নেত্রকোনা প্রতিনিধি
ময়মনিংহ থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে হারিয়ে যাওয়া নন্দিতা বিশ্বাসের (৩৭) খোঁজ মিলছে না। গত ১১ জানুয়ারি থেকে তিনি নিখোঁজ রয়েছেন।
নন্দিতা বিশ্বাসের স্বামীর বাড়ি কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার সরারচরে। বাবার বাড়ি নেত্রকোনা শহরের নাগড়া শিববাড়ী এলাকায়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন তাঁর বড় ভাই স্কুলশিক্ষক প্রণব বিশ্বাস। নন্দিতা বিশ্বাসের স্বামী সুমন দাশ কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলায় একটি বেসরকারি ব্যাংকে কর্মরত। তাঁদের সংসারে ৬ ও ৪ বছয় বয়সী দুটি সন্তান রয়েছে।
প্রণব বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১০ জানুয়ারি সকালে তাঁর বোন বাবার বাড়ি বেড়াতে যান। বিকেলে ময়মনসিংহ শহরে এক আত্মীয়ের বাসায় যান। পরদিন ১১ জানুয়ারি সাড়ে রাত ৯টায় ঢাকার মালিবাগে বোনের বাসার উদ্দেশে ময়মনসিংহ সেতু থেকে ‘শ্রমিক’ পরিবহনের একটি বাসে ওঠেন। সুজিতই ওই বাসে নন্দিতাকে তুলে দেন। রাত পৌনে একটার পর থেকে তাঁর সঙ্গে আর যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
নন্দিতার বোন মৎস্য কর্মকর্তা সীমা রানী বিশ্বাস বলেন, নন্দিতা স্নাতকোত্তর হলেও ইদানীং কিছুটা মানসিকভাবে অসুস্থ। তাঁর গায়ের রং ফরসা, হালকা গড়ন। নিখোঁজ হওয়ার সময় তাঁর পরনে হালকা নীল রঙের সালোয়ার, গায়ে অফ হোয়াইট রঙের চাদর এবং হাতে ছাই রঙের একটি ব্যাগ ছিল।
সুজিত সরকার শ্রমিক পরিবহনের বাসচালক মো. সাকিলের সঙ্গে কথা বলে জেনেছেন, বিশ্ব ইজতেমার ভিড়ের কারণে ওই দিন বাসটি গাজীপুরের পর আর এগোতে পারেনি। বুধবার রাত পৌনে একটায় গাজীপুর চৌরাস্তায় সব যাত্রী নামিয়ে দেওয়া হয়।
নন্দিতা বিশ্বাসের সন্ধান পেলে নেত্রকোনা মডেল থানায় যোগাযোগ করার অনুরোধ জানান পরিবারের সদস্যরা।
নেত্রকোনা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সোহেল রানা বলেন, ‘ওই নারীর স্বজনেরা ভুলে নেত্রকোনায় জিডি করে ফেলেন। আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করে জানলাম তিনি নিখোঁজ হয়েছেন ময়মনসিংহ থেকে। পরে ময়মনসিংহ থানায় এ বিষয়ে যোগাযোগ করতে বলা হয়। আমরাও তাঁকে খুঁজে পেতে চেষ্টা করছি।’
ময়মনিংহ থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে হারিয়ে যাওয়া নন্দিতা বিশ্বাসের (৩৭) খোঁজ মিলছে না। গত ১১ জানুয়ারি থেকে তিনি নিখোঁজ রয়েছেন।
নন্দিতা বিশ্বাসের স্বামীর বাড়ি কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার সরারচরে। বাবার বাড়ি নেত্রকোনা শহরের নাগড়া শিববাড়ী এলাকায়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন তাঁর বড় ভাই স্কুলশিক্ষক প্রণব বিশ্বাস। নন্দিতা বিশ্বাসের স্বামী সুমন দাশ কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলায় একটি বেসরকারি ব্যাংকে কর্মরত। তাঁদের সংসারে ৬ ও ৪ বছয় বয়সী দুটি সন্তান রয়েছে।
প্রণব বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১০ জানুয়ারি সকালে তাঁর বোন বাবার বাড়ি বেড়াতে যান। বিকেলে ময়মনসিংহ শহরে এক আত্মীয়ের বাসায় যান। পরদিন ১১ জানুয়ারি সাড়ে রাত ৯টায় ঢাকার মালিবাগে বোনের বাসার উদ্দেশে ময়মনসিংহ সেতু থেকে ‘শ্রমিক’ পরিবহনের একটি বাসে ওঠেন। সুজিতই ওই বাসে নন্দিতাকে তুলে দেন। রাত পৌনে একটার পর থেকে তাঁর সঙ্গে আর যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
নন্দিতার বোন মৎস্য কর্মকর্তা সীমা রানী বিশ্বাস বলেন, নন্দিতা স্নাতকোত্তর হলেও ইদানীং কিছুটা মানসিকভাবে অসুস্থ। তাঁর গায়ের রং ফরসা, হালকা গড়ন। নিখোঁজ হওয়ার সময় তাঁর পরনে হালকা নীল রঙের সালোয়ার, গায়ে অফ হোয়াইট রঙের চাদর এবং হাতে ছাই রঙের একটি ব্যাগ ছিল।
সুজিত সরকার শ্রমিক পরিবহনের বাসচালক মো. সাকিলের সঙ্গে কথা বলে জেনেছেন, বিশ্ব ইজতেমার ভিড়ের কারণে ওই দিন বাসটি গাজীপুরের পর আর এগোতে পারেনি। বুধবার রাত পৌনে একটায় গাজীপুর চৌরাস্তায় সব যাত্রী নামিয়ে দেওয়া হয়।
নন্দিতা বিশ্বাসের সন্ধান পেলে নেত্রকোনা মডেল থানায় যোগাযোগ করার অনুরোধ জানান পরিবারের সদস্যরা।
নেত্রকোনা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সোহেল রানা বলেন, ‘ওই নারীর স্বজনেরা ভুলে নেত্রকোনায় জিডি করে ফেলেন। আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করে জানলাম তিনি নিখোঁজ হয়েছেন ময়মনসিংহ থেকে। পরে ময়মনসিংহ থানায় এ বিষয়ে যোগাযোগ করতে বলা হয়। আমরাও তাঁকে খুঁজে পেতে চেষ্টা করছি।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে