খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা মহানগরীতে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষে পুলিশসহ বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে খুলনা প্রেসক্লাবের সামনে স্যার ইকবাল রোডে এই সংঘর্ষ হয়।
এ সময় পুলিশ ৫টি টিয়ারশেল, ৬২টি শটগানের গুলি ও ব্যাপক লাঠিপেটা করে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তখন ঘটনাস্থল থেকে বিএনপির ৯ জন নেতা-কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ । আহতদের খুলনা মহানগরীর বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
সরকারের পদত্যাগ, মিথ্যা মামলা, গণগ্রেপ্তার বন্ধ এবং সরকারের দুর্নীতির প্রতিবাদসহ ১০ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ বিকেলে খুলনা প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে বিএনপি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় বিএনপি নেতারা জানান, আজ খুলনা প্রেসক্লাবের লিয়াকত আলী মিলনায়তনে নগরীর সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির কর্মিসভা ছিল। বেলা ৩টার দিকে ওই কর্মী সমাবেশ শেষ হয়। এরপর বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে খুলনা প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে সমাবেশ শুরু করে বিএনপি। সমাবেশ উপলক্ষে বেলা ৩টার পর থেকেই নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে বিএনপির খণ্ড খণ্ড মিছিল আসতে থাকে।
বিকেল ৪টার দিকে হঠাৎ বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ শুরু হয়। প্রায় আধা ঘণ্টা দুই পক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে খুলনা প্রেসক্লাবের সামনের স্যার ইকবাল রোড রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এ সময় পুলিশ ৫টি টিয়ারশেল, ৬২টি শটগানের গুলি ও ব্যাপক লাঠিপেটা করে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে বিএনপির সমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়।
এ সময় সমাবেশের প্রধান অতিথি দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত খুলনা প্রেসক্লাবে আশ্রয় নেন। দফায় দফায় সংঘর্ষে পুলিশসহ বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। পুলিশ সংঘর্ষ চলাকালে বিএনপির ৯ জন নেতা-কর্মীকে আটক করেছে।
খুলনা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব শফিকুল আলম তুহিন অভিযোগ করেন, বিনা উসকানিতে পুলিশ সমাবেশে পণ্ড করতে গুলি, টিয়ারশেল ও লাঠিপেটা করেছে। এতে বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতা-কমী আহত হয়েছেন। তাঁদের নগরীর বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো. তাজুল ইসলাম বলেন, বিএনপি অনুমতি ছাড়া খুলনা প্রেসক্লাবের সামনের সড়ক দখল করে সমাবেশ শুরু করে। এতে জনসাধারণসহ যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পুলিশ তাঁদের সড়ক ছেড়ে দিতে বললে তাঁরা হঠাৎ পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করেন। এতে ১১ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ৫টি টিয়ারশেল ও ৬২টি শটগানের ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে বিএনপির ৯ জন নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
খুলনা মহানগরীতে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষে পুলিশসহ বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে খুলনা প্রেসক্লাবের সামনে স্যার ইকবাল রোডে এই সংঘর্ষ হয়।
এ সময় পুলিশ ৫টি টিয়ারশেল, ৬২টি শটগানের গুলি ও ব্যাপক লাঠিপেটা করে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তখন ঘটনাস্থল থেকে বিএনপির ৯ জন নেতা-কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ । আহতদের খুলনা মহানগরীর বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
সরকারের পদত্যাগ, মিথ্যা মামলা, গণগ্রেপ্তার বন্ধ এবং সরকারের দুর্নীতির প্রতিবাদসহ ১০ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ বিকেলে খুলনা প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে বিএনপি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় বিএনপি নেতারা জানান, আজ খুলনা প্রেসক্লাবের লিয়াকত আলী মিলনায়তনে নগরীর সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির কর্মিসভা ছিল। বেলা ৩টার দিকে ওই কর্মী সমাবেশ শেষ হয়। এরপর বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে খুলনা প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে সমাবেশ শুরু করে বিএনপি। সমাবেশ উপলক্ষে বেলা ৩টার পর থেকেই নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে বিএনপির খণ্ড খণ্ড মিছিল আসতে থাকে।
বিকেল ৪টার দিকে হঠাৎ বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ শুরু হয়। প্রায় আধা ঘণ্টা দুই পক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে খুলনা প্রেসক্লাবের সামনের স্যার ইকবাল রোড রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এ সময় পুলিশ ৫টি টিয়ারশেল, ৬২টি শটগানের গুলি ও ব্যাপক লাঠিপেটা করে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে বিএনপির সমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়।
এ সময় সমাবেশের প্রধান অতিথি দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত খুলনা প্রেসক্লাবে আশ্রয় নেন। দফায় দফায় সংঘর্ষে পুলিশসহ বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। পুলিশ সংঘর্ষ চলাকালে বিএনপির ৯ জন নেতা-কর্মীকে আটক করেছে।
খুলনা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব শফিকুল আলম তুহিন অভিযোগ করেন, বিনা উসকানিতে পুলিশ সমাবেশে পণ্ড করতে গুলি, টিয়ারশেল ও লাঠিপেটা করেছে। এতে বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতা-কমী আহত হয়েছেন। তাঁদের নগরীর বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো. তাজুল ইসলাম বলেন, বিএনপি অনুমতি ছাড়া খুলনা প্রেসক্লাবের সামনের সড়ক দখল করে সমাবেশ শুরু করে। এতে জনসাধারণসহ যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পুলিশ তাঁদের সড়ক ছেড়ে দিতে বললে তাঁরা হঠাৎ পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করেন। এতে ১১ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ৫টি টিয়ারশেল ও ৬২টি শটগানের ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে বিএনপির ৯ জন নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠার ১৪ বছর পেরিয়ে গেলেও নাগরিক সেবা পৌঁছায়নি কাঙ্ক্ষিত মানে। তীব্র জনবলসংকটে স্থবির হয়ে পড়েছে সেবা কার্যক্রম। ২৪২টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে বর্তমানে কর্মরত মাত্র ৬৭ জন। ফলে নগরীর ১২ লাখ বাসিন্দা প্রতিদিন ভোগান্তির মুখে পড়ছেন। তিন মেয়রের আমল ও প্রশাসকদের দায়িত্বকালেও
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধা শহরের ভিএইড সড়কে অবস্থিত কেএন রোড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ৬৩ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত এ বিদ্যালয়টির আশপাশে ঘনবসতি। সে হিসেবে শ্রেণিকক্ষগুলো শিক্ষার্থী ঠাসা থাকার কথা। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। শিশুশ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত মাত্র ৪০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে এ বিদ্যালয়ে।
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা নগরীর চর্থা এলাকার যে ঐতিহাসিক প্রাসাদ একসময় রাজপরিবারের গৌরবময় স্মৃতি বহন করত, আজ তা অবহেলা আর ভগ্নদশার চিহ্ন বহন করছে। তবে পরিস্থিতি বদলাতে যাচ্ছে শিগগির। সংস্কারের মাধ্যমে এই প্রাসাদ গড়ে তোলা হবে শিল্প ও সংগীতচর্চার এক অনন্য কেন্দ্র হিসেবে। বাংলার ভাটিয়ালি থেকে হিন্দি চলচ্চিত্রের কালজয়ী
২ ঘণ্টা আগেইলিশের ভরা মৌসুম শেষের দিকে। কিন্তু এবার মোকামে নেই আগের মতো ইলিশের দেখা; দামও অস্বাভাবিক। এসবের মধ্যেই অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে মা ইলিশ রক্ষায় আবারও ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু হচ্ছে। এসব নিয়ে হতাশ জেলে, ব্যবসায়ী এবং ভোক্তাদের প্রশ্ন, ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ কি এ বছর আর মিলবে না।
২ ঘণ্টা আগে