আরিফুল ইসলাম রিগান ও আমিনুল ইসলাম (ফুলবাড়ী) কুড়িগ্রাম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপরই দেশজুড়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, সমর্থক ও তাঁদের অনেকের বসতবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার খবর পাওয়া গেছে। স্বল্প পরিসরে হলেও কুড়িগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এমন ঘটনা ঘটেছে।
সদ্য বিদায়ী সরকারি দলের প্রভাব খাটিয়ে দলবাজি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতিপক্ষের ওপর ‘জুলুম-নিপীড়ন’ করেছেন এমন নেতা-কর্মীরা আক্রোশের শিকার হয়েছেন বেশি। হামলার শিকার হয়েছেন হিন্দু ধর্মাবলম্বী রাজনৈতিক কর্মী এবং তাঁদের পরিবারও। তবে রাজনৈতিক আক্রোশের জেরে ঘটা হামলাকে সাম্প্রদায়িক রং দিয়ে ‘সংখ্যালঘুর ওপর হামলা’ বলে দাবি করা হচ্ছে।
সম্প্রতি প্রকাশিত এক তালিকায় কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার ভাঙ্গামোড় ইউনিয়নের রাবাইতারি গ্রামের মনোরঞ্জন সেন নামে অবসরপ্রাপ্ত এক শিক্ষকের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ আনা হয়েছে। সরেজমিনে মনোরঞ্জন সেনের বাড়িতে গিয়ে এমন অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে মনোরঞ্জন সেনের ছোট ভাই চিত্তরঞ্জন সেনের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বাড়ির কিছু জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়।
গত বুধবার দুপুরে রাবাইতারি গ্রামে মনোরঞ্জন সেনের বাড়িতে গিয়ে তাঁর দেখা মেলেনি। মনোরঞ্জনের পুত্রবধূ লাবন সরকার মানসী বলেন, ‘ঘটনার দিন বাবা (শ্বশুর) বাড়িতে ছিলেন না। চাচাশ্বশুরের (চিত্তরঞ্জন সেনের) বাড়িতে হামলা করার সময় আমাদের বাড়িতে হামলার চেষ্টা করেছিল। ঢিলে একটি জানালার কাচ ভেঙে যায়। কিন্তু শ্বশুর একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক জানার পর আর কেউ হামলা করেনি।’
হামলা ও ভাঙচুরের শিকার চিত্তরঞ্জন সেন জানান, ‘৫ আগস্ট বিকেলে বিএনপি সমর্থক এলাকার কিছু লোক, যাদের বেশির ভাগই ছেলেপেলে, বাড়িতে হামলা করে। কিছুক্ষণ ভাঙচুর করার পর আমি তাদের অনুরোধ করি আর ভাঙচুর না করতে। তখন তারা চলে যায়। আমাদের গ্রামে আরও কয়েকটি পরিবারে হামলা হয়েছে। তবে তারা মুসলিম পরিবার।’
কেন হামলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত কি না—এমন প্রশ্নে চিত্তরঞ্জন বলেন, ‘কেন হামলা করেছে আমি জানি না। আমি কৃষক মানুষ, রাজনীতি করি না। আওয়ামী লীগে ভোট দিই। আমার ছেলে শুভ্রজিৎ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক ছিল। তবে সে ২০২২ সালে ইস্তফা দেয়। আক্রোশ আমার ছেলের ওপর, নাকি আমার ওপর সেটা জানি না।’
চিত্তরঞ্জন বলেন, ‘বাড়িতে শুধু আমি ছিলাম। তাঁরা আমার ওপর হামলা করেনি। আমি অনুরোধ করেছিলাম ভাঙচুর না করার।
পরে তাঁরা চলে গেছে। আমার দোকানেও হামলার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু স্থানীয় বিএনপির লোকজন তা হতে দেয়নি। পরে তাঁদের সহায়তায় দোকান খুলেছি।’
রাবাইতারি গ্রামে ২০০ থেকে ৩০০ হিন্দু পরিবারের বসবাস। চিত্তরঞ্জন সেনের বাড়িতে হামলা হলেও তাঁর প্রতিবেশী অন্য কোনো হিন্দু পরিবার হামলার শিকার হয়নি। একই গ্রামে হামলার শিকার হয়েছেন দিনমজুর আব্দুস ছামাদ ও নজির হোসেন। সামাদের ছেলে রাসেল ও নজিরের ছেলে সবুজ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িত। মূলত ছেলেদের রাজনৈতিক আদর্শের কারণে এই পরিবারগুলো প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হয়েছে বলে ভুক্তভোগী পরিবার ও এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। তাঁরা বলছেন, এসব হামলা রাজনৈতিক, সাম্প্রদায়িক নয়।
বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ ফুলবাড়ী উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক অনীল চন্দ্র রায় বলেন, উপজেলায় শুধু একটি হিন্দু পরিবার হামলা ও ভাঙচুরের শিকার হয়েছে। সেটা সাম্প্রদায়িক হামলা নয়, রাজনৈতিক কারণে হামলা হয়েছে। তবে সেখানে কোনো প্রতিমা ভাঙচুর বা লুটপাটের ঘটনা ঘটেনি।
‘এই হামলাকে সাম্প্রদায়িক বা সংখ্যালঘুর ওপর হামলা বলার কোনো সুযোগ নেই। আমি স্থানীয় প্রশাসনকেও একই মত দিয়েছি। তবে আমরা কোনো ধরনের হামলাকেই সমর্থন করি না। রাজনৈতিক হামলাকে সাম্প্রদায়িক রং দিয়ে কেউ ফায়দা হাসিল করতে চাইলে তার নিন্দা জানাই।’

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপরই দেশজুড়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, সমর্থক ও তাঁদের অনেকের বসতবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার খবর পাওয়া গেছে। স্বল্প পরিসরে হলেও কুড়িগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এমন ঘটনা ঘটেছে।
সদ্য বিদায়ী সরকারি দলের প্রভাব খাটিয়ে দলবাজি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতিপক্ষের ওপর ‘জুলুম-নিপীড়ন’ করেছেন এমন নেতা-কর্মীরা আক্রোশের শিকার হয়েছেন বেশি। হামলার শিকার হয়েছেন হিন্দু ধর্মাবলম্বী রাজনৈতিক কর্মী এবং তাঁদের পরিবারও। তবে রাজনৈতিক আক্রোশের জেরে ঘটা হামলাকে সাম্প্রদায়িক রং দিয়ে ‘সংখ্যালঘুর ওপর হামলা’ বলে দাবি করা হচ্ছে।
সম্প্রতি প্রকাশিত এক তালিকায় কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার ভাঙ্গামোড় ইউনিয়নের রাবাইতারি গ্রামের মনোরঞ্জন সেন নামে অবসরপ্রাপ্ত এক শিক্ষকের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ আনা হয়েছে। সরেজমিনে মনোরঞ্জন সেনের বাড়িতে গিয়ে এমন অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে মনোরঞ্জন সেনের ছোট ভাই চিত্তরঞ্জন সেনের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বাড়ির কিছু জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়।
গত বুধবার দুপুরে রাবাইতারি গ্রামে মনোরঞ্জন সেনের বাড়িতে গিয়ে তাঁর দেখা মেলেনি। মনোরঞ্জনের পুত্রবধূ লাবন সরকার মানসী বলেন, ‘ঘটনার দিন বাবা (শ্বশুর) বাড়িতে ছিলেন না। চাচাশ্বশুরের (চিত্তরঞ্জন সেনের) বাড়িতে হামলা করার সময় আমাদের বাড়িতে হামলার চেষ্টা করেছিল। ঢিলে একটি জানালার কাচ ভেঙে যায়। কিন্তু শ্বশুর একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক জানার পর আর কেউ হামলা করেনি।’
হামলা ও ভাঙচুরের শিকার চিত্তরঞ্জন সেন জানান, ‘৫ আগস্ট বিকেলে বিএনপি সমর্থক এলাকার কিছু লোক, যাদের বেশির ভাগই ছেলেপেলে, বাড়িতে হামলা করে। কিছুক্ষণ ভাঙচুর করার পর আমি তাদের অনুরোধ করি আর ভাঙচুর না করতে। তখন তারা চলে যায়। আমাদের গ্রামে আরও কয়েকটি পরিবারে হামলা হয়েছে। তবে তারা মুসলিম পরিবার।’
কেন হামলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত কি না—এমন প্রশ্নে চিত্তরঞ্জন বলেন, ‘কেন হামলা করেছে আমি জানি না। আমি কৃষক মানুষ, রাজনীতি করি না। আওয়ামী লীগে ভোট দিই। আমার ছেলে শুভ্রজিৎ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক ছিল। তবে সে ২০২২ সালে ইস্তফা দেয়। আক্রোশ আমার ছেলের ওপর, নাকি আমার ওপর সেটা জানি না।’
চিত্তরঞ্জন বলেন, ‘বাড়িতে শুধু আমি ছিলাম। তাঁরা আমার ওপর হামলা করেনি। আমি অনুরোধ করেছিলাম ভাঙচুর না করার।
পরে তাঁরা চলে গেছে। আমার দোকানেও হামলার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু স্থানীয় বিএনপির লোকজন তা হতে দেয়নি। পরে তাঁদের সহায়তায় দোকান খুলেছি।’
রাবাইতারি গ্রামে ২০০ থেকে ৩০০ হিন্দু পরিবারের বসবাস। চিত্তরঞ্জন সেনের বাড়িতে হামলা হলেও তাঁর প্রতিবেশী অন্য কোনো হিন্দু পরিবার হামলার শিকার হয়নি। একই গ্রামে হামলার শিকার হয়েছেন দিনমজুর আব্দুস ছামাদ ও নজির হোসেন। সামাদের ছেলে রাসেল ও নজিরের ছেলে সবুজ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িত। মূলত ছেলেদের রাজনৈতিক আদর্শের কারণে এই পরিবারগুলো প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হয়েছে বলে ভুক্তভোগী পরিবার ও এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। তাঁরা বলছেন, এসব হামলা রাজনৈতিক, সাম্প্রদায়িক নয়।
বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ ফুলবাড়ী উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক অনীল চন্দ্র রায় বলেন, উপজেলায় শুধু একটি হিন্দু পরিবার হামলা ও ভাঙচুরের শিকার হয়েছে। সেটা সাম্প্রদায়িক হামলা নয়, রাজনৈতিক কারণে হামলা হয়েছে। তবে সেখানে কোনো প্রতিমা ভাঙচুর বা লুটপাটের ঘটনা ঘটেনি।
‘এই হামলাকে সাম্প্রদায়িক বা সংখ্যালঘুর ওপর হামলা বলার কোনো সুযোগ নেই। আমি স্থানীয় প্রশাসনকেও একই মত দিয়েছি। তবে আমরা কোনো ধরনের হামলাকেই সমর্থন করি না। রাজনৈতিক হামলাকে সাম্প্রদায়িক রং দিয়ে কেউ ফায়দা হাসিল করতে চাইলে তার নিন্দা জানাই।’
আরিফুল ইসলাম রিগান ও আমিনুল ইসলাম (ফুলবাড়ী) কুড়িগ্রাম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপরই দেশজুড়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, সমর্থক ও তাঁদের অনেকের বসতবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার খবর পাওয়া গেছে। স্বল্প পরিসরে হলেও কুড়িগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এমন ঘটনা ঘটেছে।
সদ্য বিদায়ী সরকারি দলের প্রভাব খাটিয়ে দলবাজি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতিপক্ষের ওপর ‘জুলুম-নিপীড়ন’ করেছেন এমন নেতা-কর্মীরা আক্রোশের শিকার হয়েছেন বেশি। হামলার শিকার হয়েছেন হিন্দু ধর্মাবলম্বী রাজনৈতিক কর্মী এবং তাঁদের পরিবারও। তবে রাজনৈতিক আক্রোশের জেরে ঘটা হামলাকে সাম্প্রদায়িক রং দিয়ে ‘সংখ্যালঘুর ওপর হামলা’ বলে দাবি করা হচ্ছে।
সম্প্রতি প্রকাশিত এক তালিকায় কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার ভাঙ্গামোড় ইউনিয়নের রাবাইতারি গ্রামের মনোরঞ্জন সেন নামে অবসরপ্রাপ্ত এক শিক্ষকের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ আনা হয়েছে। সরেজমিনে মনোরঞ্জন সেনের বাড়িতে গিয়ে এমন অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে মনোরঞ্জন সেনের ছোট ভাই চিত্তরঞ্জন সেনের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বাড়ির কিছু জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়।
গত বুধবার দুপুরে রাবাইতারি গ্রামে মনোরঞ্জন সেনের বাড়িতে গিয়ে তাঁর দেখা মেলেনি। মনোরঞ্জনের পুত্রবধূ লাবন সরকার মানসী বলেন, ‘ঘটনার দিন বাবা (শ্বশুর) বাড়িতে ছিলেন না। চাচাশ্বশুরের (চিত্তরঞ্জন সেনের) বাড়িতে হামলা করার সময় আমাদের বাড়িতে হামলার চেষ্টা করেছিল। ঢিলে একটি জানালার কাচ ভেঙে যায়। কিন্তু শ্বশুর একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক জানার পর আর কেউ হামলা করেনি।’
হামলা ও ভাঙচুরের শিকার চিত্তরঞ্জন সেন জানান, ‘৫ আগস্ট বিকেলে বিএনপি সমর্থক এলাকার কিছু লোক, যাদের বেশির ভাগই ছেলেপেলে, বাড়িতে হামলা করে। কিছুক্ষণ ভাঙচুর করার পর আমি তাদের অনুরোধ করি আর ভাঙচুর না করতে। তখন তারা চলে যায়। আমাদের গ্রামে আরও কয়েকটি পরিবারে হামলা হয়েছে। তবে তারা মুসলিম পরিবার।’
কেন হামলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত কি না—এমন প্রশ্নে চিত্তরঞ্জন বলেন, ‘কেন হামলা করেছে আমি জানি না। আমি কৃষক মানুষ, রাজনীতি করি না। আওয়ামী লীগে ভোট দিই। আমার ছেলে শুভ্রজিৎ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক ছিল। তবে সে ২০২২ সালে ইস্তফা দেয়। আক্রোশ আমার ছেলের ওপর, নাকি আমার ওপর সেটা জানি না।’
চিত্তরঞ্জন বলেন, ‘বাড়িতে শুধু আমি ছিলাম। তাঁরা আমার ওপর হামলা করেনি। আমি অনুরোধ করেছিলাম ভাঙচুর না করার।
পরে তাঁরা চলে গেছে। আমার দোকানেও হামলার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু স্থানীয় বিএনপির লোকজন তা হতে দেয়নি। পরে তাঁদের সহায়তায় দোকান খুলেছি।’
রাবাইতারি গ্রামে ২০০ থেকে ৩০০ হিন্দু পরিবারের বসবাস। চিত্তরঞ্জন সেনের বাড়িতে হামলা হলেও তাঁর প্রতিবেশী অন্য কোনো হিন্দু পরিবার হামলার শিকার হয়নি। একই গ্রামে হামলার শিকার হয়েছেন দিনমজুর আব্দুস ছামাদ ও নজির হোসেন। সামাদের ছেলে রাসেল ও নজিরের ছেলে সবুজ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িত। মূলত ছেলেদের রাজনৈতিক আদর্শের কারণে এই পরিবারগুলো প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হয়েছে বলে ভুক্তভোগী পরিবার ও এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। তাঁরা বলছেন, এসব হামলা রাজনৈতিক, সাম্প্রদায়িক নয়।
বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ ফুলবাড়ী উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক অনীল চন্দ্র রায় বলেন, উপজেলায় শুধু একটি হিন্দু পরিবার হামলা ও ভাঙচুরের শিকার হয়েছে। সেটা সাম্প্রদায়িক হামলা নয়, রাজনৈতিক কারণে হামলা হয়েছে। তবে সেখানে কোনো প্রতিমা ভাঙচুর বা লুটপাটের ঘটনা ঘটেনি।
‘এই হামলাকে সাম্প্রদায়িক বা সংখ্যালঘুর ওপর হামলা বলার কোনো সুযোগ নেই। আমি স্থানীয় প্রশাসনকেও একই মত দিয়েছি। তবে আমরা কোনো ধরনের হামলাকেই সমর্থন করি না। রাজনৈতিক হামলাকে সাম্প্রদায়িক রং দিয়ে কেউ ফায়দা হাসিল করতে চাইলে তার নিন্দা জানাই।’

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপরই দেশজুড়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, সমর্থক ও তাঁদের অনেকের বসতবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার খবর পাওয়া গেছে। স্বল্প পরিসরে হলেও কুড়িগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এমন ঘটনা ঘটেছে।
সদ্য বিদায়ী সরকারি দলের প্রভাব খাটিয়ে দলবাজি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতিপক্ষের ওপর ‘জুলুম-নিপীড়ন’ করেছেন এমন নেতা-কর্মীরা আক্রোশের শিকার হয়েছেন বেশি। হামলার শিকার হয়েছেন হিন্দু ধর্মাবলম্বী রাজনৈতিক কর্মী এবং তাঁদের পরিবারও। তবে রাজনৈতিক আক্রোশের জেরে ঘটা হামলাকে সাম্প্রদায়িক রং দিয়ে ‘সংখ্যালঘুর ওপর হামলা’ বলে দাবি করা হচ্ছে।
সম্প্রতি প্রকাশিত এক তালিকায় কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার ভাঙ্গামোড় ইউনিয়নের রাবাইতারি গ্রামের মনোরঞ্জন সেন নামে অবসরপ্রাপ্ত এক শিক্ষকের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ আনা হয়েছে। সরেজমিনে মনোরঞ্জন সেনের বাড়িতে গিয়ে এমন অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে মনোরঞ্জন সেনের ছোট ভাই চিত্তরঞ্জন সেনের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বাড়ির কিছু জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়।
গত বুধবার দুপুরে রাবাইতারি গ্রামে মনোরঞ্জন সেনের বাড়িতে গিয়ে তাঁর দেখা মেলেনি। মনোরঞ্জনের পুত্রবধূ লাবন সরকার মানসী বলেন, ‘ঘটনার দিন বাবা (শ্বশুর) বাড়িতে ছিলেন না। চাচাশ্বশুরের (চিত্তরঞ্জন সেনের) বাড়িতে হামলা করার সময় আমাদের বাড়িতে হামলার চেষ্টা করেছিল। ঢিলে একটি জানালার কাচ ভেঙে যায়। কিন্তু শ্বশুর একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক জানার পর আর কেউ হামলা করেনি।’
হামলা ও ভাঙচুরের শিকার চিত্তরঞ্জন সেন জানান, ‘৫ আগস্ট বিকেলে বিএনপি সমর্থক এলাকার কিছু লোক, যাদের বেশির ভাগই ছেলেপেলে, বাড়িতে হামলা করে। কিছুক্ষণ ভাঙচুর করার পর আমি তাদের অনুরোধ করি আর ভাঙচুর না করতে। তখন তারা চলে যায়। আমাদের গ্রামে আরও কয়েকটি পরিবারে হামলা হয়েছে। তবে তারা মুসলিম পরিবার।’
কেন হামলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত কি না—এমন প্রশ্নে চিত্তরঞ্জন বলেন, ‘কেন হামলা করেছে আমি জানি না। আমি কৃষক মানুষ, রাজনীতি করি না। আওয়ামী লীগে ভোট দিই। আমার ছেলে শুভ্রজিৎ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক ছিল। তবে সে ২০২২ সালে ইস্তফা দেয়। আক্রোশ আমার ছেলের ওপর, নাকি আমার ওপর সেটা জানি না।’
চিত্তরঞ্জন বলেন, ‘বাড়িতে শুধু আমি ছিলাম। তাঁরা আমার ওপর হামলা করেনি। আমি অনুরোধ করেছিলাম ভাঙচুর না করার।
পরে তাঁরা চলে গেছে। আমার দোকানেও হামলার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু স্থানীয় বিএনপির লোকজন তা হতে দেয়নি। পরে তাঁদের সহায়তায় দোকান খুলেছি।’
রাবাইতারি গ্রামে ২০০ থেকে ৩০০ হিন্দু পরিবারের বসবাস। চিত্তরঞ্জন সেনের বাড়িতে হামলা হলেও তাঁর প্রতিবেশী অন্য কোনো হিন্দু পরিবার হামলার শিকার হয়নি। একই গ্রামে হামলার শিকার হয়েছেন দিনমজুর আব্দুস ছামাদ ও নজির হোসেন। সামাদের ছেলে রাসেল ও নজিরের ছেলে সবুজ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িত। মূলত ছেলেদের রাজনৈতিক আদর্শের কারণে এই পরিবারগুলো প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হয়েছে বলে ভুক্তভোগী পরিবার ও এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। তাঁরা বলছেন, এসব হামলা রাজনৈতিক, সাম্প্রদায়িক নয়।
বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ ফুলবাড়ী উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক অনীল চন্দ্র রায় বলেন, উপজেলায় শুধু একটি হিন্দু পরিবার হামলা ও ভাঙচুরের শিকার হয়েছে। সেটা সাম্প্রদায়িক হামলা নয়, রাজনৈতিক কারণে হামলা হয়েছে। তবে সেখানে কোনো প্রতিমা ভাঙচুর বা লুটপাটের ঘটনা ঘটেনি।
‘এই হামলাকে সাম্প্রদায়িক বা সংখ্যালঘুর ওপর হামলা বলার কোনো সুযোগ নেই। আমি স্থানীয় প্রশাসনকেও একই মত দিয়েছি। তবে আমরা কোনো ধরনের হামলাকেই সমর্থন করি না। রাজনৈতিক হামলাকে সাম্প্রদায়িক রং দিয়ে কেউ ফায়দা হাসিল করতে চাইলে তার নিন্দা জানাই।’

পিএইচপি ফ্যামিলির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মহসিন বলেছেন, পিএইচপি কোরআনের আলো বিশ্বজুড়ে আলো ছড়াচ্ছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) জমিয়তুল ফালাহ মসজিদে দিনব্যাপী পিএইচপি কোরআনের আলো চট্টগ্রাম বিভাগের অডিশন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণার পর ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছেন মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের মনোনয়নবঞ্চিত সাজ্জাদ হোসেন ওরফে লাভলু সিদ্দিকীর অনুসারীরা।
১ ঘণ্টা আগে
রাত সাড়ে ১০টার দিকে কান্দিরপাড়ে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ শুরু হয়। পরে বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে আলেখারচর এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করলে দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

পিএইচপি ফ্যামিলির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মহসিন বলেছেন, পিএইচপি কোরআনের আলো বিশ্বজুড়ে আলো ছড়াচ্ছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) জমিয়তুল ফালাহ মসজিদে দিনব্যাপী পিএইচপি কোরআনের আলো চট্টগ্রাম বিভাগের অডিশন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি প্রতিযোগীদের হাতে ইয়েস কার্ড, ক্রেস্ট ও উপহার তুলে দেন। এ সময় মোহাম্মদ মহসিন বলেন, ‘পিএইচপির আয়োজনে ‘‘পিএইচপি কোরআনের আলো প্রতিভার সন্ধানে’’ প্রতিযোগিতা। বিশ্বজুড়ে কোরআনের আলো ছড়াতে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। রমজান মাস ধরে আমাদের আয়োজকেরা হাফেজে কোরআনদের নিয়ে প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। গত ১৭ বছর ধরে চলে আসা এই অনুষ্ঠান দেশে ধারাবাহিকভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং দেশে জনপ্রিয়তা অর্জন করে বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে।’
কোরআনের আলো অনুষ্ঠানকে চলমান রাখার ঘোষণা দিয়ে মোহাম্মদ মহসিন বলেন, পিএইচপি কেয়ামত পর্যন্ত এই অনুষ্ঠানের সঙ্গে থাকবে। তিনি বলেন, যারা কুফরি করে এবং মানুষকে সত্যের পথ থেকে ফিরিয়ে রাখে, আল্লাহ তাদের দুনিয়ায় শাস্তি দেবেন এবং আখিরাতে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন—এটিই হচ্ছে মহান আল্লাহর ঘোষণা। প্রত্যেকের জীবনকে পবিত্র কোরআনের আলোয় জীবন গঠন করার জন্য তিনি আহ্বান জানান।
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এনটিভির অনুষ্ঠান পরিচালক সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, ‘সারা দেশের হাজার হাজার প্রতিযোগীর মধ্য থেকে জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে বাছাই করে টিভি অনুষ্ঠানের জন্য চূড়ান্ত করা হয়। সেখান থেকে মাত্র চারজনকে বাছাই করা অনেক কঠিন কাজ। এই অনুষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে চূড়ান্ত পর্যায়ে আমরা পৌঁছাই।’ অডিশনে উপস্থিত ছিলেন কোরআনের আলো ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মুফতি মোহম্মদ মহিউদ্দিন, অর্থ সচিব হাফেজ মোহাম্মদ জাকারিয়া, ক্বারী মাওলানা জহিরুল ইসলাম, হাফেজ আবদুল্লাহ আল জায়েদ, পিএইচপি পরিবারের মিডিয়া অ্যাডভাইজার দিলশাদ আহমেদসহ পিএইচপি পরিবার ও আয়োজকেরা।

পিএইচপি ফ্যামিলির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মহসিন বলেছেন, পিএইচপি কোরআনের আলো বিশ্বজুড়ে আলো ছড়াচ্ছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) জমিয়তুল ফালাহ মসজিদে দিনব্যাপী পিএইচপি কোরআনের আলো চট্টগ্রাম বিভাগের অডিশন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি প্রতিযোগীদের হাতে ইয়েস কার্ড, ক্রেস্ট ও উপহার তুলে দেন। এ সময় মোহাম্মদ মহসিন বলেন, ‘পিএইচপির আয়োজনে ‘‘পিএইচপি কোরআনের আলো প্রতিভার সন্ধানে’’ প্রতিযোগিতা। বিশ্বজুড়ে কোরআনের আলো ছড়াতে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। রমজান মাস ধরে আমাদের আয়োজকেরা হাফেজে কোরআনদের নিয়ে প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। গত ১৭ বছর ধরে চলে আসা এই অনুষ্ঠান দেশে ধারাবাহিকভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং দেশে জনপ্রিয়তা অর্জন করে বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে।’
কোরআনের আলো অনুষ্ঠানকে চলমান রাখার ঘোষণা দিয়ে মোহাম্মদ মহসিন বলেন, পিএইচপি কেয়ামত পর্যন্ত এই অনুষ্ঠানের সঙ্গে থাকবে। তিনি বলেন, যারা কুফরি করে এবং মানুষকে সত্যের পথ থেকে ফিরিয়ে রাখে, আল্লাহ তাদের দুনিয়ায় শাস্তি দেবেন এবং আখিরাতে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন—এটিই হচ্ছে মহান আল্লাহর ঘোষণা। প্রত্যেকের জীবনকে পবিত্র কোরআনের আলোয় জীবন গঠন করার জন্য তিনি আহ্বান জানান।
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এনটিভির অনুষ্ঠান পরিচালক সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, ‘সারা দেশের হাজার হাজার প্রতিযোগীর মধ্য থেকে জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে বাছাই করে টিভি অনুষ্ঠানের জন্য চূড়ান্ত করা হয়। সেখান থেকে মাত্র চারজনকে বাছাই করা অনেক কঠিন কাজ। এই অনুষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে চূড়ান্ত পর্যায়ে আমরা পৌঁছাই।’ অডিশনে উপস্থিত ছিলেন কোরআনের আলো ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মুফতি মোহম্মদ মহিউদ্দিন, অর্থ সচিব হাফেজ মোহাম্মদ জাকারিয়া, ক্বারী মাওলানা জহিরুল ইসলাম, হাফেজ আবদুল্লাহ আল জায়েদ, পিএইচপি পরিবারের মিডিয়া অ্যাডভাইজার দিলশাদ আহমেদসহ পিএইচপি পরিবার ও আয়োজকেরা।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপরই দেশজুড়ে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী, সমর্থক ও তাঁদের অনেকের বসতবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার খবর পাওয়া গেছে। স্বল্প পরিসরে হলেও কুড়িগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এমন ঘটনা ঘটেছে।
১৭ আগস্ট ২০২৪
বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণার পর ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছেন মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের মনোনয়নবঞ্চিত সাজ্জাদ হোসেন ওরফে লাভলু সিদ্দিকীর অনুসারীরা।
১ ঘণ্টা আগে
রাত সাড়ে ১০টার দিকে কান্দিরপাড়ে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ শুরু হয়। পরে বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে আলেখারচর এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করলে দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর প্রতিনিধি

বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণার পর ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেছেন মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের মনোনয়নবঞ্চিত সাজ্জাদ হোসেন ওরফে লাভলু সিদ্দিকীর অনুসারীরা।
লাভলু জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক। সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে এক্সপ্রেসওয়ের পাঁচ্চর গোলচত্বরে তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেন। প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবরোধের কারণে এক্সপ্রেসওয়ের উভয় পাশে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়।
মনোনয়নবঞ্চিত প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন লাভলু সিদ্দিকীর সমর্থকেরা ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের শিবচর অংশে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর অবরোধ তুলে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘ সময় পর সড়ক অবরোধ তুলে নিলে যান চলাচল এখন সম্পূর্ণ স্বাভাবিক হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে এবং অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণার পর ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেছেন মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের মনোনয়নবঞ্চিত সাজ্জাদ হোসেন ওরফে লাভলু সিদ্দিকীর অনুসারীরা।
লাভলু জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক। সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে এক্সপ্রেসওয়ের পাঁচ্চর গোলচত্বরে তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেন। প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবরোধের কারণে এক্সপ্রেসওয়ের উভয় পাশে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়।
মনোনয়নবঞ্চিত প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন লাভলু সিদ্দিকীর সমর্থকেরা ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের শিবচর অংশে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর অবরোধ তুলে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘ সময় পর সড়ক অবরোধ তুলে নিলে যান চলাচল এখন সম্পূর্ণ স্বাভাবিক হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে এবং অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপরই দেশজুড়ে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী, সমর্থক ও তাঁদের অনেকের বসতবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার খবর পাওয়া গেছে। স্বল্প পরিসরে হলেও কুড়িগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এমন ঘটনা ঘটেছে।
১৭ আগস্ট ২০২৪
পিএইচপি ফ্যামিলির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মহসিন বলেছেন, পিএইচপি কোরআনের আলো বিশ্বজুড়ে আলো ছড়াচ্ছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) জমিয়তুল ফালাহ মসজিদে দিনব্যাপী পিএইচপি কোরআনের আলো চট্টগ্রাম বিভাগের অডিশন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগে
রাত সাড়ে ১০টার দিকে কান্দিরপাড়ে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ শুরু হয়। পরে বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে আলেখারচর এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করলে দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা প্রতিনিধি

কুমিল্লা-৬ (সদর, সদর দক্ষিণ ও সিটি করপোরেশন) আসনে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বিক্ষোভ করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য হাজি আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের সমর্থকেরা।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাতে নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ড, পাড়া-মহল্লা থেকে হাজারো নেতা-কর্মী কান্দিরপাড়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করেন।
রাত সাড়ে ১০টার দিকে কান্দিরপাড়ে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ শুরু হয়। পরে বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে আলেখারচর এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করলে দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিক্ষোভকারীরা দলীয় সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানান এবং প্রয়োজনে কঠোর কর্মসূচির হুমকি দেন।
ময়নামতি হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইকবাল বাহার মজুমদার রাত পৌনে ১২টার দিকে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুমিল্লা-৬ আসনে মনোনয়নবঞ্চিত হাজী ইয়াছিনের সমর্থকেরা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন। এতে মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা অবরোধকারীদের সঙ্গে কথা বলছি। যাত্রীদের দুর্ভোগের কথা বলে তাঁদের মহাসড়ক থেকে সরানোর চেষ্টা করছি।’

কুমিল্লা-৬ (সদর, সদর দক্ষিণ ও সিটি করপোরেশন) আসনে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বিক্ষোভ করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য হাজি আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের সমর্থকেরা।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাতে নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ড, পাড়া-মহল্লা থেকে হাজারো নেতা-কর্মী কান্দিরপাড়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করেন।
রাত সাড়ে ১০টার দিকে কান্দিরপাড়ে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ শুরু হয়। পরে বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে আলেখারচর এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করলে দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিক্ষোভকারীরা দলীয় সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানান এবং প্রয়োজনে কঠোর কর্মসূচির হুমকি দেন।
ময়নামতি হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইকবাল বাহার মজুমদার রাত পৌনে ১২টার দিকে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুমিল্লা-৬ আসনে মনোনয়নবঞ্চিত হাজী ইয়াছিনের সমর্থকেরা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন। এতে মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা অবরোধকারীদের সঙ্গে কথা বলছি। যাত্রীদের দুর্ভোগের কথা বলে তাঁদের মহাসড়ক থেকে সরানোর চেষ্টা করছি।’

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপরই দেশজুড়ে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী, সমর্থক ও তাঁদের অনেকের বসতবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার খবর পাওয়া গেছে। স্বল্প পরিসরে হলেও কুড়িগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এমন ঘটনা ঘটেছে।
১৭ আগস্ট ২০২৪
পিএইচপি ফ্যামিলির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মহসিন বলেছেন, পিএইচপি কোরআনের আলো বিশ্বজুড়ে আলো ছড়াচ্ছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) জমিয়তুল ফালাহ মসজিদে দিনব্যাপী পিএইচপি কোরআনের আলো চট্টগ্রাম বিভাগের অডিশন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণার পর ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছেন মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের মনোনয়নবঞ্চিত সাজ্জাদ হোসেন ওরফে লাভলু সিদ্দিকীর অনুসারীরা।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত ৯টার দিকে শহরের মজমপুর গেটে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে অবস্থান নেন সোহরাব সমর্থকেরা। এ সময় তাঁরা সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন ও প্রতিবাদ মিছিল করেন।
এ ছাড়াও সদর উপজেলার মধুপুর-লক্ষ্মীপুর এলাকায় আগুন জ্বালিয়ে সমর্থকেরা বিক্ষোভ করেছেন।
এ সময় তাঁরা বলেন, সোহরাব উদ্দিন কুষ্টিয়া-৩ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য। তিনি দীর্ঘদিন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর বদলে এখানে অন্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে মেনে নেওয়া হবে না। তাই অবিলম্বে এ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনকে আবার মনোনয়ন দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
এর আগে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়ার চারটি আসনে সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন। কুষ্টিয়ার চারটি আসনে সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রার্থীরা হলেন কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) সাবেক সংসদ সদস্য ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি রেজা আহম্মেদ বাচ্চু মোল্লা, কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভোড়ামারা) বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী, কুষ্টিয়া-৩ (সদর) কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সদস্যসচিব প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার, কুষ্টিয়া-৪ (খোকসা-কুমারখালী) বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমি।
এ বিষয়ে মনোনয়নবঞ্চিত সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন বলেন, ‘শুনেছি আমার সমর্থকেরা বিক্ষোভ করছেন। আমি শহরের বাইরে আছি।’ এর বেশি কথা বলেননি তিনি।
জানতে চাইলেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ও সদ্য সদর আসনের মনোনীত প্রার্থী প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার বলেন, কেন্দ্র থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যিনি মনোনয়ন পাবেন, তাঁর পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। তবে এ নির্দেশনা যদি কেউ না মানেন, তাহলে কেন্দ্র ব্যবস্থা নেবে।

কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত ৯টার দিকে শহরের মজমপুর গেটে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে অবস্থান নেন সোহরাব সমর্থকেরা। এ সময় তাঁরা সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন ও প্রতিবাদ মিছিল করেন।
এ ছাড়াও সদর উপজেলার মধুপুর-লক্ষ্মীপুর এলাকায় আগুন জ্বালিয়ে সমর্থকেরা বিক্ষোভ করেছেন।
এ সময় তাঁরা বলেন, সোহরাব উদ্দিন কুষ্টিয়া-৩ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য। তিনি দীর্ঘদিন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর বদলে এখানে অন্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে মেনে নেওয়া হবে না। তাই অবিলম্বে এ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনকে আবার মনোনয়ন দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
এর আগে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়ার চারটি আসনে সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন। কুষ্টিয়ার চারটি আসনে সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রার্থীরা হলেন কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) সাবেক সংসদ সদস্য ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি রেজা আহম্মেদ বাচ্চু মোল্লা, কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভোড়ামারা) বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী, কুষ্টিয়া-৩ (সদর) কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সদস্যসচিব প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার, কুষ্টিয়া-৪ (খোকসা-কুমারখালী) বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমি।
এ বিষয়ে মনোনয়নবঞ্চিত সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন বলেন, ‘শুনেছি আমার সমর্থকেরা বিক্ষোভ করছেন। আমি শহরের বাইরে আছি।’ এর বেশি কথা বলেননি তিনি।
জানতে চাইলেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ও সদ্য সদর আসনের মনোনীত প্রার্থী প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার বলেন, কেন্দ্র থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যিনি মনোনয়ন পাবেন, তাঁর পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। তবে এ নির্দেশনা যদি কেউ না মানেন, তাহলে কেন্দ্র ব্যবস্থা নেবে।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপরই দেশজুড়ে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী, সমর্থক ও তাঁদের অনেকের বসতবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার খবর পাওয়া গেছে। স্বল্প পরিসরে হলেও কুড়িগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এমন ঘটনা ঘটেছে।
১৭ আগস্ট ২০২৪
পিএইচপি ফ্যামিলির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মহসিন বলেছেন, পিএইচপি কোরআনের আলো বিশ্বজুড়ে আলো ছড়াচ্ছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) জমিয়তুল ফালাহ মসজিদে দিনব্যাপী পিএইচপি কোরআনের আলো চট্টগ্রাম বিভাগের অডিশন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণার পর ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছেন মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের মনোনয়নবঞ্চিত সাজ্জাদ হোসেন ওরফে লাভলু সিদ্দিকীর অনুসারীরা।
১ ঘণ্টা আগে
রাত সাড়ে ১০টার দিকে কান্দিরপাড়ে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ শুরু হয়। পরে বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে আলেখারচর এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করলে দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
১ ঘণ্টা আগে