মদন (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মদন উপজেলার তিয়শ্রী ইউনিয়নের ১২টি গ্রামের মানুষের যাতায়াতের সুবিধার্থে খুড়াইখালী খালের ওপর সেতু নির্মাণ করলেও তা কাজে আসছে না। দুই পাশে এপ্রোজের মাটি সরে যাওয়ায় ৬ বছর ধরে সেতুটির ওপর দিয়ে যানচলাচলসহ লোকজনের যাতায়াত বন্ধ রয়েছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে ১২টি গ্রামের প্রায় ২৫ হাজার মানুষজন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অবহেলায় সেতুটি অকেজো হয়েছে বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসীরা।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানা গেছে, তিয়শ্রী ও ফতেপুর ইউনিয়নের ১০-১২টি গ্রামের মানুষের যাতায়াতের সুবিধার্থে ২০১২-১৩ অর্থ বছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ২৬ লাখ ২ হাজার ৩৬ টাকা ব্যয়ে দৌলতপুর-বারেউড়া সড়কের খুরাইখালী খালের ওপর সেতুটি নির্মিত করা হয়েছিল।
স্থানীয় লোকজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দৌলতপুর-বারেউড়া সড়কটি তিয়শ্রী ও ফতেপুর ইউনিয়নের ১০-১২টি গ্রাম সংযোগের রাস্তা। ২ কিলোমিটার সড়ক প্রায় ২৫ হাজার মানুষের মাঝে সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। এ সড়ক দিয়ে যাতায়াতের সুবিধার্থে খুরাইখালী খালের ওপর সেতুটি নির্মাণ করা হয়। নির্মাণের কয়েক বছর পরই সেতুটির এপ্রোজের মাটি সরে গিয়ে অকেজো হয়ে পড়েছে। ফলে সেতুটি যাতায়াতকারী লোকজনদের আর কাজে আসছে না। যাতায়াতকারীরা আর কোনো উপায় না পেয়ে সেতুটির পাশের ফসল রক্ষা বাঁধের স্লুইসগেট দিয়ে চলাচল করছেন। স্লুইসগেটটি হুমকির মুখে পড়ায় এলাকার কৃষকদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
দৌলতপুর গ্রামের বাসিন্দারা জানান, তিয়শ্রী ও ফতেপুর ইউনিয়নে ২০-২৫ হাজার মানুষ দৌলতপুর-বারেউড়া সড়ক দিয়ে যাতায়াত করেন। কয়েক বছর ধরে খুড়াইখালী খালের সেতুটির এপ্রোজে মাটি না থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন এলাকাবাসীরা। সেতুটির পাশের ফসল রক্ষার বাঁধের স্লুইসগেট দিয়ে যানবাহনসহ লোকজন যাতায়াত করেছে। এতে স্লুইসগেটটি হুমকির মুখে পড়েছে। সেতুটির এপ্রোজে মাটি দিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকাবাসীরা।
তিয়শ্রী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফখর উদ্দিন আহমেদ বলেন, দৌলতপুর-বারেউড়া সড়কের খুরাইখালী খালের সেতুটির এপ্রোজে মাটি না থাকায় অকেজো হয়ে গেছে। এলাকাবাসীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে মাটি ভরাটের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শওকত জামিল বলেন, এ বছর বরাদ্দ দিয়ে সেতুটির এপ্রোজের মাটি ভরাট করা হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বুলবুল আহমেদ বলেন, ত্রাণের অধিকাংশ সেতুর এপ্রোজের মাটি নেই। সেতুর তালিকা করে বরাদ্দ দিয়ে অচিরেই মাটি ভরাট করা হবে। খুরাইখালী খালের সেতুটি লোকজনের যাতায়াতের জন্য জরুরি। এ ব্যাপারে অচিরেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নেত্রকোনার মদন উপজেলার তিয়শ্রী ইউনিয়নের ১২টি গ্রামের মানুষের যাতায়াতের সুবিধার্থে খুড়াইখালী খালের ওপর সেতু নির্মাণ করলেও তা কাজে আসছে না। দুই পাশে এপ্রোজের মাটি সরে যাওয়ায় ৬ বছর ধরে সেতুটির ওপর দিয়ে যানচলাচলসহ লোকজনের যাতায়াত বন্ধ রয়েছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে ১২টি গ্রামের প্রায় ২৫ হাজার মানুষজন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অবহেলায় সেতুটি অকেজো হয়েছে বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসীরা।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানা গেছে, তিয়শ্রী ও ফতেপুর ইউনিয়নের ১০-১২টি গ্রামের মানুষের যাতায়াতের সুবিধার্থে ২০১২-১৩ অর্থ বছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ২৬ লাখ ২ হাজার ৩৬ টাকা ব্যয়ে দৌলতপুর-বারেউড়া সড়কের খুরাইখালী খালের ওপর সেতুটি নির্মিত করা হয়েছিল।
স্থানীয় লোকজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দৌলতপুর-বারেউড়া সড়কটি তিয়শ্রী ও ফতেপুর ইউনিয়নের ১০-১২টি গ্রাম সংযোগের রাস্তা। ২ কিলোমিটার সড়ক প্রায় ২৫ হাজার মানুষের মাঝে সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। এ সড়ক দিয়ে যাতায়াতের সুবিধার্থে খুরাইখালী খালের ওপর সেতুটি নির্মাণ করা হয়। নির্মাণের কয়েক বছর পরই সেতুটির এপ্রোজের মাটি সরে গিয়ে অকেজো হয়ে পড়েছে। ফলে সেতুটি যাতায়াতকারী লোকজনদের আর কাজে আসছে না। যাতায়াতকারীরা আর কোনো উপায় না পেয়ে সেতুটির পাশের ফসল রক্ষা বাঁধের স্লুইসগেট দিয়ে চলাচল করছেন। স্লুইসগেটটি হুমকির মুখে পড়ায় এলাকার কৃষকদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
দৌলতপুর গ্রামের বাসিন্দারা জানান, তিয়শ্রী ও ফতেপুর ইউনিয়নে ২০-২৫ হাজার মানুষ দৌলতপুর-বারেউড়া সড়ক দিয়ে যাতায়াত করেন। কয়েক বছর ধরে খুড়াইখালী খালের সেতুটির এপ্রোজে মাটি না থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন এলাকাবাসীরা। সেতুটির পাশের ফসল রক্ষার বাঁধের স্লুইসগেট দিয়ে যানবাহনসহ লোকজন যাতায়াত করেছে। এতে স্লুইসগেটটি হুমকির মুখে পড়েছে। সেতুটির এপ্রোজে মাটি দিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকাবাসীরা।
তিয়শ্রী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফখর উদ্দিন আহমেদ বলেন, দৌলতপুর-বারেউড়া সড়কের খুরাইখালী খালের সেতুটির এপ্রোজে মাটি না থাকায় অকেজো হয়ে গেছে। এলাকাবাসীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে মাটি ভরাটের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শওকত জামিল বলেন, এ বছর বরাদ্দ দিয়ে সেতুটির এপ্রোজের মাটি ভরাট করা হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বুলবুল আহমেদ বলেন, ত্রাণের অধিকাংশ সেতুর এপ্রোজের মাটি নেই। সেতুর তালিকা করে বরাদ্দ দিয়ে অচিরেই মাটি ভরাট করা হবে। খুরাইখালী খালের সেতুটি লোকজনের যাতায়াতের জন্য জরুরি। এ ব্যাপারে অচিরেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে