ইবি প্রতিনিধি
কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ দিয়েছেন শাহবুব আলম নামে ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের সাবেক এক শিক্ষার্থী। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় দুদক কার্যালয়ে চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত অভিযোগে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে ঘুষ গ্রহণ, দুর্নীতি ও অবৈধ লেনদেনের বিষয় উত্থাপন করেন বলে জানা গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে অভিযোগের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন ওই শিক্ষার্থী নিজেই।
অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ এনে শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করে পুনরায় শিক্ষক নিয়োগ নির্বাচনী বোর্ড আয়োজনের দাবি জানান। এ ছাড়া উপাচার্যের নিয়োগ-সংক্রান্ত ফাঁস হওয়া কথোপকথনের অডিওসহ আনুষঙ্গিক আরও তথ্য সংযুক্ত করা হয়।
অভিযোগকারী শিক্ষার্থী মো. শাহবুব আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের অনুষ্ঠিত শিক্ষক নিয়োগ নির্বাচনী বোর্ডে প্রার্থী হিসেবে লিখিত পরীক্ষায় এবং সাক্ষাৎকারে অংশ নিয়েছি। আমার সব একাডেমিক ফলাফল ও অভিজ্ঞতা বেশি থাকা সত্ত্বেও সিন্ডিকেটে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অন্য দুজনকে চূড়ান্ত নিয়োগ দেন। তাই এর প্রতিকার পেতে আমি দুদকে অভিযোগ দিয়েছি।’
এদিকে গত মঙ্গলবার রাতে নিয়োগ-সংক্রান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের আরও একটি অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এতে চাকরি প্রার্থীকে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান দেওয়ার কথা বলতে শোনা যায় উপাচার্যকে।
এর আগে ১৬ ফেব্রুয়ারি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উপাচার্যের ‘কণ্ঠের মতো’ আটটি অডিও ফাঁস হয়েছে। এ ঘটনায় পরদিন ১৭ ফেব্রুয়ারি উপাচার্যের নির্দেশে ইবি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার। সবগুলো অডিওতে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের একপক্ষীয় কণ্ঠ শোনা গেছে। এসব অডিও ফাঁসের ঘটনায় পাঁচটি নিয়োগ নির্বাচনী বোর্ড স্থগিত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
সার্বিক বিষয়ে কথা বলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামকে মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের দুজন প্রভাষক নিয়োগ নির্বাচনী বোর্ড অনুষ্ঠিত হয়। গত ৩০ অক্টোবর সিন্ডিকেট সভায় দুজন প্রভাষক নিয়োগ দেওয়া হয়।
কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ দিয়েছেন শাহবুব আলম নামে ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের সাবেক এক শিক্ষার্থী। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় দুদক কার্যালয়ে চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত অভিযোগে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে ঘুষ গ্রহণ, দুর্নীতি ও অবৈধ লেনদেনের বিষয় উত্থাপন করেন বলে জানা গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে অভিযোগের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন ওই শিক্ষার্থী নিজেই।
অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ এনে শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করে পুনরায় শিক্ষক নিয়োগ নির্বাচনী বোর্ড আয়োজনের দাবি জানান। এ ছাড়া উপাচার্যের নিয়োগ-সংক্রান্ত ফাঁস হওয়া কথোপকথনের অডিওসহ আনুষঙ্গিক আরও তথ্য সংযুক্ত করা হয়।
অভিযোগকারী শিক্ষার্থী মো. শাহবুব আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের অনুষ্ঠিত শিক্ষক নিয়োগ নির্বাচনী বোর্ডে প্রার্থী হিসেবে লিখিত পরীক্ষায় এবং সাক্ষাৎকারে অংশ নিয়েছি। আমার সব একাডেমিক ফলাফল ও অভিজ্ঞতা বেশি থাকা সত্ত্বেও সিন্ডিকেটে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অন্য দুজনকে চূড়ান্ত নিয়োগ দেন। তাই এর প্রতিকার পেতে আমি দুদকে অভিযোগ দিয়েছি।’
এদিকে গত মঙ্গলবার রাতে নিয়োগ-সংক্রান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের আরও একটি অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এতে চাকরি প্রার্থীকে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান দেওয়ার কথা বলতে শোনা যায় উপাচার্যকে।
এর আগে ১৬ ফেব্রুয়ারি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উপাচার্যের ‘কণ্ঠের মতো’ আটটি অডিও ফাঁস হয়েছে। এ ঘটনায় পরদিন ১৭ ফেব্রুয়ারি উপাচার্যের নির্দেশে ইবি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার। সবগুলো অডিওতে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের একপক্ষীয় কণ্ঠ শোনা গেছে। এসব অডিও ফাঁসের ঘটনায় পাঁচটি নিয়োগ নির্বাচনী বোর্ড স্থগিত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
সার্বিক বিষয়ে কথা বলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামকে মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের দুজন প্রভাষক নিয়োগ নির্বাচনী বোর্ড অনুষ্ঠিত হয়। গত ৩০ অক্টোবর সিন্ডিকেট সভায় দুজন প্রভাষক নিয়োগ দেওয়া হয়।
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ মিনিট আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
১৮ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগে