মদন (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মদনে পর পর ৪ ডোজ টিকা নেওয়া সেই শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। জ্বর ও প্রচণ্ড ব্যথা নিয়ে আজ রোববার নিজ বাসায় অবস্থান করছেন আদিবা বিনতে আজিজ। আদিবা অসুস্থ হওয়ায় আতঙ্কে আছেন তার পরিবার।
এ দিকে এ ঘটনার অভিযুক্ত নার্সকে এখন পর্যন্ত শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। আদিবা বিনতে আজিজ সুস্থ আছে দাবি করে মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তৃপক্ষ জানান বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য অচিরেই তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে।
রোববার দুপুরে ওই শিক্ষার্থী আদিবার বাসায় গেলে দেখা যায় বিছানায় শুয়ে আছে সে। এ সময় আদিবা বলেন, ‘শনিবার সকালে আমি মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকা নিতে যাই। হাসপাতাল কক্ষের ভেতরে দাঁড়ানোর পরই টিকা কার্যক্রমে দায়িত্বে থাকা এক নার্স মুঠোফোনে কথা বলতে বলতে আমাকে টিকা দেন। পর পর আমাকে চারটি টিকা দেওয়া হয়। একজনকে কটি টিকা দেওয়া হয় এমন প্রশ্ন করলে তিনি ফোন রেখে আমার দিকে তাকিয়ে থাকেন। আমাকে তো আপনি চারটি টিকা দিলেন এই কথা বলার পরেও মুঠোফোনে কথা বলতে বলতে তিনি আমাকে বাসায় চলে যেতে বলেন। পরে আমি বাসায় এসে মা কে ঘটনাটি বলি। গতকাল থেকে আমার শরীরে জ্বর আর হাতে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করছি।’
শিক্ষার্থীর মা রাজিয়া সুলতানা বলেন, ‘আমার মেয়েকে পর পর ৪ ডোজ দেওয়ার পরে হাসপাতালের ডাক্তার রিফাত সাঈদকে বিষয়টি অবগত করি। তিনি উল্টো আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করে বলেন, আপনি যা পারেন করেন। হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বিকেলে আমার মেয়েকে বাসায় নিয়ে আসি। রাত থেকে মেয়েটার শরীরে জ্বর ও প্রচণ্ড ব্যথা। আজ এখন পর্যন্ত হাসপাতালের কোনো ডাক্তার খোঁজ খবর নেননি। মেয়ের এমন অবস্থাতে আতঙ্কে আছি। আমি এ ঘটনায় জড়িতদের বিচার দাবি করছি।’
মদন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার মোহাম্মদ হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘শিক্ষার্থী আদিবা বিনতে আজিজ বর্তমানে সুস্থ আছেন। একজন শিক্ষার্থীকে একসঙ্গে চার ডোজ ঠিকা দেওয়া সম্ভব না। তবুও আমরা সার্বক্ষণিক তার খোঁজ খবর রাখছি। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করে অচিরেই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এর আগে গতকাল শনিবার সকাল থেকে মদন হাসপাতালে শিক্ষার্থীদের টিকা দান কার্যক্রম শুরু হয়। বেলা সাড়ে ১০টার দিকে টিকা নিতে যায় মদন শহীদ স্মরণিকা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ওই শিক্ষার্থী। এ সময় তাকে মোবাইলে কথা বলতে বলতে ৪ ডোজ টিকা দেওয়া হয়। বিষয়টি জানাজানি হলে অভিযুক্ত নার্সকে কৌশলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সরিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ তোলেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর স্বজনেরা। পরে আদিবাকে চিকিৎসা দিয়ে বাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
নেত্রকোনার মদনে পর পর ৪ ডোজ টিকা নেওয়া সেই শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। জ্বর ও প্রচণ্ড ব্যথা নিয়ে আজ রোববার নিজ বাসায় অবস্থান করছেন আদিবা বিনতে আজিজ। আদিবা অসুস্থ হওয়ায় আতঙ্কে আছেন তার পরিবার।
এ দিকে এ ঘটনার অভিযুক্ত নার্সকে এখন পর্যন্ত শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। আদিবা বিনতে আজিজ সুস্থ আছে দাবি করে মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তৃপক্ষ জানান বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য অচিরেই তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে।
রোববার দুপুরে ওই শিক্ষার্থী আদিবার বাসায় গেলে দেখা যায় বিছানায় শুয়ে আছে সে। এ সময় আদিবা বলেন, ‘শনিবার সকালে আমি মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকা নিতে যাই। হাসপাতাল কক্ষের ভেতরে দাঁড়ানোর পরই টিকা কার্যক্রমে দায়িত্বে থাকা এক নার্স মুঠোফোনে কথা বলতে বলতে আমাকে টিকা দেন। পর পর আমাকে চারটি টিকা দেওয়া হয়। একজনকে কটি টিকা দেওয়া হয় এমন প্রশ্ন করলে তিনি ফোন রেখে আমার দিকে তাকিয়ে থাকেন। আমাকে তো আপনি চারটি টিকা দিলেন এই কথা বলার পরেও মুঠোফোনে কথা বলতে বলতে তিনি আমাকে বাসায় চলে যেতে বলেন। পরে আমি বাসায় এসে মা কে ঘটনাটি বলি। গতকাল থেকে আমার শরীরে জ্বর আর হাতে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করছি।’
শিক্ষার্থীর মা রাজিয়া সুলতানা বলেন, ‘আমার মেয়েকে পর পর ৪ ডোজ দেওয়ার পরে হাসপাতালের ডাক্তার রিফাত সাঈদকে বিষয়টি অবগত করি। তিনি উল্টো আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করে বলেন, আপনি যা পারেন করেন। হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বিকেলে আমার মেয়েকে বাসায় নিয়ে আসি। রাত থেকে মেয়েটার শরীরে জ্বর ও প্রচণ্ড ব্যথা। আজ এখন পর্যন্ত হাসপাতালের কোনো ডাক্তার খোঁজ খবর নেননি। মেয়ের এমন অবস্থাতে আতঙ্কে আছি। আমি এ ঘটনায় জড়িতদের বিচার দাবি করছি।’
মদন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার মোহাম্মদ হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘শিক্ষার্থী আদিবা বিনতে আজিজ বর্তমানে সুস্থ আছেন। একজন শিক্ষার্থীকে একসঙ্গে চার ডোজ ঠিকা দেওয়া সম্ভব না। তবুও আমরা সার্বক্ষণিক তার খোঁজ খবর রাখছি। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করে অচিরেই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এর আগে গতকাল শনিবার সকাল থেকে মদন হাসপাতালে শিক্ষার্থীদের টিকা দান কার্যক্রম শুরু হয়। বেলা সাড়ে ১০টার দিকে টিকা নিতে যায় মদন শহীদ স্মরণিকা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ওই শিক্ষার্থী। এ সময় তাকে মোবাইলে কথা বলতে বলতে ৪ ডোজ টিকা দেওয়া হয়। বিষয়টি জানাজানি হলে অভিযুক্ত নার্সকে কৌশলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সরিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ তোলেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর স্বজনেরা। পরে আদিবাকে চিকিৎসা দিয়ে বাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে