আরিফুল ইসলাম রিগান, কুড়িগ্রাম
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্যগুদামের (এলএসডি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এদিকে ব্যাংকে তাঁর ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে (অ্যাকাউন্ট) কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে। তাঁর একাধিক ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেনেরও সত্যতা পাওয়া গেছে।
সরকারি চাল সংগ্রহ কর্মসূচিতে মিলমালিকদের দেওয়া চালের বিল আত্মসাৎসহ নিয়মবহির্ভূতভাবে নিম্নমানের চাল গুদামজাতের অভিযোগে এই গুদাম কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সম্প্রতি আদালতে মামলা করেছেন নাসির উদ্দিন লাল নামের রৌমারীর এক চালকল মালিক। এরপরই তাঁকে রৌমারী থেকে দিনাজপুরের বিরামপুরে বদলির আদেশ জারি করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে তাঁর বিরুদ্ধে এখনো কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। গতকাল শনিবার পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী তিনি দায়িত্বও হস্তান্তর করেননি।
অনুসন্ধান ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে রৌমারী খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে যোগদানের পর থেকে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ধান ক্রয়, আর্থিক সুবিধা নিয়ে নিম্নমানের চাল সংগ্রহ, চাল বিতরণে ঘুষবাণিজ্যসহ তাঁর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ দীর্ঘদিনের। তাঁর পূর্বের কর্মস্থল ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার যাদুরানী খাদ্যগুদামে কর্মকালেও প্রতারণার মাধ্যমে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এসব অনিয়ম-দুর্নীতির খবর একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হলেও তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত কিংবা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
সম্প্রতি রৌমারীতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে নিম্নমানের চাল বিতরণ এবং ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিম্নমানের চাল গুদামজাতের অভিযোগ ওঠে। উপজেলা প্রশাসনের অভিযানে কয়েকটি ডিলার পয়েন্টে নিম্নমানের চালের সন্ধান মেলে। এ ছাড়াও ১৮ সেপ্টেম্বর সরকারি গুদাম থেকে চাল বের করার সময় স্থানীয় জনতা দুই ট্রাক ‘নিম্নমানের’ চাল আটকে দেয়।
গুদাম কর্মকর্তা শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে করা মামলার বাদী নাসির উদ্দিন লাল বলেন, ‘শামীম এন্টারপ্রাইজ নামের সরকারি গুদামের তালিকায় কোনো মিল-চাতাল নেই। গুদাম কর্মকর্তা শহীদুল্লাহ সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে শামীম এন্টারপ্রাইজের নামে আমার সরবরাহ করা ১০ টন চালের টাকা তুলে আত্মসাৎ করেন। এর আগে গত আমন মৌসুমে তিন লক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ করেন। বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিলেও কোনো প্রতিকার পাইনি। আমি বাধ্য হয়ে আদালতে মামলা করেছি।’
এই ব্যবসায়ীর অভিযোগের সূত্র ধরে অনুসন্ধান করে গুদাম কর্মকর্তার ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। সোনালী ব্যাংক রৌমারী শাখা এবং ময়মনসিংহ শাখায় তাঁর ব্যক্তিগত সঞ্চয়ী হিসাব নম্বরে এসব লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
সোনালী ব্যাংক রৌমারী শাখার হিসাব নম্বরের তথ্য যাচাই করে দেখা গেছে, ২০২৫ সালের ২৫ মে তাঁর হিসাব নম্বরে ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমা হয়। ২ জুন হিসাব নম্বরে ২৭ লাখ ১০ হাজার টাকা জমা হয়। ৩ জুন রৌমারীর কর্তিমারী শাখা থেকে চেকের মাধ্যমে একবারে ৩৩ লাখ ১০ হাজার টাকা উত্তোলন করেন এই গুদাম কর্মকর্তা। ২৫ মে থেকে ২৭ জুন পর্যন্ত ওই হিসাব নম্বরে ৮২ লাখ টাকা জমা ও উত্তোলন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
অনুসন্ধানে এই কর্মকর্তার আরেকটি হিসাব নম্বরের তথ্য পাওয়া গেছে। ময়মনসিংহ সোনালী ব্যাংক শাখার ওই হিসাব নম্বরে ২০২৫ সালের ১ জুন থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় কোটি টাকার (৯৬ লাখ) লেনদেন হয়েছে বলেও জানা গেছে। রৌমারী ও কুড়িগ্রাম শহর থেকেও ওই হিসাব নম্বরে টাকা পাঠানো হয়েছে। ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওই হিসাব নম্বরে স্থিতি ছিল ৫ লক্ষাধিক টাকা।
অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত গুদাম কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, ‘বিষয়টি তদন্তাধীন। তদন্ত হলে সত্য বেরিয়ে আসবে। তবে আমি এসব করি না।’
ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অস্বাভাবিক লেনদেনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘রৌমারী থেকে আমার চাচাতো ভাই গরু কিনে নিয়ে যেতেন। ওই টাকা আমার অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লেনদেন করেছেন। এর বাইরে কিছু নেই। তবে সরকারি কর্মচারী হিসেবে এটা ঠিক হয়নি।’ আরেকটি হিসাব নম্বরে অস্বাভাবিক লেনদেন থাকা প্রশ্নে এই খাদ্য পরিদর্শক বলেন, ‘আমার ভাইয়েরা ব্যবসা করেন। সেই লেনদেন হয়েছে। কিন্তু এসব নিয়ে তো সাংবাদিকদের কাজ করার কথা নয়। আপনি অফিসে আসেন, বসে আমরা কথা বলব।’
জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক হামিদুল হক বলেন, ‘ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি করা হয়েছে। কমিটি এসব অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিলে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করব।’
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্যগুদামের (এলএসডি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এদিকে ব্যাংকে তাঁর ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে (অ্যাকাউন্ট) কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে। তাঁর একাধিক ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেনেরও সত্যতা পাওয়া গেছে।
সরকারি চাল সংগ্রহ কর্মসূচিতে মিলমালিকদের দেওয়া চালের বিল আত্মসাৎসহ নিয়মবহির্ভূতভাবে নিম্নমানের চাল গুদামজাতের অভিযোগে এই গুদাম কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সম্প্রতি আদালতে মামলা করেছেন নাসির উদ্দিন লাল নামের রৌমারীর এক চালকল মালিক। এরপরই তাঁকে রৌমারী থেকে দিনাজপুরের বিরামপুরে বদলির আদেশ জারি করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে তাঁর বিরুদ্ধে এখনো কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। গতকাল শনিবার পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী তিনি দায়িত্বও হস্তান্তর করেননি।
অনুসন্ধান ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে রৌমারী খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে যোগদানের পর থেকে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ধান ক্রয়, আর্থিক সুবিধা নিয়ে নিম্নমানের চাল সংগ্রহ, চাল বিতরণে ঘুষবাণিজ্যসহ তাঁর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ দীর্ঘদিনের। তাঁর পূর্বের কর্মস্থল ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার যাদুরানী খাদ্যগুদামে কর্মকালেও প্রতারণার মাধ্যমে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এসব অনিয়ম-দুর্নীতির খবর একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হলেও তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত কিংবা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
সম্প্রতি রৌমারীতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে নিম্নমানের চাল বিতরণ এবং ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিম্নমানের চাল গুদামজাতের অভিযোগ ওঠে। উপজেলা প্রশাসনের অভিযানে কয়েকটি ডিলার পয়েন্টে নিম্নমানের চালের সন্ধান মেলে। এ ছাড়াও ১৮ সেপ্টেম্বর সরকারি গুদাম থেকে চাল বের করার সময় স্থানীয় জনতা দুই ট্রাক ‘নিম্নমানের’ চাল আটকে দেয়।
গুদাম কর্মকর্তা শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে করা মামলার বাদী নাসির উদ্দিন লাল বলেন, ‘শামীম এন্টারপ্রাইজ নামের সরকারি গুদামের তালিকায় কোনো মিল-চাতাল নেই। গুদাম কর্মকর্তা শহীদুল্লাহ সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে শামীম এন্টারপ্রাইজের নামে আমার সরবরাহ করা ১০ টন চালের টাকা তুলে আত্মসাৎ করেন। এর আগে গত আমন মৌসুমে তিন লক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ করেন। বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিলেও কোনো প্রতিকার পাইনি। আমি বাধ্য হয়ে আদালতে মামলা করেছি।’
এই ব্যবসায়ীর অভিযোগের সূত্র ধরে অনুসন্ধান করে গুদাম কর্মকর্তার ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। সোনালী ব্যাংক রৌমারী শাখা এবং ময়মনসিংহ শাখায় তাঁর ব্যক্তিগত সঞ্চয়ী হিসাব নম্বরে এসব লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
সোনালী ব্যাংক রৌমারী শাখার হিসাব নম্বরের তথ্য যাচাই করে দেখা গেছে, ২০২৫ সালের ২৫ মে তাঁর হিসাব নম্বরে ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমা হয়। ২ জুন হিসাব নম্বরে ২৭ লাখ ১০ হাজার টাকা জমা হয়। ৩ জুন রৌমারীর কর্তিমারী শাখা থেকে চেকের মাধ্যমে একবারে ৩৩ লাখ ১০ হাজার টাকা উত্তোলন করেন এই গুদাম কর্মকর্তা। ২৫ মে থেকে ২৭ জুন পর্যন্ত ওই হিসাব নম্বরে ৮২ লাখ টাকা জমা ও উত্তোলন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
অনুসন্ধানে এই কর্মকর্তার আরেকটি হিসাব নম্বরের তথ্য পাওয়া গেছে। ময়মনসিংহ সোনালী ব্যাংক শাখার ওই হিসাব নম্বরে ২০২৫ সালের ১ জুন থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় কোটি টাকার (৯৬ লাখ) লেনদেন হয়েছে বলেও জানা গেছে। রৌমারী ও কুড়িগ্রাম শহর থেকেও ওই হিসাব নম্বরে টাকা পাঠানো হয়েছে। ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওই হিসাব নম্বরে স্থিতি ছিল ৫ লক্ষাধিক টাকা।
অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত গুদাম কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, ‘বিষয়টি তদন্তাধীন। তদন্ত হলে সত্য বেরিয়ে আসবে। তবে আমি এসব করি না।’
ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অস্বাভাবিক লেনদেনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘রৌমারী থেকে আমার চাচাতো ভাই গরু কিনে নিয়ে যেতেন। ওই টাকা আমার অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লেনদেন করেছেন। এর বাইরে কিছু নেই। তবে সরকারি কর্মচারী হিসেবে এটা ঠিক হয়নি।’ আরেকটি হিসাব নম্বরে অস্বাভাবিক লেনদেন থাকা প্রশ্নে এই খাদ্য পরিদর্শক বলেন, ‘আমার ভাইয়েরা ব্যবসা করেন। সেই লেনদেন হয়েছে। কিন্তু এসব নিয়ে তো সাংবাদিকদের কাজ করার কথা নয়। আপনি অফিসে আসেন, বসে আমরা কথা বলব।’
জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক হামিদুল হক বলেন, ‘ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি করা হয়েছে। কমিটি এসব অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিলে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করব।’
পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ উদ্বোধনের পর দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের সূচনা হয় দুই বছর আগে। ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বেনাপোল রেলপথে যুক্ত হয় মুন্সিগঞ্জ। এ জন্য জেলার শ্রীনগর, লৌহজং ও সিরাজদিখান উপজেলায় নির্মাণ করা হয় নান্দনিক তিনটি রেলস্টেশন।
১ ঘণ্টা আগেবৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির প্রাণের দাবি ছিল ভৈরব নদের ওপর সেতু নির্মাণ। খুলনাবাসীর আন্দোলনের মুখে ২০২১ সালে সেতু নির্মাণ শুরু করা হয়। এ প্রকল্পটি ২০২৫ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এ পর্যন্ত অগ্রগতি মাত্র ১৬ শতাংশ। নকশা জটিলতা এবং রেলওয়ের অধিগ্রহণ করা জমি বুঝে না পাওয়ায় অনেকটা থমক
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা (পোষ্য কোটা) নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। এ বিষয়ে রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) জরুরী সিন্ডিকেট সভা আহবান করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সহ-উপাচার্যসহ অন্য শিক্ষকদের ‘লাঞ্ছিত’ করার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে কর্মবিরতির ডাক দেওয়া হয়েছে। শনিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে সিনেট ভবনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক আবদুল আলিম এ ঘোষণা দেন।
৫ ঘণ্টা আগে