর্থ্য নেই, তাঁদের বিনা মূল্যে আধা কেজি করে দেওয়া হয়। কম মূল্যে মাংস কিনতে পেরে খুশি ক্রেতারাও।
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মানব কল্যাণ সংগঠন ‘ইনসাফ’-এর উদ্যোগে এভাবে মাংস বিক্রি করা হয়। আজ শুক্রবার দুপুরে এই মাংস বিক্রির উদ্বোধন করেন পৌর মেয়র আবু বক্কর সিদ্দিক।
এ সময় ৬০০ টাকা কেজি দরে একজন ক্রেতা এক কেজি মাংস কিনতে পেরেছেন। তবে যাদের মাংস ক্রয় করার সামর্থ্য নেই, তাদের বিনা মূল্যে আধা কেজি করে গরুর মাংস দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া কেউ ২০০-৩০০ টাকাতেও কেজি প্রতি মাংস ক্রয় করেছেন।
সংগঠনটির প্রধান উদ্যোক্তা হাবিবুল্লাহ পাহাড়ি গাজীপুর জামিয়াতুছ সুফফাআল ইসলামিয়া মাদ্রাসার দাওরা (মাস্টার্স) অধ্যয়নরত। আসন্ন ঈদুল ফিতরে গরিব-অসহায় মানুষ যেন কম মূল্যে গরুর মাংস কিনতে পারেন, সে জন্য সামান্য কিছু টাকা দিয়ে এক কৃষকের কাছ থেকে ১ লাখ ১৫ হাজার টাকায় একটি গরু ক্রয় করে সংগঠনটি। আজ মাংস বিক্রির টাকা দিয়ে বাকি টাকা পরিশোধ করা হবে।
কম মূল্যে গরুর মাংস কিনতে এসে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নারী বলেন, ‘গত কোরবানি ঈদের পর মাত্র একবার গরুর মাংস খাইছিলাম। বাজারে মাংসের যে দাম, আমগর তো কেনার সামর্থ্য নাই। আজ ২৫০ ট্যাহার মাংস কিনলাম। পোলাপানগুলা মেলাদিন পর গরুর মাংস খাইব।’
এ ব্যাপারে হাবিবুল্লাহ পাহাড়ি বলেন, ‘অনেক নিম্ন আয়ের মানুষ বেশি টাকা দিয়ে গরুর মাংস কিনতে পারেন না। আবার ১৫০ বা ২০০ টাকা দিয়েও মাংস কিনতে লজ্জা পান। তাঁদের জন্যই আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে এই আয়োজন। আর যারা একান্তই গরিব, তাদের অল্প করে মাংস বিনা মূল্যে দেওয়া হয়েছে।’
ইনসাফ সংগঠন সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালে উপজেলায় মানব কল্যাণে গরিব-দুঃখী মানুষের পাশে দাঁড়ানো, ঘর নির্মাণ ও সংস্কার করা, বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়া, অসহায় অসুস্থ মানুষের চিকিৎসাসেবা, সুপেয় পানির জন্য নলকূপ স্থাপন করা, আর্থিক সহযোগিতার মাধ্যমে স্বাবলম্বী করতে দোকান করে দেওয়াসহ নানা সামাজিক করে যাচ্ছে সংগঠনটি। এ ছাড়া এলাকার এতিম শিশুদের লেখাপড়ার বই, খাতা ও কাপড় দেওয়ার কাজ করে সংগঠনটি।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে