যশোর প্রতিনিধি
এসএসসি পরীক্ষায় পাসের হারে দেশ সেরা হয়েছে যশোর বোর্ড। এ বছর এসএসসির ফলাফলে যশোর বোর্ডের পাসের হার ৯২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে খুলনা বিভাগের ১০ জেলার মধ্যে এবারও ভালো ফলে শীর্ষ স্থান দখলে রেখেছে সাতক্ষীরা জেলা।
সাতক্ষীরা জেলা থেকে ৯৬ দশমিক ১২ ভাগ শিক্ষার্থী পাস করে বোর্ডের মধ্যে প্রথম হয়েছে। গত বছরও এই জেলা থেকে ৯১ দশমিক ৯৬ ভাগ শিক্ষার্থী পাস করে বোর্ডের মধ্যে প্রথম হয়েছিল। আর ২০২২ সালেও ৯৭ দশমিক ৩৮ ভাগ শিক্ষার্থী পাস করে বোর্ডের মধ্যে সেরা ছিল এই জেলাটি। অর্থাৎ টানা তিন বছর শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে সাতক্ষীরা জেলা। আর পাসের হারের ভিত্তিতে বোর্ডের ফলাফলে তলানিতে নেমে গেছে মেহেরপুর জেলা। তাদের পাসের হার ৮৪ দশমিক ৯৬ ভাগ। গত বছর ষষ্ঠ হওয়া জেলাটির পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক ৭৩।
আজ রোববার বোর্ড প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। যশোরে বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. বিশ্বাস শাহিন আহম্মদ বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, যশোর বোর্ডে দ্বিতীয় অবস্থান ধরে রেখেছে খুলনা জেলা। খুলনা থেকে ৯৪ দশমিক ৬০ ভাগ পরীক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছে। গত বছরও দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা এই জেলার পাসের হার ছিল ৯০ দশমিক ২১ ভাগ।
গত বছর দ্বিতীয় অবস্থান থেকে তৃতীয় অবস্থানে নেমে যাওয়া যশোর জেলা এবারও একই অবস্থানে রয়েছে। তৃতীয় অবস্থানের এই জেলার পাসের হার ৯৪ দশমিক ২২। গত বছর এই জেলা থেকে ৮৭ দশমিক ৫৩ ভাগ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছিল।
টানা দুই বছর তলানিতে থাকা নড়াইল জেলা এবার চতুর্থ স্থানে উঠে এসেছে। এ বছর এই জেলার পাসের হার ৯৩ দশমিক ২৪। গত বছর এই জেলায় পাসের হার ছিল ৮০ ভাগ।
গত বছর চতুর্থ স্থান থেকে পঞ্চম অবস্থানে নেমে গেছে কুষ্টিয়া জেলা এবার পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে। এই জেলার পাসের হার ৯১ দশমিক ৩৫ ভাগ। গত বছর পাসের হার ছিল ৮৫ দশমিক ২১ ভাগ। গত বছর একধাপ এগিয়ে চতুর্থ স্থানে যাওয়া বাগেরহাট জেলা এবার দুই ধাপ নিচে নেমে ৬ ষষ্ঠতে রয়েছে। এই জেলার পাসের হার ৯১ দশমিক ২৭ ভাগ। গত বছর এই জেলার পাসের হার ছিল ৮৬ দশমিক ৬ ভাগ।
আর গত বছর অষ্টম অবস্থান থেকে নবম অবস্থানে নেমে যাওয়া মাগুরা জেলা এবার দুই ধাপ এগিয়ে সপ্তম অবস্থানে উঠে এসেছে। এই জেলার পাসের হার ৯১ দশমিক ৯। গত বছর এই হার ছিল ৮০ দশমিক ৯৮। গত বছর ৬ষ্ঠ থেকে সপ্তমে নেমে যাওয়া চুয়াডাঙ্গা জেলা এবার আরও একধাপ নেমে অষ্টম হয়েছে। এই জেলার পাসের হার ৯০ দশমিক ৮২ ভাগ। গত বছর এই হার ছিল ৮৩ দশমিক ৪৫ ভাগ।
গত বছর একধাপ এগিয়ে অষ্টম স্থানে আসা ঝিনাইদহ জেলা এবার একধাপ নিচে নেমে নবম স্থানে ফিরে গেছে। এই জেলার পাসের হার ৮৯ দশমিক ৫৯ ভাগ। গত বছর পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক ৪ ভাগ।
এসএসসি পরীক্ষায় পাসের হারে দেশ সেরা হয়েছে যশোর বোর্ড। এ বছর এসএসসির ফলাফলে যশোর বোর্ডের পাসের হার ৯২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে খুলনা বিভাগের ১০ জেলার মধ্যে এবারও ভালো ফলে শীর্ষ স্থান দখলে রেখেছে সাতক্ষীরা জেলা।
সাতক্ষীরা জেলা থেকে ৯৬ দশমিক ১২ ভাগ শিক্ষার্থী পাস করে বোর্ডের মধ্যে প্রথম হয়েছে। গত বছরও এই জেলা থেকে ৯১ দশমিক ৯৬ ভাগ শিক্ষার্থী পাস করে বোর্ডের মধ্যে প্রথম হয়েছিল। আর ২০২২ সালেও ৯৭ দশমিক ৩৮ ভাগ শিক্ষার্থী পাস করে বোর্ডের মধ্যে সেরা ছিল এই জেলাটি। অর্থাৎ টানা তিন বছর শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে সাতক্ষীরা জেলা। আর পাসের হারের ভিত্তিতে বোর্ডের ফলাফলে তলানিতে নেমে গেছে মেহেরপুর জেলা। তাদের পাসের হার ৮৪ দশমিক ৯৬ ভাগ। গত বছর ষষ্ঠ হওয়া জেলাটির পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক ৭৩।
আজ রোববার বোর্ড প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। যশোরে বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. বিশ্বাস শাহিন আহম্মদ বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, যশোর বোর্ডে দ্বিতীয় অবস্থান ধরে রেখেছে খুলনা জেলা। খুলনা থেকে ৯৪ দশমিক ৬০ ভাগ পরীক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছে। গত বছরও দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা এই জেলার পাসের হার ছিল ৯০ দশমিক ২১ ভাগ।
গত বছর দ্বিতীয় অবস্থান থেকে তৃতীয় অবস্থানে নেমে যাওয়া যশোর জেলা এবারও একই অবস্থানে রয়েছে। তৃতীয় অবস্থানের এই জেলার পাসের হার ৯৪ দশমিক ২২। গত বছর এই জেলা থেকে ৮৭ দশমিক ৫৩ ভাগ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছিল।
টানা দুই বছর তলানিতে থাকা নড়াইল জেলা এবার চতুর্থ স্থানে উঠে এসেছে। এ বছর এই জেলার পাসের হার ৯৩ দশমিক ২৪। গত বছর এই জেলায় পাসের হার ছিল ৮০ ভাগ।
গত বছর চতুর্থ স্থান থেকে পঞ্চম অবস্থানে নেমে গেছে কুষ্টিয়া জেলা এবার পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে। এই জেলার পাসের হার ৯১ দশমিক ৩৫ ভাগ। গত বছর পাসের হার ছিল ৮৫ দশমিক ২১ ভাগ। গত বছর একধাপ এগিয়ে চতুর্থ স্থানে যাওয়া বাগেরহাট জেলা এবার দুই ধাপ নিচে নেমে ৬ ষষ্ঠতে রয়েছে। এই জেলার পাসের হার ৯১ দশমিক ২৭ ভাগ। গত বছর এই জেলার পাসের হার ছিল ৮৬ দশমিক ৬ ভাগ।
আর গত বছর অষ্টম অবস্থান থেকে নবম অবস্থানে নেমে যাওয়া মাগুরা জেলা এবার দুই ধাপ এগিয়ে সপ্তম অবস্থানে উঠে এসেছে। এই জেলার পাসের হার ৯১ দশমিক ৯। গত বছর এই হার ছিল ৮০ দশমিক ৯৮। গত বছর ৬ষ্ঠ থেকে সপ্তমে নেমে যাওয়া চুয়াডাঙ্গা জেলা এবার আরও একধাপ নেমে অষ্টম হয়েছে। এই জেলার পাসের হার ৯০ দশমিক ৮২ ভাগ। গত বছর এই হার ছিল ৮৩ দশমিক ৪৫ ভাগ।
গত বছর একধাপ এগিয়ে অষ্টম স্থানে আসা ঝিনাইদহ জেলা এবার একধাপ নিচে নেমে নবম স্থানে ফিরে গেছে। এই জেলার পাসের হার ৮৯ দশমিক ৫৯ ভাগ। গত বছর পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক ৪ ভাগ।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে