রাকিবুল ইসলাম, গাংনী (মেহেরপুর)
মেহেরপুর-কুষ্টিয়া জেলার বেতবাড়িয়া-মধুগাড়ী গ্রামে মাথাভাঙ্গা নদীর ওপর নির্মিত সেতুটি তিন বছর পরও চালু হয়নি। রাস্তা না হওয়ার কারণে কয়েক লাখ মানুষ সেতুটি ব্যবহার করতে পারছে না, ফলে এলাকাবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছে। স্থানীয়রা দ্রুত এই সমস্যার সমাধান দাবি করেছেন।
তিন বছর আগে মাথাভাঙ্গা নদীর ওপর ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে গার্ডার ব্রিজ নির্মাণ করা হয় এলজিইডির মাধ্যমে। তবে, জমি অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে গাংনী অংশের সংযোগ সড়ক তৈরি করা যায়নি, ফলে ব্রিজটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। গাংনী ও দৌলতপুর উপজেলার বাসিন্দাদের ৫ কিলোমিটার ঘুরে চলাচল করতে হচ্ছে। কৃষকেরা ক্ষেতের ফসল নিয়ে অনেক কষ্টে সেতুতে ওঠেন এবং বড় যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ব্রিজ নির্মাণ হলেও রাস্তা না থাকায় তারা চিকিৎসা, ব্যবসা, শিক্ষা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজে সমস্যায় পড়ছেন। বিশেষত কৃষকেরা হেঁটে এবং মোটরসাইকেল, ভ্যান, বাইসাইকেল দিয়ে ব্রিজের ওপর উঠলেও রাস্তাটির অভাবে বড় ধরনের যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। এতে কৃষি পণ্য বিক্রির সমস্যাও সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. মুক্তার হোসেন বলেন, ‘সরকার কোটি টাকা ব্যয়ে ব্রিজ তৈরি করলেও রাস্তা না হওয়ায় চলাচল করা যাচ্ছে না। রাস্তা তৈরি হলে যাতায়াতের সমস্যা সমাধান হবে।’
অপর এক বাসিন্দা মো. ওবাইদুল ইসলাম বলেন, ‘রাস্তার অভাবে আমাদের অনেক সমস্যা হচ্ছে, বিশেষ করে বন্যা ও কাঁদা জমে রাস্তা নষ্ট হয়ে যায়। জমি অধিগ্রহণ জটিলতা কাটিয়ে দ্রুত রাস্তা তৈরি করা প্রয়োজন।’
গাংনী উপজেলা প্রকৌশলী মো. ফয়সাল হোসেন জানান, ‘ব্রিজটির কাজ শেষ হয়েছে, কিন্তু জমি অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে সড়ক নির্মাণে বিলম্ব হচ্ছে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে এবং অনুমোদন পেলেই দ্রুত কাজ শুরু হবে।’
এই ব্রিজ চালু হলে দুই জেলার বাসিন্দাদের ব্যবসা-বাণিজ্য, কৃষি, শিক্ষাসহ নানা দিক থেকে সুবিধা হবে। স্থানীয়দের দাবি, শিগগিরই জমি অধিগ্রহণের সমস্যা সমাধান করে রাস্তা তৈরি করা হোক।
মেহেরপুর-কুষ্টিয়া জেলার বেতবাড়িয়া-মধুগাড়ী গ্রামে মাথাভাঙ্গা নদীর ওপর নির্মিত সেতুটি তিন বছর পরও চালু হয়নি। রাস্তা না হওয়ার কারণে কয়েক লাখ মানুষ সেতুটি ব্যবহার করতে পারছে না, ফলে এলাকাবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছে। স্থানীয়রা দ্রুত এই সমস্যার সমাধান দাবি করেছেন।
তিন বছর আগে মাথাভাঙ্গা নদীর ওপর ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে গার্ডার ব্রিজ নির্মাণ করা হয় এলজিইডির মাধ্যমে। তবে, জমি অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে গাংনী অংশের সংযোগ সড়ক তৈরি করা যায়নি, ফলে ব্রিজটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। গাংনী ও দৌলতপুর উপজেলার বাসিন্দাদের ৫ কিলোমিটার ঘুরে চলাচল করতে হচ্ছে। কৃষকেরা ক্ষেতের ফসল নিয়ে অনেক কষ্টে সেতুতে ওঠেন এবং বড় যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ব্রিজ নির্মাণ হলেও রাস্তা না থাকায় তারা চিকিৎসা, ব্যবসা, শিক্ষা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজে সমস্যায় পড়ছেন। বিশেষত কৃষকেরা হেঁটে এবং মোটরসাইকেল, ভ্যান, বাইসাইকেল দিয়ে ব্রিজের ওপর উঠলেও রাস্তাটির অভাবে বড় ধরনের যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। এতে কৃষি পণ্য বিক্রির সমস্যাও সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. মুক্তার হোসেন বলেন, ‘সরকার কোটি টাকা ব্যয়ে ব্রিজ তৈরি করলেও রাস্তা না হওয়ায় চলাচল করা যাচ্ছে না। রাস্তা তৈরি হলে যাতায়াতের সমস্যা সমাধান হবে।’
অপর এক বাসিন্দা মো. ওবাইদুল ইসলাম বলেন, ‘রাস্তার অভাবে আমাদের অনেক সমস্যা হচ্ছে, বিশেষ করে বন্যা ও কাঁদা জমে রাস্তা নষ্ট হয়ে যায়। জমি অধিগ্রহণ জটিলতা কাটিয়ে দ্রুত রাস্তা তৈরি করা প্রয়োজন।’
গাংনী উপজেলা প্রকৌশলী মো. ফয়সাল হোসেন জানান, ‘ব্রিজটির কাজ শেষ হয়েছে, কিন্তু জমি অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে সড়ক নির্মাণে বিলম্ব হচ্ছে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে এবং অনুমোদন পেলেই দ্রুত কাজ শুরু হবে।’
এই ব্রিজ চালু হলে দুই জেলার বাসিন্দাদের ব্যবসা-বাণিজ্য, কৃষি, শিক্ষাসহ নানা দিক থেকে সুবিধা হবে। স্থানীয়দের দাবি, শিগগিরই জমি অধিগ্রহণের সমস্যা সমাধান করে রাস্তা তৈরি করা হোক।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৩ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে