কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক দফা দাবিতে ডাকা সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে কুষ্টিয়া শহর। বিক্ষোভকারীরা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনের চেয়ার ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া ট্রাফিক অফিস, জেলা পরিষদ চত্বরে ভাঙচুর ও মহাসড়কসহ বিভিন্ন জায়গায় আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছে আন্দোলনকারীরা।
বিক্ষোভ ও সংঘর্ষের মধ্যে চার সাংবাদিক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে কুষ্টিয়া–ঝিনাইদহ মহাসড়কের চৌড়হাস এলাকায় জড়ো হতে থাকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ, রাজনৈতিক দলের কর্মী–সমর্থক ও নানা শ্রেণি–পেশার মানুষ। সেখানে পুলিশের উপস্থিতি দেখে তাদের ওপর চড়াও হয় আন্দোলনকারীরা। একপর্যায়ে সেখান থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহরের মজমপুর গেটের দিকে আসতে থাকে। সেখানে ট্রাফিক অফিসে হামলা ও ভাঙচুর করে বিক্ষোভকারীরা মূল শহরে এনএস রোডে ঢুকে পড়ে। একপর্যায়ে হাজার হাজার মানুষ মিছিলে যোগ দেয়। সেখান থেকে বিক্ষোভকারীরা জেলা পরিষদ চত্বরে ভাঙচুর চালিয়ে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের দিকে এগিয়ে যায়। এ সময় বিক্ষোভকারীদের তোপের মুখে আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে পালিয়ে যায় নেতা–কর্মীরা। বিক্ষোভকারীরা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের গ্লাস ও চত্বরে থাকা চেয়ার ভাঙচুর চালাতে থাকে। পরে কার্যালয় চত্বরে রাখা শতাধিক চেয়ারে আগুন ধরিয়ে দেয়।
এরপর বিক্ষোভকারীরা থানার দিকে চলে যায়। থানার সামনে পৌঁছালে সেখানে স্লোগান দিয়ে ইট–পাটকেল ছোড়ে আন্দোলনকারীরা। এ সময় পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট ছোড়ে। সেখান থেকে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। এ সময় চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের স্টাফ রিপোর্টার শরীফ বিশ্বাস, একাত্তর টিভির শাহীন আলী ও তাঁদের দুই ক্যামেরাপারসন গুলিবিদ্ধ হয়।
এরপর আন্দোলনকারীরা জিলা স্কুলের সামনে অবস্থান নিলে পুলিশ টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এরপর আন্দোলনকারীরা ভাগ হয়ে শহর ও কুষ্টিয়া–ঝিনাইদহ মহাসড়কে অবস্থান নেয়।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (বিকেল ৪ টা) এই দুই স্থানে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ চলছিল।
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের স্টাফ রিপোর্টার শরীফ বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমি ও আমার ক্যামেরাপারসনসহ কয়েকজন সাংবাদিক গুলিবিদ্ধ হয়েছি। ক্যামেরা পারসনের শরীরের বেশ কয়েক জায়গায় ছররা গুলি ঢুকে আছে। আমরা স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসা নিচ্ছি।
তবে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক পুলিশর কোনো বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক দফা দাবিতে ডাকা সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে কুষ্টিয়া শহর। বিক্ষোভকারীরা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনের চেয়ার ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া ট্রাফিক অফিস, জেলা পরিষদ চত্বরে ভাঙচুর ও মহাসড়কসহ বিভিন্ন জায়গায় আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছে আন্দোলনকারীরা।
বিক্ষোভ ও সংঘর্ষের মধ্যে চার সাংবাদিক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে কুষ্টিয়া–ঝিনাইদহ মহাসড়কের চৌড়হাস এলাকায় জড়ো হতে থাকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ, রাজনৈতিক দলের কর্মী–সমর্থক ও নানা শ্রেণি–পেশার মানুষ। সেখানে পুলিশের উপস্থিতি দেখে তাদের ওপর চড়াও হয় আন্দোলনকারীরা। একপর্যায়ে সেখান থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহরের মজমপুর গেটের দিকে আসতে থাকে। সেখানে ট্রাফিক অফিসে হামলা ও ভাঙচুর করে বিক্ষোভকারীরা মূল শহরে এনএস রোডে ঢুকে পড়ে। একপর্যায়ে হাজার হাজার মানুষ মিছিলে যোগ দেয়। সেখান থেকে বিক্ষোভকারীরা জেলা পরিষদ চত্বরে ভাঙচুর চালিয়ে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের দিকে এগিয়ে যায়। এ সময় বিক্ষোভকারীদের তোপের মুখে আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে পালিয়ে যায় নেতা–কর্মীরা। বিক্ষোভকারীরা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের গ্লাস ও চত্বরে থাকা চেয়ার ভাঙচুর চালাতে থাকে। পরে কার্যালয় চত্বরে রাখা শতাধিক চেয়ারে আগুন ধরিয়ে দেয়।
এরপর বিক্ষোভকারীরা থানার দিকে চলে যায়। থানার সামনে পৌঁছালে সেখানে স্লোগান দিয়ে ইট–পাটকেল ছোড়ে আন্দোলনকারীরা। এ সময় পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট ছোড়ে। সেখান থেকে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। এ সময় চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের স্টাফ রিপোর্টার শরীফ বিশ্বাস, একাত্তর টিভির শাহীন আলী ও তাঁদের দুই ক্যামেরাপারসন গুলিবিদ্ধ হয়।
এরপর আন্দোলনকারীরা জিলা স্কুলের সামনে অবস্থান নিলে পুলিশ টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এরপর আন্দোলনকারীরা ভাগ হয়ে শহর ও কুষ্টিয়া–ঝিনাইদহ মহাসড়কে অবস্থান নেয়।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (বিকেল ৪ টা) এই দুই স্থানে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ চলছিল।
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের স্টাফ রিপোর্টার শরীফ বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমি ও আমার ক্যামেরাপারসনসহ কয়েকজন সাংবাদিক গুলিবিদ্ধ হয়েছি। ক্যামেরা পারসনের শরীরের বেশ কয়েক জায়গায় ছররা গুলি ঢুকে আছে। আমরা স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসা নিচ্ছি।
তবে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক পুলিশর কোনো বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
লক্ষ্মীপুরে জেলা স্টেডিয়ামের পাশে রাশেদা বেগম (৬০) নামে এক বৃদ্ধাকে বটি দিয়ে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ভোরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। এ হত্যার ঘটনায় ইমন হোসেন নামে এক যুবককে আটক করা হয়েছে।
১৮ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার ঝাওয়াইল ইউনিয়নের দর্শনীয় স্থান যোগীর ঘোপায় মাদকবিরোধী অভিযান চালানো হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পুলিশ ও প্রশাসন সেখানে যৌথ অভিযান চালায়।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলায় নিজ প্রতিষ্ঠানে ভূটিয়ারকোণা আদর্শ উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষ গোলাম মোহাম্মদ লাঞ্ছিত হয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠেছে। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ২ নম্বর চরবাটা ইউনিয়নের চরমজিদ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মৃত দুই শিশুর নাম সাইম (৪) ও লাবিব (২)। তারা আপন দুই ভাই। তারা চরমজিদ গ্রামের রেনু বাজারের উত্তর পাশে কুট্টিয়াবাড়ির সাহেদের ছেলে।
২ ঘণ্টা আগে