ঝিকরগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের ঝিকরগাছায় ‘ফ্রি ফায়ার’ গেমে আসক্ত হয়ে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে তামিম হোসেন (১৭) নামে এক কিশোর। গত এক সপ্তাহ ধরে চিকিৎসাধীন রয়েছে সে। বর্তমানে চিকিৎসকের পরামর্শে বাড়িতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তামিম উপজেলার সৈয়দপাড়া গ্রামের সাবুর আলীর ছেলে।
তামিমের পরিবার বলছে, কিশোর তামিম দীর্ঘদিন ধরে মোবাইলে ফ্রি ফায়ার গেম খেলত। সব সময় সে খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকত। পরিবারের বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে মোবাইল গেমে পড়ে থাকত। এরপর গত বেশ কিছুদিন ধরে সে অস্বাভাবিক আচরণ করতে শুরু করে। পরে তাকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়।
তামিম হোসেনের ভাগনে আল আমিন বলেন, ‘তামিম করোনার আগে টাওরা আজিজুর রহমান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণিতে পড়ত। করোনাকালীন স্কুল বন্ধ হয়ে গেলে তামিম মোবাইলে ফ্রি ফায়ার গেমে আসক্ত হয়ে পড়ে। পরে স্কুল খুললেও সে আর স্কুলে যায়নি। ধীরে ধীরে মোবাইল গেমে আসক্ত হয়ে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে।’
আল আমিন আরও বলেন, ‘গত ঈদুল ফিতরের পরের দিন থেকে তামিম একেবারে ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। পরের দিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসকের পরামর্শে বাড়িতে আছে, অধিকাংশ সময় ঘুমাচ্ছে। তবে ঘুম থেকে জেগে গেলে ফ্রি ফায়ার গেম সম্পর্কিত নানা ধরনের কথাবার্তা বলছে।’
যশোর মেডিকেল কলেজের মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডাক্তার আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘মোবাইল গেমে আসক্ত হয়ে সে ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে। চিকিৎসায় ভালো হবে। সে ক্ষেত্রে অধিক ঘুমও স্বাভাবিক রাখতে হবে।’
তামিমের বাবা সাবুর আলী বলেন, ‘ছেলে গেমে আসক্ত হয়ে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে এটা আমার জন্য খুবই খারাপ খবর। সবাই যেন তাঁদের সন্তানদের মোবাইলে ফ্রি ফায়ার গেম খেলতে না দেয়।’
যশোরের ঝিকরগাছায় ‘ফ্রি ফায়ার’ গেমে আসক্ত হয়ে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে তামিম হোসেন (১৭) নামে এক কিশোর। গত এক সপ্তাহ ধরে চিকিৎসাধীন রয়েছে সে। বর্তমানে চিকিৎসকের পরামর্শে বাড়িতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তামিম উপজেলার সৈয়দপাড়া গ্রামের সাবুর আলীর ছেলে।
তামিমের পরিবার বলছে, কিশোর তামিম দীর্ঘদিন ধরে মোবাইলে ফ্রি ফায়ার গেম খেলত। সব সময় সে খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকত। পরিবারের বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে মোবাইল গেমে পড়ে থাকত। এরপর গত বেশ কিছুদিন ধরে সে অস্বাভাবিক আচরণ করতে শুরু করে। পরে তাকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়।
তামিম হোসেনের ভাগনে আল আমিন বলেন, ‘তামিম করোনার আগে টাওরা আজিজুর রহমান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণিতে পড়ত। করোনাকালীন স্কুল বন্ধ হয়ে গেলে তামিম মোবাইলে ফ্রি ফায়ার গেমে আসক্ত হয়ে পড়ে। পরে স্কুল খুললেও সে আর স্কুলে যায়নি। ধীরে ধীরে মোবাইল গেমে আসক্ত হয়ে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে।’
আল আমিন আরও বলেন, ‘গত ঈদুল ফিতরের পরের দিন থেকে তামিম একেবারে ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। পরের দিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসকের পরামর্শে বাড়িতে আছে, অধিকাংশ সময় ঘুমাচ্ছে। তবে ঘুম থেকে জেগে গেলে ফ্রি ফায়ার গেম সম্পর্কিত নানা ধরনের কথাবার্তা বলছে।’
যশোর মেডিকেল কলেজের মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডাক্তার আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘মোবাইল গেমে আসক্ত হয়ে সে ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে। চিকিৎসায় ভালো হবে। সে ক্ষেত্রে অধিক ঘুমও স্বাভাবিক রাখতে হবে।’
তামিমের বাবা সাবুর আলী বলেন, ‘ছেলে গেমে আসক্ত হয়ে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে এটা আমার জন্য খুবই খারাপ খবর। সবাই যেন তাঁদের সন্তানদের মোবাইলে ফ্রি ফায়ার গেম খেলতে না দেয়।’
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১২ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে