আরিফুল ইসলাম রিগান, কুড়িগ্রাম

কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্যগুদামের (এলএসডি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এদিকে ব্যাংকে তাঁর ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে (অ্যাকাউন্ট) কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে। তাঁর একাধিক ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেনেরও সত্যতা পাওয়া গেছে।
সরকারি চাল সংগ্রহ কর্মসূচিতে মিলমালিকদের দেওয়া চালের বিল আত্মসাৎসহ নিয়মবহির্ভূতভাবে নিম্নমানের চাল গুদামজাতের অভিযোগে এই গুদাম কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সম্প্রতি আদালতে মামলা করেছেন নাসির উদ্দিন লাল নামের রৌমারীর এক চালকল মালিক। এরপরই তাঁকে রৌমারী থেকে দিনাজপুরের বিরামপুরে বদলির আদেশ জারি করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে তাঁর বিরুদ্ধে এখনো কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। গতকাল শনিবার পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী তিনি দায়িত্বও হস্তান্তর করেননি।
অনুসন্ধান ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে রৌমারী খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে যোগদানের পর থেকে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ধান ক্রয়, আর্থিক সুবিধা নিয়ে নিম্নমানের চাল সংগ্রহ, চাল বিতরণে ঘুষবাণিজ্যসহ তাঁর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ দীর্ঘদিনের। তাঁর পূর্বের কর্মস্থল ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার যাদুরানী খাদ্যগুদামে কর্মকালেও প্রতারণার মাধ্যমে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এসব অনিয়ম-দুর্নীতির খবর একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হলেও তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত কিংবা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
সম্প্রতি রৌমারীতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে নিম্নমানের চাল বিতরণ এবং ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিম্নমানের চাল গুদামজাতের অভিযোগ ওঠে। উপজেলা প্রশাসনের অভিযানে কয়েকটি ডিলার পয়েন্টে নিম্নমানের চালের সন্ধান মেলে। এ ছাড়াও ১৮ সেপ্টেম্বর সরকারি গুদাম থেকে চাল বের করার সময় স্থানীয় জনতা দুই ট্রাক ‘নিম্নমানের’ চাল আটকে দেয়।
গুদাম কর্মকর্তা শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে করা মামলার বাদী নাসির উদ্দিন লাল বলেন, ‘শামীম এন্টারপ্রাইজ নামের সরকারি গুদামের তালিকায় কোনো মিল-চাতাল নেই। গুদাম কর্মকর্তা শহীদুল্লাহ সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে শামীম এন্টারপ্রাইজের নামে আমার সরবরাহ করা ১০ টন চালের টাকা তুলে আত্মসাৎ করেন। এর আগে গত আমন মৌসুমে তিন লক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ করেন। বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিলেও কোনো প্রতিকার পাইনি। আমি বাধ্য হয়ে আদালতে মামলা করেছি।’
এই ব্যবসায়ীর অভিযোগের সূত্র ধরে অনুসন্ধান করে গুদাম কর্মকর্তার ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। সোনালী ব্যাংক রৌমারী শাখা এবং ময়মনসিংহ শাখায় তাঁর ব্যক্তিগত সঞ্চয়ী হিসাব নম্বরে এসব লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
সোনালী ব্যাংক রৌমারী শাখার হিসাব নম্বরের তথ্য যাচাই করে দেখা গেছে, ২০২৫ সালের ২৫ মে তাঁর হিসাব নম্বরে ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমা হয়। ২ জুন হিসাব নম্বরে ২৭ লাখ ১০ হাজার টাকা জমা হয়। ৩ জুন রৌমারীর কর্তিমারী শাখা থেকে চেকের মাধ্যমে একবারে ৩৩ লাখ ১০ হাজার টাকা উত্তোলন করেন এই গুদাম কর্মকর্তা। ২৫ মে থেকে ২৭ জুন পর্যন্ত ওই হিসাব নম্বরে ৮২ লাখ টাকা জমা ও উত্তোলন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
অনুসন্ধানে এই কর্মকর্তার আরেকটি হিসাব নম্বরের তথ্য পাওয়া গেছে। ময়মনসিংহ সোনালী ব্যাংক শাখার ওই হিসাব নম্বরে ২০২৫ সালের ১ জুন থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় কোটি টাকার (৯৬ লাখ) লেনদেন হয়েছে বলেও জানা গেছে। রৌমারী ও কুড়িগ্রাম শহর থেকেও ওই হিসাব নম্বরে টাকা পাঠানো হয়েছে। ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওই হিসাব নম্বরে স্থিতি ছিল ৫ লক্ষাধিক টাকা।
অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত গুদাম কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, ‘বিষয়টি তদন্তাধীন। তদন্ত হলে সত্য বেরিয়ে আসবে। তবে আমি এসব করি না।’
ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অস্বাভাবিক লেনদেনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘রৌমারী থেকে আমার চাচাতো ভাই গরু কিনে নিয়ে যেতেন। ওই টাকা আমার অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লেনদেন করেছেন। এর বাইরে কিছু নেই। তবে সরকারি কর্মচারী হিসেবে এটা ঠিক হয়নি।’ আরেকটি হিসাব নম্বরে অস্বাভাবিক লেনদেন থাকা প্রশ্নে এই খাদ্য পরিদর্শক বলেন, ‘আমার ভাইয়েরা ব্যবসা করেন। সেই লেনদেন হয়েছে। কিন্তু এসব নিয়ে তো সাংবাদিকদের কাজ করার কথা নয়। আপনি অফিসে আসেন, বসে আমরা কথা বলব।’
জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক হামিদুল হক বলেন, ‘ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি করা হয়েছে। কমিটি এসব অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিলে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করব।’

কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্যগুদামের (এলএসডি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এদিকে ব্যাংকে তাঁর ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে (অ্যাকাউন্ট) কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে। তাঁর একাধিক ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেনেরও সত্যতা পাওয়া গেছে।
সরকারি চাল সংগ্রহ কর্মসূচিতে মিলমালিকদের দেওয়া চালের বিল আত্মসাৎসহ নিয়মবহির্ভূতভাবে নিম্নমানের চাল গুদামজাতের অভিযোগে এই গুদাম কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সম্প্রতি আদালতে মামলা করেছেন নাসির উদ্দিন লাল নামের রৌমারীর এক চালকল মালিক। এরপরই তাঁকে রৌমারী থেকে দিনাজপুরের বিরামপুরে বদলির আদেশ জারি করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে তাঁর বিরুদ্ধে এখনো কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। গতকাল শনিবার পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী তিনি দায়িত্বও হস্তান্তর করেননি।
অনুসন্ধান ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে রৌমারী খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে যোগদানের পর থেকে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ধান ক্রয়, আর্থিক সুবিধা নিয়ে নিম্নমানের চাল সংগ্রহ, চাল বিতরণে ঘুষবাণিজ্যসহ তাঁর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ দীর্ঘদিনের। তাঁর পূর্বের কর্মস্থল ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার যাদুরানী খাদ্যগুদামে কর্মকালেও প্রতারণার মাধ্যমে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এসব অনিয়ম-দুর্নীতির খবর একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হলেও তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত কিংবা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
সম্প্রতি রৌমারীতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে নিম্নমানের চাল বিতরণ এবং ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিম্নমানের চাল গুদামজাতের অভিযোগ ওঠে। উপজেলা প্রশাসনের অভিযানে কয়েকটি ডিলার পয়েন্টে নিম্নমানের চালের সন্ধান মেলে। এ ছাড়াও ১৮ সেপ্টেম্বর সরকারি গুদাম থেকে চাল বের করার সময় স্থানীয় জনতা দুই ট্রাক ‘নিম্নমানের’ চাল আটকে দেয়।
গুদাম কর্মকর্তা শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে করা মামলার বাদী নাসির উদ্দিন লাল বলেন, ‘শামীম এন্টারপ্রাইজ নামের সরকারি গুদামের তালিকায় কোনো মিল-চাতাল নেই। গুদাম কর্মকর্তা শহীদুল্লাহ সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে শামীম এন্টারপ্রাইজের নামে আমার সরবরাহ করা ১০ টন চালের টাকা তুলে আত্মসাৎ করেন। এর আগে গত আমন মৌসুমে তিন লক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ করেন। বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিলেও কোনো প্রতিকার পাইনি। আমি বাধ্য হয়ে আদালতে মামলা করেছি।’
এই ব্যবসায়ীর অভিযোগের সূত্র ধরে অনুসন্ধান করে গুদাম কর্মকর্তার ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। সোনালী ব্যাংক রৌমারী শাখা এবং ময়মনসিংহ শাখায় তাঁর ব্যক্তিগত সঞ্চয়ী হিসাব নম্বরে এসব লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
সোনালী ব্যাংক রৌমারী শাখার হিসাব নম্বরের তথ্য যাচাই করে দেখা গেছে, ২০২৫ সালের ২৫ মে তাঁর হিসাব নম্বরে ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমা হয়। ২ জুন হিসাব নম্বরে ২৭ লাখ ১০ হাজার টাকা জমা হয়। ৩ জুন রৌমারীর কর্তিমারী শাখা থেকে চেকের মাধ্যমে একবারে ৩৩ লাখ ১০ হাজার টাকা উত্তোলন করেন এই গুদাম কর্মকর্তা। ২৫ মে থেকে ২৭ জুন পর্যন্ত ওই হিসাব নম্বরে ৮২ লাখ টাকা জমা ও উত্তোলন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
অনুসন্ধানে এই কর্মকর্তার আরেকটি হিসাব নম্বরের তথ্য পাওয়া গেছে। ময়মনসিংহ সোনালী ব্যাংক শাখার ওই হিসাব নম্বরে ২০২৫ সালের ১ জুন থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় কোটি টাকার (৯৬ লাখ) লেনদেন হয়েছে বলেও জানা গেছে। রৌমারী ও কুড়িগ্রাম শহর থেকেও ওই হিসাব নম্বরে টাকা পাঠানো হয়েছে। ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওই হিসাব নম্বরে স্থিতি ছিল ৫ লক্ষাধিক টাকা।
অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত গুদাম কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, ‘বিষয়টি তদন্তাধীন। তদন্ত হলে সত্য বেরিয়ে আসবে। তবে আমি এসব করি না।’
ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অস্বাভাবিক লেনদেনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘রৌমারী থেকে আমার চাচাতো ভাই গরু কিনে নিয়ে যেতেন। ওই টাকা আমার অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লেনদেন করেছেন। এর বাইরে কিছু নেই। তবে সরকারি কর্মচারী হিসেবে এটা ঠিক হয়নি।’ আরেকটি হিসাব নম্বরে অস্বাভাবিক লেনদেন থাকা প্রশ্নে এই খাদ্য পরিদর্শক বলেন, ‘আমার ভাইয়েরা ব্যবসা করেন। সেই লেনদেন হয়েছে। কিন্তু এসব নিয়ে তো সাংবাদিকদের কাজ করার কথা নয়। আপনি অফিসে আসেন, বসে আমরা কথা বলব।’
জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক হামিদুল হক বলেন, ‘ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি করা হয়েছে। কমিটি এসব অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিলে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করব।’
আরিফুল ইসলাম রিগান, কুড়িগ্রাম

কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্যগুদামের (এলএসডি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এদিকে ব্যাংকে তাঁর ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে (অ্যাকাউন্ট) কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে। তাঁর একাধিক ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেনেরও সত্যতা পাওয়া গেছে।
সরকারি চাল সংগ্রহ কর্মসূচিতে মিলমালিকদের দেওয়া চালের বিল আত্মসাৎসহ নিয়মবহির্ভূতভাবে নিম্নমানের চাল গুদামজাতের অভিযোগে এই গুদাম কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সম্প্রতি আদালতে মামলা করেছেন নাসির উদ্দিন লাল নামের রৌমারীর এক চালকল মালিক। এরপরই তাঁকে রৌমারী থেকে দিনাজপুরের বিরামপুরে বদলির আদেশ জারি করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে তাঁর বিরুদ্ধে এখনো কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। গতকাল শনিবার পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী তিনি দায়িত্বও হস্তান্তর করেননি।
অনুসন্ধান ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে রৌমারী খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে যোগদানের পর থেকে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ধান ক্রয়, আর্থিক সুবিধা নিয়ে নিম্নমানের চাল সংগ্রহ, চাল বিতরণে ঘুষবাণিজ্যসহ তাঁর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ দীর্ঘদিনের। তাঁর পূর্বের কর্মস্থল ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার যাদুরানী খাদ্যগুদামে কর্মকালেও প্রতারণার মাধ্যমে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এসব অনিয়ম-দুর্নীতির খবর একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হলেও তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত কিংবা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
সম্প্রতি রৌমারীতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে নিম্নমানের চাল বিতরণ এবং ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিম্নমানের চাল গুদামজাতের অভিযোগ ওঠে। উপজেলা প্রশাসনের অভিযানে কয়েকটি ডিলার পয়েন্টে নিম্নমানের চালের সন্ধান মেলে। এ ছাড়াও ১৮ সেপ্টেম্বর সরকারি গুদাম থেকে চাল বের করার সময় স্থানীয় জনতা দুই ট্রাক ‘নিম্নমানের’ চাল আটকে দেয়।
গুদাম কর্মকর্তা শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে করা মামলার বাদী নাসির উদ্দিন লাল বলেন, ‘শামীম এন্টারপ্রাইজ নামের সরকারি গুদামের তালিকায় কোনো মিল-চাতাল নেই। গুদাম কর্মকর্তা শহীদুল্লাহ সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে শামীম এন্টারপ্রাইজের নামে আমার সরবরাহ করা ১০ টন চালের টাকা তুলে আত্মসাৎ করেন। এর আগে গত আমন মৌসুমে তিন লক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ করেন। বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিলেও কোনো প্রতিকার পাইনি। আমি বাধ্য হয়ে আদালতে মামলা করেছি।’
এই ব্যবসায়ীর অভিযোগের সূত্র ধরে অনুসন্ধান করে গুদাম কর্মকর্তার ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। সোনালী ব্যাংক রৌমারী শাখা এবং ময়মনসিংহ শাখায় তাঁর ব্যক্তিগত সঞ্চয়ী হিসাব নম্বরে এসব লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
সোনালী ব্যাংক রৌমারী শাখার হিসাব নম্বরের তথ্য যাচাই করে দেখা গেছে, ২০২৫ সালের ২৫ মে তাঁর হিসাব নম্বরে ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমা হয়। ২ জুন হিসাব নম্বরে ২৭ লাখ ১০ হাজার টাকা জমা হয়। ৩ জুন রৌমারীর কর্তিমারী শাখা থেকে চেকের মাধ্যমে একবারে ৩৩ লাখ ১০ হাজার টাকা উত্তোলন করেন এই গুদাম কর্মকর্তা। ২৫ মে থেকে ২৭ জুন পর্যন্ত ওই হিসাব নম্বরে ৮২ লাখ টাকা জমা ও উত্তোলন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
অনুসন্ধানে এই কর্মকর্তার আরেকটি হিসাব নম্বরের তথ্য পাওয়া গেছে। ময়মনসিংহ সোনালী ব্যাংক শাখার ওই হিসাব নম্বরে ২০২৫ সালের ১ জুন থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় কোটি টাকার (৯৬ লাখ) লেনদেন হয়েছে বলেও জানা গেছে। রৌমারী ও কুড়িগ্রাম শহর থেকেও ওই হিসাব নম্বরে টাকা পাঠানো হয়েছে। ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওই হিসাব নম্বরে স্থিতি ছিল ৫ লক্ষাধিক টাকা।
অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত গুদাম কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, ‘বিষয়টি তদন্তাধীন। তদন্ত হলে সত্য বেরিয়ে আসবে। তবে আমি এসব করি না।’
ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অস্বাভাবিক লেনদেনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘রৌমারী থেকে আমার চাচাতো ভাই গরু কিনে নিয়ে যেতেন। ওই টাকা আমার অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লেনদেন করেছেন। এর বাইরে কিছু নেই। তবে সরকারি কর্মচারী হিসেবে এটা ঠিক হয়নি।’ আরেকটি হিসাব নম্বরে অস্বাভাবিক লেনদেন থাকা প্রশ্নে এই খাদ্য পরিদর্শক বলেন, ‘আমার ভাইয়েরা ব্যবসা করেন। সেই লেনদেন হয়েছে। কিন্তু এসব নিয়ে তো সাংবাদিকদের কাজ করার কথা নয়। আপনি অফিসে আসেন, বসে আমরা কথা বলব।’
জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক হামিদুল হক বলেন, ‘ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি করা হয়েছে। কমিটি এসব অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিলে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করব।’

কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্যগুদামের (এলএসডি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এদিকে ব্যাংকে তাঁর ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে (অ্যাকাউন্ট) কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে। তাঁর একাধিক ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেনেরও সত্যতা পাওয়া গেছে।
সরকারি চাল সংগ্রহ কর্মসূচিতে মিলমালিকদের দেওয়া চালের বিল আত্মসাৎসহ নিয়মবহির্ভূতভাবে নিম্নমানের চাল গুদামজাতের অভিযোগে এই গুদাম কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সম্প্রতি আদালতে মামলা করেছেন নাসির উদ্দিন লাল নামের রৌমারীর এক চালকল মালিক। এরপরই তাঁকে রৌমারী থেকে দিনাজপুরের বিরামপুরে বদলির আদেশ জারি করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে তাঁর বিরুদ্ধে এখনো কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। গতকাল শনিবার পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী তিনি দায়িত্বও হস্তান্তর করেননি।
অনুসন্ধান ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে রৌমারী খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে যোগদানের পর থেকে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ধান ক্রয়, আর্থিক সুবিধা নিয়ে নিম্নমানের চাল সংগ্রহ, চাল বিতরণে ঘুষবাণিজ্যসহ তাঁর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ দীর্ঘদিনের। তাঁর পূর্বের কর্মস্থল ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার যাদুরানী খাদ্যগুদামে কর্মকালেও প্রতারণার মাধ্যমে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এসব অনিয়ম-দুর্নীতির খবর একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হলেও তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত কিংবা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
সম্প্রতি রৌমারীতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে নিম্নমানের চাল বিতরণ এবং ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিম্নমানের চাল গুদামজাতের অভিযোগ ওঠে। উপজেলা প্রশাসনের অভিযানে কয়েকটি ডিলার পয়েন্টে নিম্নমানের চালের সন্ধান মেলে। এ ছাড়াও ১৮ সেপ্টেম্বর সরকারি গুদাম থেকে চাল বের করার সময় স্থানীয় জনতা দুই ট্রাক ‘নিম্নমানের’ চাল আটকে দেয়।
গুদাম কর্মকর্তা শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে করা মামলার বাদী নাসির উদ্দিন লাল বলেন, ‘শামীম এন্টারপ্রাইজ নামের সরকারি গুদামের তালিকায় কোনো মিল-চাতাল নেই। গুদাম কর্মকর্তা শহীদুল্লাহ সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে শামীম এন্টারপ্রাইজের নামে আমার সরবরাহ করা ১০ টন চালের টাকা তুলে আত্মসাৎ করেন। এর আগে গত আমন মৌসুমে তিন লক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ করেন। বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিলেও কোনো প্রতিকার পাইনি। আমি বাধ্য হয়ে আদালতে মামলা করেছি।’
এই ব্যবসায়ীর অভিযোগের সূত্র ধরে অনুসন্ধান করে গুদাম কর্মকর্তার ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। সোনালী ব্যাংক রৌমারী শাখা এবং ময়মনসিংহ শাখায় তাঁর ব্যক্তিগত সঞ্চয়ী হিসাব নম্বরে এসব লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
সোনালী ব্যাংক রৌমারী শাখার হিসাব নম্বরের তথ্য যাচাই করে দেখা গেছে, ২০২৫ সালের ২৫ মে তাঁর হিসাব নম্বরে ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমা হয়। ২ জুন হিসাব নম্বরে ২৭ লাখ ১০ হাজার টাকা জমা হয়। ৩ জুন রৌমারীর কর্তিমারী শাখা থেকে চেকের মাধ্যমে একবারে ৩৩ লাখ ১০ হাজার টাকা উত্তোলন করেন এই গুদাম কর্মকর্তা। ২৫ মে থেকে ২৭ জুন পর্যন্ত ওই হিসাব নম্বরে ৮২ লাখ টাকা জমা ও উত্তোলন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
অনুসন্ধানে এই কর্মকর্তার আরেকটি হিসাব নম্বরের তথ্য পাওয়া গেছে। ময়মনসিংহ সোনালী ব্যাংক শাখার ওই হিসাব নম্বরে ২০২৫ সালের ১ জুন থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় কোটি টাকার (৯৬ লাখ) লেনদেন হয়েছে বলেও জানা গেছে। রৌমারী ও কুড়িগ্রাম শহর থেকেও ওই হিসাব নম্বরে টাকা পাঠানো হয়েছে। ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওই হিসাব নম্বরে স্থিতি ছিল ৫ লক্ষাধিক টাকা।
অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত গুদাম কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, ‘বিষয়টি তদন্তাধীন। তদন্ত হলে সত্য বেরিয়ে আসবে। তবে আমি এসব করি না।’
ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অস্বাভাবিক লেনদেনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘রৌমারী থেকে আমার চাচাতো ভাই গরু কিনে নিয়ে যেতেন। ওই টাকা আমার অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লেনদেন করেছেন। এর বাইরে কিছু নেই। তবে সরকারি কর্মচারী হিসেবে এটা ঠিক হয়নি।’ আরেকটি হিসাব নম্বরে অস্বাভাবিক লেনদেন থাকা প্রশ্নে এই খাদ্য পরিদর্শক বলেন, ‘আমার ভাইয়েরা ব্যবসা করেন। সেই লেনদেন হয়েছে। কিন্তু এসব নিয়ে তো সাংবাদিকদের কাজ করার কথা নয়। আপনি অফিসে আসেন, বসে আমরা কথা বলব।’
জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক হামিদুল হক বলেন, ‘ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি করা হয়েছে। কমিটি এসব অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিলে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করব।’

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, জামিনে মুক্তি পাওয়া আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি কোনো অপরাধে জড়ান, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ, ১৯৭৬-এর ২৯ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
১ ঘণ্টা আগে
মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের করড়া গ্রামে ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন রাজন মিয়া ও শাপলা আক্তার দম্পতি। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সন্দেহ ও পারিবারিক বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। এর জেরে গত সোমবার রাতে রাজন মিয়া তাঁর স্ত্রী শাপলা আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন।
১ ঘণ্টা আগে
নাহিদ ইসলাম অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আহত জুলাই যোদ্ধাদের সুচিকিৎসার দায়িত্ব এই অন্তর্বর্তী সরকারের থাকা সত্ত্বেও তারা সঠিকভাবে তা পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্যই এখনো লাশের সারি বাড়ছে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে এবং শহীদের সংখ্যাও।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুর প্রতিনিধি

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, জামিনে মুক্তি পাওয়া আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি কোনো অপরাধে জড়ান, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রটানো গুজব প্রতিহত করতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা চান তিনি। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকালে গাজীপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
জামিনে মুক্তিপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগ নেতাদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর যদি তারা কোনো অপকর্ম করে, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। কিন্তু জামিন দেওয়া তো আমাদের হাতে নেই। আদালত হলো স্বাধীন, তাঁরা তাদের জামিন দিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু জামিন দেওয়ার পরে সে যদি কোনো অপরাধ করে, তাহলে তাকে আমরা আইনের আওতায় আনব।’
নির্বাচনকে সামনে রেখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব প্রতিরোধে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করে উপদেষ্টা বলেন, ‘গণমাধ্যমের ভূমিকা প্রশংসনীয়। আপনাদের লেখালেখির কারণে গুজব অনেক কমেছে। পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে যে মিথ্যা রটনা রটায়, এসব প্রতিরোধের মেইন মাধ্যম হচ্ছেন আপনারা। আপনারা যদি সত্যি কথা পত্রিকায় লেখেন; যদি আপনারা বলেন যে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে যেটা রটনা করা হয়েছে, সেটি মিথ্যা; তাহলে বেশি কার্যকর হয়।’ তিনি বলেন, ‘আপনারা এটি করে যাচ্ছেন। আমি আশা করব ভবিষ্যতেও করবেন। আপনারা যাঁরা ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় আছেন, আপনারা যদি সত্যি ঘটনাটা প্রচার করেন, তবে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’
উপদেষ্টা বলেন, গাজীপুর একটি শিল্পনগরী। এখানে প্রতিনিয়ত নানা ঘটনা ঘটে, মাদকেরও ব্যাপকতা রয়েছে। এসব সমস্যা সমাধানে আলোচনা হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আসন্ন নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রশাসনকে বলা হয়েছে নির্বাচন যেন ফ্রি, ফেয়ার, ক্রেডিবল ও উৎসবমুখর হয়। নির্বাচনে কোনো ধরনের হুমকি নেই।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আওয়ামী লীগের ঢাকা কর্মসূচি প্রতিহত করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনের ক্ষেত্রে কতগুলো ফ্যাক্টর রয়েছে। এগুলোর মধ্যে আছে জনগণ। জনগণ যখন নির্বাচনমুখী হয়ে যাবে, সেই সময় অনেকে অনেক কিছু চিন্তা করলেও কিছু করতে পারবে না। তারপর আছে যাঁরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন তাঁরা; তাঁদেরও অনেক কাজ রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য। তারপর রয়েছে নির্বাচন কমিশন; তাদের একটা বড় ধরনের কাজ রয়ে গেছে। তারপর আছে আমাদের প্রশাসন; তাদেরও বড় ধরনের একটি কাজ রয়েছে। তারপর আরেকটা আছে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী; তাদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। অর্থাৎ নির্বাচন সফলভাবে সম্পন্ন করতে জনগণ, প্রার্থী, নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী—সবার সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। সবাই একসঙ্গে কাজ করলে কোনো বাধা থাকবে না।’
গাজীপুরে পুলিশের ঘাটতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটি সত্য, এখানে পুলিশের সংখ্যা কম। ইতিমধ্যে কিছু অতিরিক্ত পুলিশ দেওয়া হয়েছে এবং নির্বাচনকে সামনে রেখে আরও সদস্য যোগ করা হবে।
পার্শ্ববর্তী দেশে অবস্থানরত নেতাদের বিভিন্ন বক্তব্য সম্পর্কে প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘দুষ্কৃতকারীরা অনেক কিছু বলবে। দুষ্কৃতকারীরা যাতে কোনো ধরনের কার্যক্রম চালাতে না পারে, সে জন্য আমরা যত ধরনের ব্যবস্থা প্রয়োজন নেব। এ জন্য আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন।’
সভায় সভাপতিত্ব করেন গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ড. নাফিসা আরেফিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. এমদাদ উল্লাহ মিয়ান। এ ছাড়াও ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সোহেল হাসান, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার মো. জাহিদুল হাসান, গাজীপুর সেনাক্যাম্পের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল লুৎফর রহমান, গাজীপুরের পুলিশ সুপার চৌধুরী যাবের সাদেক এবং জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের প্রধানেরা উপস্থিত ছিলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, জামিনে মুক্তি পাওয়া আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি কোনো অপরাধে জড়ান, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রটানো গুজব প্রতিহত করতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা চান তিনি। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকালে গাজীপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
জামিনে মুক্তিপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগ নেতাদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর যদি তারা কোনো অপকর্ম করে, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। কিন্তু জামিন দেওয়া তো আমাদের হাতে নেই। আদালত হলো স্বাধীন, তাঁরা তাদের জামিন দিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু জামিন দেওয়ার পরে সে যদি কোনো অপরাধ করে, তাহলে তাকে আমরা আইনের আওতায় আনব।’
নির্বাচনকে সামনে রেখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব প্রতিরোধে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করে উপদেষ্টা বলেন, ‘গণমাধ্যমের ভূমিকা প্রশংসনীয়। আপনাদের লেখালেখির কারণে গুজব অনেক কমেছে। পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে যে মিথ্যা রটনা রটায়, এসব প্রতিরোধের মেইন মাধ্যম হচ্ছেন আপনারা। আপনারা যদি সত্যি কথা পত্রিকায় লেখেন; যদি আপনারা বলেন যে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে যেটা রটনা করা হয়েছে, সেটি মিথ্যা; তাহলে বেশি কার্যকর হয়।’ তিনি বলেন, ‘আপনারা এটি করে যাচ্ছেন। আমি আশা করব ভবিষ্যতেও করবেন। আপনারা যাঁরা ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় আছেন, আপনারা যদি সত্যি ঘটনাটা প্রচার করেন, তবে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’
উপদেষ্টা বলেন, গাজীপুর একটি শিল্পনগরী। এখানে প্রতিনিয়ত নানা ঘটনা ঘটে, মাদকেরও ব্যাপকতা রয়েছে। এসব সমস্যা সমাধানে আলোচনা হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আসন্ন নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রশাসনকে বলা হয়েছে নির্বাচন যেন ফ্রি, ফেয়ার, ক্রেডিবল ও উৎসবমুখর হয়। নির্বাচনে কোনো ধরনের হুমকি নেই।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আওয়ামী লীগের ঢাকা কর্মসূচি প্রতিহত করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনের ক্ষেত্রে কতগুলো ফ্যাক্টর রয়েছে। এগুলোর মধ্যে আছে জনগণ। জনগণ যখন নির্বাচনমুখী হয়ে যাবে, সেই সময় অনেকে অনেক কিছু চিন্তা করলেও কিছু করতে পারবে না। তারপর আছে যাঁরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন তাঁরা; তাঁদেরও অনেক কাজ রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য। তারপর রয়েছে নির্বাচন কমিশন; তাদের একটা বড় ধরনের কাজ রয়ে গেছে। তারপর আছে আমাদের প্রশাসন; তাদেরও বড় ধরনের একটি কাজ রয়েছে। তারপর আরেকটা আছে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী; তাদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। অর্থাৎ নির্বাচন সফলভাবে সম্পন্ন করতে জনগণ, প্রার্থী, নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী—সবার সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। সবাই একসঙ্গে কাজ করলে কোনো বাধা থাকবে না।’
গাজীপুরে পুলিশের ঘাটতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটি সত্য, এখানে পুলিশের সংখ্যা কম। ইতিমধ্যে কিছু অতিরিক্ত পুলিশ দেওয়া হয়েছে এবং নির্বাচনকে সামনে রেখে আরও সদস্য যোগ করা হবে।
পার্শ্ববর্তী দেশে অবস্থানরত নেতাদের বিভিন্ন বক্তব্য সম্পর্কে প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘দুষ্কৃতকারীরা অনেক কিছু বলবে। দুষ্কৃতকারীরা যাতে কোনো ধরনের কার্যক্রম চালাতে না পারে, সে জন্য আমরা যত ধরনের ব্যবস্থা প্রয়োজন নেব। এ জন্য আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন।’
সভায় সভাপতিত্ব করেন গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ড. নাফিসা আরেফিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. এমদাদ উল্লাহ মিয়ান। এ ছাড়াও ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সোহেল হাসান, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার মো. জাহিদুল হাসান, গাজীপুর সেনাক্যাম্পের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল লুৎফর রহমান, গাজীপুরের পুলিশ সুপার চৌধুরী যাবের সাদেক এবং জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের প্রধানেরা উপস্থিত ছিলেন।

কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্যগুদামের (এলএসডি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এদিকে ব্যাংকে তাঁর ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে (অ্যাকাউন্ট) কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে।
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ, ১৯৭৬-এর ২৯ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
১ ঘণ্টা আগে
মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের করড়া গ্রামে ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন রাজন মিয়া ও শাপলা আক্তার দম্পতি। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সন্দেহ ও পারিবারিক বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। এর জেরে গত সোমবার রাতে রাজন মিয়া তাঁর স্ত্রী শাপলা আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন।
১ ঘণ্টা আগে
নাহিদ ইসলাম অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আহত জুলাই যোদ্ধাদের সুচিকিৎসার দায়িত্ব এই অন্তর্বর্তী সরকারের থাকা সত্ত্বেও তারা সঠিকভাবে তা পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্যই এখনো লাশের সারি বাড়ছে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে এবং শহীদের সংখ্যাও।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, মিছিল, গণজমায়েত, মানববন্ধন, ধর্মঘটসহ শোভাযাত্রা আবারও নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আজ বুধবার দুপুরে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ, ১৯৭৬-এর ২৯ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, বাংলাদেশ সচিবালয় ও এর সংলগ্ন এলাকা, প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকা, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল এলাকা, কারওয়ান বাজার, মৎস্য ভবন, অফিসার্স ক্লাব ও মিন্টো রোড-সংলগ্ন এলাকায় কোনো ধরনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, মানববন্ধন, অবস্থান ধর্মঘট বা শোভাযাত্রা করা যাবে না।
নিরাপত্তাজনিত কারণে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, মিছিল, গণজমায়েত, মানববন্ধন, ধর্মঘটসহ শোভাযাত্রা আবারও নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আজ বুধবার দুপুরে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ, ১৯৭৬-এর ২৯ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, বাংলাদেশ সচিবালয় ও এর সংলগ্ন এলাকা, প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকা, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল এলাকা, কারওয়ান বাজার, মৎস্য ভবন, অফিসার্স ক্লাব ও মিন্টো রোড-সংলগ্ন এলাকায় কোনো ধরনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, মানববন্ধন, অবস্থান ধর্মঘট বা শোভাযাত্রা করা যাবে না।
নিরাপত্তাজনিত কারণে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্যগুদামের (এলএসডি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এদিকে ব্যাংকে তাঁর ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে (অ্যাকাউন্ট) কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে।
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, জামিনে মুক্তি পাওয়া আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি কোনো অপরাধে জড়ান, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগে
মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের করড়া গ্রামে ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন রাজন মিয়া ও শাপলা আক্তার দম্পতি। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সন্দেহ ও পারিবারিক বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। এর জেরে গত সোমবার রাতে রাজন মিয়া তাঁর স্ত্রী শাপলা আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন।
১ ঘণ্টা আগে
নাহিদ ইসলাম অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আহত জুলাই যোদ্ধাদের সুচিকিৎসার দায়িত্ব এই অন্তর্বর্তী সরকারের থাকা সত্ত্বেও তারা সঠিকভাবে তা পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্যই এখনো লাশের সারি বাড়ছে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে এবং শহীদের সংখ্যাও।
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জ প্রতিনিধি

হবিগঞ্জের মাধবপুরে পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে গিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন স্বামী। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। এর আগে একই দিন সকালে অভিযুক্ত স্বামী রাজন আদালতে গিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেন। নিহত নারী শাপলা আক্তার (২৫)। নবীগঞ্জ উপজেলার সাতাহাইল এলাকার রাজন মিয়ার স্ত্রী। দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসার কাজে মাধবপুর থানার করড়া গ্রামে বসবাস করছিলেন ওই দম্পতি।
পুলিশ জানায়, মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের করড়া গ্রামে ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন রাজন মিয়া ও শাপলা আক্তার দম্পতি। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সন্দেহ ও পারিবারিক বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। এর জেরে গত সোমবার রাতে রাজন মিয়া তাঁর স্ত্রী শাপলা আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। হত্যার পর মরদেহ পাশের একটি বালুর স্তূপে লুকিয়ে রাখেন।
পরদিন সকালে মঙ্গলবার রাজন নিজেই আদালতে উপস্থিত হয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেন। আদালত তাৎক্ষণিকভাবে রাজনের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে মাধবপুর থানা-পুলিশকে ঘটনাস্থলে তদন্তের নির্দেশ দেন। পরে সন্ধ্যায় মাধবপুর থানা-পুলিশ করড়া গ্রামের ওই বালুর স্তূপ থেকে শাপলা আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পর রাজন মিয়াকে আটক করা হয়।
এ বিষয়ে মাধবপুর থানার ওসি শহিদ উল্ল্যা বলেন, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

হবিগঞ্জের মাধবপুরে পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে গিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন স্বামী। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। এর আগে একই দিন সকালে অভিযুক্ত স্বামী রাজন আদালতে গিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেন। নিহত নারী শাপলা আক্তার (২৫)। নবীগঞ্জ উপজেলার সাতাহাইল এলাকার রাজন মিয়ার স্ত্রী। দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসার কাজে মাধবপুর থানার করড়া গ্রামে বসবাস করছিলেন ওই দম্পতি।
পুলিশ জানায়, মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের করড়া গ্রামে ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন রাজন মিয়া ও শাপলা আক্তার দম্পতি। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সন্দেহ ও পারিবারিক বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। এর জেরে গত সোমবার রাতে রাজন মিয়া তাঁর স্ত্রী শাপলা আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। হত্যার পর মরদেহ পাশের একটি বালুর স্তূপে লুকিয়ে রাখেন।
পরদিন সকালে মঙ্গলবার রাজন নিজেই আদালতে উপস্থিত হয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেন। আদালত তাৎক্ষণিকভাবে রাজনের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে মাধবপুর থানা-পুলিশকে ঘটনাস্থলে তদন্তের নির্দেশ দেন। পরে সন্ধ্যায় মাধবপুর থানা-পুলিশ করড়া গ্রামের ওই বালুর স্তূপ থেকে শাপলা আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পর রাজন মিয়াকে আটক করা হয়।
এ বিষয়ে মাধবপুর থানার ওসি শহিদ উল্ল্যা বলেন, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্যগুদামের (এলএসডি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এদিকে ব্যাংকে তাঁর ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে (অ্যাকাউন্ট) কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে।
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, জামিনে মুক্তি পাওয়া আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি কোনো অপরাধে জড়ান, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ, ১৯৭৬-এর ২৯ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
১ ঘণ্টা আগে
নাহিদ ইসলাম অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আহত জুলাই যোদ্ধাদের সুচিকিৎসার দায়িত্ব এই অন্তর্বর্তী সরকারের থাকা সত্ত্বেও তারা সঠিকভাবে তা পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্যই এখনো লাশের সারি বাড়ছে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে এবং শহীদের সংখ্যাও।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিনিধি, (সিদ্ধিরগঞ্জ) নারায়ণগঞ্জ

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘জুলাই যোদ্ধা গাজী সালাউদ্দিন ভাই মৃত্যুর কয়েক দিন আগে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীদের দ্বারা হেনস্তার শিকার হয়েছিলেন। এতেই বোঝা যায়, বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় থাকা “জুলাই যোদ্ধাদের” সবারই নিরাপত্তা সংকট রয়েছে।’
বুধবার (৫ অক্টোবর) বেলা ১১টায় সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল এলাকায় জুলাই যোদ্ধা সালাউদ্দিনের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি ওই সব মানুষের (জুলাই যোদ্ধা) পাশে আছে। তবে শুধু আমরাই নই, সরকার এবং সকল রাজনৈতিক দলের এই দায়িত্ব কাঁধে নিতে হবে। কারণ, এই মানুষগুলোর লড়াইয়ের ফলেই আমরা সফল হয়েছি এবং ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করেছি।’
নাহিদ ইসলাম অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আহত জুলাই যোদ্ধাদের সুচিকিৎসার দায়িত্ব এই অন্তর্বর্তী সরকারের থাকা সত্ত্বেও তারা সঠিকভাবে তা পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্যই এখনো লাশের সারি বাড়ছে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে এবং শহীদের সংখ্যাও। গাজী সালাউদ্দিন ভাইও তাঁদের একজন। আমরা তাঁকে হারিয়েছি।’
নাহিদ ইসলাম সরকারের প্রতি দৃঢ় আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের যেসব আহত যোদ্ধা রয়েছেন, যাঁরা এখনো কাতরাচ্ছেন, তাঁদের সর্বাত্মক দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা যেন নিশ্চিত করা হয়, শুধু সাময়িক চিকিৎসা নয়।’
নির্বাচনী ডামাডোলের মধ্যে আহত ও শহীদদের ভুলে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির প্রধান বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের (আহত যোদ্ধা) যে স্বাস্থ্য সুবিধার কথা বলা হয়েছে, সেটা নিয়েও অনেক অভিযোগ আছে।’
নির্বাচন সম্পর্কে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি যে আমরা এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং আমাদের লক্ষ্য ৩০০ আসন। তবে গণতন্ত্র রক্ষার লড়াইয়ে অগ্রণী ভূমিকা রাখায় খালেদা জিয়ার সম্মানে আমরা তাঁর কোনো আসনে প্রার্থী দেব না। এ ছাড়া আমরা সকল আসনেই শাপলা কলি মার্কার প্রার্থী দেব। আমরা বাংলাদেশের মানুষকে আহ্বান করেছি যে যারা গডফাদারগিরি করে, তারাই নির্বাচনে দাঁড়ায়—এই সংস্কৃতিকে আমরা চ্যালেঞ্জ করতে চাই। একজন এলাকার সাধারণ মানুষ, গ্রহণযোগ্য মানুষ, যাকে মানুষ কাছে পাবে এবং শিক্ষকদের আমরা জনপ্রতিনিধি হিসেবে সংসদে দেখতে চাই।’
বক্তব্য শেষে নাহিদ ইসলাম গাজী সালাউদ্দিনের কবর জিয়ারত করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল-আমীন, কেন্দ্রীয় সংগঠক শওকত আলী, কেন্দ্রীয় সদস্য আহমেদুর রহমান তনু, জাতীয় যুবশক্তির কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহসভাপতি তুহিন খান প্রমুখ।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘জুলাই যোদ্ধা গাজী সালাউদ্দিন ভাই মৃত্যুর কয়েক দিন আগে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীদের দ্বারা হেনস্তার শিকার হয়েছিলেন। এতেই বোঝা যায়, বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় থাকা “জুলাই যোদ্ধাদের” সবারই নিরাপত্তা সংকট রয়েছে।’
বুধবার (৫ অক্টোবর) বেলা ১১টায় সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল এলাকায় জুলাই যোদ্ধা সালাউদ্দিনের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি ওই সব মানুষের (জুলাই যোদ্ধা) পাশে আছে। তবে শুধু আমরাই নই, সরকার এবং সকল রাজনৈতিক দলের এই দায়িত্ব কাঁধে নিতে হবে। কারণ, এই মানুষগুলোর লড়াইয়ের ফলেই আমরা সফল হয়েছি এবং ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করেছি।’
নাহিদ ইসলাম অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আহত জুলাই যোদ্ধাদের সুচিকিৎসার দায়িত্ব এই অন্তর্বর্তী সরকারের থাকা সত্ত্বেও তারা সঠিকভাবে তা পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্যই এখনো লাশের সারি বাড়ছে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে এবং শহীদের সংখ্যাও। গাজী সালাউদ্দিন ভাইও তাঁদের একজন। আমরা তাঁকে হারিয়েছি।’
নাহিদ ইসলাম সরকারের প্রতি দৃঢ় আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের যেসব আহত যোদ্ধা রয়েছেন, যাঁরা এখনো কাতরাচ্ছেন, তাঁদের সর্বাত্মক দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা যেন নিশ্চিত করা হয়, শুধু সাময়িক চিকিৎসা নয়।’
নির্বাচনী ডামাডোলের মধ্যে আহত ও শহীদদের ভুলে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির প্রধান বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের (আহত যোদ্ধা) যে স্বাস্থ্য সুবিধার কথা বলা হয়েছে, সেটা নিয়েও অনেক অভিযোগ আছে।’
নির্বাচন সম্পর্কে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি যে আমরা এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং আমাদের লক্ষ্য ৩০০ আসন। তবে গণতন্ত্র রক্ষার লড়াইয়ে অগ্রণী ভূমিকা রাখায় খালেদা জিয়ার সম্মানে আমরা তাঁর কোনো আসনে প্রার্থী দেব না। এ ছাড়া আমরা সকল আসনেই শাপলা কলি মার্কার প্রার্থী দেব। আমরা বাংলাদেশের মানুষকে আহ্বান করেছি যে যারা গডফাদারগিরি করে, তারাই নির্বাচনে দাঁড়ায়—এই সংস্কৃতিকে আমরা চ্যালেঞ্জ করতে চাই। একজন এলাকার সাধারণ মানুষ, গ্রহণযোগ্য মানুষ, যাকে মানুষ কাছে পাবে এবং শিক্ষকদের আমরা জনপ্রতিনিধি হিসেবে সংসদে দেখতে চাই।’
বক্তব্য শেষে নাহিদ ইসলাম গাজী সালাউদ্দিনের কবর জিয়ারত করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল-আমীন, কেন্দ্রীয় সংগঠক শওকত আলী, কেন্দ্রীয় সদস্য আহমেদুর রহমান তনু, জাতীয় যুবশক্তির কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহসভাপতি তুহিন খান প্রমুখ।

কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্যগুদামের (এলএসডি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এদিকে ব্যাংকে তাঁর ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে (অ্যাকাউন্ট) কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে।
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, জামিনে মুক্তি পাওয়া আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি কোনো অপরাধে জড়ান, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ, ১৯৭৬-এর ২৯ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
১ ঘণ্টা আগে
মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের করড়া গ্রামে ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন রাজন মিয়া ও শাপলা আক্তার দম্পতি। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সন্দেহ ও পারিবারিক বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। এর জেরে গত সোমবার রাতে রাজন মিয়া তাঁর স্ত্রী শাপলা আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন।
১ ঘণ্টা আগে