খুবি প্রতিনিধি
সাকুরা সায়েন্স এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অংশ নিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) নয়জন শিক্ষার্থী জাপান যাচ্ছেন। আজ বুধবার তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
এ সময় ড. মাহমুদ হোসেন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘উচ্চশিক্ষার জন্য ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, তুরস্ক, ইরান, জার্মানি, ভারতসহ বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে খুবির কোলাবরেশন, শিক্ষার্থী এক্সচেঞ্জসহ যৌথ গবেষণার কার্যক্রম চলমান আছে। এ ছাড়া উন্নত বিশ্বের আরও অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আগ্রহ প্রকাশ করছে।’
এই এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের মাধ্যমে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও ইউনিভার্সিটি অব ইয়ামানশির মধ্যে যৌথ গবেষণা, অ্যাকাডেমিক এক্সচেঞ্জ এবং যৌথ কর্মশালা আয়োজনের দ্বার উন্মোচন হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
শিক্ষার্থীরা হলেন–সৌরভ বর্মণ, আনিন হাসান, সুমন রায়, আল-হেলাল, দীপাঞ্জনা রায় চৌধুরী, তাসফিয়া তাহসিন, আসফিয়া আফরিন, মাহমুদুল হাসান আবিদ এবং ইফফাত আরা তালিন। তারা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রনিক অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) ডিসিপ্লিন বিভাগের শিক্ষার্থী। প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন একই বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মো. শামীম আহসান।
প্রতিনিধি দলের সদস্যরা জাপান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এজেন্সির (জেএসটি) আমন্ত্রণ ও অর্থায়নে সাকুরা সায়েন্স এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের আওতায় আগামী ২৮ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জাপানের ইউনিভার্সিটি অব ইয়ামানশিতে বিভিন্ন কর্মশালায় অংশগ্রহণ করবেন।
এ ছাড়া তারা এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ফিউচার অপটিক্যাল অ্যান্ড ওয়ারলেস কমিউনিকেশন টেকনোলজির বিষয়ে জাপানের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন, যা ভবিষ্যতে বাংলাদেশের আইসিটি সেক্টরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
সাকুরা সায়েন্স এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অংশ নিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) নয়জন শিক্ষার্থী জাপান যাচ্ছেন। আজ বুধবার তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
এ সময় ড. মাহমুদ হোসেন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘উচ্চশিক্ষার জন্য ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, তুরস্ক, ইরান, জার্মানি, ভারতসহ বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে খুবির কোলাবরেশন, শিক্ষার্থী এক্সচেঞ্জসহ যৌথ গবেষণার কার্যক্রম চলমান আছে। এ ছাড়া উন্নত বিশ্বের আরও অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আগ্রহ প্রকাশ করছে।’
এই এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের মাধ্যমে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও ইউনিভার্সিটি অব ইয়ামানশির মধ্যে যৌথ গবেষণা, অ্যাকাডেমিক এক্সচেঞ্জ এবং যৌথ কর্মশালা আয়োজনের দ্বার উন্মোচন হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
শিক্ষার্থীরা হলেন–সৌরভ বর্মণ, আনিন হাসান, সুমন রায়, আল-হেলাল, দীপাঞ্জনা রায় চৌধুরী, তাসফিয়া তাহসিন, আসফিয়া আফরিন, মাহমুদুল হাসান আবিদ এবং ইফফাত আরা তালিন। তারা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রনিক অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) ডিসিপ্লিন বিভাগের শিক্ষার্থী। প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন একই বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মো. শামীম আহসান।
প্রতিনিধি দলের সদস্যরা জাপান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এজেন্সির (জেএসটি) আমন্ত্রণ ও অর্থায়নে সাকুরা সায়েন্স এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের আওতায় আগামী ২৮ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জাপানের ইউনিভার্সিটি অব ইয়ামানশিতে বিভিন্ন কর্মশালায় অংশগ্রহণ করবেন।
এ ছাড়া তারা এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ফিউচার অপটিক্যাল অ্যান্ড ওয়ারলেস কমিউনিকেশন টেকনোলজির বিষয়ে জাপানের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন, যা ভবিষ্যতে বাংলাদেশের আইসিটি সেক্টরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে