মাদারীপুর প্রতিনিধি

মাদারীপুরের স্টেডিয়ামে প্রায় বছরজুড়েই নানা ধরনের খেলাধুলার আয়োজন হতো। সেই প্রাণচাঞ্চল্যপূর্ণ ক্রীড়াঙ্গণ মাদারীপুর স্টেডিয়াম এখন রূপ নিয়েছে মাদকসেবী ও মাদক কারবারিদের নিরাপদ আস্তানায়। সন্ধ্যা হলেই স্টেডিয়ামে বসে মাদকসেবীদের আসর। গভীর রাত পর্যন্ত চলে মাদক বিক্রি ও সেবন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগসূত্রে জানা গেছে, একটা সময় মাদারীপুর স্টেডিয়ামে খেলাধুলা লেগেই থাকত। বেশ কয়েক মাস ধরে খেলাধুলা কমে যাওয়ায় স্টেডিয়াম ও তার আশপাশে এলাকা কিছুটা নীরব হয়ে গেছে। আর সেই সুযোগে সন্ধ্যার পর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলে মাদক সেবনসহ কেনাবেচার কার্যক্রম। রাত যতই গভীর হয়, ততই বাড়ে মাদকসেবীদের উপস্থিতি। স্টেডিয়ামের বিভিন্ন কোণায় অন্ধকারে গাঁজা, ইয়াবা, ফেনসিডিলসহ নানা ধরনের মাদক সেবনের দৃশ্য এখন যেন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সন্ধ্যার পরে সাধারণ মানুষ ভয়ে স্টেডিয়াম এলাকায় যান না। মাদকসেবীদের জন্য নিজেদের সন্তানদের নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে থাকেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বেপরোয়া মাদকসেবীদের ভয়ে তাঁরা কোনো কিছু বলতে সাহস পান না। শহরের মধ্যে ও মাদারীপুর সদর মডেল থানার কাছে হওয়ার পরও মাদকসেবীদের দৌরাত্ম্যে সচেতন মহল ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক প্রবাসী বলেন, ‘আমরা শিশুদের নিয়ে মাঠে যেতে পারি না। ভয় হয়, কখন কী হয়ে যায়। স্টেডিয়াম এখন আর খেলার জায়গা নেই, হয়ে উঠেছে মাদকের হাট। তা ছাড়া এ ব্যাপারে কোনো প্রতিবাদ করলে মাদকসেবী ও মাদক কারবারিরা উল্টো হুমকি দেয়। তাই এখানকার কোনো বাসিন্দা এ নিয়ে কথা বলতে চান না।’ স্থানীয় কয়েকজন বলেন, ‘শহরের মধ্যে স্টেডিয়ামটি অবস্থিত। তা ছাড়া মাদারীপুর সদর মডেল থানাও কাছেই। তবুও কীভাবে এখানে সন্ধ্যা হলেই মাদকের আসর বসে, তা আমরা বুঝি না। সন্ধ্যার পর এখান দিয়ে হাঁটতেও ভয় লাগে। পুলিশ প্রশাসন যদি নিয়মিতভাবে এখানে অভিযান চালায়, আর মাদক কারবারি ও সেবনকারীদের ধরে নিয়ে জেলে দিত, তাহলে হয়তো এগুলো বন্ধ হতো।’
স্থানীয় অ্যাডভোকেট মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘প্রশাসন যদি এখনই ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে পুরো যুবসমাজ ধ্বংস হয়ে যাবে। বারবার আমরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি, কিন্তু কোনো কার্যকর পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না।’
মাদারীপুরের সচেতন নাগরিক মেহেদী হাসান বলেন, অবিলম্বে স্টেডিয়ামে পুলিশি টহল ও নিয়মিত নজরদারির ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে যাবে।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ভাস্কর সাহা বলেন, ‘স্টেডিয়ামটির কাছে পুরোনো বাসস্ট্যান্ড হওয়ায় এক শ্রেণির মানুষের সেখানে যাতায়াত আছে। পুলিশ প্রশাসন সব সময়ই ওখানে অভিযান চালাচ্ছে। বহুবার সেখানে অভিযান চালানো হয়েছে। একাধিক অভিযানের সময় বেশ কয়েকজনকে আটকও করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আমরা সব সময় কাজ করে যাচ্ছি। এ নিয়ে আরও জোরালোভাবে কাজ করা হবে, যাতে কেউ সেখানে এ ধরনের কোনো কর্মকাণ্ড করতে না পারে।’

মাদারীপুরের স্টেডিয়ামে প্রায় বছরজুড়েই নানা ধরনের খেলাধুলার আয়োজন হতো। সেই প্রাণচাঞ্চল্যপূর্ণ ক্রীড়াঙ্গণ মাদারীপুর স্টেডিয়াম এখন রূপ নিয়েছে মাদকসেবী ও মাদক কারবারিদের নিরাপদ আস্তানায়। সন্ধ্যা হলেই স্টেডিয়ামে বসে মাদকসেবীদের আসর। গভীর রাত পর্যন্ত চলে মাদক বিক্রি ও সেবন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগসূত্রে জানা গেছে, একটা সময় মাদারীপুর স্টেডিয়ামে খেলাধুলা লেগেই থাকত। বেশ কয়েক মাস ধরে খেলাধুলা কমে যাওয়ায় স্টেডিয়াম ও তার আশপাশে এলাকা কিছুটা নীরব হয়ে গেছে। আর সেই সুযোগে সন্ধ্যার পর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলে মাদক সেবনসহ কেনাবেচার কার্যক্রম। রাত যতই গভীর হয়, ততই বাড়ে মাদকসেবীদের উপস্থিতি। স্টেডিয়ামের বিভিন্ন কোণায় অন্ধকারে গাঁজা, ইয়াবা, ফেনসিডিলসহ নানা ধরনের মাদক সেবনের দৃশ্য এখন যেন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সন্ধ্যার পরে সাধারণ মানুষ ভয়ে স্টেডিয়াম এলাকায় যান না। মাদকসেবীদের জন্য নিজেদের সন্তানদের নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে থাকেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বেপরোয়া মাদকসেবীদের ভয়ে তাঁরা কোনো কিছু বলতে সাহস পান না। শহরের মধ্যে ও মাদারীপুর সদর মডেল থানার কাছে হওয়ার পরও মাদকসেবীদের দৌরাত্ম্যে সচেতন মহল ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক প্রবাসী বলেন, ‘আমরা শিশুদের নিয়ে মাঠে যেতে পারি না। ভয় হয়, কখন কী হয়ে যায়। স্টেডিয়াম এখন আর খেলার জায়গা নেই, হয়ে উঠেছে মাদকের হাট। তা ছাড়া এ ব্যাপারে কোনো প্রতিবাদ করলে মাদকসেবী ও মাদক কারবারিরা উল্টো হুমকি দেয়। তাই এখানকার কোনো বাসিন্দা এ নিয়ে কথা বলতে চান না।’ স্থানীয় কয়েকজন বলেন, ‘শহরের মধ্যে স্টেডিয়ামটি অবস্থিত। তা ছাড়া মাদারীপুর সদর মডেল থানাও কাছেই। তবুও কীভাবে এখানে সন্ধ্যা হলেই মাদকের আসর বসে, তা আমরা বুঝি না। সন্ধ্যার পর এখান দিয়ে হাঁটতেও ভয় লাগে। পুলিশ প্রশাসন যদি নিয়মিতভাবে এখানে অভিযান চালায়, আর মাদক কারবারি ও সেবনকারীদের ধরে নিয়ে জেলে দিত, তাহলে হয়তো এগুলো বন্ধ হতো।’
স্থানীয় অ্যাডভোকেট মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘প্রশাসন যদি এখনই ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে পুরো যুবসমাজ ধ্বংস হয়ে যাবে। বারবার আমরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি, কিন্তু কোনো কার্যকর পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না।’
মাদারীপুরের সচেতন নাগরিক মেহেদী হাসান বলেন, অবিলম্বে স্টেডিয়ামে পুলিশি টহল ও নিয়মিত নজরদারির ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে যাবে।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ভাস্কর সাহা বলেন, ‘স্টেডিয়ামটির কাছে পুরোনো বাসস্ট্যান্ড হওয়ায় এক শ্রেণির মানুষের সেখানে যাতায়াত আছে। পুলিশ প্রশাসন সব সময়ই ওখানে অভিযান চালাচ্ছে। বহুবার সেখানে অভিযান চালানো হয়েছে। একাধিক অভিযানের সময় বেশ কয়েকজনকে আটকও করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আমরা সব সময় কাজ করে যাচ্ছি। এ নিয়ে আরও জোরালোভাবে কাজ করা হবে, যাতে কেউ সেখানে এ ধরনের কোনো কর্মকাণ্ড করতে না পারে।’
মাদারীপুর প্রতিনিধি

মাদারীপুরের স্টেডিয়ামে প্রায় বছরজুড়েই নানা ধরনের খেলাধুলার আয়োজন হতো। সেই প্রাণচাঞ্চল্যপূর্ণ ক্রীড়াঙ্গণ মাদারীপুর স্টেডিয়াম এখন রূপ নিয়েছে মাদকসেবী ও মাদক কারবারিদের নিরাপদ আস্তানায়। সন্ধ্যা হলেই স্টেডিয়ামে বসে মাদকসেবীদের আসর। গভীর রাত পর্যন্ত চলে মাদক বিক্রি ও সেবন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগসূত্রে জানা গেছে, একটা সময় মাদারীপুর স্টেডিয়ামে খেলাধুলা লেগেই থাকত। বেশ কয়েক মাস ধরে খেলাধুলা কমে যাওয়ায় স্টেডিয়াম ও তার আশপাশে এলাকা কিছুটা নীরব হয়ে গেছে। আর সেই সুযোগে সন্ধ্যার পর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলে মাদক সেবনসহ কেনাবেচার কার্যক্রম। রাত যতই গভীর হয়, ততই বাড়ে মাদকসেবীদের উপস্থিতি। স্টেডিয়ামের বিভিন্ন কোণায় অন্ধকারে গাঁজা, ইয়াবা, ফেনসিডিলসহ নানা ধরনের মাদক সেবনের দৃশ্য এখন যেন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সন্ধ্যার পরে সাধারণ মানুষ ভয়ে স্টেডিয়াম এলাকায় যান না। মাদকসেবীদের জন্য নিজেদের সন্তানদের নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে থাকেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বেপরোয়া মাদকসেবীদের ভয়ে তাঁরা কোনো কিছু বলতে সাহস পান না। শহরের মধ্যে ও মাদারীপুর সদর মডেল থানার কাছে হওয়ার পরও মাদকসেবীদের দৌরাত্ম্যে সচেতন মহল ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক প্রবাসী বলেন, ‘আমরা শিশুদের নিয়ে মাঠে যেতে পারি না। ভয় হয়, কখন কী হয়ে যায়। স্টেডিয়াম এখন আর খেলার জায়গা নেই, হয়ে উঠেছে মাদকের হাট। তা ছাড়া এ ব্যাপারে কোনো প্রতিবাদ করলে মাদকসেবী ও মাদক কারবারিরা উল্টো হুমকি দেয়। তাই এখানকার কোনো বাসিন্দা এ নিয়ে কথা বলতে চান না।’ স্থানীয় কয়েকজন বলেন, ‘শহরের মধ্যে স্টেডিয়ামটি অবস্থিত। তা ছাড়া মাদারীপুর সদর মডেল থানাও কাছেই। তবুও কীভাবে এখানে সন্ধ্যা হলেই মাদকের আসর বসে, তা আমরা বুঝি না। সন্ধ্যার পর এখান দিয়ে হাঁটতেও ভয় লাগে। পুলিশ প্রশাসন যদি নিয়মিতভাবে এখানে অভিযান চালায়, আর মাদক কারবারি ও সেবনকারীদের ধরে নিয়ে জেলে দিত, তাহলে হয়তো এগুলো বন্ধ হতো।’
স্থানীয় অ্যাডভোকেট মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘প্রশাসন যদি এখনই ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে পুরো যুবসমাজ ধ্বংস হয়ে যাবে। বারবার আমরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি, কিন্তু কোনো কার্যকর পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না।’
মাদারীপুরের সচেতন নাগরিক মেহেদী হাসান বলেন, অবিলম্বে স্টেডিয়ামে পুলিশি টহল ও নিয়মিত নজরদারির ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে যাবে।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ভাস্কর সাহা বলেন, ‘স্টেডিয়ামটির কাছে পুরোনো বাসস্ট্যান্ড হওয়ায় এক শ্রেণির মানুষের সেখানে যাতায়াত আছে। পুলিশ প্রশাসন সব সময়ই ওখানে অভিযান চালাচ্ছে। বহুবার সেখানে অভিযান চালানো হয়েছে। একাধিক অভিযানের সময় বেশ কয়েকজনকে আটকও করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আমরা সব সময় কাজ করে যাচ্ছি। এ নিয়ে আরও জোরালোভাবে কাজ করা হবে, যাতে কেউ সেখানে এ ধরনের কোনো কর্মকাণ্ড করতে না পারে।’

মাদারীপুরের স্টেডিয়ামে প্রায় বছরজুড়েই নানা ধরনের খেলাধুলার আয়োজন হতো। সেই প্রাণচাঞ্চল্যপূর্ণ ক্রীড়াঙ্গণ মাদারীপুর স্টেডিয়াম এখন রূপ নিয়েছে মাদকসেবী ও মাদক কারবারিদের নিরাপদ আস্তানায়। সন্ধ্যা হলেই স্টেডিয়ামে বসে মাদকসেবীদের আসর। গভীর রাত পর্যন্ত চলে মাদক বিক্রি ও সেবন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগসূত্রে জানা গেছে, একটা সময় মাদারীপুর স্টেডিয়ামে খেলাধুলা লেগেই থাকত। বেশ কয়েক মাস ধরে খেলাধুলা কমে যাওয়ায় স্টেডিয়াম ও তার আশপাশে এলাকা কিছুটা নীরব হয়ে গেছে। আর সেই সুযোগে সন্ধ্যার পর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলে মাদক সেবনসহ কেনাবেচার কার্যক্রম। রাত যতই গভীর হয়, ততই বাড়ে মাদকসেবীদের উপস্থিতি। স্টেডিয়ামের বিভিন্ন কোণায় অন্ধকারে গাঁজা, ইয়াবা, ফেনসিডিলসহ নানা ধরনের মাদক সেবনের দৃশ্য এখন যেন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সন্ধ্যার পরে সাধারণ মানুষ ভয়ে স্টেডিয়াম এলাকায় যান না। মাদকসেবীদের জন্য নিজেদের সন্তানদের নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে থাকেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বেপরোয়া মাদকসেবীদের ভয়ে তাঁরা কোনো কিছু বলতে সাহস পান না। শহরের মধ্যে ও মাদারীপুর সদর মডেল থানার কাছে হওয়ার পরও মাদকসেবীদের দৌরাত্ম্যে সচেতন মহল ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক প্রবাসী বলেন, ‘আমরা শিশুদের নিয়ে মাঠে যেতে পারি না। ভয় হয়, কখন কী হয়ে যায়। স্টেডিয়াম এখন আর খেলার জায়গা নেই, হয়ে উঠেছে মাদকের হাট। তা ছাড়া এ ব্যাপারে কোনো প্রতিবাদ করলে মাদকসেবী ও মাদক কারবারিরা উল্টো হুমকি দেয়। তাই এখানকার কোনো বাসিন্দা এ নিয়ে কথা বলতে চান না।’ স্থানীয় কয়েকজন বলেন, ‘শহরের মধ্যে স্টেডিয়ামটি অবস্থিত। তা ছাড়া মাদারীপুর সদর মডেল থানাও কাছেই। তবুও কীভাবে এখানে সন্ধ্যা হলেই মাদকের আসর বসে, তা আমরা বুঝি না। সন্ধ্যার পর এখান দিয়ে হাঁটতেও ভয় লাগে। পুলিশ প্রশাসন যদি নিয়মিতভাবে এখানে অভিযান চালায়, আর মাদক কারবারি ও সেবনকারীদের ধরে নিয়ে জেলে দিত, তাহলে হয়তো এগুলো বন্ধ হতো।’
স্থানীয় অ্যাডভোকেট মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘প্রশাসন যদি এখনই ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে পুরো যুবসমাজ ধ্বংস হয়ে যাবে। বারবার আমরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি, কিন্তু কোনো কার্যকর পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না।’
মাদারীপুরের সচেতন নাগরিক মেহেদী হাসান বলেন, অবিলম্বে স্টেডিয়ামে পুলিশি টহল ও নিয়মিত নজরদারির ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে যাবে।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ভাস্কর সাহা বলেন, ‘স্টেডিয়ামটির কাছে পুরোনো বাসস্ট্যান্ড হওয়ায় এক শ্রেণির মানুষের সেখানে যাতায়াত আছে। পুলিশ প্রশাসন সব সময়ই ওখানে অভিযান চালাচ্ছে। বহুবার সেখানে অভিযান চালানো হয়েছে। একাধিক অভিযানের সময় বেশ কয়েকজনকে আটকও করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আমরা সব সময় কাজ করে যাচ্ছি। এ নিয়ে আরও জোরালোভাবে কাজ করা হবে, যাতে কেউ সেখানে এ ধরনের কোনো কর্মকাণ্ড করতে না পারে।’

রাজধানীর মেরুল বাড্ডা ও শাহজাদপুর এলাকায় আজ সোমবার ভোরে আকাশ ও ভিক্টর পরিবহনের দুটি বাসে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। কে বা কারা বাস দুটিতে আগুন দিয়েছে, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত তথ্য দিতে পারেনি পুলিশ। এসব ঘটনায় কেউ আহত হয়নি বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
৮ মিনিট আগে
সকালে আরিফ ও ইমরান ঘুম থেকে উঠে বাড়ির সামনে বের হলে শাহ কামালের নেতৃত্বে প্রতিপক্ষের লোকজন অতর্কিতে গুলি চালায়। এতে আরিফ ও ইমরান গুলিবিদ্ধ হন। স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আরিফকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৩ মিনিট আগে
হাসপাতালে ভর্তি রোগীর জন্য দৈনিক মাছ বরাদ্দ ১১৮ গ্রাম। রোগীদের দেওয়া হয় ৬০, ৬২, ৬৫ বা ৮০ গ্রাম মাছ। আর সকালের নাশতায় পাউরুটি বরাদ্দ ১৫২ গ্রাম। সেখানে রোগী পায় মাত্র ৫৬ গ্রাম ওজনের মানহীন বেকারিতে তৈরি দুটি পাউরুটি। যা বরাদ্দের অর্ধেকেরও কম।
১৫ মিনিট আগে
বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্ব) মাহবুবের রহমান শামীম বলেছেন, আজকে বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, গণতন্ত্রকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।
২২ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মেরুল বাড্ডা ও শাহজাদপুর এলাকায় আজ সোমবার ভোরে আকাশ ও ভিক্টর পরিবহনের দুটি বাসে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। কে বা কারা বাস দুটিতে আগুন দিয়েছে, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত তথ্য দিতে পারেনি পুলিশ। এসব ঘটনায় কেউ আহত হয়নি বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রাশেদ বিন খালিদ বলেন, ভোরে বাসে আগুনের খবর জানাতে দু’টি ফোন কল আসে। প্রথমটি ভোর ৫টা ৪০ মিনিটে, দ্বিতীয়টি সকাল ৬টা ১০ মিনিটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দু’টি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
তিনি আরও বলেন, ‘বাসে কীভাবে আগুন লেগেছে, তা আমরা এখনো জানি না। আমাদের কাছে এ বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। কেউ হতাহত হয়েছে বলেও তথ্য পাওয়া যায়নি। ঘটনাটি কী কারণে ঘটেছে তা তদন্ত করে পুলিশ জানাবে।’
ঢাকা মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ (ডিএমপি) সূত্র জানায়, মেরুল বাড্ডায় আরমা মাজেদা মালিক টাওয়ারের সামনে আকাশ পরিবহনের একটি বাসে আগুন লাগে। আগুনে বাসটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। বাসের মালিক ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছেন। থানা-পুলিশের সদস্যরাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। তবে ওই এলাকায় যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
অন্যদিকে ট্রাফিক বাড্ডা জোনের শাহজাদপুর এলাকায় ভিক্টর পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। ডিবি ও থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করছে। বাসটি সড়কের মাঝামাঝি থাকায় দুই পাশ দিয়ে যান চলাচল সীমিতভাবে চলাচল করছিল। এর ফলে প্রগতি সরণি সড়কের আউটগোয়িং রুটে জট সৃষ্টি হয় বলে জানিয়েছে ট্রাফিক বিভাগ।

রাজধানীর মেরুল বাড্ডা ও শাহজাদপুর এলাকায় আজ সোমবার ভোরে আকাশ ও ভিক্টর পরিবহনের দুটি বাসে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। কে বা কারা বাস দুটিতে আগুন দিয়েছে, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত তথ্য দিতে পারেনি পুলিশ। এসব ঘটনায় কেউ আহত হয়নি বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রাশেদ বিন খালিদ বলেন, ভোরে বাসে আগুনের খবর জানাতে দু’টি ফোন কল আসে। প্রথমটি ভোর ৫টা ৪০ মিনিটে, দ্বিতীয়টি সকাল ৬টা ১০ মিনিটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দু’টি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
তিনি আরও বলেন, ‘বাসে কীভাবে আগুন লেগেছে, তা আমরা এখনো জানি না। আমাদের কাছে এ বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। কেউ হতাহত হয়েছে বলেও তথ্য পাওয়া যায়নি। ঘটনাটি কী কারণে ঘটেছে তা তদন্ত করে পুলিশ জানাবে।’
ঢাকা মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ (ডিএমপি) সূত্র জানায়, মেরুল বাড্ডায় আরমা মাজেদা মালিক টাওয়ারের সামনে আকাশ পরিবহনের একটি বাসে আগুন লাগে। আগুনে বাসটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। বাসের মালিক ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছেন। থানা-পুলিশের সদস্যরাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। তবে ওই এলাকায় যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
অন্যদিকে ট্রাফিক বাড্ডা জোনের শাহজাদপুর এলাকায় ভিক্টর পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। ডিবি ও থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করছে। বাসটি সড়কের মাঝামাঝি থাকায় দুই পাশ দিয়ে যান চলাচল সীমিতভাবে চলাচল করছিল। এর ফলে প্রগতি সরণি সড়কের আউটগোয়িং রুটে জট সৃষ্টি হয় বলে জানিয়েছে ট্রাফিক বিভাগ।

মাদারীপুর স্টেডিয়ামে প্রায় বছরজুড়েই নানা ধরনের খেলাধুলার আয়োজন হতো। সেই প্রাণচাঞ্চল্যপূর্ণ ক্রীড়াঙ্গণ মাদারীপুর স্টেডিয়াম এখন রূপ নিয়েছে মাদকসেবী ও মাদক কারবারিদের নিরাপদ আস্তানায়।
২৩ জুন ২০২৫
সকালে আরিফ ও ইমরান ঘুম থেকে উঠে বাড়ির সামনে বের হলে শাহ কামালের নেতৃত্বে প্রতিপক্ষের লোকজন অতর্কিতে গুলি চালায়। এতে আরিফ ও ইমরান গুলিবিদ্ধ হন। স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আরিফকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৩ মিনিট আগে
হাসপাতালে ভর্তি রোগীর জন্য দৈনিক মাছ বরাদ্দ ১১৮ গ্রাম। রোগীদের দেওয়া হয় ৬০, ৬২, ৬৫ বা ৮০ গ্রাম মাছ। আর সকালের নাশতায় পাউরুটি বরাদ্দ ১৫২ গ্রাম। সেখানে রোগী পায় মাত্র ৫৬ গ্রাম ওজনের মানহীন বেকারিতে তৈরি দুটি পাউরুটি। যা বরাদ্দের অর্ধেকেরও কম।
১৫ মিনিট আগে
বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্ব) মাহবুবের রহমান শামীম বলেছেন, আজকে বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, গণতন্ত্রকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।
২২ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জে বিএনপির দুই গ্রুপের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের জেরে প্রতিপক্ষের গুলিতে আরিফ মির (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁর চাচাতো ভাই ইমরান গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
আজ সোমবার ভোর ৬টার দিকে সদর উপজেলার মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের চরডুমুরিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আরিফ মির স্থানীয় বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি আওলাদ হোসেনের অনুসারী বলে জানা গেছে। আহত ইমরানকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আতিক মল্লিক ও মোল্লাকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ওহিদ মোল্লার অনুসারী শাহ কামাল, জাহাঙ্গীর ও খাইরুদ্দিন গ্রুপের সঙ্গে আরিফ মিরের গ্রুপের বিরোধ চলছিল।
আজ সকালে আরিফ ও ইমরান ঘুম থেকে উঠে বাড়ির সামনে বের হলে শাহ কামালের নেতৃত্বে প্রতিপক্ষের লোকজন অতর্কিতে গুলি চালায়। এতে আরিফ ও ইমরান গুলিবিদ্ধ হন। স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আরিফকে মৃত ঘোষণা করেন।
মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রুহুল আমিন বলেন, দুইজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আনা হয়। এর মধ্যে হাসপাতালে আনার আগেই আরিফে মারা গেছেন। অন্যজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ওসি সাইফুল আলম বলেন, বর্তমানে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

মুন্সিগঞ্জে বিএনপির দুই গ্রুপের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের জেরে প্রতিপক্ষের গুলিতে আরিফ মির (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁর চাচাতো ভাই ইমরান গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
আজ সোমবার ভোর ৬টার দিকে সদর উপজেলার মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের চরডুমুরিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আরিফ মির স্থানীয় বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি আওলাদ হোসেনের অনুসারী বলে জানা গেছে। আহত ইমরানকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আতিক মল্লিক ও মোল্লাকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ওহিদ মোল্লার অনুসারী শাহ কামাল, জাহাঙ্গীর ও খাইরুদ্দিন গ্রুপের সঙ্গে আরিফ মিরের গ্রুপের বিরোধ চলছিল।
আজ সকালে আরিফ ও ইমরান ঘুম থেকে উঠে বাড়ির সামনে বের হলে শাহ কামালের নেতৃত্বে প্রতিপক্ষের লোকজন অতর্কিতে গুলি চালায়। এতে আরিফ ও ইমরান গুলিবিদ্ধ হন। স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আরিফকে মৃত ঘোষণা করেন।
মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রুহুল আমিন বলেন, দুইজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আনা হয়। এর মধ্যে হাসপাতালে আনার আগেই আরিফে মারা গেছেন। অন্যজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ওসি সাইফুল আলম বলেন, বর্তমানে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

মাদারীপুর স্টেডিয়ামে প্রায় বছরজুড়েই নানা ধরনের খেলাধুলার আয়োজন হতো। সেই প্রাণচাঞ্চল্যপূর্ণ ক্রীড়াঙ্গণ মাদারীপুর স্টেডিয়াম এখন রূপ নিয়েছে মাদকসেবী ও মাদক কারবারিদের নিরাপদ আস্তানায়।
২৩ জুন ২০২৫
রাজধানীর মেরুল বাড্ডা ও শাহজাদপুর এলাকায় আজ সোমবার ভোরে আকাশ ও ভিক্টর পরিবহনের দুটি বাসে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। কে বা কারা বাস দুটিতে আগুন দিয়েছে, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত তথ্য দিতে পারেনি পুলিশ। এসব ঘটনায় কেউ আহত হয়নি বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
৮ মিনিট আগে
হাসপাতালে ভর্তি রোগীর জন্য দৈনিক মাছ বরাদ্দ ১১৮ গ্রাম। রোগীদের দেওয়া হয় ৬০, ৬২, ৬৫ বা ৮০ গ্রাম মাছ। আর সকালের নাশতায় পাউরুটি বরাদ্দ ১৫২ গ্রাম। সেখানে রোগী পায় মাত্র ৫৬ গ্রাম ওজনের মানহীন বেকারিতে তৈরি দুটি পাউরুটি। যা বরাদ্দের অর্ধেকেরও কম।
১৫ মিনিট আগে
বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্ব) মাহবুবের রহমান শামীম বলেছেন, আজকে বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, গণতন্ত্রকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।
২২ মিনিট আগেমনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি

হাসপাতালে ভর্তি রোগীর জন্য দৈনিক মাছ বরাদ্দ ১১৮ গ্রাম। রোগীদের দেওয়া হয় ৬০, ৬২, ৬৫ বা ৮০ গ্রাম মাছ। আর সকালের নাশতায় পাউরুটি বরাদ্দ ১৫২ গ্রাম। সেখানে রোগী পায় মাত্র ৫৬ গ্রাম ওজনের মানহীন বেকারিতে তৈরি দুটি পাউরুটি। যা বরাদ্দের অর্ধেকেরও কম। এসব অভিযোগের প্রমাণ মিলেছে যশোরের মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অভিযানে। সংস্থাটির যশোর জেলা দপ্তরের উপসহকারী পরিচালক চিরঞ্জীব নিয়োগীর নেতৃত্বে গতকাল রোববার দিনভর চলা অভিযানে ৫০ শয্যার এই সরকারি হাসপাতালের নানা অনিয়মের চিত্র ধরা পড়ে। এ সময় নয়ন হোসেন নামে ক্লিনিকের এক দালালকে ধরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে সোপর্দ করেছে দুদক।
দুদক জানিয়েছে, তাদের সদর দপ্তরে জমা পড়া অভিযোগের ভিত্তিতে তারা তিন সদস্যর একটি দল মনিরামপুর হাসপাতালে শুরুতে ছদ্মবেশে অভিযান চালায়। অভিযোগের বিষয়গুলোর প্রমাণ পেয়ে পরে তারা প্রকাশ্যে অভিযানে নামে।
দুদকের উপসহকারী পরিচালক চিরঞ্জীব নিয়োগী বলেন, ‘সরকারি অ্যাম্বুলেন্সের ভাড়া কিলোমিটার প্রতি ১০-১৫ টাকা। আমরা অভিযোগ পেয়েছি মনিরামপুর হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্সচালক এখলাস হোসেন রোগীদের জিম্মি করে তিন গুণ ভাড়া আদায় করে। মনিরামপুর থেকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগী নেওয়ার জন্য আমরা ছদ্মবেশে অ্যাম্বুলেন্সচালকের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলি। চালক আমাদের কাছে দুই হাজার টাকা ভাড়া দাবি করে। দূরত্ব হিসাব করলে মনিরামপুর থেকে খুলনা পর্যন্ত সরকারি ভাড়া আসে ৬০০-৭০০ টাকা। সেখানে চালক তিন গুণ ভাড়া আদায় করে।
চিরঞ্জীব নিয়োগী বলেন, ‘ভর্তি রোগীর খাবারের মান যাচাই করতে গিয়ে আমরা দেখেছি, সকালের নাশতায় রোগীকে ১৫২ গ্রাম ওজনের পাউরুটি দেওয়ার নিয়ম থাকলেও সরবরাহ করা রুটির ওজন মিলেছে মাত্র ৫৬ গ্রাম। রোগীর খাবারে ১১৮ গ্রাম ওজনের মাছের টুকরা দেওয়ার কথা থাকলেও সরবরাহ করা মাছের প্রতি টুকরার ওজন মিলেছে ৬০ থেকে ৮০ গ্রাম। এ ছাড়া মানহীন তেল ও লবণ ব্যবহার করা হচ্ছে রোগীর জন্য রান্না করা তরকারিতে। রোগীদের যে ডাল খাওয়ানো হয় তার মানও খুবই নিম্নমানের।’
দুদকের উপসহকারী পরিচালক চিরঞ্জীব নিয়োগী বলেন, ভর্তি বিভাগে অভিযানে দেখা গেছে হাসপাতালে সরকারি ওষুধ ও স্যালাইন মজুত থাকলেও রোগীদের সেই ওষুধ বা স্যালাইন বাইরে থেকে কেনানো হচ্ছে। রোগীর বাথরুম বা টয়লেটের অবস্থাও নাজুক দেখা গেছে।
দুদকের এই উপপরিচালক বলেন, ‘অভিযানে দেখা গেছে, হাসপাতালের ল্যাব সহকারী আনিছুজ্জামান বিভিন্ন ক্লিনিকের দালালের মাধ্যমে রোগীদের পরীক্ষা করানোর জন্য বাইরের ক্লিনিকে পাঠিয়ে থাকে। আমরা নয়ন হোসেন নামে এক দালালকে ধরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে সোপর্দ করেছি। এ ছাড়া জরুরি বিভাগে অভিযানের সময় দেখা গেছে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া ওয়ার্ডবয়রা কোনো প্রকার প্রশিক্ষণ ছাড়াই রোগীর সেলাই বা ব্যান্ডেজের কাজ করছে।’
চিরঞ্জীব নিয়োগী বলেন, ‘অভিযানের সময় হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক অনুপ বসু আমাদের সঙ্গে ছিলেন। আমরা অনিয়মের বিষয়গুলো হাসপাতালপ্রধানকে জানিয়েছি। অনিয়ম পাওয়া বিষয়গুলো আমাদের সদর দপ্তরকে লিখিতভাবে জানাব। এ ছাড়া সিভিল সার্জনকে বিষয়গুলো জানানো হবে।’
দুদকের অভিযোগের বিষয়ে মনিরামপুর হাসপাতালে খাবার পরিবেশনকারী ঠিকাদার ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘২০১২ সালের মূল্যতালিকায় আজও আমাদের খাদ্য সরবরাহ করতে হচ্ছে। নতুন করে আর টেন্ডার না হওয়ায় লোকসান করে খাদ্য সরবরাহ করতে হচ্ছে।’
মনিরামপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক (আরএমও) অনুপ বসু বলেন, ‘মাঝেমধ্যে আমরা ঠিকাদারকে ডেকে রোগীর খাবারের মান সম্পর্কে সতর্ক করি। দুই-চার দিন ঠিক থাকার পর আবার যাইতাই হয়ে যাচ্ছে। উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ থাকায় ঠিকাদার পরিবর্তন করা সম্ভব হচ্ছে না।’
মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফাইয়াজ আহমেদ ফয়সাল বলেন, দুদকের পাওয়া অনিয়মগুলো গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।

হাসপাতালে ভর্তি রোগীর জন্য দৈনিক মাছ বরাদ্দ ১১৮ গ্রাম। রোগীদের দেওয়া হয় ৬০, ৬২, ৬৫ বা ৮০ গ্রাম মাছ। আর সকালের নাশতায় পাউরুটি বরাদ্দ ১৫২ গ্রাম। সেখানে রোগী পায় মাত্র ৫৬ গ্রাম ওজনের মানহীন বেকারিতে তৈরি দুটি পাউরুটি। যা বরাদ্দের অর্ধেকেরও কম। এসব অভিযোগের প্রমাণ মিলেছে যশোরের মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অভিযানে। সংস্থাটির যশোর জেলা দপ্তরের উপসহকারী পরিচালক চিরঞ্জীব নিয়োগীর নেতৃত্বে গতকাল রোববার দিনভর চলা অভিযানে ৫০ শয্যার এই সরকারি হাসপাতালের নানা অনিয়মের চিত্র ধরা পড়ে। এ সময় নয়ন হোসেন নামে ক্লিনিকের এক দালালকে ধরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে সোপর্দ করেছে দুদক।
দুদক জানিয়েছে, তাদের সদর দপ্তরে জমা পড়া অভিযোগের ভিত্তিতে তারা তিন সদস্যর একটি দল মনিরামপুর হাসপাতালে শুরুতে ছদ্মবেশে অভিযান চালায়। অভিযোগের বিষয়গুলোর প্রমাণ পেয়ে পরে তারা প্রকাশ্যে অভিযানে নামে।
দুদকের উপসহকারী পরিচালক চিরঞ্জীব নিয়োগী বলেন, ‘সরকারি অ্যাম্বুলেন্সের ভাড়া কিলোমিটার প্রতি ১০-১৫ টাকা। আমরা অভিযোগ পেয়েছি মনিরামপুর হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্সচালক এখলাস হোসেন রোগীদের জিম্মি করে তিন গুণ ভাড়া আদায় করে। মনিরামপুর থেকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগী নেওয়ার জন্য আমরা ছদ্মবেশে অ্যাম্বুলেন্সচালকের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলি। চালক আমাদের কাছে দুই হাজার টাকা ভাড়া দাবি করে। দূরত্ব হিসাব করলে মনিরামপুর থেকে খুলনা পর্যন্ত সরকারি ভাড়া আসে ৬০০-৭০০ টাকা। সেখানে চালক তিন গুণ ভাড়া আদায় করে।
চিরঞ্জীব নিয়োগী বলেন, ‘ভর্তি রোগীর খাবারের মান যাচাই করতে গিয়ে আমরা দেখেছি, সকালের নাশতায় রোগীকে ১৫২ গ্রাম ওজনের পাউরুটি দেওয়ার নিয়ম থাকলেও সরবরাহ করা রুটির ওজন মিলেছে মাত্র ৫৬ গ্রাম। রোগীর খাবারে ১১৮ গ্রাম ওজনের মাছের টুকরা দেওয়ার কথা থাকলেও সরবরাহ করা মাছের প্রতি টুকরার ওজন মিলেছে ৬০ থেকে ৮০ গ্রাম। এ ছাড়া মানহীন তেল ও লবণ ব্যবহার করা হচ্ছে রোগীর জন্য রান্না করা তরকারিতে। রোগীদের যে ডাল খাওয়ানো হয় তার মানও খুবই নিম্নমানের।’
দুদকের উপসহকারী পরিচালক চিরঞ্জীব নিয়োগী বলেন, ভর্তি বিভাগে অভিযানে দেখা গেছে হাসপাতালে সরকারি ওষুধ ও স্যালাইন মজুত থাকলেও রোগীদের সেই ওষুধ বা স্যালাইন বাইরে থেকে কেনানো হচ্ছে। রোগীর বাথরুম বা টয়লেটের অবস্থাও নাজুক দেখা গেছে।
দুদকের এই উপপরিচালক বলেন, ‘অভিযানে দেখা গেছে, হাসপাতালের ল্যাব সহকারী আনিছুজ্জামান বিভিন্ন ক্লিনিকের দালালের মাধ্যমে রোগীদের পরীক্ষা করানোর জন্য বাইরের ক্লিনিকে পাঠিয়ে থাকে। আমরা নয়ন হোসেন নামে এক দালালকে ধরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে সোপর্দ করেছি। এ ছাড়া জরুরি বিভাগে অভিযানের সময় দেখা গেছে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া ওয়ার্ডবয়রা কোনো প্রকার প্রশিক্ষণ ছাড়াই রোগীর সেলাই বা ব্যান্ডেজের কাজ করছে।’
চিরঞ্জীব নিয়োগী বলেন, ‘অভিযানের সময় হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক অনুপ বসু আমাদের সঙ্গে ছিলেন। আমরা অনিয়মের বিষয়গুলো হাসপাতালপ্রধানকে জানিয়েছি। অনিয়ম পাওয়া বিষয়গুলো আমাদের সদর দপ্তরকে লিখিতভাবে জানাব। এ ছাড়া সিভিল সার্জনকে বিষয়গুলো জানানো হবে।’
দুদকের অভিযোগের বিষয়ে মনিরামপুর হাসপাতালে খাবার পরিবেশনকারী ঠিকাদার ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘২০১২ সালের মূল্যতালিকায় আজও আমাদের খাদ্য সরবরাহ করতে হচ্ছে। নতুন করে আর টেন্ডার না হওয়ায় লোকসান করে খাদ্য সরবরাহ করতে হচ্ছে।’
মনিরামপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক (আরএমও) অনুপ বসু বলেন, ‘মাঝেমধ্যে আমরা ঠিকাদারকে ডেকে রোগীর খাবারের মান সম্পর্কে সতর্ক করি। দুই-চার দিন ঠিক থাকার পর আবার যাইতাই হয়ে যাচ্ছে। উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ থাকায় ঠিকাদার পরিবর্তন করা সম্ভব হচ্ছে না।’
মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফাইয়াজ আহমেদ ফয়সাল বলেন, দুদকের পাওয়া অনিয়মগুলো গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।

মাদারীপুর স্টেডিয়ামে প্রায় বছরজুড়েই নানা ধরনের খেলাধুলার আয়োজন হতো। সেই প্রাণচাঞ্চল্যপূর্ণ ক্রীড়াঙ্গণ মাদারীপুর স্টেডিয়াম এখন রূপ নিয়েছে মাদকসেবী ও মাদক কারবারিদের নিরাপদ আস্তানায়।
২৩ জুন ২০২৫
রাজধানীর মেরুল বাড্ডা ও শাহজাদপুর এলাকায় আজ সোমবার ভোরে আকাশ ও ভিক্টর পরিবহনের দুটি বাসে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। কে বা কারা বাস দুটিতে আগুন দিয়েছে, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত তথ্য দিতে পারেনি পুলিশ। এসব ঘটনায় কেউ আহত হয়নি বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
৮ মিনিট আগে
সকালে আরিফ ও ইমরান ঘুম থেকে উঠে বাড়ির সামনে বের হলে শাহ কামালের নেতৃত্বে প্রতিপক্ষের লোকজন অতর্কিতে গুলি চালায়। এতে আরিফ ও ইমরান গুলিবিদ্ধ হন। স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আরিফকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৩ মিনিট আগে
বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্ব) মাহবুবের রহমান শামীম বলেছেন, আজকে বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, গণতন্ত্রকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।
২২ মিনিট আগেনোয়াখালী প্রতিনিধি

বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্ব) মাহবুবের রহমান শামীম বলেছেন, আজকে বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, গণতন্ত্রকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। জনগণের ভোটাধিকার যারা বাধাগ্রস্ত করবে, জনগণ তাদের রুখে দেবে।
তিনি আরও বলেন, ‘গণতন্ত্রকে নিয়ে ষড়যন্ত্র, নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র মানে তারেক রহমানকে নিয়ে ষড়যন্ত্র। যারা নির্বাচনকে বানচাল বা বিলম্বিত করার চেষ্টা করছে নির্বাচনে তাদের ভরাডুবি হবে, আর নির্বাচনে ভরাডুবি হবে জেনেই তারা নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে। এসব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।’
োয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর রোববার সন্ধ্যায় নিজ নির্বাচনী এলাকায় হাতিয়ার চেয়ারম্যানঘাটে এক পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শামীম বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচন নিয়ে কোনো সংশয় নেই। আর ওই নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য সারা দেশের মানুষ উদ্গ্রীব হয়ে আছে। যতই ষড়যন্ত্র হোক আমরা, আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকলে নির্বাচন বানচাল করা যাবে না। সারা দেশের জনগণ ভোটে নেমে পড়েছে, ভোটের ট্রেনে জনগণ উঠে গেছে। নির্বাচন ঘিরে প্রতিটি অঞ্চলে মিছিল-মিটিং হচ্ছে।’
হরিণী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি আখতারুজ্জামান দোলনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন হাতিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আলাউদ্দিন, সাবেক সভাপতি এ কে এম ফজলুল হক খোকন, সাবেক সহসভাপতি মাসউদুর রহমান বাবর, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিরুল হায়দার সাজ্জাদ, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লুৎফুল্লাহিল মজিদ নিশানসহ অনেকে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্ব) মাহবুবের রহমান শামীম বলেছেন, আজকে বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, গণতন্ত্রকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। জনগণের ভোটাধিকার যারা বাধাগ্রস্ত করবে, জনগণ তাদের রুখে দেবে।
তিনি আরও বলেন, ‘গণতন্ত্রকে নিয়ে ষড়যন্ত্র, নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র মানে তারেক রহমানকে নিয়ে ষড়যন্ত্র। যারা নির্বাচনকে বানচাল বা বিলম্বিত করার চেষ্টা করছে নির্বাচনে তাদের ভরাডুবি হবে, আর নির্বাচনে ভরাডুবি হবে জেনেই তারা নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে। এসব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।’
োয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর রোববার সন্ধ্যায় নিজ নির্বাচনী এলাকায় হাতিয়ার চেয়ারম্যানঘাটে এক পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শামীম বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচন নিয়ে কোনো সংশয় নেই। আর ওই নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য সারা দেশের মানুষ উদ্গ্রীব হয়ে আছে। যতই ষড়যন্ত্র হোক আমরা, আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকলে নির্বাচন বানচাল করা যাবে না। সারা দেশের জনগণ ভোটে নেমে পড়েছে, ভোটের ট্রেনে জনগণ উঠে গেছে। নির্বাচন ঘিরে প্রতিটি অঞ্চলে মিছিল-মিটিং হচ্ছে।’
হরিণী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি আখতারুজ্জামান দোলনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন হাতিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আলাউদ্দিন, সাবেক সভাপতি এ কে এম ফজলুল হক খোকন, সাবেক সহসভাপতি মাসউদুর রহমান বাবর, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিরুল হায়দার সাজ্জাদ, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লুৎফুল্লাহিল মজিদ নিশানসহ অনেকে।

মাদারীপুর স্টেডিয়ামে প্রায় বছরজুড়েই নানা ধরনের খেলাধুলার আয়োজন হতো। সেই প্রাণচাঞ্চল্যপূর্ণ ক্রীড়াঙ্গণ মাদারীপুর স্টেডিয়াম এখন রূপ নিয়েছে মাদকসেবী ও মাদক কারবারিদের নিরাপদ আস্তানায়।
২৩ জুন ২০২৫
রাজধানীর মেরুল বাড্ডা ও শাহজাদপুর এলাকায় আজ সোমবার ভোরে আকাশ ও ভিক্টর পরিবহনের দুটি বাসে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। কে বা কারা বাস দুটিতে আগুন দিয়েছে, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত তথ্য দিতে পারেনি পুলিশ। এসব ঘটনায় কেউ আহত হয়নি বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
৮ মিনিট আগে
সকালে আরিফ ও ইমরান ঘুম থেকে উঠে বাড়ির সামনে বের হলে শাহ কামালের নেতৃত্বে প্রতিপক্ষের লোকজন অতর্কিতে গুলি চালায়। এতে আরিফ ও ইমরান গুলিবিদ্ধ হন। স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আরিফকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৩ মিনিট আগে
হাসপাতালে ভর্তি রোগীর জন্য দৈনিক মাছ বরাদ্দ ১১৮ গ্রাম। রোগীদের দেওয়া হয় ৬০, ৬২, ৬৫ বা ৮০ গ্রাম মাছ। আর সকালের নাশতায় পাউরুটি বরাদ্দ ১৫২ গ্রাম। সেখানে রোগী পায় মাত্র ৫৬ গ্রাম ওজনের মানহীন বেকারিতে তৈরি দুটি পাউরুটি। যা বরাদ্দের অর্ধেকেরও কম।
১৫ মিনিট আগে