গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে ও মাঠে ঘুরে বেড়াচ্ছে মুখপোড়া হনুমান। কখনো দল বেঁধে কিংবা দলছুট হয়ে বিভিন্ন জায়গায় দেখা যাচ্ছে হনুমানগুলোকে। খাদ্যের সন্ধানে আসা হনুমানগুলো ঢুকে পড়ছে গ্রামের মধ্যে। মানুষের হাত থেকে খাবারও নিচ্ছে।
কখনো গ্রামে থাকা বড় গাছ আবার ঘরের ছাদে, প্রাচীর, খোলা রাস্তায়, দোকানে মানুষের দেওয়া খাবার খাচ্ছে। ক্ষুধার্ত হওয়ায় হনুমানগুলোকে খাবার দিচ্ছে মানুষেরা।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় কিছু মুখপোড়া হনুমান দেখা যাচ্ছে। তারা গ্রামের বড় গাছ পেলে সে গাছে অবস্থান করে। ক্ষুধা পেলে কারও ঘরের ছাদ, প্রাচীর অথবা দোকানের আশপাশে ঘোরাঘুরি করে। মাঠে খাবার না পেলে গ্রামের ভেতর প্রবেশ করে।
দেবীপুর গ্রামের সাঈদ আলী বলেন, ‘আজ আমাদের বাড়ির ছাদে তিনটি মুখপোড়া হনুমান এসেছিল। এ সময় দোকান থেকে কলা ও পাউরুটি এনে দিলে হাত থেকে নিয়ে খায়। সাধারণত মুখপোড়া হনুমানগুলো ভারত থেকে আসে। আর মাঠে যখন খাওয়ার মতো কিছু থাকে না, তখন এরা গ্রামে প্রবেশ করে।’
উপজেলার দেবীপুর গ্রামের মো. সালাউদ্দিন বলেন, ‘মাঠে কোনো খাবার না থাকায় হনুমানগুলো এলাকায় ঢুকে পড়ে। বিভিন্ন সময় প্রাচীরের ওপরে বা বাড়ির ছাদে অথবা দোকানে বসেই মানুষের দেওয়া খাবার খায়। রামদেবপুর ও মথুরাপুর এলাকায় দেখা যায় হনুমানগুলোকে। তবে মথুরাপুর এলাকায় বেশি দেখা যায়। কিছু মুখপোড়া হনুমান দেখেছি আমাদের এলাকায় ঘোরাঘুরি করছে।’
উপজেলার করমদী গ্রামের স্বপন আলী বলেন, গতকাল মাঠপাড়া করমদীতে ৪-৫টা হনুমান দেখা গেছে। এর মধ্যে একটা বাচ্চা হনুমানও রয়েছে। হনুমানগুলো মানুষের হাত থেকে খাবার নিয়ে খায়। অনেক লোকের মধ্যে বসে কলা, পাউরুটি, বিস্কুট নিয়েও খাচ্ছে।
উপজেলার করমদী গ্রামের তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের গ্রামে প্রতিবছর মুখপোড়া হনুমান আসে। অনেক সময় দেখা যায়, অনেক হনুমান করমদী গ্রামের জলিলের বাগানে থাকে। আর হনুমানগুলো অবস্থান করে বড় কোনো গাছে।
জেলা বন বিভাগের কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) হামিম হায়দার বলেন, ‘মুখপোড়া হনুমানগুলো অনেক সময় দলছুট হয়ে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। সাধারণত এগুলো আসে ভারত থেকে। হনুমানের জন্য বরাদ্দ এখনো আসেনি। আগামী মে ও জুন মাসে আসতে পারে। আর কোনো হনুমান অসুস্থ হয়ে হলে আমরা খবর পেলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে সেবার ব্যবস্থা করি।’
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে ও মাঠে ঘুরে বেড়াচ্ছে মুখপোড়া হনুমান। কখনো দল বেঁধে কিংবা দলছুট হয়ে বিভিন্ন জায়গায় দেখা যাচ্ছে হনুমানগুলোকে। খাদ্যের সন্ধানে আসা হনুমানগুলো ঢুকে পড়ছে গ্রামের মধ্যে। মানুষের হাত থেকে খাবারও নিচ্ছে।
কখনো গ্রামে থাকা বড় গাছ আবার ঘরের ছাদে, প্রাচীর, খোলা রাস্তায়, দোকানে মানুষের দেওয়া খাবার খাচ্ছে। ক্ষুধার্ত হওয়ায় হনুমানগুলোকে খাবার দিচ্ছে মানুষেরা।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় কিছু মুখপোড়া হনুমান দেখা যাচ্ছে। তারা গ্রামের বড় গাছ পেলে সে গাছে অবস্থান করে। ক্ষুধা পেলে কারও ঘরের ছাদ, প্রাচীর অথবা দোকানের আশপাশে ঘোরাঘুরি করে। মাঠে খাবার না পেলে গ্রামের ভেতর প্রবেশ করে।
দেবীপুর গ্রামের সাঈদ আলী বলেন, ‘আজ আমাদের বাড়ির ছাদে তিনটি মুখপোড়া হনুমান এসেছিল। এ সময় দোকান থেকে কলা ও পাউরুটি এনে দিলে হাত থেকে নিয়ে খায়। সাধারণত মুখপোড়া হনুমানগুলো ভারত থেকে আসে। আর মাঠে যখন খাওয়ার মতো কিছু থাকে না, তখন এরা গ্রামে প্রবেশ করে।’
উপজেলার দেবীপুর গ্রামের মো. সালাউদ্দিন বলেন, ‘মাঠে কোনো খাবার না থাকায় হনুমানগুলো এলাকায় ঢুকে পড়ে। বিভিন্ন সময় প্রাচীরের ওপরে বা বাড়ির ছাদে অথবা দোকানে বসেই মানুষের দেওয়া খাবার খায়। রামদেবপুর ও মথুরাপুর এলাকায় দেখা যায় হনুমানগুলোকে। তবে মথুরাপুর এলাকায় বেশি দেখা যায়। কিছু মুখপোড়া হনুমান দেখেছি আমাদের এলাকায় ঘোরাঘুরি করছে।’
উপজেলার করমদী গ্রামের স্বপন আলী বলেন, গতকাল মাঠপাড়া করমদীতে ৪-৫টা হনুমান দেখা গেছে। এর মধ্যে একটা বাচ্চা হনুমানও রয়েছে। হনুমানগুলো মানুষের হাত থেকে খাবার নিয়ে খায়। অনেক লোকের মধ্যে বসে কলা, পাউরুটি, বিস্কুট নিয়েও খাচ্ছে।
উপজেলার করমদী গ্রামের তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের গ্রামে প্রতিবছর মুখপোড়া হনুমান আসে। অনেক সময় দেখা যায়, অনেক হনুমান করমদী গ্রামের জলিলের বাগানে থাকে। আর হনুমানগুলো অবস্থান করে বড় কোনো গাছে।
জেলা বন বিভাগের কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) হামিম হায়দার বলেন, ‘মুখপোড়া হনুমানগুলো অনেক সময় দলছুট হয়ে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। সাধারণত এগুলো আসে ভারত থেকে। হনুমানের জন্য বরাদ্দ এখনো আসেনি। আগামী মে ও জুন মাসে আসতে পারে। আর কোনো হনুমান অসুস্থ হয়ে হলে আমরা খবর পেলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে সেবার ব্যবস্থা করি।’
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৭ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪৩ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে