তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা
মেহেরপুর জেলাকে রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনতে রেলপথ মন্ত্রণালয় দুই বছর মেয়াদি সম্ভাব্যতা যাচাই ও ডিটেইল ডিজাইন (নকশা) প্রণয়ন প্রকল্প হাতে নেয় ২০১৮ সালে। সম্ভাব্যতা যাচাই ও নকশার কাজের মেয়াদ শেষ হলেও বাস্তবায়ন হয়নি প্রকল্পের কাজ।
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থেকে দামুড়হুদা ও মুজিবনগর হয়ে মেহেরপুর পর্যন্ত নতুন ব্রডগেজ রেললাইন নির্মাণের লক্ষ্যে ২০১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর সম্ভাব্যতা যাচাই ও নকশার কাজ শুরু হয়। ২০২০ সালের ৩১ আগস্ট কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কাজ শেষ হয়নি। এর মধ্যে চলে গেছে আরও প্রায় ১১ মাস। এখন নতুন করে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে।
প্রকল্প কর্মকর্তারা দাবি করেন, করোনা সংক্রমণের কারণে ২০২০ সালে প্রকল্পের কাজ এগোয়নি। তাই নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করা যায়নি। এ জন্যই প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
জানা গেছে, প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১৩ কোটি টাকা। প্রকল্প বাস্তবায়নে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসিই কনসালট্যান্ট লিমিটেড ও জেভি এসএমসি ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট লিমিটেডের (অস্ট্রেলিয়া) সঙ্গে চুক্তি হয় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের।
প্রকল্প পরিচালক (পিডি) মো. আরিফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি গত ৩০ জুন যোগ দিয়েছি। মাঠপ র্যায়ের কাজ শেষ, এখন নকশার কাজ চলছে। নকশার কাজ ঘরে বসে করা যায়, সুতরাং বিধিনিষেধে কাজে খুব একটা প্রভাব পড়বে না।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রকল্পের প্রায় ৪৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। দর্শনা থেকে দামুড়হুদা ও মুজিবনগর থেকে মেহেরপুর পর্যন্ত মেইন লাইন, লুপ লাইনসহ মোট ৬২ কিলোমিটার ব্রডগেজ রেললাইন নির্মিত হবে।
রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সম্ভাব্যতা যাচাই ও নকশার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। সমীক্ষা ও নকশার প্রতিবেদন হাতে পেলে আমরা মূল রেলপথ নির্মাণের কাজ শুরু করব।’
২০১১ সালের ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর দিবসে মুজিবনগরে এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দর্শনা-মুজিবনগর-মেহেরপুর রেলপথ নির্মাণের ঘোষণা দেন।
মেহেরপুর-১ আসনের সাংসদ ও জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী মেহেরপুরে রেলপথ নির্মাণের কাজ চলছে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক এম শামসুল হক বলেন, ‘যেনতেনভাবে পরিকল্পনা করা এবং এলোমেলো সমীক্ষা প্রতিবেদন জমা দিয়ে মাঠে নামার পর শুরু হয় মূল সমস্যা। আমরা উন্নয়ন পাচ্ছি; কিন্তু অনেক ভোগান্তির পরে। এ কারণে অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের নির্মাণব্যয় বেশি হয়।
মেহেরপুর জেলাকে রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনতে রেলপথ মন্ত্রণালয় দুই বছর মেয়াদি সম্ভাব্যতা যাচাই ও ডিটেইল ডিজাইন (নকশা) প্রণয়ন প্রকল্প হাতে নেয় ২০১৮ সালে। সম্ভাব্যতা যাচাই ও নকশার কাজের মেয়াদ শেষ হলেও বাস্তবায়ন হয়নি প্রকল্পের কাজ।
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থেকে দামুড়হুদা ও মুজিবনগর হয়ে মেহেরপুর পর্যন্ত নতুন ব্রডগেজ রেললাইন নির্মাণের লক্ষ্যে ২০১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর সম্ভাব্যতা যাচাই ও নকশার কাজ শুরু হয়। ২০২০ সালের ৩১ আগস্ট কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কাজ শেষ হয়নি। এর মধ্যে চলে গেছে আরও প্রায় ১১ মাস। এখন নতুন করে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে।
প্রকল্প কর্মকর্তারা দাবি করেন, করোনা সংক্রমণের কারণে ২০২০ সালে প্রকল্পের কাজ এগোয়নি। তাই নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করা যায়নি। এ জন্যই প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
জানা গেছে, প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১৩ কোটি টাকা। প্রকল্প বাস্তবায়নে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসিই কনসালট্যান্ট লিমিটেড ও জেভি এসএমসি ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট লিমিটেডের (অস্ট্রেলিয়া) সঙ্গে চুক্তি হয় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের।
প্রকল্প পরিচালক (পিডি) মো. আরিফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি গত ৩০ জুন যোগ দিয়েছি। মাঠপ র্যায়ের কাজ শেষ, এখন নকশার কাজ চলছে। নকশার কাজ ঘরে বসে করা যায়, সুতরাং বিধিনিষেধে কাজে খুব একটা প্রভাব পড়বে না।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রকল্পের প্রায় ৪৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। দর্শনা থেকে দামুড়হুদা ও মুজিবনগর থেকে মেহেরপুর পর্যন্ত মেইন লাইন, লুপ লাইনসহ মোট ৬২ কিলোমিটার ব্রডগেজ রেললাইন নির্মিত হবে।
রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সম্ভাব্যতা যাচাই ও নকশার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। সমীক্ষা ও নকশার প্রতিবেদন হাতে পেলে আমরা মূল রেলপথ নির্মাণের কাজ শুরু করব।’
২০১১ সালের ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর দিবসে মুজিবনগরে এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দর্শনা-মুজিবনগর-মেহেরপুর রেলপথ নির্মাণের ঘোষণা দেন।
মেহেরপুর-১ আসনের সাংসদ ও জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী মেহেরপুরে রেলপথ নির্মাণের কাজ চলছে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক এম শামসুল হক বলেন, ‘যেনতেনভাবে পরিকল্পনা করা এবং এলোমেলো সমীক্ষা প্রতিবেদন জমা দিয়ে মাঠে নামার পর শুরু হয় মূল সমস্যা। আমরা উন্নয়ন পাচ্ছি; কিন্তু অনেক ভোগান্তির পরে। এ কারণে অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের নির্মাণব্যয় বেশি হয়।
জানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
৬ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগে