কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি
শারীরিক সম্পর্কের প্রস্তাবে রাজি হলে মামলার দায়িত্ব নেওয়া, জাবেদা নকল জামিনের ব্যবস্থার জন্য ঘুষ নেওয়াসহ নানা অভিযোগ উঠেছে কয়রা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের স্টেনোটাইপিস্ট এস কে ডালিম হোসেনের বিরুদ্ধে।
এ বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার কয়রা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক দেলোয়ার হোসেনের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন রোকেয়া খাতুন নামে এক নারী। এই ব্যক্তির বিরুদ্ধে গত ১৪ সেপ্টেম্বর ও ২৭ অক্টোবর আরও দুই নারী খুলনা জেলা জজ আদালতের জজের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, স্টেনোটাইপিস্ট ডালিম ঘুষ না দিলে কোনো কাজ করেন না। গত ১৯ অক্টোবর এক মামলায় অভিযোগ গঠনের দিন ধার্য থাকায় ওই দিন সকালে অভিযোগকারী নারী তাঁর সঙ্গে অফিসরুমে দেখা করতে গেলে ডালিম ১৫ হাজার টাকা ঘুষ ও শারীরিক সম্পর্কের প্রস্তাব দেন। তিনি বলেন, মেলামেশা করলে মামলার দায়-দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।
আগের দুই অভিযোগের মধ্যে একটি হলো—কয়রা সহকারী জজ আদালতে মামলার আদেশ সবুর আলী গাজীর পক্ষে করিয়ে দেওয়ার জন্য ২০ হাজার টাকা ঘুষ নেন ডালিম। এ ছাড়া আরেকটি মামলার আসামিকে জামিন দিতে তাঁর স্ত্রীর কাছ থেকে ৫ হাজার টাকা ঘুষ নেন। জামিন করাতে না পারলে উক্ত টাকা ফেরত চাইলে ওই নারীকে জেলহাজতে পাঠানোর হুমকি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
অভিযোগকারী মোছা রোকেয়া খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন কয়রা উপজেলার অফিসারদের রান্নাবান্নার কাজ করি। সেই সুবাদে স্টোনো ডালিমকে চিনি। আমার ফুপাতো ভাই মাসুদ সানার বিরুদ্ধে কয়রা কোর্টে একটি মামলা চলমান। গত ১৯ অক্টোবর ওই মামলার চার্জ গঠনের দিন ছিল। ওই দিন সকালে তাঁর অফিসে ডেকে ১৫ হাজার টাকা ঘুষ ও শারীরিক মেলামেশার প্রস্তাব দেয় ডালিম।’
এ বিষয়ে ডালিমের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ‘আমার রুমের চাবি হারিয়ে গেছে। আমি ১০ মিনিট পরে আপনাকে ফোন ব্যাক করছি।’
কিন্তু এক ঘণ্টা পার হলেও তিনি আর ফোন করেননি। পরে তাঁকে আরও কয়েকবার ফোন দিলে তিনি রিসিভ করেননি।
শারীরিক সম্পর্কের প্রস্তাবে রাজি হলে মামলার দায়িত্ব নেওয়া, জাবেদা নকল জামিনের ব্যবস্থার জন্য ঘুষ নেওয়াসহ নানা অভিযোগ উঠেছে কয়রা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের স্টেনোটাইপিস্ট এস কে ডালিম হোসেনের বিরুদ্ধে।
এ বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার কয়রা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক দেলোয়ার হোসেনের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন রোকেয়া খাতুন নামে এক নারী। এই ব্যক্তির বিরুদ্ধে গত ১৪ সেপ্টেম্বর ও ২৭ অক্টোবর আরও দুই নারী খুলনা জেলা জজ আদালতের জজের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, স্টেনোটাইপিস্ট ডালিম ঘুষ না দিলে কোনো কাজ করেন না। গত ১৯ অক্টোবর এক মামলায় অভিযোগ গঠনের দিন ধার্য থাকায় ওই দিন সকালে অভিযোগকারী নারী তাঁর সঙ্গে অফিসরুমে দেখা করতে গেলে ডালিম ১৫ হাজার টাকা ঘুষ ও শারীরিক সম্পর্কের প্রস্তাব দেন। তিনি বলেন, মেলামেশা করলে মামলার দায়-দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।
আগের দুই অভিযোগের মধ্যে একটি হলো—কয়রা সহকারী জজ আদালতে মামলার আদেশ সবুর আলী গাজীর পক্ষে করিয়ে দেওয়ার জন্য ২০ হাজার টাকা ঘুষ নেন ডালিম। এ ছাড়া আরেকটি মামলার আসামিকে জামিন দিতে তাঁর স্ত্রীর কাছ থেকে ৫ হাজার টাকা ঘুষ নেন। জামিন করাতে না পারলে উক্ত টাকা ফেরত চাইলে ওই নারীকে জেলহাজতে পাঠানোর হুমকি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
অভিযোগকারী মোছা রোকেয়া খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন কয়রা উপজেলার অফিসারদের রান্নাবান্নার কাজ করি। সেই সুবাদে স্টোনো ডালিমকে চিনি। আমার ফুপাতো ভাই মাসুদ সানার বিরুদ্ধে কয়রা কোর্টে একটি মামলা চলমান। গত ১৯ অক্টোবর ওই মামলার চার্জ গঠনের দিন ছিল। ওই দিন সকালে তাঁর অফিসে ডেকে ১৫ হাজার টাকা ঘুষ ও শারীরিক মেলামেশার প্রস্তাব দেয় ডালিম।’
এ বিষয়ে ডালিমের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ‘আমার রুমের চাবি হারিয়ে গেছে। আমি ১০ মিনিট পরে আপনাকে ফোন ব্যাক করছি।’
কিন্তু এক ঘণ্টা পার হলেও তিনি আর ফোন করেননি। পরে তাঁকে আরও কয়েকবার ফোন দিলে তিনি রিসিভ করেননি।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে