ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
এইচএসসি ও সমমানের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড অফিসের সামনে অবস্থান নিয়ে প্রধান ফটকে তালা দিয়ে আন্দোলন করেছেন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা। এতে অফিসের ভেতরে ৫ ঘণ্টা অবরুদ্ধ ছিলেন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও কর্মকর্তা।
এর আগে রোববার (২০ অক্টোবর) নগরের টাউন হল মোড়ে বিভিন্ন এলাকা থেকে এইচএসসিতে অকৃতকার্য শতাধিক শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেন। সেদিনও প্রায় ১০ ঘণ্টা অবরুদ্ধ ছিলেন চেয়ারম্যানসহ কর্মকর্তারা।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টা থেকে শিক্ষা বোর্ড ঘেরাও কর্মসূচির একপর্যায়ে বেলা ২টার দিকে প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেয় শিক্ষার্থীরা। পরে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অবরুদ্ধ অবস্থায় ছিলেন বোর্ডের কর্মকর্তারা।
অবস্থান চলাকালে দুপুরের শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানসহ অন্য কর্মকর্তারা প্রধান ফটকে এসে শিক্ষার্থীদের বোঝানোর চেষ্টা করেন। তবে, শিক্ষার্থীরা হট্টগোল করে ভেতরে ঢুকে পড়েন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আশ্বাস দিতে গিয়ে বোর্ড চেয়ারম্যান মো. আবু তাহের বলেন, ওপর থেকে সিদ্ধান্ত না এলে এখান থেকে কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার সুযোগ নেই। তবে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যেতে থাকেন। বেলা দুইটার দিকে প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন তাঁরা। সকাল থেকে সেখানে পুলিশ মোতায়েন করা থাকলেও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কোনো তর্কে জড়াননি পুলিশ সদস্যরা।
ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. আবু তাহের বলেন, ‘দুপুর ১২টার দিকে কিছু শিক্ষার্থী এসে অবস্থান শুরু করে। তাদের বোঝানোর চেষ্টা করা হয়। শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়ে মন্ত্রণালয় থেকে এখন পর্যন্ত আমরা কোনো ধরনের নির্দেশনা পাইনি। আগামী ২৭ তারিখ মন্ত্রণালয়ে সমন্বয় কমিটির মিটিং আছে। সেই মিটিংয়ে আমাদের বিভিন্ন বোর্ডের চেয়ারম্যানরা বিষয়টা নিয়ে আলোচনা তুলবেন।’
ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সফিকুল ইসলাম বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা আছে। তবে, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের কোনো ঝামেলা হয়নি। ৫ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর বিকেল ৫টার দিকে বোর্ড কর্মকর্তাদের আশ্বাসে আন্দোলন ছেড়ে চলে যায় শিক্ষার্থীরা। পরিস্থিতি এখন শান্ত আছে।
এইচএসসি ও সমমানের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড অফিসের সামনে অবস্থান নিয়ে প্রধান ফটকে তালা দিয়ে আন্দোলন করেছেন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা। এতে অফিসের ভেতরে ৫ ঘণ্টা অবরুদ্ধ ছিলেন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও কর্মকর্তা।
এর আগে রোববার (২০ অক্টোবর) নগরের টাউন হল মোড়ে বিভিন্ন এলাকা থেকে এইচএসসিতে অকৃতকার্য শতাধিক শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেন। সেদিনও প্রায় ১০ ঘণ্টা অবরুদ্ধ ছিলেন চেয়ারম্যানসহ কর্মকর্তারা।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টা থেকে শিক্ষা বোর্ড ঘেরাও কর্মসূচির একপর্যায়ে বেলা ২টার দিকে প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেয় শিক্ষার্থীরা। পরে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অবরুদ্ধ অবস্থায় ছিলেন বোর্ডের কর্মকর্তারা।
অবস্থান চলাকালে দুপুরের শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানসহ অন্য কর্মকর্তারা প্রধান ফটকে এসে শিক্ষার্থীদের বোঝানোর চেষ্টা করেন। তবে, শিক্ষার্থীরা হট্টগোল করে ভেতরে ঢুকে পড়েন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আশ্বাস দিতে গিয়ে বোর্ড চেয়ারম্যান মো. আবু তাহের বলেন, ওপর থেকে সিদ্ধান্ত না এলে এখান থেকে কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার সুযোগ নেই। তবে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যেতে থাকেন। বেলা দুইটার দিকে প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন তাঁরা। সকাল থেকে সেখানে পুলিশ মোতায়েন করা থাকলেও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কোনো তর্কে জড়াননি পুলিশ সদস্যরা।
ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. আবু তাহের বলেন, ‘দুপুর ১২টার দিকে কিছু শিক্ষার্থী এসে অবস্থান শুরু করে। তাদের বোঝানোর চেষ্টা করা হয়। শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়ে মন্ত্রণালয় থেকে এখন পর্যন্ত আমরা কোনো ধরনের নির্দেশনা পাইনি। আগামী ২৭ তারিখ মন্ত্রণালয়ে সমন্বয় কমিটির মিটিং আছে। সেই মিটিংয়ে আমাদের বিভিন্ন বোর্ডের চেয়ারম্যানরা বিষয়টা নিয়ে আলোচনা তুলবেন।’
ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সফিকুল ইসলাম বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা আছে। তবে, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের কোনো ঝামেলা হয়নি। ৫ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর বিকেল ৫টার দিকে বোর্ড কর্মকর্তাদের আশ্বাসে আন্দোলন ছেড়ে চলে যায় শিক্ষার্থীরা। পরিস্থিতি এখন শান্ত আছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২১ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৫ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৯ মিনিট আগে