বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ আজিজুর রহমান বলেছেন, ‘যাঁরা বড় বড় শিল্প-কলকারখানার মালিক তাঁরা হাজার হাজার কোটি টাকার ঋণ নেন। আবার অনেকে ঋণখেলাপিও হচ্ছেন। একজন ঋণখেলাপির টাকা দিয়ে সারা দেশের কৃষককে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব। কিন্তু আমাদের কৃষক ঋণ পাচ্ছেন কোথায়। কৃষকদের ঋণ পাওয়ার বিষয়টি সহজ করতে প্রধানমন্ত্রী সব ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা ও বরাদ্দ দিয়েছেন। ব্যাংকগুলো এখন কৃষকদের মাত্র চার শতাংশ সুদে ঋণ দিচ্ছে।’
আজ বুধবার বাগেরহাট জেলা পরিষদ মিলনায়তনে দুই দিনব্যাপী কৃষি ঋণ মেলা ও কৃষি ঋণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বাগেরহাট অগ্রণী ব্যাংকের উপমহাব্যবস্থাপক মানস কুমার পালের সভাপতিত্বে বিতরণ অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. হাফিজ আল আসাদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক অমর কুমার দাস, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম, জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. শরিফুল ইসলাম, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এ এস এম রাসেল প্রমুখ।
মেলায় বাগেরহাট সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, অগ্রণী ব্যাংকসহ ২২টি ব্যাংক অংশ নেয়। এ ছাড়া মেলায় কৃষি, মৎস্য, পোল্টি খামার, গবাদিপশু লালন-পালনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ৪ থেকে ৯ শতাংশ পর্যন্ত সহজ শর্তে এক দিনের মধ্যে উদ্যোক্তাদের ঋণ দেওয়া হবে। প্রথম দিনে ১৭১ জন কৃষি উদ্যোক্তাকে ৬ কোটি ৭৭ লাখ ৬৮ হাজার টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়।
ভোগান্তি ছাড়া ঋণ পেয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে আবুল হোসেন নামের এক কৃষি উদ্যোক্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঋণ নিতে গেলে ব্যাংকের নানা প্রকার হয়রানির শিকার হতে হয়। কাগজপত্র জোগাড় করতেই অনেক বেগ পেতে হয়। কিন্তু চার শতাংশ সুদে কৃষি ঋণ নিলাম কোনো হয়রানি ও জামানত ছাড়াই।’ এই ধরনের ঋণসুবিধা চালু থাকলে কৃষকদের আর্থিক উন্নতি হবে বলে দাবি করেন এই কৃষক।
জেলা কৃষি ঋণ বিতরণ কমিটির সদস্যসচিব অগ্রণী ব্যাংকের উপমহাব্যবস্থাপক মানস কুমার পাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৃষকেরা যাতে ভোগান্তি ছাড়া ঋণ পেতে পারেন এ জন্য আমাদের এই আয়োজন। এই মেলার মাধ্যমে আমরা প্রতিটি কৃষক ও সাধারণ মানুষকে জানাতে চাই, নিয়ম মেনে চললে ঋণ পেতে কোনো ভোগান্তি হবে না। আশা করি এই দুই দিনে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কৃষি উদ্যোক্তাকে ঋণ বিতরণ করতে পারব।’
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ আজিজুর রহমান বলেছেন, ‘যাঁরা বড় বড় শিল্প-কলকারখানার মালিক তাঁরা হাজার হাজার কোটি টাকার ঋণ নেন। আবার অনেকে ঋণখেলাপিও হচ্ছেন। একজন ঋণখেলাপির টাকা দিয়ে সারা দেশের কৃষককে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব। কিন্তু আমাদের কৃষক ঋণ পাচ্ছেন কোথায়। কৃষকদের ঋণ পাওয়ার বিষয়টি সহজ করতে প্রধানমন্ত্রী সব ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা ও বরাদ্দ দিয়েছেন। ব্যাংকগুলো এখন কৃষকদের মাত্র চার শতাংশ সুদে ঋণ দিচ্ছে।’
আজ বুধবার বাগেরহাট জেলা পরিষদ মিলনায়তনে দুই দিনব্যাপী কৃষি ঋণ মেলা ও কৃষি ঋণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বাগেরহাট অগ্রণী ব্যাংকের উপমহাব্যবস্থাপক মানস কুমার পালের সভাপতিত্বে বিতরণ অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. হাফিজ আল আসাদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক অমর কুমার দাস, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম, জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. শরিফুল ইসলাম, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এ এস এম রাসেল প্রমুখ।
মেলায় বাগেরহাট সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, অগ্রণী ব্যাংকসহ ২২টি ব্যাংক অংশ নেয়। এ ছাড়া মেলায় কৃষি, মৎস্য, পোল্টি খামার, গবাদিপশু লালন-পালনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ৪ থেকে ৯ শতাংশ পর্যন্ত সহজ শর্তে এক দিনের মধ্যে উদ্যোক্তাদের ঋণ দেওয়া হবে। প্রথম দিনে ১৭১ জন কৃষি উদ্যোক্তাকে ৬ কোটি ৭৭ লাখ ৬৮ হাজার টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়।
ভোগান্তি ছাড়া ঋণ পেয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে আবুল হোসেন নামের এক কৃষি উদ্যোক্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঋণ নিতে গেলে ব্যাংকের নানা প্রকার হয়রানির শিকার হতে হয়। কাগজপত্র জোগাড় করতেই অনেক বেগ পেতে হয়। কিন্তু চার শতাংশ সুদে কৃষি ঋণ নিলাম কোনো হয়রানি ও জামানত ছাড়াই।’ এই ধরনের ঋণসুবিধা চালু থাকলে কৃষকদের আর্থিক উন্নতি হবে বলে দাবি করেন এই কৃষক।
জেলা কৃষি ঋণ বিতরণ কমিটির সদস্যসচিব অগ্রণী ব্যাংকের উপমহাব্যবস্থাপক মানস কুমার পাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৃষকেরা যাতে ভোগান্তি ছাড়া ঋণ পেতে পারেন এ জন্য আমাদের এই আয়োজন। এই মেলার মাধ্যমে আমরা প্রতিটি কৃষক ও সাধারণ মানুষকে জানাতে চাই, নিয়ম মেনে চললে ঋণ পেতে কোনো ভোগান্তি হবে না। আশা করি এই দুই দিনে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কৃষি উদ্যোক্তাকে ঋণ বিতরণ করতে পারব।’
পড়াশোনা, পেশাগত দায়িত্ব পালনসহ নানা কাজে প্রতিদিনই ঘরের বাইরে যেতে হয় নারীদের। বাইরে থাকাকালে নারীদের সবচেয়ে বেশি বিড়ম্বনায় পড়তে হয় শৌচাগার ব্যবহার নিয়ে। রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে দুই সিটি করপোরেশনের তৈরি করা অনেক গণশৌচাগার রয়েছে; কিন্তু সেগুলোর অধিকাংশই নারীবান্ধব নয়। নিরাপদ ও পরিচ্ছন্ন না হওয়ায়...
২ ঘণ্টা আগেআষাঢ় চলছে। নগরে এই বৃষ্টি, এই রোদ। এরই মধ্যে নানা আয়োজনে মেতে উঠেছেন নগরবাসী। আয়োজন করছেন বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের। বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের আয়োজনে বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়ের শিক্ষার্থীরা বর্ষা উদ্যাপন করলেন ‘বর্ষা বৈঠক’ নামে ধ্রুপদি বাদনের তালে তালে।
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের (মসিক) ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের একটি সড়ক বেহাল হয়ে পড়েছে। নগরীর পাটগুদাম ব্রিজ থেকে স্টেশন পর্যন্ত সড়কটির দৈর্ঘ্য প্রায় দেড় কিলোমিটার। দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় সড়কজুড়ে তৈরি হয়েছে অসংখ্য খানাখন্দ। এসবে বৃষ্টির পানি জমে রূপ নিয়েছে বড় বড় গর্তের। এতে চলাচলে সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়তে...
২ ঘণ্টা আগেনোয়াখালী হাতিয়ার বাসিন্দা মোক্তাদির রাহিম জনি বোনকে নিয়ে বাড়ি ফেরার জন্য উঠেছিলেন যাত্রীবাহী স্পিডবোটে। বোটটি ২৮ জন যাত্রী নিয়ে রওনা দিয়ে মেঘনা নদীর মাঝে এসে হঠাৎ তলা ফেটে পানি ঢুকতে শুরু করে। সেই সঙ্গে ইঞ্জিনে ত্রুটি দেখা দেয়। জীবন বাঁচাতে যাত্রীরা নিজেদের জামাকাপড় দিয়ে ফাটা অংশ চেপে ধরে...
২ ঘণ্টা আগে