নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধানবিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা থেকে আটক আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত নেতা আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনসহ ১৫ জনকে গ্রেপ্তার দেখাবে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তাঁদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ডিবির নতুন প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
ডিআরইউ ভবনের শফিকুল কবির মিলনায়তনে ‘আমাদের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং বাংলাদেশের সংবিধান’ শীর্ষক ওই গোলটেবিল আলোচনার আয়োজক ছিল ‘মঞ্চ ৭১’ নামের একটি সংগঠন। গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেনের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল। কিন্তু কামাল হোসেন ও সভার অন্যতম আয়োজক আইনজীবী জেড আই খান পান্নার আসতে বিলম্ব হওয়ায় সভা শুরু হতে দেরি হয়।
এর মধ্যে সভায় চলে আসেন ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, অধ্যাপক মেসবাহ কামাল, সাংবাদিক মাহবুব কামাল, সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনসহ অনেকে। বেলা ১১টার দিকে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
আয়োজকদের একজন অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বীর প্রতীকের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, একটা শক্তি মুক্তিযুদ্ধকে, একাত্তরকে চব্বিশের মুখোমুখি দাঁড় করাতে চায়। তারা বাংলাদেশের বিরোধী শক্তি। তারা বাংলাদেশের সংবিধানকে ছুড়ে ফেলে দিতে চায়। বাংলাদেশকে ‘নাই’ করে দেওয়ার পেছনে এ শক্তি জামায়াত-শিবির। আর তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কিছু বিভ্রান্ত বাম তাত্ত্বিক।
শেখ হাফিজুর রহমানের বক্তব্য শেষ হলে সাংবাদিক মাহবুব কামালের নাম ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যেই একদল ব্যক্তি হট্টগোল করে স্লোগান দিয়ে সভাস্থলে ঢুকে পড়েন। এ সময় তাঁরা হ্যান্ডমাইকে ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’, ‘জুলাইয়ের হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার’, ‘লীগ ধর, জেলে ভর’, ‘জুলাইয়ের যোদ্ধারা, এক হও লড়াই করো’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন। তাঁদের কেউ কেউ লাঠিসোঁটা নিয়ে অনুষ্ঠানস্থলে ঢুকে পড়েন। একপর্যায়ে তাঁরা অনুষ্ঠানস্থলের দরজা বন্ধ করে দেন এবং আয়োজকদের সঙ্গে হাতাহাতি শুরু করেন। অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া কয়েকজনকে লাঞ্ছিতও করেন নিজেদের জুলাই যোদ্ধা হিসেবে পরিচয় দেওয়া এই ব্যক্তিরা। পরে তাঁরা আবদুল লতিফ সিদ্দিকীকে দেখে উত্তেজিত হয়ে মঞ্চের দিকে এগিয়ে যান। লতিফ সিদ্দিকীর উদ্দেশে একজন বলেন, ‘তুই ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন করতে আসছিস। নাস্তিক কোথাকার! তুই হজ নিয়ে কটূক্তি করিস।’
হট্টগোলকারীরা গোলটেবিল আলোচনার ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেন এবং আলোচনায় অংশ নেওয়াদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। একপর্যায়ে অতিথিদের অনেককে বের করে দেওয়া হলেও আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমানকে অবরুদ্ধ করে রাখেন তাঁরা। পরে পুলিশ এসে তাঁদের দুজনসহ অন্তত ১০ জনকে নিরাপত্তার খাতিরে গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে নিয়ে যায়।
জানতে চাইলে রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ‘লতিফ সিদ্দিকীসহ কয়েকজনকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে; মূলত তাঁদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এখন সিনিয়রদের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেব।’
হট্টগোলের বিষয়ে জানতে চাইলে ‘চানখাঁরপুলের জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয় দেওয়া আল আমিন রাসেল উপস্থিত গণমাধ্যমকে বলেন, ‘পতিত আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে ষড়যন্ত্র করছেন, যা আমরা হতে দিতে পারি না।’
নিজেকে জুলাই যোদ্ধা পরিচয় দেওয়া পল্টন থানা জামায়াতে ইসলামীর নেতা শামীম হোসাইন বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ বিভিন্ন মোড়কে বিভিন্নভাবে এখন পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে। উনি (লতিফ সিদ্দিকী) হজ নিয়ে কটূক্তি করেছেন। বিগত ১৫ বছর বিএনপি, জামায়াতের লোকদের কত নির্যাতন করেছে। আর অভ্যুত্থান-পরবর্তী এ রকম একটি সময়ে কারা তাদের অনুষ্ঠান করার অনুমতি দিয়েছে, তার জবাব দিতে হবে।’
ডিবি হেফাজতে থাকা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক আবদুল লতিফ সিদ্দিকীসহ অন্যদের মুক্তি চেয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। আজ বিকেলে টাঙ্গাইলে তাঁর নিজ বাসভবন সোনার বাংলায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘মঞ্চ ৭১ নামে এক সংগঠনের ব্যানারে রিপোর্টার্স ইউনিটিতে একটি আলোচনা সভায় আমাদের নেতা বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী গিয়েছিলেন। সেখানে কিছু লোক মব তৈরি করে অনুষ্ঠান বানচাল করে দিয়েছে। কোনো গণতান্ত্রিক দেশে কারও সভা-সমাবেশ বানচাল করার আইনানুগ কোনো সুযোগ নেই।’
লতিফ সিদ্দিকীর মুক্তি চেয়ে কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘লতিফ সিদ্দিকীর জন্ম না হলে টাঙ্গাইলের রাজনীতিতে অনেক কিছুই হতো না। আমি তাঁদের সসম্মানে মুক্তি চাই। ভবিষ্যতে আর যাতে এমন কোনো ঘটনা না ঘটে, সে জন্য অধ্যাপক ইউনূসের কাছে আহ্বান জানাই।’
কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘আমি আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীকে এবং আন্তর্জাতিক দুনিয়াকেও জানাতে চাই, চব্বিশের আগস্টের বৈষম্যবিরোধী বিজয়কে আমি স্বাধীনতার কাছাকাছি মনে করি। সেই বিজয়ের সফলতা আমি সব সময় কামনা করি। কিন্তু সেই বিজয়ী বীরদের কার্যকলাপে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। আমি তো ভেবেছিলাম, তাদের এই বিজয় হাজার বছর চিরস্থায়ী হবে। কিন্তু এক বছরেই তাদের এই বিজয় ধ্বংসের দিকে চলে যাবে, এটা আমি কখনো আশা করি নাই।’

রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধানবিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা থেকে আটক আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত নেতা আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনসহ ১৫ জনকে গ্রেপ্তার দেখাবে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তাঁদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ডিবির নতুন প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
ডিআরইউ ভবনের শফিকুল কবির মিলনায়তনে ‘আমাদের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং বাংলাদেশের সংবিধান’ শীর্ষক ওই গোলটেবিল আলোচনার আয়োজক ছিল ‘মঞ্চ ৭১’ নামের একটি সংগঠন। গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেনের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল। কিন্তু কামাল হোসেন ও সভার অন্যতম আয়োজক আইনজীবী জেড আই খান পান্নার আসতে বিলম্ব হওয়ায় সভা শুরু হতে দেরি হয়।
এর মধ্যে সভায় চলে আসেন ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, অধ্যাপক মেসবাহ কামাল, সাংবাদিক মাহবুব কামাল, সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনসহ অনেকে। বেলা ১১টার দিকে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
আয়োজকদের একজন অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বীর প্রতীকের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, একটা শক্তি মুক্তিযুদ্ধকে, একাত্তরকে চব্বিশের মুখোমুখি দাঁড় করাতে চায়। তারা বাংলাদেশের বিরোধী শক্তি। তারা বাংলাদেশের সংবিধানকে ছুড়ে ফেলে দিতে চায়। বাংলাদেশকে ‘নাই’ করে দেওয়ার পেছনে এ শক্তি জামায়াত-শিবির। আর তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কিছু বিভ্রান্ত বাম তাত্ত্বিক।
শেখ হাফিজুর রহমানের বক্তব্য শেষ হলে সাংবাদিক মাহবুব কামালের নাম ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যেই একদল ব্যক্তি হট্টগোল করে স্লোগান দিয়ে সভাস্থলে ঢুকে পড়েন। এ সময় তাঁরা হ্যান্ডমাইকে ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’, ‘জুলাইয়ের হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার’, ‘লীগ ধর, জেলে ভর’, ‘জুলাইয়ের যোদ্ধারা, এক হও লড়াই করো’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন। তাঁদের কেউ কেউ লাঠিসোঁটা নিয়ে অনুষ্ঠানস্থলে ঢুকে পড়েন। একপর্যায়ে তাঁরা অনুষ্ঠানস্থলের দরজা বন্ধ করে দেন এবং আয়োজকদের সঙ্গে হাতাহাতি শুরু করেন। অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া কয়েকজনকে লাঞ্ছিতও করেন নিজেদের জুলাই যোদ্ধা হিসেবে পরিচয় দেওয়া এই ব্যক্তিরা। পরে তাঁরা আবদুল লতিফ সিদ্দিকীকে দেখে উত্তেজিত হয়ে মঞ্চের দিকে এগিয়ে যান। লতিফ সিদ্দিকীর উদ্দেশে একজন বলেন, ‘তুই ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন করতে আসছিস। নাস্তিক কোথাকার! তুই হজ নিয়ে কটূক্তি করিস।’
হট্টগোলকারীরা গোলটেবিল আলোচনার ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেন এবং আলোচনায় অংশ নেওয়াদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। একপর্যায়ে অতিথিদের অনেককে বের করে দেওয়া হলেও আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমানকে অবরুদ্ধ করে রাখেন তাঁরা। পরে পুলিশ এসে তাঁদের দুজনসহ অন্তত ১০ জনকে নিরাপত্তার খাতিরে গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে নিয়ে যায়।
জানতে চাইলে রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ‘লতিফ সিদ্দিকীসহ কয়েকজনকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে; মূলত তাঁদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এখন সিনিয়রদের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেব।’
হট্টগোলের বিষয়ে জানতে চাইলে ‘চানখাঁরপুলের জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয় দেওয়া আল আমিন রাসেল উপস্থিত গণমাধ্যমকে বলেন, ‘পতিত আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে ষড়যন্ত্র করছেন, যা আমরা হতে দিতে পারি না।’
নিজেকে জুলাই যোদ্ধা পরিচয় দেওয়া পল্টন থানা জামায়াতে ইসলামীর নেতা শামীম হোসাইন বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ বিভিন্ন মোড়কে বিভিন্নভাবে এখন পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে। উনি (লতিফ সিদ্দিকী) হজ নিয়ে কটূক্তি করেছেন। বিগত ১৫ বছর বিএনপি, জামায়াতের লোকদের কত নির্যাতন করেছে। আর অভ্যুত্থান-পরবর্তী এ রকম একটি সময়ে কারা তাদের অনুষ্ঠান করার অনুমতি দিয়েছে, তার জবাব দিতে হবে।’
ডিবি হেফাজতে থাকা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক আবদুল লতিফ সিদ্দিকীসহ অন্যদের মুক্তি চেয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। আজ বিকেলে টাঙ্গাইলে তাঁর নিজ বাসভবন সোনার বাংলায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘মঞ্চ ৭১ নামে এক সংগঠনের ব্যানারে রিপোর্টার্স ইউনিটিতে একটি আলোচনা সভায় আমাদের নেতা বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী গিয়েছিলেন। সেখানে কিছু লোক মব তৈরি করে অনুষ্ঠান বানচাল করে দিয়েছে। কোনো গণতান্ত্রিক দেশে কারও সভা-সমাবেশ বানচাল করার আইনানুগ কোনো সুযোগ নেই।’
লতিফ সিদ্দিকীর মুক্তি চেয়ে কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘লতিফ সিদ্দিকীর জন্ম না হলে টাঙ্গাইলের রাজনীতিতে অনেক কিছুই হতো না। আমি তাঁদের সসম্মানে মুক্তি চাই। ভবিষ্যতে আর যাতে এমন কোনো ঘটনা না ঘটে, সে জন্য অধ্যাপক ইউনূসের কাছে আহ্বান জানাই।’
কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘আমি আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীকে এবং আন্তর্জাতিক দুনিয়াকেও জানাতে চাই, চব্বিশের আগস্টের বৈষম্যবিরোধী বিজয়কে আমি স্বাধীনতার কাছাকাছি মনে করি। সেই বিজয়ের সফলতা আমি সব সময় কামনা করি। কিন্তু সেই বিজয়ী বীরদের কার্যকলাপে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। আমি তো ভেবেছিলাম, তাদের এই বিজয় হাজার বছর চিরস্থায়ী হবে। কিন্তু এক বছরেই তাদের এই বিজয় ধ্বংসের দিকে চলে যাবে, এটা আমি কখনো আশা করি নাই।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধানবিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা থেকে আটক আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত নেতা আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনসহ ১৫ জনকে গ্রেপ্তার দেখাবে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তাঁদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ডিবির নতুন প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
ডিআরইউ ভবনের শফিকুল কবির মিলনায়তনে ‘আমাদের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং বাংলাদেশের সংবিধান’ শীর্ষক ওই গোলটেবিল আলোচনার আয়োজক ছিল ‘মঞ্চ ৭১’ নামের একটি সংগঠন। গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেনের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল। কিন্তু কামাল হোসেন ও সভার অন্যতম আয়োজক আইনজীবী জেড আই খান পান্নার আসতে বিলম্ব হওয়ায় সভা শুরু হতে দেরি হয়।
এর মধ্যে সভায় চলে আসেন ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, অধ্যাপক মেসবাহ কামাল, সাংবাদিক মাহবুব কামাল, সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনসহ অনেকে। বেলা ১১টার দিকে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
আয়োজকদের একজন অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বীর প্রতীকের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, একটা শক্তি মুক্তিযুদ্ধকে, একাত্তরকে চব্বিশের মুখোমুখি দাঁড় করাতে চায়। তারা বাংলাদেশের বিরোধী শক্তি। তারা বাংলাদেশের সংবিধানকে ছুড়ে ফেলে দিতে চায়। বাংলাদেশকে ‘নাই’ করে দেওয়ার পেছনে এ শক্তি জামায়াত-শিবির। আর তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কিছু বিভ্রান্ত বাম তাত্ত্বিক।
শেখ হাফিজুর রহমানের বক্তব্য শেষ হলে সাংবাদিক মাহবুব কামালের নাম ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যেই একদল ব্যক্তি হট্টগোল করে স্লোগান দিয়ে সভাস্থলে ঢুকে পড়েন। এ সময় তাঁরা হ্যান্ডমাইকে ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’, ‘জুলাইয়ের হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার’, ‘লীগ ধর, জেলে ভর’, ‘জুলাইয়ের যোদ্ধারা, এক হও লড়াই করো’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন। তাঁদের কেউ কেউ লাঠিসোঁটা নিয়ে অনুষ্ঠানস্থলে ঢুকে পড়েন। একপর্যায়ে তাঁরা অনুষ্ঠানস্থলের দরজা বন্ধ করে দেন এবং আয়োজকদের সঙ্গে হাতাহাতি শুরু করেন। অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া কয়েকজনকে লাঞ্ছিতও করেন নিজেদের জুলাই যোদ্ধা হিসেবে পরিচয় দেওয়া এই ব্যক্তিরা। পরে তাঁরা আবদুল লতিফ সিদ্দিকীকে দেখে উত্তেজিত হয়ে মঞ্চের দিকে এগিয়ে যান। লতিফ সিদ্দিকীর উদ্দেশে একজন বলেন, ‘তুই ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন করতে আসছিস। নাস্তিক কোথাকার! তুই হজ নিয়ে কটূক্তি করিস।’
হট্টগোলকারীরা গোলটেবিল আলোচনার ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেন এবং আলোচনায় অংশ নেওয়াদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। একপর্যায়ে অতিথিদের অনেককে বের করে দেওয়া হলেও আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমানকে অবরুদ্ধ করে রাখেন তাঁরা। পরে পুলিশ এসে তাঁদের দুজনসহ অন্তত ১০ জনকে নিরাপত্তার খাতিরে গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে নিয়ে যায়।
জানতে চাইলে রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ‘লতিফ সিদ্দিকীসহ কয়েকজনকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে; মূলত তাঁদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এখন সিনিয়রদের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেব।’
হট্টগোলের বিষয়ে জানতে চাইলে ‘চানখাঁরপুলের জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয় দেওয়া আল আমিন রাসেল উপস্থিত গণমাধ্যমকে বলেন, ‘পতিত আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে ষড়যন্ত্র করছেন, যা আমরা হতে দিতে পারি না।’
নিজেকে জুলাই যোদ্ধা পরিচয় দেওয়া পল্টন থানা জামায়াতে ইসলামীর নেতা শামীম হোসাইন বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ বিভিন্ন মোড়কে বিভিন্নভাবে এখন পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে। উনি (লতিফ সিদ্দিকী) হজ নিয়ে কটূক্তি করেছেন। বিগত ১৫ বছর বিএনপি, জামায়াতের লোকদের কত নির্যাতন করেছে। আর অভ্যুত্থান-পরবর্তী এ রকম একটি সময়ে কারা তাদের অনুষ্ঠান করার অনুমতি দিয়েছে, তার জবাব দিতে হবে।’
ডিবি হেফাজতে থাকা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক আবদুল লতিফ সিদ্দিকীসহ অন্যদের মুক্তি চেয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। আজ বিকেলে টাঙ্গাইলে তাঁর নিজ বাসভবন সোনার বাংলায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘মঞ্চ ৭১ নামে এক সংগঠনের ব্যানারে রিপোর্টার্স ইউনিটিতে একটি আলোচনা সভায় আমাদের নেতা বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী গিয়েছিলেন। সেখানে কিছু লোক মব তৈরি করে অনুষ্ঠান বানচাল করে দিয়েছে। কোনো গণতান্ত্রিক দেশে কারও সভা-সমাবেশ বানচাল করার আইনানুগ কোনো সুযোগ নেই।’
লতিফ সিদ্দিকীর মুক্তি চেয়ে কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘লতিফ সিদ্দিকীর জন্ম না হলে টাঙ্গাইলের রাজনীতিতে অনেক কিছুই হতো না। আমি তাঁদের সসম্মানে মুক্তি চাই। ভবিষ্যতে আর যাতে এমন কোনো ঘটনা না ঘটে, সে জন্য অধ্যাপক ইউনূসের কাছে আহ্বান জানাই।’
কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘আমি আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীকে এবং আন্তর্জাতিক দুনিয়াকেও জানাতে চাই, চব্বিশের আগস্টের বৈষম্যবিরোধী বিজয়কে আমি স্বাধীনতার কাছাকাছি মনে করি। সেই বিজয়ের সফলতা আমি সব সময় কামনা করি। কিন্তু সেই বিজয়ী বীরদের কার্যকলাপে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। আমি তো ভেবেছিলাম, তাদের এই বিজয় হাজার বছর চিরস্থায়ী হবে। কিন্তু এক বছরেই তাদের এই বিজয় ধ্বংসের দিকে চলে যাবে, এটা আমি কখনো আশা করি নাই।’

রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধানবিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা থেকে আটক আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত নেতা আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনসহ ১৫ জনকে গ্রেপ্তার দেখাবে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তাঁদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ডিবির নতুন প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
ডিআরইউ ভবনের শফিকুল কবির মিলনায়তনে ‘আমাদের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং বাংলাদেশের সংবিধান’ শীর্ষক ওই গোলটেবিল আলোচনার আয়োজক ছিল ‘মঞ্চ ৭১’ নামের একটি সংগঠন। গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেনের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল। কিন্তু কামাল হোসেন ও সভার অন্যতম আয়োজক আইনজীবী জেড আই খান পান্নার আসতে বিলম্ব হওয়ায় সভা শুরু হতে দেরি হয়।
এর মধ্যে সভায় চলে আসেন ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, অধ্যাপক মেসবাহ কামাল, সাংবাদিক মাহবুব কামাল, সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনসহ অনেকে। বেলা ১১টার দিকে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
আয়োজকদের একজন অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বীর প্রতীকের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, একটা শক্তি মুক্তিযুদ্ধকে, একাত্তরকে চব্বিশের মুখোমুখি দাঁড় করাতে চায়। তারা বাংলাদেশের বিরোধী শক্তি। তারা বাংলাদেশের সংবিধানকে ছুড়ে ফেলে দিতে চায়। বাংলাদেশকে ‘নাই’ করে দেওয়ার পেছনে এ শক্তি জামায়াত-শিবির। আর তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কিছু বিভ্রান্ত বাম তাত্ত্বিক।
শেখ হাফিজুর রহমানের বক্তব্য শেষ হলে সাংবাদিক মাহবুব কামালের নাম ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যেই একদল ব্যক্তি হট্টগোল করে স্লোগান দিয়ে সভাস্থলে ঢুকে পড়েন। এ সময় তাঁরা হ্যান্ডমাইকে ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’, ‘জুলাইয়ের হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার’, ‘লীগ ধর, জেলে ভর’, ‘জুলাইয়ের যোদ্ধারা, এক হও লড়াই করো’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন। তাঁদের কেউ কেউ লাঠিসোঁটা নিয়ে অনুষ্ঠানস্থলে ঢুকে পড়েন। একপর্যায়ে তাঁরা অনুষ্ঠানস্থলের দরজা বন্ধ করে দেন এবং আয়োজকদের সঙ্গে হাতাহাতি শুরু করেন। অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া কয়েকজনকে লাঞ্ছিতও করেন নিজেদের জুলাই যোদ্ধা হিসেবে পরিচয় দেওয়া এই ব্যক্তিরা। পরে তাঁরা আবদুল লতিফ সিদ্দিকীকে দেখে উত্তেজিত হয়ে মঞ্চের দিকে এগিয়ে যান। লতিফ সিদ্দিকীর উদ্দেশে একজন বলেন, ‘তুই ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন করতে আসছিস। নাস্তিক কোথাকার! তুই হজ নিয়ে কটূক্তি করিস।’
হট্টগোলকারীরা গোলটেবিল আলোচনার ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেন এবং আলোচনায় অংশ নেওয়াদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। একপর্যায়ে অতিথিদের অনেককে বের করে দেওয়া হলেও আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমানকে অবরুদ্ধ করে রাখেন তাঁরা। পরে পুলিশ এসে তাঁদের দুজনসহ অন্তত ১০ জনকে নিরাপত্তার খাতিরে গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে নিয়ে যায়।
জানতে চাইলে রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ‘লতিফ সিদ্দিকীসহ কয়েকজনকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে; মূলত তাঁদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এখন সিনিয়রদের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেব।’
হট্টগোলের বিষয়ে জানতে চাইলে ‘চানখাঁরপুলের জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয় দেওয়া আল আমিন রাসেল উপস্থিত গণমাধ্যমকে বলেন, ‘পতিত আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে ষড়যন্ত্র করছেন, যা আমরা হতে দিতে পারি না।’
নিজেকে জুলাই যোদ্ধা পরিচয় দেওয়া পল্টন থানা জামায়াতে ইসলামীর নেতা শামীম হোসাইন বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ বিভিন্ন মোড়কে বিভিন্নভাবে এখন পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে। উনি (লতিফ সিদ্দিকী) হজ নিয়ে কটূক্তি করেছেন। বিগত ১৫ বছর বিএনপি, জামায়াতের লোকদের কত নির্যাতন করেছে। আর অভ্যুত্থান-পরবর্তী এ রকম একটি সময়ে কারা তাদের অনুষ্ঠান করার অনুমতি দিয়েছে, তার জবাব দিতে হবে।’
ডিবি হেফাজতে থাকা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক আবদুল লতিফ সিদ্দিকীসহ অন্যদের মুক্তি চেয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। আজ বিকেলে টাঙ্গাইলে তাঁর নিজ বাসভবন সোনার বাংলায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘মঞ্চ ৭১ নামে এক সংগঠনের ব্যানারে রিপোর্টার্স ইউনিটিতে একটি আলোচনা সভায় আমাদের নেতা বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী গিয়েছিলেন। সেখানে কিছু লোক মব তৈরি করে অনুষ্ঠান বানচাল করে দিয়েছে। কোনো গণতান্ত্রিক দেশে কারও সভা-সমাবেশ বানচাল করার আইনানুগ কোনো সুযোগ নেই।’
লতিফ সিদ্দিকীর মুক্তি চেয়ে কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘লতিফ সিদ্দিকীর জন্ম না হলে টাঙ্গাইলের রাজনীতিতে অনেক কিছুই হতো না। আমি তাঁদের সসম্মানে মুক্তি চাই। ভবিষ্যতে আর যাতে এমন কোনো ঘটনা না ঘটে, সে জন্য অধ্যাপক ইউনূসের কাছে আহ্বান জানাই।’
কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘আমি আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীকে এবং আন্তর্জাতিক দুনিয়াকেও জানাতে চাই, চব্বিশের আগস্টের বৈষম্যবিরোধী বিজয়কে আমি স্বাধীনতার কাছাকাছি মনে করি। সেই বিজয়ের সফলতা আমি সব সময় কামনা করি। কিন্তু সেই বিজয়ী বীরদের কার্যকলাপে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। আমি তো ভেবেছিলাম, তাদের এই বিজয় হাজার বছর চিরস্থায়ী হবে। কিন্তু এক বছরেই তাদের এই বিজয় ধ্বংসের দিকে চলে যাবে, এটা আমি কখনো আশা করি নাই।’

বাগেরহাটের চিতলমারীতে পরকীয়ার জেরে লিটন শেখ ওরফে লিটু (৩৭) নামের এক যুবকের পুরুষাঙ্গ কর্তনের অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্ত্রী হাসনা বেগমের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) ভোরে উপজেলার মহিলা কলেজ রোডের একটি ভাড়া বাসায় এই ঘটনা ঘটে। আহত লিটন বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার ঝালডাঙ্গা গ্রামের মো. নজরুল শেখের ছেলে।
৬ মিনিট আগে
নাশকতামূলক কার্যকলাপ এবং অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির প্রস্তুতির অভিযোগে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৩১ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা জেলা পুলিশ। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ, নারায়ণগঞ্জ সদর থানা কমিটির সহসম্পাদক মো. রাব্বী সরদারের (২৫) কাছ থেকে একটি সচল...
১৮ মিনিট আগে
বগুড়ার কাহালুতে স্ত্রী ও ছেলের লাঠির আঘাতে স্বামী মিলন রহমান ওরফে টাইগার মিলন (৪৫) নিহত হয়েছেন। তিনি এক সপ্তাহ আগে কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হয়েছেন। ঘটনার পরপরই পুলিশ স্ত্রী মেঘনা বেগম ও তাঁর ছেলে শামিমকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার রাতে কাহালু উপজেলার পালপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার চালকসহ দুজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার সকালে সরাইল-নাসিরনগর আঞ্চলিক সড়কের বড্ডাবাজার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন অটোরিকশার চালক মোহাম্মদ ইউসুফ (৫০) ও যাত্রী মুসলিম মিয়া (৫২)। তাঁদের বাড়ি সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের মৈন্দ গ্রামে।
২ ঘণ্টা আগেচিতলমারী (বাগেরহাট) প্রতিনিধি

বাগেরহাটের চিতলমারীতে পরকীয়ার জেরে লিটন শেখ ওরফে লিটু (৩৭) নামের এক যুবকের পুরুষাঙ্গ কর্তনের অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্ত্রী হাসনা বেগমের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) ভোরে উপজেলার মহিলা কলেজ রোডের একটি ভাড়া বাসায় এই ঘটনা ঘটে। আহত লিটন বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার ঝালডাঙ্গা গ্রামের মো. নজরুল শেখের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, পেশায় আইসক্রিম বিক্রেতা লিটন শেখ স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে মহিলা কলেজ রোডের ওই বাড়িতে বসবাস করতেন। ঘটনার পর থেকে গৃহবধূ হাসনা বেগম পলাতক রয়েছেন।
প্রতিবেশী ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, লিটন শেখ অন্য এক মহিলার সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন। স্ত্রী হাসনা বেগম এই পরকীয়া সহ্য করতে না পেরে ধারালো ব্লেড দিয়ে ঘুমন্ত স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেন। ঘটনার পর হাসনা বেগম তাঁর দুই সন্তান ও ঘরের মূল্যবান মালপত্র নিয়ে পালিয়ে যান। পরে আশপাশের লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় লিটনকে উদ্ধার করে চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।
চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা মো. মুক্তি বিশ্বাস জানান, গুরুতর আহত অবস্থায় লিটন শেখকে ভর্তি করা হয়েছিল। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

বাগেরহাটের চিতলমারীতে পরকীয়ার জেরে লিটন শেখ ওরফে লিটু (৩৭) নামের এক যুবকের পুরুষাঙ্গ কর্তনের অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্ত্রী হাসনা বেগমের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) ভোরে উপজেলার মহিলা কলেজ রোডের একটি ভাড়া বাসায় এই ঘটনা ঘটে। আহত লিটন বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার ঝালডাঙ্গা গ্রামের মো. নজরুল শেখের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, পেশায় আইসক্রিম বিক্রেতা লিটন শেখ স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে মহিলা কলেজ রোডের ওই বাড়িতে বসবাস করতেন। ঘটনার পর থেকে গৃহবধূ হাসনা বেগম পলাতক রয়েছেন।
প্রতিবেশী ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, লিটন শেখ অন্য এক মহিলার সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন। স্ত্রী হাসনা বেগম এই পরকীয়া সহ্য করতে না পেরে ধারালো ব্লেড দিয়ে ঘুমন্ত স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেন। ঘটনার পর হাসনা বেগম তাঁর দুই সন্তান ও ঘরের মূল্যবান মালপত্র নিয়ে পালিয়ে যান। পরে আশপাশের লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় লিটনকে উদ্ধার করে চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।
চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা মো. মুক্তি বিশ্বাস জানান, গুরুতর আহত অবস্থায় লিটন শেখকে ভর্তি করা হয়েছিল। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধানবিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা থেকে আটক আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত নেতা আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনসহ ১৫ জনকে গ্রেপ্তার দেখাবে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তাঁদের বিরুদ্ধে
২৮ আগস্ট ২০২৫
নাশকতামূলক কার্যকলাপ এবং অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির প্রস্তুতির অভিযোগে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৩১ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা জেলা পুলিশ। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ, নারায়ণগঞ্জ সদর থানা কমিটির সহসম্পাদক মো. রাব্বী সরদারের (২৫) কাছ থেকে একটি সচল...
১৮ মিনিট আগে
বগুড়ার কাহালুতে স্ত্রী ও ছেলের লাঠির আঘাতে স্বামী মিলন রহমান ওরফে টাইগার মিলন (৪৫) নিহত হয়েছেন। তিনি এক সপ্তাহ আগে কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হয়েছেন। ঘটনার পরপরই পুলিশ স্ত্রী মেঘনা বেগম ও তাঁর ছেলে শামিমকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার রাতে কাহালু উপজেলার পালপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার চালকসহ দুজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার সকালে সরাইল-নাসিরনগর আঞ্চলিক সড়কের বড্ডাবাজার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন অটোরিকশার চালক মোহাম্মদ ইউসুফ (৫০) ও যাত্রী মুসলিম মিয়া (৫২)। তাঁদের বাড়ি সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের মৈন্দ গ্রামে।
২ ঘণ্টা আগেসাভার(ঢাকা) প্রতিনিধি

নাশকতামূলক কার্যকলাপ এবং অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির প্রস্তুতির অভিযোগে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৩১ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা জেলা পুলিশ। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ, নারায়ণগঞ্জ সদর থানা কমিটির সহসম্পাদক মো. রাব্বী সরদারের (২৫) কাছ থেকে একটি সচল রিভলবার উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আনিসুজ্জামান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গতকাল সন্ধ্যা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত এই অভিযান চলে। ঢাকা জেলার সকল থানা, অর্থাৎ সাভার, আশুলিয়া, ধামরাই, কেরানীগঞ্জ মডেল, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, নবাবগঞ্জ ও দোহার থানায় এই অভিযান চালানো হয়।
পুলিশের বিশেষ অভিযানে সবচেয়ে চাঞ্চল্যকর গ্রেপ্তারটি হলো মো. রাব্বী সরদার (২৫)। গতকাল দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন উত্তর পানগাঁও এলাকার দোকানবাড়ি মোড় থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তল্লাশির পর তাঁর হেফাজত থেকে একটি দেশীয় তৈরি রিভলবার (সচল) জব্দ করে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তার রাব্বী সরদার কয়েক মাস ধরে ঢাকা মেট্রোপলিটনের (ডিএমপি) বিভিন্ন থানা এলাকার মিছিলের অগ্রভাগে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছিলেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে শেখ হাসিনার পক্ষে ডিএমপিসহ বিভিন্ন জেলায় পোস্টার লাগানোর নেতৃত্ব দেন। পুলিশের তদন্তে আরও উঠে এসেছে, তাঁর মোবাইল ফোনে দেশ এবং বিদেশে অবস্থানরত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে যোগাযোগের তথ্য পাওয়া গেছে।
অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া ৩১ জনের মধ্যে বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের ছাত্রলীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ এবং আওয়ামী লীগের সক্রিয় সদস্য ও বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে সাভার থানায় চারজন, আশুলিয়া থানায় তিনজন, ধামরাই থানায় একজন, কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় ছয়জন, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় আটজন, নবাবগঞ্জ থানায় সাতজন ও দোহার থানায় দুজন।
তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন সাভার উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি তানজিরুল রহমান, বিরুলিয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন, ধামসোনা ইউনিয়ন যুবলীগের তথ্য সম্পাদক মো. ওবায়দুল ভূঁইয়া, ঢাকা জেলা উত্তর ছাত্রলীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক উপসম্পাদক মো. পারভেজ কবীর ওরফে শাকিব, কেরানীগঞ্জ মডেল থানা শ্রমিক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আবু তাহের মন্টু, কালিন্দী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সালাম, রুহিতপুর ১ নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মো. সালমান, শুভাঢ্যা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি মো. আমিনুল ইসলাম জুয়েল, নবাবগঞ্জ থানাধীন চূড়াইন ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক শাফায়েত হোসেন শিপু, নবাবগঞ্জ থানাধীন কৈলাইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আছিফ চাকলাদার, ঢাকা জেলা তাঁতী লীগের সভাপতি রমজান আলী, দোহার থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আজাদ হোসেন খান।
ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আনিসুজ্জামান জানান, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা সবাই সক্রিয় কর্মী, মিছিল ও মিটিংয়ে অংশগ্রহণকারী। যেকোনো ধরনের নাশকতামূলক কার্যকলাপ কঠোরভাবে দমন করা হবে এবং এই চক্রের সঙ্গে জড়িত অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান থাকবে।

নাশকতামূলক কার্যকলাপ এবং অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির প্রস্তুতির অভিযোগে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৩১ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা জেলা পুলিশ। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ, নারায়ণগঞ্জ সদর থানা কমিটির সহসম্পাদক মো. রাব্বী সরদারের (২৫) কাছ থেকে একটি সচল রিভলবার উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আনিসুজ্জামান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গতকাল সন্ধ্যা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত এই অভিযান চলে। ঢাকা জেলার সকল থানা, অর্থাৎ সাভার, আশুলিয়া, ধামরাই, কেরানীগঞ্জ মডেল, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, নবাবগঞ্জ ও দোহার থানায় এই অভিযান চালানো হয়।
পুলিশের বিশেষ অভিযানে সবচেয়ে চাঞ্চল্যকর গ্রেপ্তারটি হলো মো. রাব্বী সরদার (২৫)। গতকাল দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন উত্তর পানগাঁও এলাকার দোকানবাড়ি মোড় থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তল্লাশির পর তাঁর হেফাজত থেকে একটি দেশীয় তৈরি রিভলবার (সচল) জব্দ করে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তার রাব্বী সরদার কয়েক মাস ধরে ঢাকা মেট্রোপলিটনের (ডিএমপি) বিভিন্ন থানা এলাকার মিছিলের অগ্রভাগে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছিলেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে শেখ হাসিনার পক্ষে ডিএমপিসহ বিভিন্ন জেলায় পোস্টার লাগানোর নেতৃত্ব দেন। পুলিশের তদন্তে আরও উঠে এসেছে, তাঁর মোবাইল ফোনে দেশ এবং বিদেশে অবস্থানরত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে যোগাযোগের তথ্য পাওয়া গেছে।
অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া ৩১ জনের মধ্যে বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের ছাত্রলীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ এবং আওয়ামী লীগের সক্রিয় সদস্য ও বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে সাভার থানায় চারজন, আশুলিয়া থানায় তিনজন, ধামরাই থানায় একজন, কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় ছয়জন, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় আটজন, নবাবগঞ্জ থানায় সাতজন ও দোহার থানায় দুজন।
তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন সাভার উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি তানজিরুল রহমান, বিরুলিয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন, ধামসোনা ইউনিয়ন যুবলীগের তথ্য সম্পাদক মো. ওবায়দুল ভূঁইয়া, ঢাকা জেলা উত্তর ছাত্রলীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক উপসম্পাদক মো. পারভেজ কবীর ওরফে শাকিব, কেরানীগঞ্জ মডেল থানা শ্রমিক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আবু তাহের মন্টু, কালিন্দী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সালাম, রুহিতপুর ১ নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মো. সালমান, শুভাঢ্যা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি মো. আমিনুল ইসলাম জুয়েল, নবাবগঞ্জ থানাধীন চূড়াইন ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক শাফায়েত হোসেন শিপু, নবাবগঞ্জ থানাধীন কৈলাইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আছিফ চাকলাদার, ঢাকা জেলা তাঁতী লীগের সভাপতি রমজান আলী, দোহার থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আজাদ হোসেন খান।
ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আনিসুজ্জামান জানান, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা সবাই সক্রিয় কর্মী, মিছিল ও মিটিংয়ে অংশগ্রহণকারী। যেকোনো ধরনের নাশকতামূলক কার্যকলাপ কঠোরভাবে দমন করা হবে এবং এই চক্রের সঙ্গে জড়িত অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান থাকবে।

রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধানবিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা থেকে আটক আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত নেতা আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনসহ ১৫ জনকে গ্রেপ্তার দেখাবে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তাঁদের বিরুদ্ধে
২৮ আগস্ট ২০২৫
বাগেরহাটের চিতলমারীতে পরকীয়ার জেরে লিটন শেখ ওরফে লিটু (৩৭) নামের এক যুবকের পুরুষাঙ্গ কর্তনের অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্ত্রী হাসনা বেগমের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) ভোরে উপজেলার মহিলা কলেজ রোডের একটি ভাড়া বাসায় এই ঘটনা ঘটে। আহত লিটন বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার ঝালডাঙ্গা গ্রামের মো. নজরুল শেখের ছেলে।
৬ মিনিট আগে
বগুড়ার কাহালুতে স্ত্রী ও ছেলের লাঠির আঘাতে স্বামী মিলন রহমান ওরফে টাইগার মিলন (৪৫) নিহত হয়েছেন। তিনি এক সপ্তাহ আগে কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হয়েছেন। ঘটনার পরপরই পুলিশ স্ত্রী মেঘনা বেগম ও তাঁর ছেলে শামিমকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার রাতে কাহালু উপজেলার পালপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার চালকসহ দুজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার সকালে সরাইল-নাসিরনগর আঞ্চলিক সড়কের বড্ডাবাজার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন অটোরিকশার চালক মোহাম্মদ ইউসুফ (৫০) ও যাত্রী মুসলিম মিয়া (৫২)। তাঁদের বাড়ি সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের মৈন্দ গ্রামে।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ার কাহালুতে স্ত্রী ও ছেলের লাঠির আঘাতে স্বামী মিলন রহমান ওরফে টাইগার মিলন (৪৫) নিহত হয়েছেন। তিনি এক সপ্তাহ আগে কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হয়েছেন। ঘটনার পরপরই পুলিশ স্ত্রী মেঘনা বেগম ও তাঁর ছেলে শামিমকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার রাতে কাহালু উপজেলার পালপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
কাহালু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিতাই চন্দ্র সরকার এই তথ্য নিশ্চিত করে জানান, তিন বছর আগে মিলন ও মেঘনা বিয়ের মাধ্যমে উভয়েই তৃতীয়বারের মতো সংসার শুরু করেন। বিয়ের পর থেকেই নানা বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলছিল। মিলন পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, মাদকসহ প্রায় ১০টি মামলা রয়েছে। সম্প্রতি মারামারির এক মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে তিনি এক সপ্তাহ আগে জামিনে মুক্তি পান।
বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে মিলন ও মেঘনার মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। খবর পেয়ে মেঘনার প্রথম পক্ষের ছেলে শামিম সেখানে গিয়ে মা মেঘনার পক্ষ নিয়ে লাঠি দিয়ে মিলনের মাথায় একাধিক আঘাত করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১০টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনার পরপরই পুলিশ মেঘনা ও তাঁর ছেলে শামিমকে গ্রেপ্তার করে।
কাহালু থানার ওসি নিতাই চন্দ্র সরকার বলেন, এই ঘটনায় নিহত ব্যক্তির মা মর্জিনা বেগম বাদী হয়ে মেঘনা ও তাঁর ছেলে শামিমের নামে মামলা করেছেন। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদেরকে শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বগুড়ার কাহালুতে স্ত্রী ও ছেলের লাঠির আঘাতে স্বামী মিলন রহমান ওরফে টাইগার মিলন (৪৫) নিহত হয়েছেন। তিনি এক সপ্তাহ আগে কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হয়েছেন। ঘটনার পরপরই পুলিশ স্ত্রী মেঘনা বেগম ও তাঁর ছেলে শামিমকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার রাতে কাহালু উপজেলার পালপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
কাহালু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিতাই চন্দ্র সরকার এই তথ্য নিশ্চিত করে জানান, তিন বছর আগে মিলন ও মেঘনা বিয়ের মাধ্যমে উভয়েই তৃতীয়বারের মতো সংসার শুরু করেন। বিয়ের পর থেকেই নানা বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলছিল। মিলন পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, মাদকসহ প্রায় ১০টি মামলা রয়েছে। সম্প্রতি মারামারির এক মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে তিনি এক সপ্তাহ আগে জামিনে মুক্তি পান।
বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে মিলন ও মেঘনার মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। খবর পেয়ে মেঘনার প্রথম পক্ষের ছেলে শামিম সেখানে গিয়ে মা মেঘনার পক্ষ নিয়ে লাঠি দিয়ে মিলনের মাথায় একাধিক আঘাত করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১০টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনার পরপরই পুলিশ মেঘনা ও তাঁর ছেলে শামিমকে গ্রেপ্তার করে।
কাহালু থানার ওসি নিতাই চন্দ্র সরকার বলেন, এই ঘটনায় নিহত ব্যক্তির মা মর্জিনা বেগম বাদী হয়ে মেঘনা ও তাঁর ছেলে শামিমের নামে মামলা করেছেন। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদেরকে শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধানবিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা থেকে আটক আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত নেতা আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনসহ ১৫ জনকে গ্রেপ্তার দেখাবে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তাঁদের বিরুদ্ধে
২৮ আগস্ট ২০২৫
বাগেরহাটের চিতলমারীতে পরকীয়ার জেরে লিটন শেখ ওরফে লিটু (৩৭) নামের এক যুবকের পুরুষাঙ্গ কর্তনের অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্ত্রী হাসনা বেগমের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) ভোরে উপজেলার মহিলা কলেজ রোডের একটি ভাড়া বাসায় এই ঘটনা ঘটে। আহত লিটন বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার ঝালডাঙ্গা গ্রামের মো. নজরুল শেখের ছেলে।
৬ মিনিট আগে
নাশকতামূলক কার্যকলাপ এবং অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির প্রস্তুতির অভিযোগে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৩১ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা জেলা পুলিশ। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ, নারায়ণগঞ্জ সদর থানা কমিটির সহসম্পাদক মো. রাব্বী সরদারের (২৫) কাছ থেকে একটি সচল...
১৮ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার চালকসহ দুজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার সকালে সরাইল-নাসিরনগর আঞ্চলিক সড়কের বড্ডাবাজার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন অটোরিকশার চালক মোহাম্মদ ইউসুফ (৫০) ও যাত্রী মুসলিম মিয়া (৫২)। তাঁদের বাড়ি সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের মৈন্দ গ্রামে।
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার চালকসহ দুজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার সকালে সরাইল-নাসিরনগর আঞ্চলিক সড়কের বড্ডাবাজার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন অটোরিকশার চালক মোহাম্মদ ইউসুফ (৫০) ও যাত্রী মুসলিম মিয়া (৫২)। তাঁদের বাড়ি সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের মৈন্দ গ্রামে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে মুসলিম মিয়া পাইকারি সবজি কেনার জন্য ইউসুফের অটোরিকশা নিয়ে সরাইল বাজারের উদ্দেশে রওনা হন। পথে বিপরীত দিক থেকে আসা নাসিরনগরগামী একটি মাছবাহী ট্রাক অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তাঁদের দুজনের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদুল আলম বলেন, এই ঘটনায় ট্রাক জব্দসহ ঘাতক চালককে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার চালকসহ দুজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার সকালে সরাইল-নাসিরনগর আঞ্চলিক সড়কের বড্ডাবাজার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন অটোরিকশার চালক মোহাম্মদ ইউসুফ (৫০) ও যাত্রী মুসলিম মিয়া (৫২)। তাঁদের বাড়ি সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের মৈন্দ গ্রামে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে মুসলিম মিয়া পাইকারি সবজি কেনার জন্য ইউসুফের অটোরিকশা নিয়ে সরাইল বাজারের উদ্দেশে রওনা হন। পথে বিপরীত দিক থেকে আসা নাসিরনগরগামী একটি মাছবাহী ট্রাক অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তাঁদের দুজনের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদুল আলম বলেন, এই ঘটনায় ট্রাক জব্দসহ ঘাতক চালককে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধানবিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা থেকে আটক আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত নেতা আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনসহ ১৫ জনকে গ্রেপ্তার দেখাবে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তাঁদের বিরুদ্ধে
২৮ আগস্ট ২০২৫
বাগেরহাটের চিতলমারীতে পরকীয়ার জেরে লিটন শেখ ওরফে লিটু (৩৭) নামের এক যুবকের পুরুষাঙ্গ কর্তনের অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্ত্রী হাসনা বেগমের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) ভোরে উপজেলার মহিলা কলেজ রোডের একটি ভাড়া বাসায় এই ঘটনা ঘটে। আহত লিটন বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার ঝালডাঙ্গা গ্রামের মো. নজরুল শেখের ছেলে।
৬ মিনিট আগে
নাশকতামূলক কার্যকলাপ এবং অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির প্রস্তুতির অভিযোগে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৩১ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা জেলা পুলিশ। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ, নারায়ণগঞ্জ সদর থানা কমিটির সহসম্পাদক মো. রাব্বী সরদারের (২৫) কাছ থেকে একটি সচল...
১৮ মিনিট আগে
বগুড়ার কাহালুতে স্ত্রী ও ছেলের লাঠির আঘাতে স্বামী মিলন রহমান ওরফে টাইগার মিলন (৪৫) নিহত হয়েছেন। তিনি এক সপ্তাহ আগে কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হয়েছেন। ঘটনার পরপরই পুলিশ স্ত্রী মেঘনা বেগম ও তাঁর ছেলে শামিমকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার রাতে কাহালু উপজেলার পালপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে