গাজী আব্দুল কুদ্দুস, ডুমুরিয়া (খুলনা)

দেশি প্রজাতির পাবদা মাছ চাষ করে ডুমুরিয়া উপজেলার হাসানপুর গ্রামের আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার (৩৮) দৃষ্টান্তমূলক সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁর খামার থেকে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে সরাসরি কলকাতার বাজারে যাচ্ছে পাবদা মাছ।
জানা যায়, ২০২১ সালে হাসানপুর গ্রামের একটি মসজিদের ছয় একর জলাশয় বছরে ৪ লাখ ৮৫ হাজার টাকায় ইজারা নেন আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার ও তাঁর বন্ধু বেনজির জোয়াদ্দার। এরপর তাঁরা সেখানে পাবদা মাছের চাষ শুরু করেন। আগের অভিজ্ঞতা ও উপজেলা মৎস্য অফিসের পরামর্শে ওই বছর ফুলতলার এক ব্যবসায়ী টিটো মোল্যার মাধ্যমে বগুড়া থেকে ৩ লাখ ৯০ হাজার পাবদা মাছের পোনা এনে চাষ শুরু করেন। একই সঙ্গে ১০ হাজার পিস রুই, কাতলা ও মৃগেল মাছও ছাড়েন। বছর শেষে সর্বমোট ৫০ লাখ টাকার মাছ বিক্রি করেন তিনি। এতে আলাউদ্দিন জোয়াদ্দারের ৩২ লাখ টাকা খরচ হলেও লাভ হয় ১৮ লাখ টাকা।
পাবদা মাছ সাধারণত চার মাসে উৎপাদন করা যায়। একই পুকুরে বছরে দুবার এই মাছ উৎপাদন ও বিক্রি করা সম্ভব। ওই শিক্ষাকে কাজে লাগাতে চলতি বছরের মার্চে পুকুর তৈরি শেষে এক একরের নার্সিং পুকুরে ২৫ দিন বয়সী ৫ লাখ ৮ হাজার পাবদার পোনা ছাড়েন আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার। দেড় মাস পরে ওই পাবদাগুলো পাশেই চার একরের বড় জলাশয়ে ছাড়েন। একই পুকুরে ৫ লাখ পারশে, ৫ হাজার ভাংগন ও ১০ হাজার পিস রুইজাতীয় সাদা মাছও ছাড়া হয়। নিয়ম মেনে সব ধরনের খাবার ও ওষুধ দেওয়ার পাশাপাশি পুকুরের পানিতে অক্সিজেন সরবরাহ ঠিক রাখতে সার্বক্ষণিক পাঁচটি এয়ারেটর চালানো হয়। তা ছাড়া পুকুর পরিচর্যায় চারজন সার্বক্ষণিক থাকেন।
এ বিষয়ে আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার বলেন, ‘২০১৬ সাল থেকে বিভিন্ন জাতের মাছসহ পাবদা চাষের অভিজ্ঞতা নিয়েই ২০২১ সালে বড় আকারে পাবদার চাষ শুরু করি। প্রতি কেজি পাবদা উৎপাদনে ১৮০ টাকা খরচ হলেও বিক্রি হয় ২৩০ টাকায়। এ বছরের প্রথম ৪ মাসে ২০ লক্ষাধিক টাকা খরচ হলেও গত ২ দিনে ১৩ লাখ টাকার পাবদা বিক্রি করেছি। আশা করছি, এখনো ৩০ লক্ষাধিক টাকার পাবদা বিক্রি করতে পারব। তা ছাড়া আগামী ২০ দিনের মধ্যে নার্সিং পুকুর থেকে দেড় মাস বয়সী ৫ লাখ নতুন পাবদা বড় পুকুরে ছাড়ব। আড়াই মাস পরে সেগুলোও বিক্রি হবে। এভাবে বছরে দুবার পাবদা চাষ অব্যাহত রাখব।’
আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার আরও বলেন, মৎস্য খামার থেকে পাবদা ধরে সঙ্গে সঙ্গেই বরফ দিয়ে বাক্সবন্দী (কসকেট) করে ট্রাকে করে যশোর-বেনাপোল সীমান্ত হয়ে পাবদা মাছগুলো সরাসরি কলকাতার বিভিন্ন বাজারে যায়। এমন ঘটনা দেখতে গতকাল শনিবার সকালে খুলনা মৎস্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় উপপরিচালক তোফাজ উদ্দিন আহমেদসহ একটি প্রতিনিধিদল এখানে আসেন। মাছ ধরা শেষে দুপুরে ২৩০ টাকা কেজি দরে ব্যবসায়ী টিটো মোল্লা ৮০ মণ পাবদা কিনে প্যাকেটজাত করে ট্রাকে তুলে ভারতের কলকাতার উদ্দেশে যাত্রা করেন।
পাবদা ব্যবসায়ী টিটো মোল্লা বলেন, ‘আমি বগুড়া ও ময়মনসিংহ থেকে পাবদার রেণু পোনা এনে এই এলাকার চাষিদের কাছে বিক্রি করি। পাশাপাশি মাছের খাবার-ওষুধও সরবরাহ করি। পরে চার মাসের মাথায় তাঁদের খামার থেকেই মাছ কিনে যশোরের বাগাছড়া এলাকার কেবিসি কোম্পানির মাধ্যমে কলকাতায় নিয়ে বিক্রি করি। সেখানে পাবদার ভালো চাহিদা রয়েছে।’
উপজেলা সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আবু বকর সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, গলদা-বাগদা-রুইজাতীয় মাছের এলাকা বলে খ্যাত ডুমুরিয়ায় আজ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু বর্তমানে পাবদা চাষে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছেন আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার। তাই তাঁকে স্বীকৃতি দিয়ে এ বছর মৎস্য সপ্তাহের দৃষ্টিনন্দন কার্ডে বড় কাতলা মাছসহ আলাউদ্দিনের ছবি ছাপানো হয়েছে।
খুলনা জেলা মৎস্য অফিসার জয়দেব পাল বলেন, ‘মানুষের পুষ্টির চাহিদা পূরণ, বেকার সমস্যার সমাধান, আর্থিক সমৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের লক্ষ্যে আমরা পাবদা চাষকে উৎসাহ দিচ্ছি।’
সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেন, ‘আমি মন্ত্রী থাকাকালে দেশি প্রজাতির মাছ চাষে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছিলাম। আজ খুব ভালো লাগছে যে, আমাদের ডুমুরিয়ার আলাউদ্দিন পাবদা চাষ করে ব্যতিক্রমী সাফল্য পেয়েছে। তার সাফল্য দেখে এলাকার বেকার যুবকেরা মাছ চাষে এগিয়ে আসবে।’

দেশি প্রজাতির পাবদা মাছ চাষ করে ডুমুরিয়া উপজেলার হাসানপুর গ্রামের আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার (৩৮) দৃষ্টান্তমূলক সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁর খামার থেকে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে সরাসরি কলকাতার বাজারে যাচ্ছে পাবদা মাছ।
জানা যায়, ২০২১ সালে হাসানপুর গ্রামের একটি মসজিদের ছয় একর জলাশয় বছরে ৪ লাখ ৮৫ হাজার টাকায় ইজারা নেন আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার ও তাঁর বন্ধু বেনজির জোয়াদ্দার। এরপর তাঁরা সেখানে পাবদা মাছের চাষ শুরু করেন। আগের অভিজ্ঞতা ও উপজেলা মৎস্য অফিসের পরামর্শে ওই বছর ফুলতলার এক ব্যবসায়ী টিটো মোল্যার মাধ্যমে বগুড়া থেকে ৩ লাখ ৯০ হাজার পাবদা মাছের পোনা এনে চাষ শুরু করেন। একই সঙ্গে ১০ হাজার পিস রুই, কাতলা ও মৃগেল মাছও ছাড়েন। বছর শেষে সর্বমোট ৫০ লাখ টাকার মাছ বিক্রি করেন তিনি। এতে আলাউদ্দিন জোয়াদ্দারের ৩২ লাখ টাকা খরচ হলেও লাভ হয় ১৮ লাখ টাকা।
পাবদা মাছ সাধারণত চার মাসে উৎপাদন করা যায়। একই পুকুরে বছরে দুবার এই মাছ উৎপাদন ও বিক্রি করা সম্ভব। ওই শিক্ষাকে কাজে লাগাতে চলতি বছরের মার্চে পুকুর তৈরি শেষে এক একরের নার্সিং পুকুরে ২৫ দিন বয়সী ৫ লাখ ৮ হাজার পাবদার পোনা ছাড়েন আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার। দেড় মাস পরে ওই পাবদাগুলো পাশেই চার একরের বড় জলাশয়ে ছাড়েন। একই পুকুরে ৫ লাখ পারশে, ৫ হাজার ভাংগন ও ১০ হাজার পিস রুইজাতীয় সাদা মাছও ছাড়া হয়। নিয়ম মেনে সব ধরনের খাবার ও ওষুধ দেওয়ার পাশাপাশি পুকুরের পানিতে অক্সিজেন সরবরাহ ঠিক রাখতে সার্বক্ষণিক পাঁচটি এয়ারেটর চালানো হয়। তা ছাড়া পুকুর পরিচর্যায় চারজন সার্বক্ষণিক থাকেন।
এ বিষয়ে আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার বলেন, ‘২০১৬ সাল থেকে বিভিন্ন জাতের মাছসহ পাবদা চাষের অভিজ্ঞতা নিয়েই ২০২১ সালে বড় আকারে পাবদার চাষ শুরু করি। প্রতি কেজি পাবদা উৎপাদনে ১৮০ টাকা খরচ হলেও বিক্রি হয় ২৩০ টাকায়। এ বছরের প্রথম ৪ মাসে ২০ লক্ষাধিক টাকা খরচ হলেও গত ২ দিনে ১৩ লাখ টাকার পাবদা বিক্রি করেছি। আশা করছি, এখনো ৩০ লক্ষাধিক টাকার পাবদা বিক্রি করতে পারব। তা ছাড়া আগামী ২০ দিনের মধ্যে নার্সিং পুকুর থেকে দেড় মাস বয়সী ৫ লাখ নতুন পাবদা বড় পুকুরে ছাড়ব। আড়াই মাস পরে সেগুলোও বিক্রি হবে। এভাবে বছরে দুবার পাবদা চাষ অব্যাহত রাখব।’
আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার আরও বলেন, মৎস্য খামার থেকে পাবদা ধরে সঙ্গে সঙ্গেই বরফ দিয়ে বাক্সবন্দী (কসকেট) করে ট্রাকে করে যশোর-বেনাপোল সীমান্ত হয়ে পাবদা মাছগুলো সরাসরি কলকাতার বিভিন্ন বাজারে যায়। এমন ঘটনা দেখতে গতকাল শনিবার সকালে খুলনা মৎস্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় উপপরিচালক তোফাজ উদ্দিন আহমেদসহ একটি প্রতিনিধিদল এখানে আসেন। মাছ ধরা শেষে দুপুরে ২৩০ টাকা কেজি দরে ব্যবসায়ী টিটো মোল্লা ৮০ মণ পাবদা কিনে প্যাকেটজাত করে ট্রাকে তুলে ভারতের কলকাতার উদ্দেশে যাত্রা করেন।
পাবদা ব্যবসায়ী টিটো মোল্লা বলেন, ‘আমি বগুড়া ও ময়মনসিংহ থেকে পাবদার রেণু পোনা এনে এই এলাকার চাষিদের কাছে বিক্রি করি। পাশাপাশি মাছের খাবার-ওষুধও সরবরাহ করি। পরে চার মাসের মাথায় তাঁদের খামার থেকেই মাছ কিনে যশোরের বাগাছড়া এলাকার কেবিসি কোম্পানির মাধ্যমে কলকাতায় নিয়ে বিক্রি করি। সেখানে পাবদার ভালো চাহিদা রয়েছে।’
উপজেলা সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আবু বকর সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, গলদা-বাগদা-রুইজাতীয় মাছের এলাকা বলে খ্যাত ডুমুরিয়ায় আজ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু বর্তমানে পাবদা চাষে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছেন আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার। তাই তাঁকে স্বীকৃতি দিয়ে এ বছর মৎস্য সপ্তাহের দৃষ্টিনন্দন কার্ডে বড় কাতলা মাছসহ আলাউদ্দিনের ছবি ছাপানো হয়েছে।
খুলনা জেলা মৎস্য অফিসার জয়দেব পাল বলেন, ‘মানুষের পুষ্টির চাহিদা পূরণ, বেকার সমস্যার সমাধান, আর্থিক সমৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের লক্ষ্যে আমরা পাবদা চাষকে উৎসাহ দিচ্ছি।’
সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেন, ‘আমি মন্ত্রী থাকাকালে দেশি প্রজাতির মাছ চাষে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছিলাম। আজ খুব ভালো লাগছে যে, আমাদের ডুমুরিয়ার আলাউদ্দিন পাবদা চাষ করে ব্যতিক্রমী সাফল্য পেয়েছে। তার সাফল্য দেখে এলাকার বেকার যুবকেরা মাছ চাষে এগিয়ে আসবে।’
গাজী আব্দুল কুদ্দুস, ডুমুরিয়া (খুলনা)

দেশি প্রজাতির পাবদা মাছ চাষ করে ডুমুরিয়া উপজেলার হাসানপুর গ্রামের আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার (৩৮) দৃষ্টান্তমূলক সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁর খামার থেকে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে সরাসরি কলকাতার বাজারে যাচ্ছে পাবদা মাছ।
জানা যায়, ২০২১ সালে হাসানপুর গ্রামের একটি মসজিদের ছয় একর জলাশয় বছরে ৪ লাখ ৮৫ হাজার টাকায় ইজারা নেন আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার ও তাঁর বন্ধু বেনজির জোয়াদ্দার। এরপর তাঁরা সেখানে পাবদা মাছের চাষ শুরু করেন। আগের অভিজ্ঞতা ও উপজেলা মৎস্য অফিসের পরামর্শে ওই বছর ফুলতলার এক ব্যবসায়ী টিটো মোল্যার মাধ্যমে বগুড়া থেকে ৩ লাখ ৯০ হাজার পাবদা মাছের পোনা এনে চাষ শুরু করেন। একই সঙ্গে ১০ হাজার পিস রুই, কাতলা ও মৃগেল মাছও ছাড়েন। বছর শেষে সর্বমোট ৫০ লাখ টাকার মাছ বিক্রি করেন তিনি। এতে আলাউদ্দিন জোয়াদ্দারের ৩২ লাখ টাকা খরচ হলেও লাভ হয় ১৮ লাখ টাকা।
পাবদা মাছ সাধারণত চার মাসে উৎপাদন করা যায়। একই পুকুরে বছরে দুবার এই মাছ উৎপাদন ও বিক্রি করা সম্ভব। ওই শিক্ষাকে কাজে লাগাতে চলতি বছরের মার্চে পুকুর তৈরি শেষে এক একরের নার্সিং পুকুরে ২৫ দিন বয়সী ৫ লাখ ৮ হাজার পাবদার পোনা ছাড়েন আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার। দেড় মাস পরে ওই পাবদাগুলো পাশেই চার একরের বড় জলাশয়ে ছাড়েন। একই পুকুরে ৫ লাখ পারশে, ৫ হাজার ভাংগন ও ১০ হাজার পিস রুইজাতীয় সাদা মাছও ছাড়া হয়। নিয়ম মেনে সব ধরনের খাবার ও ওষুধ দেওয়ার পাশাপাশি পুকুরের পানিতে অক্সিজেন সরবরাহ ঠিক রাখতে সার্বক্ষণিক পাঁচটি এয়ারেটর চালানো হয়। তা ছাড়া পুকুর পরিচর্যায় চারজন সার্বক্ষণিক থাকেন।
এ বিষয়ে আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার বলেন, ‘২০১৬ সাল থেকে বিভিন্ন জাতের মাছসহ পাবদা চাষের অভিজ্ঞতা নিয়েই ২০২১ সালে বড় আকারে পাবদার চাষ শুরু করি। প্রতি কেজি পাবদা উৎপাদনে ১৮০ টাকা খরচ হলেও বিক্রি হয় ২৩০ টাকায়। এ বছরের প্রথম ৪ মাসে ২০ লক্ষাধিক টাকা খরচ হলেও গত ২ দিনে ১৩ লাখ টাকার পাবদা বিক্রি করেছি। আশা করছি, এখনো ৩০ লক্ষাধিক টাকার পাবদা বিক্রি করতে পারব। তা ছাড়া আগামী ২০ দিনের মধ্যে নার্সিং পুকুর থেকে দেড় মাস বয়সী ৫ লাখ নতুন পাবদা বড় পুকুরে ছাড়ব। আড়াই মাস পরে সেগুলোও বিক্রি হবে। এভাবে বছরে দুবার পাবদা চাষ অব্যাহত রাখব।’
আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার আরও বলেন, মৎস্য খামার থেকে পাবদা ধরে সঙ্গে সঙ্গেই বরফ দিয়ে বাক্সবন্দী (কসকেট) করে ট্রাকে করে যশোর-বেনাপোল সীমান্ত হয়ে পাবদা মাছগুলো সরাসরি কলকাতার বিভিন্ন বাজারে যায়। এমন ঘটনা দেখতে গতকাল শনিবার সকালে খুলনা মৎস্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় উপপরিচালক তোফাজ উদ্দিন আহমেদসহ একটি প্রতিনিধিদল এখানে আসেন। মাছ ধরা শেষে দুপুরে ২৩০ টাকা কেজি দরে ব্যবসায়ী টিটো মোল্লা ৮০ মণ পাবদা কিনে প্যাকেটজাত করে ট্রাকে তুলে ভারতের কলকাতার উদ্দেশে যাত্রা করেন।
পাবদা ব্যবসায়ী টিটো মোল্লা বলেন, ‘আমি বগুড়া ও ময়মনসিংহ থেকে পাবদার রেণু পোনা এনে এই এলাকার চাষিদের কাছে বিক্রি করি। পাশাপাশি মাছের খাবার-ওষুধও সরবরাহ করি। পরে চার মাসের মাথায় তাঁদের খামার থেকেই মাছ কিনে যশোরের বাগাছড়া এলাকার কেবিসি কোম্পানির মাধ্যমে কলকাতায় নিয়ে বিক্রি করি। সেখানে পাবদার ভালো চাহিদা রয়েছে।’
উপজেলা সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আবু বকর সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, গলদা-বাগদা-রুইজাতীয় মাছের এলাকা বলে খ্যাত ডুমুরিয়ায় আজ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু বর্তমানে পাবদা চাষে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছেন আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার। তাই তাঁকে স্বীকৃতি দিয়ে এ বছর মৎস্য সপ্তাহের দৃষ্টিনন্দন কার্ডে বড় কাতলা মাছসহ আলাউদ্দিনের ছবি ছাপানো হয়েছে।
খুলনা জেলা মৎস্য অফিসার জয়দেব পাল বলেন, ‘মানুষের পুষ্টির চাহিদা পূরণ, বেকার সমস্যার সমাধান, আর্থিক সমৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের লক্ষ্যে আমরা পাবদা চাষকে উৎসাহ দিচ্ছি।’
সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেন, ‘আমি মন্ত্রী থাকাকালে দেশি প্রজাতির মাছ চাষে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছিলাম। আজ খুব ভালো লাগছে যে, আমাদের ডুমুরিয়ার আলাউদ্দিন পাবদা চাষ করে ব্যতিক্রমী সাফল্য পেয়েছে। তার সাফল্য দেখে এলাকার বেকার যুবকেরা মাছ চাষে এগিয়ে আসবে।’

দেশি প্রজাতির পাবদা মাছ চাষ করে ডুমুরিয়া উপজেলার হাসানপুর গ্রামের আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার (৩৮) দৃষ্টান্তমূলক সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁর খামার থেকে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে সরাসরি কলকাতার বাজারে যাচ্ছে পাবদা মাছ।
জানা যায়, ২০২১ সালে হাসানপুর গ্রামের একটি মসজিদের ছয় একর জলাশয় বছরে ৪ লাখ ৮৫ হাজার টাকায় ইজারা নেন আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার ও তাঁর বন্ধু বেনজির জোয়াদ্দার। এরপর তাঁরা সেখানে পাবদা মাছের চাষ শুরু করেন। আগের অভিজ্ঞতা ও উপজেলা মৎস্য অফিসের পরামর্শে ওই বছর ফুলতলার এক ব্যবসায়ী টিটো মোল্যার মাধ্যমে বগুড়া থেকে ৩ লাখ ৯০ হাজার পাবদা মাছের পোনা এনে চাষ শুরু করেন। একই সঙ্গে ১০ হাজার পিস রুই, কাতলা ও মৃগেল মাছও ছাড়েন। বছর শেষে সর্বমোট ৫০ লাখ টাকার মাছ বিক্রি করেন তিনি। এতে আলাউদ্দিন জোয়াদ্দারের ৩২ লাখ টাকা খরচ হলেও লাভ হয় ১৮ লাখ টাকা।
পাবদা মাছ সাধারণত চার মাসে উৎপাদন করা যায়। একই পুকুরে বছরে দুবার এই মাছ উৎপাদন ও বিক্রি করা সম্ভব। ওই শিক্ষাকে কাজে লাগাতে চলতি বছরের মার্চে পুকুর তৈরি শেষে এক একরের নার্সিং পুকুরে ২৫ দিন বয়সী ৫ লাখ ৮ হাজার পাবদার পোনা ছাড়েন আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার। দেড় মাস পরে ওই পাবদাগুলো পাশেই চার একরের বড় জলাশয়ে ছাড়েন। একই পুকুরে ৫ লাখ পারশে, ৫ হাজার ভাংগন ও ১০ হাজার পিস রুইজাতীয় সাদা মাছও ছাড়া হয়। নিয়ম মেনে সব ধরনের খাবার ও ওষুধ দেওয়ার পাশাপাশি পুকুরের পানিতে অক্সিজেন সরবরাহ ঠিক রাখতে সার্বক্ষণিক পাঁচটি এয়ারেটর চালানো হয়। তা ছাড়া পুকুর পরিচর্যায় চারজন সার্বক্ষণিক থাকেন।
এ বিষয়ে আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার বলেন, ‘২০১৬ সাল থেকে বিভিন্ন জাতের মাছসহ পাবদা চাষের অভিজ্ঞতা নিয়েই ২০২১ সালে বড় আকারে পাবদার চাষ শুরু করি। প্রতি কেজি পাবদা উৎপাদনে ১৮০ টাকা খরচ হলেও বিক্রি হয় ২৩০ টাকায়। এ বছরের প্রথম ৪ মাসে ২০ লক্ষাধিক টাকা খরচ হলেও গত ২ দিনে ১৩ লাখ টাকার পাবদা বিক্রি করেছি। আশা করছি, এখনো ৩০ লক্ষাধিক টাকার পাবদা বিক্রি করতে পারব। তা ছাড়া আগামী ২০ দিনের মধ্যে নার্সিং পুকুর থেকে দেড় মাস বয়সী ৫ লাখ নতুন পাবদা বড় পুকুরে ছাড়ব। আড়াই মাস পরে সেগুলোও বিক্রি হবে। এভাবে বছরে দুবার পাবদা চাষ অব্যাহত রাখব।’
আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার আরও বলেন, মৎস্য খামার থেকে পাবদা ধরে সঙ্গে সঙ্গেই বরফ দিয়ে বাক্সবন্দী (কসকেট) করে ট্রাকে করে যশোর-বেনাপোল সীমান্ত হয়ে পাবদা মাছগুলো সরাসরি কলকাতার বিভিন্ন বাজারে যায়। এমন ঘটনা দেখতে গতকাল শনিবার সকালে খুলনা মৎস্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় উপপরিচালক তোফাজ উদ্দিন আহমেদসহ একটি প্রতিনিধিদল এখানে আসেন। মাছ ধরা শেষে দুপুরে ২৩০ টাকা কেজি দরে ব্যবসায়ী টিটো মোল্লা ৮০ মণ পাবদা কিনে প্যাকেটজাত করে ট্রাকে তুলে ভারতের কলকাতার উদ্দেশে যাত্রা করেন।
পাবদা ব্যবসায়ী টিটো মোল্লা বলেন, ‘আমি বগুড়া ও ময়মনসিংহ থেকে পাবদার রেণু পোনা এনে এই এলাকার চাষিদের কাছে বিক্রি করি। পাশাপাশি মাছের খাবার-ওষুধও সরবরাহ করি। পরে চার মাসের মাথায় তাঁদের খামার থেকেই মাছ কিনে যশোরের বাগাছড়া এলাকার কেবিসি কোম্পানির মাধ্যমে কলকাতায় নিয়ে বিক্রি করি। সেখানে পাবদার ভালো চাহিদা রয়েছে।’
উপজেলা সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আবু বকর সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, গলদা-বাগদা-রুইজাতীয় মাছের এলাকা বলে খ্যাত ডুমুরিয়ায় আজ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু বর্তমানে পাবদা চাষে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছেন আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার। তাই তাঁকে স্বীকৃতি দিয়ে এ বছর মৎস্য সপ্তাহের দৃষ্টিনন্দন কার্ডে বড় কাতলা মাছসহ আলাউদ্দিনের ছবি ছাপানো হয়েছে।
খুলনা জেলা মৎস্য অফিসার জয়দেব পাল বলেন, ‘মানুষের পুষ্টির চাহিদা পূরণ, বেকার সমস্যার সমাধান, আর্থিক সমৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের লক্ষ্যে আমরা পাবদা চাষকে উৎসাহ দিচ্ছি।’
সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেন, ‘আমি মন্ত্রী থাকাকালে দেশি প্রজাতির মাছ চাষে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছিলাম। আজ খুব ভালো লাগছে যে, আমাদের ডুমুরিয়ার আলাউদ্দিন পাবদা চাষ করে ব্যতিক্রমী সাফল্য পেয়েছে। তার সাফল্য দেখে এলাকার বেকার যুবকেরা মাছ চাষে এগিয়ে আসবে।’

কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
৪২ মিনিট আগে
বগুড়ার দুটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করার ঘোষণায় জেলাজুড়ে দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন না পাওয়ায় মাদারীপুর শিবচরের ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করেছে সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দিকী লাভলুর কর্মী-সমর্থকেরা। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শিবচর উপজেলার পাঁচ্চরে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছেন মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপি নেতা লায়ন আসলাম চৌধুরীর সমর্থকেরা। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত পৌনে ৮টার দিকে ক্ষুব্ধ বিএনপির নেতা-কর্মীরা মহাসড়কের ভাটিয়ারী, জলিল গেট, বানুরবাজার, কুমিরা, পৌর সদরের শেখপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নিয়ে মহাসড়ক...
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত ৯টার দিকে শহরের মজমপুর গেটে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে অবস্থান নেন সোহরাব সমর্থকেরা। এ সময় তাঁরা সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন ও প্রতিবাদ মিছিল করেন।
এ ছাড়াও সদর উপজেলার মধুপুর-লক্ষ্মীপুর এলাকায় আগুন জ্বালিয়ে সমর্থকেরা বিক্ষোভ করেছেন।
এ সময় তাঁরা বলেন, সোহরাব উদ্দিন কুষ্টিয়া-৩ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য। তিনি দীর্ঘদিন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর বদলে এখানে অন্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে মেনে নেওয়া হবে না। তাই অবিলম্বে এ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনকে আবার মনোনয়ন দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
এর আগে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়ার চারটি আসনে সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন। কুষ্টিয়ার চারটি আসনে সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রার্থীরা হলেন কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) সাবেক সংসদ সদস্য ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি রেজা আহম্মেদ বাচ্চু মোল্লা, কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভোড়ামারা) বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী, কুষ্টিয়া-৩ (সদর) কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সদস্যসচিব প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার, কুষ্টিয়া-৪ (খোকসা-কুমারখালী) বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমি।
এ বিষয়ে মনোনয়নবঞ্চিত সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন বলেন, ‘শুনেছি আমার সমর্থকেরা বিক্ষোভ করছেন। আমি শহরের বাইরে আছি।’ এর বেশি কথা বলেননি তিনি।
জানতে চাইলেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ও সদ্য সদর আসনের মনোনীত প্রার্থী প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার বলেন, কেন্দ্র থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যিনি মনোনয়ন পাবেন, তাঁর পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। তবে এ নির্দেশনা যদি কেউ না মানেন, তাহলে কেন্দ্র ব্যবস্থা নেবে।

কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত ৯টার দিকে শহরের মজমপুর গেটে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে অবস্থান নেন সোহরাব সমর্থকেরা। এ সময় তাঁরা সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন ও প্রতিবাদ মিছিল করেন।
এ ছাড়াও সদর উপজেলার মধুপুর-লক্ষ্মীপুর এলাকায় আগুন জ্বালিয়ে সমর্থকেরা বিক্ষোভ করেছেন।
এ সময় তাঁরা বলেন, সোহরাব উদ্দিন কুষ্টিয়া-৩ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য। তিনি দীর্ঘদিন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর বদলে এখানে অন্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে মেনে নেওয়া হবে না। তাই অবিলম্বে এ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনকে আবার মনোনয়ন দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
এর আগে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়ার চারটি আসনে সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন। কুষ্টিয়ার চারটি আসনে সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রার্থীরা হলেন কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) সাবেক সংসদ সদস্য ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি রেজা আহম্মেদ বাচ্চু মোল্লা, কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভোড়ামারা) বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী, কুষ্টিয়া-৩ (সদর) কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সদস্যসচিব প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার, কুষ্টিয়া-৪ (খোকসা-কুমারখালী) বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমি।
এ বিষয়ে মনোনয়নবঞ্চিত সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন বলেন, ‘শুনেছি আমার সমর্থকেরা বিক্ষোভ করছেন। আমি শহরের বাইরে আছি।’ এর বেশি কথা বলেননি তিনি।
জানতে চাইলেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ও সদ্য সদর আসনের মনোনীত প্রার্থী প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার বলেন, কেন্দ্র থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যিনি মনোনয়ন পাবেন, তাঁর পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। তবে এ নির্দেশনা যদি কেউ না মানেন, তাহলে কেন্দ্র ব্যবস্থা নেবে।

দেশি প্রজাতির পাবদা মাছ চাষ করে ডুমুরিয়া উপজেলার হাসানপুর গ্রামের আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার (৩৮) দৃষ্টান্তমূলক সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁর খামার থেকে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে সরাসরি কলকাতার বাজারে যাচ্ছে পাবদা মাছ...
৩১ জুলাই ২০২২
বগুড়ার দুটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করার ঘোষণায় জেলাজুড়ে দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন না পাওয়ায় মাদারীপুর শিবচরের ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করেছে সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দিকী লাভলুর কর্মী-সমর্থকেরা। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শিবচর উপজেলার পাঁচ্চরে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছেন মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপি নেতা লায়ন আসলাম চৌধুরীর সমর্থকেরা। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত পৌনে ৮টার দিকে ক্ষুব্ধ বিএনপির নেতা-কর্মীরা মহাসড়কের ভাটিয়ারী, জলিল গেট, বানুরবাজার, কুমিরা, পৌর সদরের শেখপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নিয়ে মহাসড়ক...
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৭ আসনে ধানের শীষের জয়ের জন্য লড়বেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে। বগুড়ার দুটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করার ঘোষণায় জেলাজুড়ে দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ঘোষণার পরপরই বগুড়ায় জেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলো আনন্দ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মস্থান হওয়ায় বরাবরই বগুড়া বিএনপির শক্তিশালী ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ১৯৯১ সাল থেকে এই জেলার দুটি আসনে (বগুড়া-৬ ও ৭) নির্বাচনে অংশ নিয়ে কখনো পরাজিত হননি। ঐতিহ্যবাহী এই নির্বাচনী এলাকায় এবার তাঁর সঙ্গে ছেলে তারেক রহমানের মনোনয়ন নিশ্চিত হওয়ায় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
আজ রাত ৮টায় বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশার নেতৃত্বে এক আনন্দ মিছিল দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক সাতমাথা প্রদক্ষিণ করে। মিছিল শেষে দলীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত হয় এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ।
সমাবেশে রেজাউল করিম বাদশা এই মনোনয়নকে ‘বগুড়ার সর্বস্তরের মানুষের জন্য খুশির সংবাদ’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এ খবর পাওয়ার পরপরই তারেক রহমানকে ফোন করে বগুড়াবাসীর পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। তিনি বগুড়াবাসীর কাছে দোয়া ও ভোট প্রার্থনা করেছেন।
রেজাউল করিম আরও বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে সারা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ ভোট দিয়ে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে বগুড়াবাসী নির্বাচিত করবে। আমরা আশা করছি, বগুড়া-৬ আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে তারেক রহমান বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবেন এবং প্রধানমন্ত্রী হবেন।’

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৭ আসনে ধানের শীষের জয়ের জন্য লড়বেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে। বগুড়ার দুটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করার ঘোষণায় জেলাজুড়ে দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ঘোষণার পরপরই বগুড়ায় জেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলো আনন্দ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মস্থান হওয়ায় বরাবরই বগুড়া বিএনপির শক্তিশালী ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ১৯৯১ সাল থেকে এই জেলার দুটি আসনে (বগুড়া-৬ ও ৭) নির্বাচনে অংশ নিয়ে কখনো পরাজিত হননি। ঐতিহ্যবাহী এই নির্বাচনী এলাকায় এবার তাঁর সঙ্গে ছেলে তারেক রহমানের মনোনয়ন নিশ্চিত হওয়ায় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
আজ রাত ৮টায় বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশার নেতৃত্বে এক আনন্দ মিছিল দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক সাতমাথা প্রদক্ষিণ করে। মিছিল শেষে দলীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত হয় এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ।
সমাবেশে রেজাউল করিম বাদশা এই মনোনয়নকে ‘বগুড়ার সর্বস্তরের মানুষের জন্য খুশির সংবাদ’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এ খবর পাওয়ার পরপরই তারেক রহমানকে ফোন করে বগুড়াবাসীর পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। তিনি বগুড়াবাসীর কাছে দোয়া ও ভোট প্রার্থনা করেছেন।
রেজাউল করিম আরও বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে সারা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ ভোট দিয়ে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে বগুড়াবাসী নির্বাচিত করবে। আমরা আশা করছি, বগুড়া-৬ আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে তারেক রহমান বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবেন এবং প্রধানমন্ত্রী হবেন।’

দেশি প্রজাতির পাবদা মাছ চাষ করে ডুমুরিয়া উপজেলার হাসানপুর গ্রামের আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার (৩৮) দৃষ্টান্তমূলক সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁর খামার থেকে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে সরাসরি কলকাতার বাজারে যাচ্ছে পাবদা মাছ...
৩১ জুলাই ২০২২
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
৪২ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন না পাওয়ায় মাদারীপুর শিবচরের ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করেছে সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দিকী লাভলুর কর্মী-সমর্থকেরা। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শিবচর উপজেলার পাঁচ্চরে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছেন মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপি নেতা লায়ন আসলাম চৌধুরীর সমর্থকেরা। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত পৌনে ৮টার দিকে ক্ষুব্ধ বিএনপির নেতা-কর্মীরা মহাসড়কের ভাটিয়ারী, জলিল গেট, বানুরবাজার, কুমিরা, পৌর সদরের শেখপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নিয়ে মহাসড়ক...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর ও শিবচর প্রতিনিধি

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন না পাওয়ায় মাদারীপুর শিবচরের ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করেছে সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দিকী লাভলুর কর্মী-সমর্থকেরা। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শিবচর উপজেলার পাঁচ্চরে এ ঘটনা ঘটে। প্রায় আড়াই ঘন্টার সড়ক অবরোধে ঢাকার সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। আটকা পড়ে শত শত যানবাহন। ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রী ও চালকেরা।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি পদপ্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সেখানে মাদারীপুর-১ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী হিসেবে কামাল জামান মোল্লার নাম ঘোষণা করা হয়। এই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দিকী লাভলু। এখন মনোনয়ন না পাওয়ায় লাভলুর কর্মী-সমর্থকেরা ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের শিবচর উপজেলার পাঁচ্চরে সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ করেছেন।
শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে হাইওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে। আন্দোলনকারীদের সংখ্যা বেশি হওয়ায় পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন না পাওয়ায় মাদারীপুর শিবচরের ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করেছে সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দিকী লাভলুর কর্মী-সমর্থকেরা। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শিবচর উপজেলার পাঁচ্চরে এ ঘটনা ঘটে। প্রায় আড়াই ঘন্টার সড়ক অবরোধে ঢাকার সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। আটকা পড়ে শত শত যানবাহন। ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রী ও চালকেরা।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি পদপ্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সেখানে মাদারীপুর-১ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী হিসেবে কামাল জামান মোল্লার নাম ঘোষণা করা হয়। এই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দিকী লাভলু। এখন মনোনয়ন না পাওয়ায় লাভলুর কর্মী-সমর্থকেরা ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের শিবচর উপজেলার পাঁচ্চরে সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ করেছেন।
শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে হাইওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে। আন্দোলনকারীদের সংখ্যা বেশি হওয়ায় পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

দেশি প্রজাতির পাবদা মাছ চাষ করে ডুমুরিয়া উপজেলার হাসানপুর গ্রামের আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার (৩৮) দৃষ্টান্তমূলক সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁর খামার থেকে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে সরাসরি কলকাতার বাজারে যাচ্ছে পাবদা মাছ...
৩১ জুলাই ২০২২
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
৪২ মিনিট আগে
বগুড়ার দুটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করার ঘোষণায় জেলাজুড়ে দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন।
১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছেন মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপি নেতা লায়ন আসলাম চৌধুরীর সমর্থকেরা। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত পৌনে ৮টার দিকে ক্ষুব্ধ বিএনপির নেতা-কর্মীরা মহাসড়কের ভাটিয়ারী, জলিল গেট, বানুরবাজার, কুমিরা, পৌর সদরের শেখপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নিয়ে মহাসড়ক...
১ ঘণ্টা আগেসীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছেন মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপি নেতা লায়ন আসলাম চৌধুরীর সমর্থকেরা।
আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত পৌনে ৮টার দিকে ক্ষুব্ধ বিএনপির নেতা-কর্মীরা মহাসড়কের ভাটিয়ারী, জলিল গেট, বানুরবাজার, কুমিরা, পৌর সদরের শেখপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নিয়ে মহাসড়ক অবরোধ করেন।
এ সময় বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মহাসড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে ও টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেন। এতে মহাসড়কের দুদিকে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়, দেখা দেয় চরম ভোগান্তি।
বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা জানান, বিএনপির রাজনীতির জন্য সর্বস্ব হারানো আসলাম চৌধুরী টানা ৯ বছর মিথ্যা মামলার ঘানি টেনেছেন। ব্যবসাসহ হারিয়েছেন সবকিছু। দলের জন্য নিবেদিত এ নেতাকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে মনোনয়ন দেওয়া সীতাকুণ্ডের বিএনপির নেতা-কর্মীরা কখনো মেনে নেবে না। অবিলম্বে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির ত্যাগী নেতা আসলাম চৌধুরীকে মনোনয়ন না দিলে সীতাকুণ্ড বিএনপির নেতা-কর্মীরা বৃহত্তর আন্দোলন কর্মসূচি পালন করবেন।
বিএনপির বিক্ষুদ্ধ নেতা-কর্মীদের মহাসড়ক অবরোধের কারণে চট্টগ্রামের ভাটিয়ারী থেকে শেখপাড়া পর্যন্ত উভয়মুখী সড়কে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। ধীরে ধীরে যানজট মহাসড়কের সীতাকুণ্ড অংশে ছড়িয়ে পড়ে। তবে অবরোধের দীর্ঘ এক ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো অবরোধ কর্মসূচি চলমান রয়েছে। স্বাভাবিক হয়নি মহাসড়কে যানবাহন চলাচল।

বার আউলিয়া হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোমিন জানান, আসলাম চৌধুরী-সমর্থিত বিক্ষুব্ধ বিএনপি নেতা-কর্মীদের অবরোধের কারণে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ভাটিয়ারী থেকে শেখপাড়া পর্যন্ত রাস্তায় যানজট তৈরি হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের বুঝিয়ে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছেন তাঁরা।
সীতাকুণ্ড থানার ওসি মো. মজিবুর রহমান বলেন, আসলাম চৌধুরী-সমর্থিত বিএনপির বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মহাসড়কের বেশ কয়েকটি স্থানে অবস্থান নিয়ে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন। পুলিশ অবরোধকারীদের মহাসড়ক থেকে সরিয়ে দিতে কাজ করছে।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছেন মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপি নেতা লায়ন আসলাম চৌধুরীর সমর্থকেরা।
আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত পৌনে ৮টার দিকে ক্ষুব্ধ বিএনপির নেতা-কর্মীরা মহাসড়কের ভাটিয়ারী, জলিল গেট, বানুরবাজার, কুমিরা, পৌর সদরের শেখপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নিয়ে মহাসড়ক অবরোধ করেন।
এ সময় বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মহাসড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে ও টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেন। এতে মহাসড়কের দুদিকে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়, দেখা দেয় চরম ভোগান্তি।
বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা জানান, বিএনপির রাজনীতির জন্য সর্বস্ব হারানো আসলাম চৌধুরী টানা ৯ বছর মিথ্যা মামলার ঘানি টেনেছেন। ব্যবসাসহ হারিয়েছেন সবকিছু। দলের জন্য নিবেদিত এ নেতাকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে মনোনয়ন দেওয়া সীতাকুণ্ডের বিএনপির নেতা-কর্মীরা কখনো মেনে নেবে না। অবিলম্বে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির ত্যাগী নেতা আসলাম চৌধুরীকে মনোনয়ন না দিলে সীতাকুণ্ড বিএনপির নেতা-কর্মীরা বৃহত্তর আন্দোলন কর্মসূচি পালন করবেন।
বিএনপির বিক্ষুদ্ধ নেতা-কর্মীদের মহাসড়ক অবরোধের কারণে চট্টগ্রামের ভাটিয়ারী থেকে শেখপাড়া পর্যন্ত উভয়মুখী সড়কে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। ধীরে ধীরে যানজট মহাসড়কের সীতাকুণ্ড অংশে ছড়িয়ে পড়ে। তবে অবরোধের দীর্ঘ এক ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো অবরোধ কর্মসূচি চলমান রয়েছে। স্বাভাবিক হয়নি মহাসড়কে যানবাহন চলাচল।

বার আউলিয়া হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোমিন জানান, আসলাম চৌধুরী-সমর্থিত বিক্ষুব্ধ বিএনপি নেতা-কর্মীদের অবরোধের কারণে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ভাটিয়ারী থেকে শেখপাড়া পর্যন্ত রাস্তায় যানজট তৈরি হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের বুঝিয়ে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছেন তাঁরা।
সীতাকুণ্ড থানার ওসি মো. মজিবুর রহমান বলেন, আসলাম চৌধুরী-সমর্থিত বিএনপির বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মহাসড়কের বেশ কয়েকটি স্থানে অবস্থান নিয়ে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন। পুলিশ অবরোধকারীদের মহাসড়ক থেকে সরিয়ে দিতে কাজ করছে।

দেশি প্রজাতির পাবদা মাছ চাষ করে ডুমুরিয়া উপজেলার হাসানপুর গ্রামের আলাউদ্দিন জোয়াদ্দার (৩৮) দৃষ্টান্তমূলক সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁর খামার থেকে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে সরাসরি কলকাতার বাজারে যাচ্ছে পাবদা মাছ...
৩১ জুলাই ২০২২
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
৪২ মিনিট আগে
বগুড়ার দুটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করার ঘোষণায় জেলাজুড়ে দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন না পাওয়ায় মাদারীপুর শিবচরের ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করেছে সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দিকী লাভলুর কর্মী-সমর্থকেরা। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শিবচর উপজেলার পাঁচ্চরে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে