আয়শা সিদ্দিকা আকাশী, মাদারীপুর

মাদারীপুরের হর্টিকালচার সেন্টারে ঢুকতেই চোখে পড়বে নানা রঙের, নানা ধরনের ক্যাকটাস। কোনোটি লাল, কোনোটি হলুদ, কোনোটি রংধনু রঙের। আর কোনোটি নরম, কোনোটি শক্ত, কোনোটি কাঁটাভর্তি, কোনোটি কাঁটাহীন; অদ্ভুদ সব ক্যাকটাসের সমাহার। শোভা পাচ্ছে এ রকম দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস।
হর্টিকালচার সেন্টার জানায়, গাছপ্রেমীদের হাতে তুলনামূলক কমদামে বিচিত্র ক্যাকটাস তুলে দেওয়ার লক্ষ্যেই তাদের এই আয়োজন। ক্যাকটাসের চারা উৎপাদন করে সেগুলো বিক্রি করা হয়। গত দুই বছরে শুধু ক্যাকটাসই বিক্রি করা হয়েছে ৫ লাখ টাকার।
মাদারীপুর সদর উপজেলার মোস্তফাপুর ইউনিয়নের মোস্তফাপুর বড় ব্রিজ এলাকায় মাদারীপুর হর্টিকালচার সেন্টারটি অবস্থিত। সংশ্লিষ্টরা জানান, সেন্টারের উপপরিচালক কৃষিবিদ আশুতোষ কুমার বিশ্বাস প্রথমে তাঁর ব্যক্তি উদ্যোগে ক্যাকটাস সংগ্রহ শুরু করেছিলেন। পরে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ক্যাকটাস সংগ্রহ করা হয়। এতে দুই বছরেই দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস শোভা পাচ্ছে এই সেন্টারে। এখন দেশের বিভিন্ন জেলাতেও এখান থেকে কিনে নেওয়া হচ্ছে ক্যাকটাস।
কর্তৃপক্ষ জানায়, সংগ্রহ করা বিভিন্ন প্রজাতির ক্যাকটাস থেকে বর্তমানে চারা উৎপাদনের কাজ চলছে। এগুলো তৈরির জন্য আলাদাভাবে দুটি ক্যাকটাস হাউস তৈরি করা হয়েছে। কিছু ক্যাকটাস আছে যেগুলোর বীজ থেকে, কিছু আছে যেগুলোর কাণ্ড থেকে গাছ বানানো হচ্ছে। আগামী বছরের মার্চে এগুলো বিক্রির উপযোগী হবে। গত দুই বছরে ক্যাকটাস বিক্রি হয়েছে ৫ লাখ টাকার।
বিচিত্র ক্যাকটাসের মধ্যে রয়েছে, চকলেট, পদ্মসেজী, ওপানশিয়া, ইউফরবিয়া টুলিয়রেনসিস, ডিভাইন, বিশপ’স ক্যাপ, র্যাটস টেইল, ফেইরি ক্যাসেল, ম্যামিলারিয়া, অ্যাস্ট্রোফাইটাম, রেইনবো, ওল্ড লেডি, হেমাটো, ব্রেইন, পিনাট, বানানা, বান্নি, ইচিনোপসিস, ক্যাটস টেইল, স্টেপেলিয়া, জিমনোক্যাকটাস, ফেরো ক্যাকটাস, গোল্ডেন ব্যারেল, লাভাভিয়া, কোরাল, ইউফরবিয়া, ওল্ডম্যান, নোটো, প্যারোডিয়া, ক্রিস্টেড, লেডি ফিঙ্গার, মাংকিটেইল ক্যাকটাস।
মাদারীপুরের ইতিহাস গবেষক সুবল বিশ্বাস বলেন, মাদারীপুরের হর্টিকালচারে দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস আছে; যা দেখতে খুবই সুন্দর। একসঙ্গে এত ক্যাকটাস সত্যিই প্রশংসাযোগ্য।
হর্টিকালচার সেন্টারে ঘুরতে আসা ফারজানা ইমু বলেন, ‘এখানে এলে মন ভরে যায়। এত এত প্রজাতির গাছ দেখে মন ভরে যায়।’
মাদারীপুর হর্টিকালচার সেন্টারের উপপরিচালক কৃষিবিদ আশুতোষ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘প্রকারভেদে ক্যাকটাসের বিভিন্ন দাম হয়ে থাকে। সাধারণত ক্যাকটাসের দাম বেশি হয়। অনেকের ইচ্ছে থাকলেও দামের জন্য কিনতে পারেন না। তাই আমরা সংগ্রহ করা ক্যাকটাস থেকে চারা বানিয়ে থাকি। অল্প দামে ক্যাকটাসপ্রেমীদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্যই আমরা গত দুই বছর ধরে কাজ করে যাচ্ছি।’

মাদারীপুরের হর্টিকালচার সেন্টারে ঢুকতেই চোখে পড়বে নানা রঙের, নানা ধরনের ক্যাকটাস। কোনোটি লাল, কোনোটি হলুদ, কোনোটি রংধনু রঙের। আর কোনোটি নরম, কোনোটি শক্ত, কোনোটি কাঁটাভর্তি, কোনোটি কাঁটাহীন; অদ্ভুদ সব ক্যাকটাসের সমাহার। শোভা পাচ্ছে এ রকম দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস।
হর্টিকালচার সেন্টার জানায়, গাছপ্রেমীদের হাতে তুলনামূলক কমদামে বিচিত্র ক্যাকটাস তুলে দেওয়ার লক্ষ্যেই তাদের এই আয়োজন। ক্যাকটাসের চারা উৎপাদন করে সেগুলো বিক্রি করা হয়। গত দুই বছরে শুধু ক্যাকটাসই বিক্রি করা হয়েছে ৫ লাখ টাকার।
মাদারীপুর সদর উপজেলার মোস্তফাপুর ইউনিয়নের মোস্তফাপুর বড় ব্রিজ এলাকায় মাদারীপুর হর্টিকালচার সেন্টারটি অবস্থিত। সংশ্লিষ্টরা জানান, সেন্টারের উপপরিচালক কৃষিবিদ আশুতোষ কুমার বিশ্বাস প্রথমে তাঁর ব্যক্তি উদ্যোগে ক্যাকটাস সংগ্রহ শুরু করেছিলেন। পরে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ক্যাকটাস সংগ্রহ করা হয়। এতে দুই বছরেই দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস শোভা পাচ্ছে এই সেন্টারে। এখন দেশের বিভিন্ন জেলাতেও এখান থেকে কিনে নেওয়া হচ্ছে ক্যাকটাস।
কর্তৃপক্ষ জানায়, সংগ্রহ করা বিভিন্ন প্রজাতির ক্যাকটাস থেকে বর্তমানে চারা উৎপাদনের কাজ চলছে। এগুলো তৈরির জন্য আলাদাভাবে দুটি ক্যাকটাস হাউস তৈরি করা হয়েছে। কিছু ক্যাকটাস আছে যেগুলোর বীজ থেকে, কিছু আছে যেগুলোর কাণ্ড থেকে গাছ বানানো হচ্ছে। আগামী বছরের মার্চে এগুলো বিক্রির উপযোগী হবে। গত দুই বছরে ক্যাকটাস বিক্রি হয়েছে ৫ লাখ টাকার।
বিচিত্র ক্যাকটাসের মধ্যে রয়েছে, চকলেট, পদ্মসেজী, ওপানশিয়া, ইউফরবিয়া টুলিয়রেনসিস, ডিভাইন, বিশপ’স ক্যাপ, র্যাটস টেইল, ফেইরি ক্যাসেল, ম্যামিলারিয়া, অ্যাস্ট্রোফাইটাম, রেইনবো, ওল্ড লেডি, হেমাটো, ব্রেইন, পিনাট, বানানা, বান্নি, ইচিনোপসিস, ক্যাটস টেইল, স্টেপেলিয়া, জিমনোক্যাকটাস, ফেরো ক্যাকটাস, গোল্ডেন ব্যারেল, লাভাভিয়া, কোরাল, ইউফরবিয়া, ওল্ডম্যান, নোটো, প্যারোডিয়া, ক্রিস্টেড, লেডি ফিঙ্গার, মাংকিটেইল ক্যাকটাস।
মাদারীপুরের ইতিহাস গবেষক সুবল বিশ্বাস বলেন, মাদারীপুরের হর্টিকালচারে দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস আছে; যা দেখতে খুবই সুন্দর। একসঙ্গে এত ক্যাকটাস সত্যিই প্রশংসাযোগ্য।
হর্টিকালচার সেন্টারে ঘুরতে আসা ফারজানা ইমু বলেন, ‘এখানে এলে মন ভরে যায়। এত এত প্রজাতির গাছ দেখে মন ভরে যায়।’
মাদারীপুর হর্টিকালচার সেন্টারের উপপরিচালক কৃষিবিদ আশুতোষ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘প্রকারভেদে ক্যাকটাসের বিভিন্ন দাম হয়ে থাকে। সাধারণত ক্যাকটাসের দাম বেশি হয়। অনেকের ইচ্ছে থাকলেও দামের জন্য কিনতে পারেন না। তাই আমরা সংগ্রহ করা ক্যাকটাস থেকে চারা বানিয়ে থাকি। অল্প দামে ক্যাকটাসপ্রেমীদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্যই আমরা গত দুই বছর ধরে কাজ করে যাচ্ছি।’
আয়শা সিদ্দিকা আকাশী, মাদারীপুর

মাদারীপুরের হর্টিকালচার সেন্টারে ঢুকতেই চোখে পড়বে নানা রঙের, নানা ধরনের ক্যাকটাস। কোনোটি লাল, কোনোটি হলুদ, কোনোটি রংধনু রঙের। আর কোনোটি নরম, কোনোটি শক্ত, কোনোটি কাঁটাভর্তি, কোনোটি কাঁটাহীন; অদ্ভুদ সব ক্যাকটাসের সমাহার। শোভা পাচ্ছে এ রকম দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস।
হর্টিকালচার সেন্টার জানায়, গাছপ্রেমীদের হাতে তুলনামূলক কমদামে বিচিত্র ক্যাকটাস তুলে দেওয়ার লক্ষ্যেই তাদের এই আয়োজন। ক্যাকটাসের চারা উৎপাদন করে সেগুলো বিক্রি করা হয়। গত দুই বছরে শুধু ক্যাকটাসই বিক্রি করা হয়েছে ৫ লাখ টাকার।
মাদারীপুর সদর উপজেলার মোস্তফাপুর ইউনিয়নের মোস্তফাপুর বড় ব্রিজ এলাকায় মাদারীপুর হর্টিকালচার সেন্টারটি অবস্থিত। সংশ্লিষ্টরা জানান, সেন্টারের উপপরিচালক কৃষিবিদ আশুতোষ কুমার বিশ্বাস প্রথমে তাঁর ব্যক্তি উদ্যোগে ক্যাকটাস সংগ্রহ শুরু করেছিলেন। পরে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ক্যাকটাস সংগ্রহ করা হয়। এতে দুই বছরেই দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস শোভা পাচ্ছে এই সেন্টারে। এখন দেশের বিভিন্ন জেলাতেও এখান থেকে কিনে নেওয়া হচ্ছে ক্যাকটাস।
কর্তৃপক্ষ জানায়, সংগ্রহ করা বিভিন্ন প্রজাতির ক্যাকটাস থেকে বর্তমানে চারা উৎপাদনের কাজ চলছে। এগুলো তৈরির জন্য আলাদাভাবে দুটি ক্যাকটাস হাউস তৈরি করা হয়েছে। কিছু ক্যাকটাস আছে যেগুলোর বীজ থেকে, কিছু আছে যেগুলোর কাণ্ড থেকে গাছ বানানো হচ্ছে। আগামী বছরের মার্চে এগুলো বিক্রির উপযোগী হবে। গত দুই বছরে ক্যাকটাস বিক্রি হয়েছে ৫ লাখ টাকার।
বিচিত্র ক্যাকটাসের মধ্যে রয়েছে, চকলেট, পদ্মসেজী, ওপানশিয়া, ইউফরবিয়া টুলিয়রেনসিস, ডিভাইন, বিশপ’স ক্যাপ, র্যাটস টেইল, ফেইরি ক্যাসেল, ম্যামিলারিয়া, অ্যাস্ট্রোফাইটাম, রেইনবো, ওল্ড লেডি, হেমাটো, ব্রেইন, পিনাট, বানানা, বান্নি, ইচিনোপসিস, ক্যাটস টেইল, স্টেপেলিয়া, জিমনোক্যাকটাস, ফেরো ক্যাকটাস, গোল্ডেন ব্যারেল, লাভাভিয়া, কোরাল, ইউফরবিয়া, ওল্ডম্যান, নোটো, প্যারোডিয়া, ক্রিস্টেড, লেডি ফিঙ্গার, মাংকিটেইল ক্যাকটাস।
মাদারীপুরের ইতিহাস গবেষক সুবল বিশ্বাস বলেন, মাদারীপুরের হর্টিকালচারে দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস আছে; যা দেখতে খুবই সুন্দর। একসঙ্গে এত ক্যাকটাস সত্যিই প্রশংসাযোগ্য।
হর্টিকালচার সেন্টারে ঘুরতে আসা ফারজানা ইমু বলেন, ‘এখানে এলে মন ভরে যায়। এত এত প্রজাতির গাছ দেখে মন ভরে যায়।’
মাদারীপুর হর্টিকালচার সেন্টারের উপপরিচালক কৃষিবিদ আশুতোষ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘প্রকারভেদে ক্যাকটাসের বিভিন্ন দাম হয়ে থাকে। সাধারণত ক্যাকটাসের দাম বেশি হয়। অনেকের ইচ্ছে থাকলেও দামের জন্য কিনতে পারেন না। তাই আমরা সংগ্রহ করা ক্যাকটাস থেকে চারা বানিয়ে থাকি। অল্প দামে ক্যাকটাসপ্রেমীদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্যই আমরা গত দুই বছর ধরে কাজ করে যাচ্ছি।’

মাদারীপুরের হর্টিকালচার সেন্টারে ঢুকতেই চোখে পড়বে নানা রঙের, নানা ধরনের ক্যাকটাস। কোনোটি লাল, কোনোটি হলুদ, কোনোটি রংধনু রঙের। আর কোনোটি নরম, কোনোটি শক্ত, কোনোটি কাঁটাভর্তি, কোনোটি কাঁটাহীন; অদ্ভুদ সব ক্যাকটাসের সমাহার। শোভা পাচ্ছে এ রকম দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস।
হর্টিকালচার সেন্টার জানায়, গাছপ্রেমীদের হাতে তুলনামূলক কমদামে বিচিত্র ক্যাকটাস তুলে দেওয়ার লক্ষ্যেই তাদের এই আয়োজন। ক্যাকটাসের চারা উৎপাদন করে সেগুলো বিক্রি করা হয়। গত দুই বছরে শুধু ক্যাকটাসই বিক্রি করা হয়েছে ৫ লাখ টাকার।
মাদারীপুর সদর উপজেলার মোস্তফাপুর ইউনিয়নের মোস্তফাপুর বড় ব্রিজ এলাকায় মাদারীপুর হর্টিকালচার সেন্টারটি অবস্থিত। সংশ্লিষ্টরা জানান, সেন্টারের উপপরিচালক কৃষিবিদ আশুতোষ কুমার বিশ্বাস প্রথমে তাঁর ব্যক্তি উদ্যোগে ক্যাকটাস সংগ্রহ শুরু করেছিলেন। পরে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ক্যাকটাস সংগ্রহ করা হয়। এতে দুই বছরেই দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস শোভা পাচ্ছে এই সেন্টারে। এখন দেশের বিভিন্ন জেলাতেও এখান থেকে কিনে নেওয়া হচ্ছে ক্যাকটাস।
কর্তৃপক্ষ জানায়, সংগ্রহ করা বিভিন্ন প্রজাতির ক্যাকটাস থেকে বর্তমানে চারা উৎপাদনের কাজ চলছে। এগুলো তৈরির জন্য আলাদাভাবে দুটি ক্যাকটাস হাউস তৈরি করা হয়েছে। কিছু ক্যাকটাস আছে যেগুলোর বীজ থেকে, কিছু আছে যেগুলোর কাণ্ড থেকে গাছ বানানো হচ্ছে। আগামী বছরের মার্চে এগুলো বিক্রির উপযোগী হবে। গত দুই বছরে ক্যাকটাস বিক্রি হয়েছে ৫ লাখ টাকার।
বিচিত্র ক্যাকটাসের মধ্যে রয়েছে, চকলেট, পদ্মসেজী, ওপানশিয়া, ইউফরবিয়া টুলিয়রেনসিস, ডিভাইন, বিশপ’স ক্যাপ, র্যাটস টেইল, ফেইরি ক্যাসেল, ম্যামিলারিয়া, অ্যাস্ট্রোফাইটাম, রেইনবো, ওল্ড লেডি, হেমাটো, ব্রেইন, পিনাট, বানানা, বান্নি, ইচিনোপসিস, ক্যাটস টেইল, স্টেপেলিয়া, জিমনোক্যাকটাস, ফেরো ক্যাকটাস, গোল্ডেন ব্যারেল, লাভাভিয়া, কোরাল, ইউফরবিয়া, ওল্ডম্যান, নোটো, প্যারোডিয়া, ক্রিস্টেড, লেডি ফিঙ্গার, মাংকিটেইল ক্যাকটাস।
মাদারীপুরের ইতিহাস গবেষক সুবল বিশ্বাস বলেন, মাদারীপুরের হর্টিকালচারে দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস আছে; যা দেখতে খুবই সুন্দর। একসঙ্গে এত ক্যাকটাস সত্যিই প্রশংসাযোগ্য।
হর্টিকালচার সেন্টারে ঘুরতে আসা ফারজানা ইমু বলেন, ‘এখানে এলে মন ভরে যায়। এত এত প্রজাতির গাছ দেখে মন ভরে যায়।’
মাদারীপুর হর্টিকালচার সেন্টারের উপপরিচালক কৃষিবিদ আশুতোষ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘প্রকারভেদে ক্যাকটাসের বিভিন্ন দাম হয়ে থাকে। সাধারণত ক্যাকটাসের দাম বেশি হয়। অনেকের ইচ্ছে থাকলেও দামের জন্য কিনতে পারেন না। তাই আমরা সংগ্রহ করা ক্যাকটাস থেকে চারা বানিয়ে থাকি। অল্প দামে ক্যাকটাসপ্রেমীদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্যই আমরা গত দুই বছর ধরে কাজ করে যাচ্ছি।’

ময়মনসিংহ নগরীর কলেজ রোড এলাকার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে তাসফিয়া আক্তার নিগার নামের এক কলেজশিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলেছে, ওই ছাত্রী রুমের ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে
৩৪ মিনিট আগে
‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’—এমন প্রশ্ন করেছেন বিপ্লব নামের একজন সংস্কৃতিকর্মী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনের সামনে সংস্কৃতির ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আটটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলায় জমির আইল কাটা নিয়ে দুই চাচাতো ভাইয়ের মারামারি চলার সময় হাবিব শেখ (৪২) নামের এক কৃষক প্রাণ হারিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) উপজেলার নবাবপুর ইউনিয়নের বনগ্রাম ব্যাঙডুবি মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ নগরীর কলেজ রোড এলাকার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে তাসফিয়া আক্তার নিগার নামের এক কলেজশিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলেছে, ওই ছাত্রী রুমের ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছে। তার বাড়ি জেলার ত্রিশাল উপজেলায়।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ওই শিক্ষার্থী নগরীর মুসলিম গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। তার মৃত্যুতে সহপাঠীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
হোস্টেলের ছাত্রীরা জানায়, আজ বেলা ৩টার পর থেকে নিগারের কক্ষ ভেতর থেকে দরজা লাগানো ছিল। বারবার ডাকাডাকির পরও দরজা খোলেনি। পরে পুলিশ দরজা ভেঙে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করে। কী কারণে আত্মহত্যা করেছে, তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুস সাকিব বলেন, কলেজশিক্ষার্থী নিগার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেছে। তবে কী কারণে করেছে, তা জানা যায়নি।

ময়মনসিংহ নগরীর কলেজ রোড এলাকার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে তাসফিয়া আক্তার নিগার নামের এক কলেজশিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলেছে, ওই ছাত্রী রুমের ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছে। তার বাড়ি জেলার ত্রিশাল উপজেলায়।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ওই শিক্ষার্থী নগরীর মুসলিম গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। তার মৃত্যুতে সহপাঠীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
হোস্টেলের ছাত্রীরা জানায়, আজ বেলা ৩টার পর থেকে নিগারের কক্ষ ভেতর থেকে দরজা লাগানো ছিল। বারবার ডাকাডাকির পরও দরজা খোলেনি। পরে পুলিশ দরজা ভেঙে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করে। কী কারণে আত্মহত্যা করেছে, তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুস সাকিব বলেন, কলেজশিক্ষার্থী নিগার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেছে। তবে কী কারণে করেছে, তা জানা যায়নি।

মাদারীপুরের হর্টিকালচার সেন্টারে ঢুকতেই চোখে পড়বে নানা রঙের, নানা ধরনের ক্যাকটাস। কোনোটি লাল, কোনোটি হলুদ, কোনোটি রংধনু রঙের। আর কোনোটি নরম, কোনোটি শক্ত, কোনোটি কাঁটাভর্তি, কোনোটি কাঁটাহীন; অদ্ভুদ সব ক্যাকটাসের সমাহার। শোভা পাচ্ছে এ রকম দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস।
২৫ দিন আগে
‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’—এমন প্রশ্ন করেছেন বিপ্লব নামের একজন সংস্কৃতিকর্মী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনের সামনে সংস্কৃতির ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আটটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলায় জমির আইল কাটা নিয়ে দুই চাচাতো ভাইয়ের মারামারি চলার সময় হাবিব শেখ (৪২) নামের এক কৃষক প্রাণ হারিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) উপজেলার নবাবপুর ইউনিয়নের বনগ্রাম ব্যাঙডুবি মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’—এমন প্রশ্ন করেছেন বিপ্লব নামের একজন সংস্কৃতিকর্মী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনের সামনে সংস্কৃতির ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
সংস্কৃতিকর্মী বিপ্লব বলেন, ‘‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’’ আমি এই লেখাসংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে দাঁড়িয়েছি। কারণ, মানুষের গান গাওয়াতে যদি ঘরবাড়ি ভাঙা হয়, তার মানে পাখিরাও তো গান গায়, তাই বলে তাদের বাড়িও ভাঙতে হবে? এই অসভ্যতা আমরা এই দেশে চাই না। আমরা এর প্রতিকার চাই।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে গানে গানে সংহতি সমাবেশের আয়োজনের মাধ্যমে সংস্কৃতি স্থাপনার ওপর আক্রমণের প্রতিবাদ জানানো হয়। প্রতিবাদ ও সংহতি সমাবেশে এক হাজারের বেশি মানুষ অংশগ্রহণ করেছেন বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতিকর্মী পার্থ তানভীর।
প্রতিবাদী সংহতি সমাবেশে ‘চল চল চল! ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল’, ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে’, ‘মানুষ ছাড়া ক্ষ্যাপা রে তুই মূল হারাবি’, ‘তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর পাড়ি দেবো রে’, ‘আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম আমরা’, ‘মোরা ঝঞ্ঝার মতো উদ্দাম, মোরা ঝর্ণার মত চঞ্চল, মোরা বিধাতার মতো নির্ভয়, মোরা প্রকৃতির মতো সচ্ছল’, ‘মানুষ হ, মানুষ হ, আবার তোরা মানুষ হ’-সহ নানান গান গাওয়া হয়। এরপরে জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সমাপ্তি করা হয় সংহতি সমাবেশ।
ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক সংগীতশিল্পী লাইসা আহমদ লিসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কথা খুবই স্পষ্ট, এ ধরনের আক্রমণের আমরা তীব্র নিন্দা জানাই। এর আগেও আমরা প্রতিবাদ জানিয়েছি, আজও জানালাম। আমাদের সংস্কৃতিচর্চার পথে কোনো বাধা আমরা মানি না। আমরা আমাদের কাজ করে যাব এবং আশা রাখি, আপনাদের মতো মিডিয়া থেকে শুরু করে সারা দেশের মানুষ আমাদের সঙ্গে আছেন এবং থাকবেন। আমাদের যাত্রাপথ নির্বিঘ্ন রাখবই, আপনাদের সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে চলবই। সকলের মঙ্গল হোক।’
ছায়ানট ভবন আক্রান্ত হওয়ার প্রতিবাদে দেশের শিল্পী-সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী ও সংস্কৃতি অনুরাগী যাঁরা আজকের সংহতি সমাবেশে যোগদান করেছেন, তাঁদের ধন্যবাদ জানিয়ে ছায়ানট সভাপতি সারওয়ার আলী বলেন, ‘উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী ও সাম্প্রতিককালে দেশের বাউলসমাজের ওপরও একটি মহল সহিংস আক্রমণ চালিয়েছে। সেই সঙ্গে তারা বিভ্রান্তিকর অপপ্রচার চালিয়ে আবহমান বাংলার সংস্কৃতিচর্চা থেকে আমাদের নিবৃত্ত করতে উদ্যত। এসব কর্মকাণ্ড বাঙালি জাতিসত্তা ও সংস্কৃতির ওপরে আঘাত হানছে।’
ছায়ানট সভাপতি আরও বলেন, ‘গণমাধ্যমের ওপর বেপরোয়া আক্রমণ এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘটে চলা শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত নিরপরাধ হত্যা দেশবাসীর নিরাপত্তা বিপন্ন করছে। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে যোগ্য কর্মোদ্যোগ গ্রহণ জাতিসত্তা ও সংস্কৃতি সুরক্ষায় সমাজকে সক্রিয় করে তুলবে। নিরাপত্তাহীনতার অবসান ঘটুক। বাঙালির সংস্কৃতির যাত্রাপথ নির্বিঘ্ন হোক। দেশে ও বিদেশের যে অগণিত মানুষ আমাদের প্রতিবাদের প্রতি সংহতি জানিয়েছেন, ছায়ানট তাঁদের কাছে কৃতজ্ঞ।’
সংস্কৃতিকর্মী হামিন আহমেদ বলেন, ‘চাপিয়ে দেওয়ার মতবাদ কখনো গ্রহণ করিনি আর করবও না। আমাদের সংস্কৃতি ব্যাহত করতে কেউ পারবে না।’
শিরোনামহীন ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘সংস্কৃতির ওপর আগ্রাসন মানব না। শৃঙ্খলার মধ্যে আসতে চাই। দরকার হলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল রোডম্যাপ দিক—সংস্কৃতি কীভাবে চলবে সেই ব্যাপারে। কেউ যদি সংস্কৃতি বন্ধ করে দিতে চায়, সেটাও বলুক। কিন্তু এমন আক্রমণ মানা হবে না।’
সংস্কৃতিকর্মী সম্রাট বলেন, ‘আমরা আর্টিস্ট যারা আছি, আমরা চাই স্বাধীনতা। আর্ট করার মতো স্বাধীনতা চাই। আমরা যাতে বাধাবিপত্তি ছাড়াই করতে পারি, সেটাই চাই।’
সংস্কৃতিকর্মী বান্টি বলেন, ‘গানের মাধ্যমে আমরা প্রতিবাদ জানিয়েছি। সব সময় বাঙালিরা প্রতিবাদ জানাই। সেটা বাদ্যযন্ত্রের মাধ্যমে। খুব কমসংখ্যক মানুষ শান্তি চায় না, তারাই এগুলো আক্রমণ করে।’
সংস্কৃতিকর্মী ইতি গোমস্তা বলেন, ‘এই ন্যক্কারজনক ঘটনায় আমরা ব্যথিত হয়েছি। আমরা কোনো ধরনের অন্যায় আপস করি না, অন্যায়মূলক কাজও করি না। তাই সামনে অন্যায় কাজ হলে প্রতিবাদ করেই যাব।’
বাঙালি সংস্কৃতিচর্চার অন্যতম প্রধান বাতিঘর এই ‘ছায়ানটে’ গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) গভীর রাতে একদল উন্মত্ত জনতা রাজধানীর ধানমন্ডির শংকর এলাকায় অবস্থিত ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনে ভয়াবহ হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিকাণ্ড ও লুটপাট চালায়। অসাম্প্রদায়িক চেতনার ধারক এই প্রতিষ্ঠানের ওপর এমন আঘাত দেশের সাংস্কৃতিক ও সচেতন মহলে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে।
ওই আক্রমণের ঘটনায় গত শুক্রবার ৩০০ থেকে ৩৫০ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির বিরুদ্ধে ধানমন্ডি থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। মামলাটি করেন ছায়ানটের প্রধান ব্যবস্থাপক দুলাল ঘোষ।

‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’—এমন প্রশ্ন করেছেন বিপ্লব নামের একজন সংস্কৃতিকর্মী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনের সামনে সংস্কৃতির ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
সংস্কৃতিকর্মী বিপ্লব বলেন, ‘‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’’ আমি এই লেখাসংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে দাঁড়িয়েছি। কারণ, মানুষের গান গাওয়াতে যদি ঘরবাড়ি ভাঙা হয়, তার মানে পাখিরাও তো গান গায়, তাই বলে তাদের বাড়িও ভাঙতে হবে? এই অসভ্যতা আমরা এই দেশে চাই না। আমরা এর প্রতিকার চাই।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে গানে গানে সংহতি সমাবেশের আয়োজনের মাধ্যমে সংস্কৃতি স্থাপনার ওপর আক্রমণের প্রতিবাদ জানানো হয়। প্রতিবাদ ও সংহতি সমাবেশে এক হাজারের বেশি মানুষ অংশগ্রহণ করেছেন বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতিকর্মী পার্থ তানভীর।
প্রতিবাদী সংহতি সমাবেশে ‘চল চল চল! ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল’, ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে’, ‘মানুষ ছাড়া ক্ষ্যাপা রে তুই মূল হারাবি’, ‘তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর পাড়ি দেবো রে’, ‘আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম আমরা’, ‘মোরা ঝঞ্ঝার মতো উদ্দাম, মোরা ঝর্ণার মত চঞ্চল, মোরা বিধাতার মতো নির্ভয়, মোরা প্রকৃতির মতো সচ্ছল’, ‘মানুষ হ, মানুষ হ, আবার তোরা মানুষ হ’-সহ নানান গান গাওয়া হয়। এরপরে জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সমাপ্তি করা হয় সংহতি সমাবেশ।
ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক সংগীতশিল্পী লাইসা আহমদ লিসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কথা খুবই স্পষ্ট, এ ধরনের আক্রমণের আমরা তীব্র নিন্দা জানাই। এর আগেও আমরা প্রতিবাদ জানিয়েছি, আজও জানালাম। আমাদের সংস্কৃতিচর্চার পথে কোনো বাধা আমরা মানি না। আমরা আমাদের কাজ করে যাব এবং আশা রাখি, আপনাদের মতো মিডিয়া থেকে শুরু করে সারা দেশের মানুষ আমাদের সঙ্গে আছেন এবং থাকবেন। আমাদের যাত্রাপথ নির্বিঘ্ন রাখবই, আপনাদের সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে চলবই। সকলের মঙ্গল হোক।’
ছায়ানট ভবন আক্রান্ত হওয়ার প্রতিবাদে দেশের শিল্পী-সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী ও সংস্কৃতি অনুরাগী যাঁরা আজকের সংহতি সমাবেশে যোগদান করেছেন, তাঁদের ধন্যবাদ জানিয়ে ছায়ানট সভাপতি সারওয়ার আলী বলেন, ‘উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী ও সাম্প্রতিককালে দেশের বাউলসমাজের ওপরও একটি মহল সহিংস আক্রমণ চালিয়েছে। সেই সঙ্গে তারা বিভ্রান্তিকর অপপ্রচার চালিয়ে আবহমান বাংলার সংস্কৃতিচর্চা থেকে আমাদের নিবৃত্ত করতে উদ্যত। এসব কর্মকাণ্ড বাঙালি জাতিসত্তা ও সংস্কৃতির ওপরে আঘাত হানছে।’
ছায়ানট সভাপতি আরও বলেন, ‘গণমাধ্যমের ওপর বেপরোয়া আক্রমণ এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘটে চলা শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত নিরপরাধ হত্যা দেশবাসীর নিরাপত্তা বিপন্ন করছে। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে যোগ্য কর্মোদ্যোগ গ্রহণ জাতিসত্তা ও সংস্কৃতি সুরক্ষায় সমাজকে সক্রিয় করে তুলবে। নিরাপত্তাহীনতার অবসান ঘটুক। বাঙালির সংস্কৃতির যাত্রাপথ নির্বিঘ্ন হোক। দেশে ও বিদেশের যে অগণিত মানুষ আমাদের প্রতিবাদের প্রতি সংহতি জানিয়েছেন, ছায়ানট তাঁদের কাছে কৃতজ্ঞ।’
সংস্কৃতিকর্মী হামিন আহমেদ বলেন, ‘চাপিয়ে দেওয়ার মতবাদ কখনো গ্রহণ করিনি আর করবও না। আমাদের সংস্কৃতি ব্যাহত করতে কেউ পারবে না।’
শিরোনামহীন ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘সংস্কৃতির ওপর আগ্রাসন মানব না। শৃঙ্খলার মধ্যে আসতে চাই। দরকার হলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল রোডম্যাপ দিক—সংস্কৃতি কীভাবে চলবে সেই ব্যাপারে। কেউ যদি সংস্কৃতি বন্ধ করে দিতে চায়, সেটাও বলুক। কিন্তু এমন আক্রমণ মানা হবে না।’
সংস্কৃতিকর্মী সম্রাট বলেন, ‘আমরা আর্টিস্ট যারা আছি, আমরা চাই স্বাধীনতা। আর্ট করার মতো স্বাধীনতা চাই। আমরা যাতে বাধাবিপত্তি ছাড়াই করতে পারি, সেটাই চাই।’
সংস্কৃতিকর্মী বান্টি বলেন, ‘গানের মাধ্যমে আমরা প্রতিবাদ জানিয়েছি। সব সময় বাঙালিরা প্রতিবাদ জানাই। সেটা বাদ্যযন্ত্রের মাধ্যমে। খুব কমসংখ্যক মানুষ শান্তি চায় না, তারাই এগুলো আক্রমণ করে।’
সংস্কৃতিকর্মী ইতি গোমস্তা বলেন, ‘এই ন্যক্কারজনক ঘটনায় আমরা ব্যথিত হয়েছি। আমরা কোনো ধরনের অন্যায় আপস করি না, অন্যায়মূলক কাজও করি না। তাই সামনে অন্যায় কাজ হলে প্রতিবাদ করেই যাব।’
বাঙালি সংস্কৃতিচর্চার অন্যতম প্রধান বাতিঘর এই ‘ছায়ানটে’ গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) গভীর রাতে একদল উন্মত্ত জনতা রাজধানীর ধানমন্ডির শংকর এলাকায় অবস্থিত ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনে ভয়াবহ হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিকাণ্ড ও লুটপাট চালায়। অসাম্প্রদায়িক চেতনার ধারক এই প্রতিষ্ঠানের ওপর এমন আঘাত দেশের সাংস্কৃতিক ও সচেতন মহলে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে।
ওই আক্রমণের ঘটনায় গত শুক্রবার ৩০০ থেকে ৩৫০ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির বিরুদ্ধে ধানমন্ডি থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। মামলাটি করেন ছায়ানটের প্রধান ব্যবস্থাপক দুলাল ঘোষ।

মাদারীপুরের হর্টিকালচার সেন্টারে ঢুকতেই চোখে পড়বে নানা রঙের, নানা ধরনের ক্যাকটাস। কোনোটি লাল, কোনোটি হলুদ, কোনোটি রংধনু রঙের। আর কোনোটি নরম, কোনোটি শক্ত, কোনোটি কাঁটাভর্তি, কোনোটি কাঁটাহীন; অদ্ভুদ সব ক্যাকটাসের সমাহার। শোভা পাচ্ছে এ রকম দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস।
২৫ দিন আগে
ময়মনসিংহ নগরীর কলেজ রোড এলাকার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে তাসফিয়া আক্তার নিগার নামের এক কলেজশিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলেছে, ওই ছাত্রী রুমের ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে
৩৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আটটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলায় জমির আইল কাটা নিয়ে দুই চাচাতো ভাইয়ের মারামারি চলার সময় হাবিব শেখ (৪২) নামের এক কৃষক প্রাণ হারিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) উপজেলার নবাবপুর ইউনিয়নের বনগ্রাম ব্যাঙডুবি মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আটটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের অবকাশকালীন বিচারক মো. আবদুল্লাহ আল মামুন এ নির্দেশ দেন।
হাদি হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ নির্দেশ দেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে একটি চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা রিকশায় থাকা হাদিকে মাথায় গুলি করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। তিন দিন পর ১৮ ডিসেম্বর তাঁর মৃত্যু হয়।
ফয়সাল করিম মাসুদকে আসামি করে ১৪ ডিসেম্বর পল্টন থানায় হত্যাচেষ্টার মামলা করেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের। হাদি মারা যাওয়ার পর মামলাটি হত্যা মামলায় রূপ নেয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ আদালতকে আজ আবেদনে বলেন, প্রধান আসামি ফয়সালকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে পুলিশ। তদন্তকালে জানা গেছে, ফয়সাল করিম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২৭ কোটি টাকার বেশি অস্বাভাবিক লেনদেন হয়েছে।
পাশাপাশি অভিযুক্ত ফয়সাল করিম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে প্রায় ৬৫ লাখ টাকা রয়েছে। এসব অর্থ কোথা থেকে এল, কীভাবে এল—তা তদন্তের প্রয়োজন রয়েছে। এসব অর্থ যেন ফয়সাল ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টরা তুলে নিতে না পারে, সে জন্য ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আটটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের অবকাশকালীন বিচারক মো. আবদুল্লাহ আল মামুন এ নির্দেশ দেন।
হাদি হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ নির্দেশ দেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে একটি চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা রিকশায় থাকা হাদিকে মাথায় গুলি করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। তিন দিন পর ১৮ ডিসেম্বর তাঁর মৃত্যু হয়।
ফয়সাল করিম মাসুদকে আসামি করে ১৪ ডিসেম্বর পল্টন থানায় হত্যাচেষ্টার মামলা করেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের। হাদি মারা যাওয়ার পর মামলাটি হত্যা মামলায় রূপ নেয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ আদালতকে আজ আবেদনে বলেন, প্রধান আসামি ফয়সালকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে পুলিশ। তদন্তকালে জানা গেছে, ফয়সাল করিম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২৭ কোটি টাকার বেশি অস্বাভাবিক লেনদেন হয়েছে।
পাশাপাশি অভিযুক্ত ফয়সাল করিম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে প্রায় ৬৫ লাখ টাকা রয়েছে। এসব অর্থ কোথা থেকে এল, কীভাবে এল—তা তদন্তের প্রয়োজন রয়েছে। এসব অর্থ যেন ফয়সাল ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টরা তুলে নিতে না পারে, সে জন্য ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।

মাদারীপুরের হর্টিকালচার সেন্টারে ঢুকতেই চোখে পড়বে নানা রঙের, নানা ধরনের ক্যাকটাস। কোনোটি লাল, কোনোটি হলুদ, কোনোটি রংধনু রঙের। আর কোনোটি নরম, কোনোটি শক্ত, কোনোটি কাঁটাভর্তি, কোনোটি কাঁটাহীন; অদ্ভুদ সব ক্যাকটাসের সমাহার। শোভা পাচ্ছে এ রকম দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস।
২৫ দিন আগে
ময়মনসিংহ নগরীর কলেজ রোড এলাকার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে তাসফিয়া আক্তার নিগার নামের এক কলেজশিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলেছে, ওই ছাত্রী রুমের ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে
৩৪ মিনিট আগে
‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’—এমন প্রশ্ন করেছেন বিপ্লব নামের একজন সংস্কৃতিকর্মী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনের সামনে সংস্কৃতির ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলায় জমির আইল কাটা নিয়ে দুই চাচাতো ভাইয়ের মারামারি চলার সময় হাবিব শেখ (৪২) নামের এক কৃষক প্রাণ হারিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) উপজেলার নবাবপুর ইউনিয়নের বনগ্রাম ব্যাঙডুবি মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেবালিয়াকান্দি (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি

রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলায় জমির আইল কাটা নিয়ে দুই চাচাতো ভাইয়ের মারামারি চলার সময় হাবিব শেখ (৪২) নামের এক কৃষক প্রাণ হারিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) উপজেলার নবাবপুর ইউনিয়নের বনগ্রাম ব্যাঙডুবি মাঠে এ ঘটনা ঘটে। কৃষকের পরিবারের দাবি, জমি নিয়ে বিরোধের জেরে দুই ভাইই হাবিবকে পিটিয়ে মেরেছেন। অন্য দিকে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দাবি, তাঁদের মারামারি ফেরাতে গিয়ে স্ট্রোক করে মারা গেছেন হাবিব।
নিহত হাবিব শেখ বালিয়াকান্দির নবাবপুর ইউনিয়নের বনগ্রাম গ্রামের লিয়াকত শেখের ছেলে।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, বনগ্রাম গ্রামের মঞ্জু শেখের ছেলে শরিফুল এবং একই গ্রামের জামাল উদ্দিনের ছেলে রাকিব শেখ (২৭) সম্পর্কে চাচাতো ভাই। আজ সকালে শরিফুল ব্যাঙডুবি মাঠে পেঁয়াজ লাগাতে যান। তখন রাকিব জমির আইল কাটা হয়েছে বলে বাধা দেন। একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে মারামারি বেধে যায়। এ সময় সেখানে থাকা হাবিব প্রাণ হারান।
হাবিরের ভগ্নিপতি মো. আলাউদ্দিন আলী জানান,, শরিফুল তাঁর জমি চাষের জন্য হাবিবকে ঠিক করেন। তাই আজ সকালে হাবিব পাওয়ার টিলার নিয়ে সে জমি চাষ করছিলেন। একপর্যায়ে জমির সীমানা নিয়ে শরিফুল ও তাঁর চাচাতো ভাই রাকিবের মধ্যে মারামারি শুরু হয়। হাবিবদের সঙ্গে শরিফুল ও রাকিবদের পরিবারের জমি নিয়ে দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্ব রয়েছে। সুপরিকল্পিতভাবে হাবিবকে কাজ দিয়ে তুচ্ছ ঘটনা ঘটিয়ে দুই ভাইই তাঁকে পিটিয়ে মেরেছেন। এ ঘটনায় থানায় হত্যা মামলা করা হবে বলে জানান আলাউদ্দিন।
অন্য দিকে অভিযুক্ত শরিফুল শেখ জানান, জমির সীমানা নিয়ে তাঁদের দুই ভাইয়ের মধ্যে মারামারি হয়। মারামারি ঠেকানোর সময় হঠাৎ স্ট্রোক করেন হাবিব। হাবিবকে কেউ আঘাত করেননি।
বালিয়াকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত চিকিৎসক মো. মাহফুজুর রহমান জানান, হাসপাতালে আনার আগেই হাবিবের মৃত্যু হয়েছে। মারামারির ঘটনায় শরিফুল ও তাঁর ছেলে টোকন শেখকে (৩২) হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। জামাল উদ্দিন নামের আরেক ব্যক্তির অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।
বালিয়াকান্দি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রব তালুকদার বলেন, ঘটনাস্থল পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেনি। তাঁরা পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপের জন্য কাজ করছেন।

রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলায় জমির আইল কাটা নিয়ে দুই চাচাতো ভাইয়ের মারামারি চলার সময় হাবিব শেখ (৪২) নামের এক কৃষক প্রাণ হারিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) উপজেলার নবাবপুর ইউনিয়নের বনগ্রাম ব্যাঙডুবি মাঠে এ ঘটনা ঘটে। কৃষকের পরিবারের দাবি, জমি নিয়ে বিরোধের জেরে দুই ভাইই হাবিবকে পিটিয়ে মেরেছেন। অন্য দিকে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দাবি, তাঁদের মারামারি ফেরাতে গিয়ে স্ট্রোক করে মারা গেছেন হাবিব।
নিহত হাবিব শেখ বালিয়াকান্দির নবাবপুর ইউনিয়নের বনগ্রাম গ্রামের লিয়াকত শেখের ছেলে।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, বনগ্রাম গ্রামের মঞ্জু শেখের ছেলে শরিফুল এবং একই গ্রামের জামাল উদ্দিনের ছেলে রাকিব শেখ (২৭) সম্পর্কে চাচাতো ভাই। আজ সকালে শরিফুল ব্যাঙডুবি মাঠে পেঁয়াজ লাগাতে যান। তখন রাকিব জমির আইল কাটা হয়েছে বলে বাধা দেন। একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে মারামারি বেধে যায়। এ সময় সেখানে থাকা হাবিব প্রাণ হারান।
হাবিরের ভগ্নিপতি মো. আলাউদ্দিন আলী জানান,, শরিফুল তাঁর জমি চাষের জন্য হাবিবকে ঠিক করেন। তাই আজ সকালে হাবিব পাওয়ার টিলার নিয়ে সে জমি চাষ করছিলেন। একপর্যায়ে জমির সীমানা নিয়ে শরিফুল ও তাঁর চাচাতো ভাই রাকিবের মধ্যে মারামারি শুরু হয়। হাবিবদের সঙ্গে শরিফুল ও রাকিবদের পরিবারের জমি নিয়ে দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্ব রয়েছে। সুপরিকল্পিতভাবে হাবিবকে কাজ দিয়ে তুচ্ছ ঘটনা ঘটিয়ে দুই ভাইই তাঁকে পিটিয়ে মেরেছেন। এ ঘটনায় থানায় হত্যা মামলা করা হবে বলে জানান আলাউদ্দিন।
অন্য দিকে অভিযুক্ত শরিফুল শেখ জানান, জমির সীমানা নিয়ে তাঁদের দুই ভাইয়ের মধ্যে মারামারি হয়। মারামারি ঠেকানোর সময় হঠাৎ স্ট্রোক করেন হাবিব। হাবিবকে কেউ আঘাত করেননি।
বালিয়াকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত চিকিৎসক মো. মাহফুজুর রহমান জানান, হাসপাতালে আনার আগেই হাবিবের মৃত্যু হয়েছে। মারামারির ঘটনায় শরিফুল ও তাঁর ছেলে টোকন শেখকে (৩২) হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। জামাল উদ্দিন নামের আরেক ব্যক্তির অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।
বালিয়াকান্দি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রব তালুকদার বলেন, ঘটনাস্থল পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেনি। তাঁরা পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপের জন্য কাজ করছেন।

মাদারীপুরের হর্টিকালচার সেন্টারে ঢুকতেই চোখে পড়বে নানা রঙের, নানা ধরনের ক্যাকটাস। কোনোটি লাল, কোনোটি হলুদ, কোনোটি রংধনু রঙের। আর কোনোটি নরম, কোনোটি শক্ত, কোনোটি কাঁটাভর্তি, কোনোটি কাঁটাহীন; অদ্ভুদ সব ক্যাকটাসের সমাহার। শোভা পাচ্ছে এ রকম দুই শ প্রজাতির ক্যাকটাস।
২৫ দিন আগে
ময়মনসিংহ নগরীর কলেজ রোড এলাকার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে তাসফিয়া আক্তার নিগার নামের এক কলেজশিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলেছে, ওই ছাত্রী রুমের ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে
৩৪ মিনিট আগে
‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’—এমন প্রশ্ন করেছেন বিপ্লব নামের একজন সংস্কৃতিকর্মী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনের সামনে সংস্কৃতির ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আটটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে