শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে উপকূল রক্ষা বাঁধের সংস্কারকাজের জন্য বালুমহাল নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। তবে সেই দুটি স্থানের বালুর মান ভালো নয় দাবি করে উপজেলায় সুন্দরবনের পার্শ্ববর্তী মালঞ্চ নদী থেকে ড্রেজারের মাধ্যমে বালু তোলা হচ্ছে। ভাঙনকবলিত এলাকা থেকে এভাবে বালু তোলায় ভাঙন-আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন আশপাশে বসবাসরতরা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, নদীর পাশের জনবসতি ও সুন্দরবনকে ঝুঁকিতে ফেলে ভাঙনপ্রবণ এলাকা থেকে বালু তোলা হচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের অনুমতি নিয়েই এ কাজ করছে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান। আর উত্তোলন করা বালু বাঁধ সংস্কারকাজে ব্যবহারের পাশাপাশি মুন্সিগঞ্জের ফেরদাউস নামের এক ব্যক্তির গুদামে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে বালু উত্তোলনকারীরা জানিয়েছেন, সরকারঘোষিত বালুমহালের বালুর মান ভালো না হওয়ায় সুন্দরবনের পাশের নদী থেকে বালু নিতে হচ্ছে। উপকূল রক্ষা বাঁধ মেরামতকাজের জন্য প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে এ কাজ করছেন তাঁরা।
এলাকাবাসী ও পাউবো কর্মকর্তারা জানান, আররাত করপোরেশন নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ৫ নম্বর পোল্ডারের ভাঙনকবলিত দুর্গাবাটি, ঝাঁপালী ও দাতিনাখালী অংশের উপকূল রক্ষা বাঁধের সংস্কারকাজ করছে। এর আগে দুর্গাবাটিসহ অপর অংশের সংস্কারকাজের জন্য সরকারঘোষিত নির্দিষ্ট বালুমহাল থেকে বালু সংগ্রহ করা হয়।
তবে ২০-২২ দিন ধরে সংশ্লিষ্টরা পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের কদমতলা স্টেশনের মালঞ্চ নদী থেকে বালু উত্তোলন শুরু করেছে। এতে করে সুন্দরবন ও জনবসতির পাশের নদী থেকে বালু তোলায় স্থানীয়রা আপত্তি জানিয়েছেন। এই অবস্থায় কয়েক দিন ধরে সারা রাত একাধিক ড্রেজার মেশিনের সহায়তায় বালু উত্তোলন অব্যাহত রেখেছে সংশ্লিষ্টরা।
সেন্ট্রাল কালীনগর গ্রামের অধ্যাপক স্বপন কুমার মণ্ডল বলেন, খোলপেটুয়া এবং কপোতাক্ষ নদের জেলেখালী ও ঝাঁপা এলাকার ডুবোচর থেকে বালু উত্তোলনের বিষয়ে সরকারি নির্দেশনা রয়েছে। অথচ সরকারঘোষিত নির্দিষ্ট দুটি বালুমহাল দূরবর্তী হওয়ায় খরচ সাশ্রয়ের জন্য পাউবোর সঙ্গে যোগসাজশে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি সুন্দরবন ও জনবসতির পাশ থেকে বালু তুলছে। উত্তোলনকৃত বালু চলমান সংস্কারকাজের পাশাপাশি মুন্সিগঞ্জ বাসস্ট্যান্ডে ফেরদাউসের বালুর আড়তে গুদামজাত করেও তারা বিক্রি করছে।
তিনি আরও জানান, আইলার পর থেকে প্রতিবছর তাঁদের বাড়িসংলগ্ন এলাকার উপকূল রক্ষা বাঁধ ভাঙছে। গত কয়েক বছর অব্যাহতভাবে পাউবো ভাঙনকবলিত উপকূল রক্ষা বাঁধ সংস্কারকাজও করছে। মেরামতকাজ চলমান অবস্থায় ভাঙনের মুখে থাকা এলাকা থেকে বালু উত্তোলনের ঘটনায় তারা রীতিমতো ভাঙন-আতঙ্কে পড়েছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য কাজল কান্তি মণ্ডল বলেন, ছোট এ নদীর দুপাশে যথাক্রমে সুন্দরবন ও জনবসতি। স্পর্শকাতর হওয়ায় স্থানীয়রা বাধা দেওয়ায় রাতের বেলা একাধিক ড্রেজার মেশিন লাগিয়ে বালু তুলে কার্গোযোগে অন্যত্র নেওয়া হচ্ছে। এমনকি এলাকাবাসী বালু তুলতে বাধা দিলে পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী মাসুদ হোসেন সরকারি কাজে বাধা সৃষ্টির অভিযোগে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ারও হুমকি দিচ্ছেন।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আররাত করপোরেশনের স্বত্বাধিকারী সবুজ খান বলেন, ‘পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই প্রশাসন ওই অংশ থেকে বালু উত্তোলনের অনুমতি দিয়েছে। সুন্দরবন ও এলাকার ক্ষতি হলে প্রশাসন আমাকে বালু উত্তোলনের অনুমতি দিতেন না।’
বন বিভাগের কদমতলা স্টেশন অফিসার ফজলুর রহমান বলেন, মালঞ্চ নদী থেকে বালু উত্তোলনের ফলে সুন্দরবনের মারাত্মক ক্ষতির শঙ্কা রয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করছেন।
স্থানীয় পরিবেশকর্মী কামরুজ্জামান বলেন, বোরিং করে বালু উত্তোলনের ফলে অনেক ধরনের ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। সুন্দরবন ও জনবসতির মধ্যকার নদী থেকে বালু উত্তোলনে স্থানীয়দের জীবন-জীবিকাসহ সংলগ্ন এলাকার জীব ও প্রাণবৈচিত্র্যসমূহের ক্ষতির শঙ্কা বাড়ছে।
পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী মাসুদ হোসেন বলেন, সরকারঘোষিত বালুমহালের বালুর গুণগত মান ভালো নয়। মালঞ্চ নদীর সুন্দরবনসংলগ্ন অংশের বালু ভালো বিধায় প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে সেখান থেকে বালু সংগ্রহ করা হচ্ছে।
ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে বালু উত্তোলনের জন্য প্রশাসনের প্রতি সুপারিশের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সেখানকার বালু না হলে অনেক টাকা ফেরত যাবে। বৃহৎ স্বার্থের কথা বিবেচনা করে এমনটা করতে হয়েছে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক কাজী আরিফুজ্জামান বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের সুপারিশের কারণে সেখান থেকে বালু উত্তোলনের অনুমতি দেওয়া হয়। তবে স্থানীয় জনগোষ্ঠী ও সুন্দরবনের ক্ষতির শঙ্কা থাকলে বিষয়টি নিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে ভেবে দেখতে হবে।
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে উপকূল রক্ষা বাঁধের সংস্কারকাজের জন্য বালুমহাল নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। তবে সেই দুটি স্থানের বালুর মান ভালো নয় দাবি করে উপজেলায় সুন্দরবনের পার্শ্ববর্তী মালঞ্চ নদী থেকে ড্রেজারের মাধ্যমে বালু তোলা হচ্ছে। ভাঙনকবলিত এলাকা থেকে এভাবে বালু তোলায় ভাঙন-আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন আশপাশে বসবাসরতরা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, নদীর পাশের জনবসতি ও সুন্দরবনকে ঝুঁকিতে ফেলে ভাঙনপ্রবণ এলাকা থেকে বালু তোলা হচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের অনুমতি নিয়েই এ কাজ করছে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান। আর উত্তোলন করা বালু বাঁধ সংস্কারকাজে ব্যবহারের পাশাপাশি মুন্সিগঞ্জের ফেরদাউস নামের এক ব্যক্তির গুদামে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে বালু উত্তোলনকারীরা জানিয়েছেন, সরকারঘোষিত বালুমহালের বালুর মান ভালো না হওয়ায় সুন্দরবনের পাশের নদী থেকে বালু নিতে হচ্ছে। উপকূল রক্ষা বাঁধ মেরামতকাজের জন্য প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে এ কাজ করছেন তাঁরা।
এলাকাবাসী ও পাউবো কর্মকর্তারা জানান, আররাত করপোরেশন নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ৫ নম্বর পোল্ডারের ভাঙনকবলিত দুর্গাবাটি, ঝাঁপালী ও দাতিনাখালী অংশের উপকূল রক্ষা বাঁধের সংস্কারকাজ করছে। এর আগে দুর্গাবাটিসহ অপর অংশের সংস্কারকাজের জন্য সরকারঘোষিত নির্দিষ্ট বালুমহাল থেকে বালু সংগ্রহ করা হয়।
তবে ২০-২২ দিন ধরে সংশ্লিষ্টরা পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের কদমতলা স্টেশনের মালঞ্চ নদী থেকে বালু উত্তোলন শুরু করেছে। এতে করে সুন্দরবন ও জনবসতির পাশের নদী থেকে বালু তোলায় স্থানীয়রা আপত্তি জানিয়েছেন। এই অবস্থায় কয়েক দিন ধরে সারা রাত একাধিক ড্রেজার মেশিনের সহায়তায় বালু উত্তোলন অব্যাহত রেখেছে সংশ্লিষ্টরা।
সেন্ট্রাল কালীনগর গ্রামের অধ্যাপক স্বপন কুমার মণ্ডল বলেন, খোলপেটুয়া এবং কপোতাক্ষ নদের জেলেখালী ও ঝাঁপা এলাকার ডুবোচর থেকে বালু উত্তোলনের বিষয়ে সরকারি নির্দেশনা রয়েছে। অথচ সরকারঘোষিত নির্দিষ্ট দুটি বালুমহাল দূরবর্তী হওয়ায় খরচ সাশ্রয়ের জন্য পাউবোর সঙ্গে যোগসাজশে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি সুন্দরবন ও জনবসতির পাশ থেকে বালু তুলছে। উত্তোলনকৃত বালু চলমান সংস্কারকাজের পাশাপাশি মুন্সিগঞ্জ বাসস্ট্যান্ডে ফেরদাউসের বালুর আড়তে গুদামজাত করেও তারা বিক্রি করছে।
তিনি আরও জানান, আইলার পর থেকে প্রতিবছর তাঁদের বাড়িসংলগ্ন এলাকার উপকূল রক্ষা বাঁধ ভাঙছে। গত কয়েক বছর অব্যাহতভাবে পাউবো ভাঙনকবলিত উপকূল রক্ষা বাঁধ সংস্কারকাজও করছে। মেরামতকাজ চলমান অবস্থায় ভাঙনের মুখে থাকা এলাকা থেকে বালু উত্তোলনের ঘটনায় তারা রীতিমতো ভাঙন-আতঙ্কে পড়েছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য কাজল কান্তি মণ্ডল বলেন, ছোট এ নদীর দুপাশে যথাক্রমে সুন্দরবন ও জনবসতি। স্পর্শকাতর হওয়ায় স্থানীয়রা বাধা দেওয়ায় রাতের বেলা একাধিক ড্রেজার মেশিন লাগিয়ে বালু তুলে কার্গোযোগে অন্যত্র নেওয়া হচ্ছে। এমনকি এলাকাবাসী বালু তুলতে বাধা দিলে পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী মাসুদ হোসেন সরকারি কাজে বাধা সৃষ্টির অভিযোগে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ারও হুমকি দিচ্ছেন।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আররাত করপোরেশনের স্বত্বাধিকারী সবুজ খান বলেন, ‘পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই প্রশাসন ওই অংশ থেকে বালু উত্তোলনের অনুমতি দিয়েছে। সুন্দরবন ও এলাকার ক্ষতি হলে প্রশাসন আমাকে বালু উত্তোলনের অনুমতি দিতেন না।’
বন বিভাগের কদমতলা স্টেশন অফিসার ফজলুর রহমান বলেন, মালঞ্চ নদী থেকে বালু উত্তোলনের ফলে সুন্দরবনের মারাত্মক ক্ষতির শঙ্কা রয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করছেন।
স্থানীয় পরিবেশকর্মী কামরুজ্জামান বলেন, বোরিং করে বালু উত্তোলনের ফলে অনেক ধরনের ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। সুন্দরবন ও জনবসতির মধ্যকার নদী থেকে বালু উত্তোলনে স্থানীয়দের জীবন-জীবিকাসহ সংলগ্ন এলাকার জীব ও প্রাণবৈচিত্র্যসমূহের ক্ষতির শঙ্কা বাড়ছে।
পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী মাসুদ হোসেন বলেন, সরকারঘোষিত বালুমহালের বালুর গুণগত মান ভালো নয়। মালঞ্চ নদীর সুন্দরবনসংলগ্ন অংশের বালু ভালো বিধায় প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে সেখান থেকে বালু সংগ্রহ করা হচ্ছে।
ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে বালু উত্তোলনের জন্য প্রশাসনের প্রতি সুপারিশের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সেখানকার বালু না হলে অনেক টাকা ফেরত যাবে। বৃহৎ স্বার্থের কথা বিবেচনা করে এমনটা করতে হয়েছে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক কাজী আরিফুজ্জামান বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের সুপারিশের কারণে সেখান থেকে বালু উত্তোলনের অনুমতি দেওয়া হয়। তবে স্থানীয় জনগোষ্ঠী ও সুন্দরবনের ক্ষতির শঙ্কা থাকলে বিষয়টি নিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে ভেবে দেখতে হবে।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৩ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৮ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৩ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে