চৌগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের অভয়নগর উপজেলায় ২ শিশু সন্তান ও স্ত্রীকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পুলিশে আত্মসমর্পণ করেছেন জহুরুল ইসলাম বাবু (৩৩) নামে এক ব্যক্তি। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে অভয়নগর উপজেলার চেঙ্গুটিয়া গ্রামের শালবাগান নামক স্থানে স্ত্রী–সন্তানসহ ৩ জনকে হত্যা করে যশোর সদরের বসুন্দিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে আত্মসমর্পণ করেন জহুরুল।
জহুরুল যশোর সদর উপজেলার জগন্নাথপুর বিশ্বাসপাড়া গ্রামের মশিউর রহমানের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, জহুরুলের সঙ্গে তাঁর স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন বিথির বেশ কয়েক দিন ধরেই মনোমালিন্য চলছিল। তারই সূত্র ধরে বাবু স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন বিথি ও দুই মেয়ে সুমাইয়া (৯) ও সাথিয়াকে (২) শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পালিয়ে যায়। অভয়নগর থানার উপপরিদর্শক খান মাসুদ বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, তাঁরা মরদেহ উদ্ধারের কাজ করছেন।
এ বিষয়ে বসুন্দিয়া ক্যাম্পের ইনচার্জ উপপরিদর্শক কামরুজ্জামান জানান, বাবু প্রথমে বসুন্দিয়া ক্যাম্পে আত্মসমর্পণ করে। পরে অভয়নগর পুলিশকে খবর দিয়ে তাঁকে অভয়নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
যশোর জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও যশোর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওসি রুপন কুমার সরকার এক প্রেস নোটে জানান, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় জেলার অভয়নগর উপজেলার চেঙ্গুটিয়া গ্রামের শালবাগান এলাকায় জহিরুল ইসলাম তাঁর স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন বীথি ও দুই কন্যা সুমাইয়া ও সাথিয়াকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে।
ওসি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে—পারিবারিক কলহের জেরে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। আসামির শ্বশুরবাড়ি অভয়নগরের সিদ্দিপাশা গ্রামে। আসামি জহুরুল তাঁর শ্বশুরবাড়ি অভয়নগরের সিদ্দিপাশা গ্রামে বেড়াতে যায়। সেখান থেকে শুক্রবার সন্ধ্যায় ফেরার আগে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করে। আসামি স্ত্রী ও সন্তানদের হত্যা করে নিজেই যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার অধীনে বসুন্দিয়া পুলিশ ক্যাম্পে আত্মসমর্পণ করে।
ডিবির ওসি রুপন কুমার সরকার আরও জানান, এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
যশোরের অভয়নগর উপজেলায় ২ শিশু সন্তান ও স্ত্রীকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পুলিশে আত্মসমর্পণ করেছেন জহুরুল ইসলাম বাবু (৩৩) নামে এক ব্যক্তি। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে অভয়নগর উপজেলার চেঙ্গুটিয়া গ্রামের শালবাগান নামক স্থানে স্ত্রী–সন্তানসহ ৩ জনকে হত্যা করে যশোর সদরের বসুন্দিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে আত্মসমর্পণ করেন জহুরুল।
জহুরুল যশোর সদর উপজেলার জগন্নাথপুর বিশ্বাসপাড়া গ্রামের মশিউর রহমানের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, জহুরুলের সঙ্গে তাঁর স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন বিথির বেশ কয়েক দিন ধরেই মনোমালিন্য চলছিল। তারই সূত্র ধরে বাবু স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন বিথি ও দুই মেয়ে সুমাইয়া (৯) ও সাথিয়াকে (২) শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পালিয়ে যায়। অভয়নগর থানার উপপরিদর্শক খান মাসুদ বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, তাঁরা মরদেহ উদ্ধারের কাজ করছেন।
এ বিষয়ে বসুন্দিয়া ক্যাম্পের ইনচার্জ উপপরিদর্শক কামরুজ্জামান জানান, বাবু প্রথমে বসুন্দিয়া ক্যাম্পে আত্মসমর্পণ করে। পরে অভয়নগর পুলিশকে খবর দিয়ে তাঁকে অভয়নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
যশোর জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও যশোর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওসি রুপন কুমার সরকার এক প্রেস নোটে জানান, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় জেলার অভয়নগর উপজেলার চেঙ্গুটিয়া গ্রামের শালবাগান এলাকায় জহিরুল ইসলাম তাঁর স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন বীথি ও দুই কন্যা সুমাইয়া ও সাথিয়াকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে।
ওসি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে—পারিবারিক কলহের জেরে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। আসামির শ্বশুরবাড়ি অভয়নগরের সিদ্দিপাশা গ্রামে। আসামি জহুরুল তাঁর শ্বশুরবাড়ি অভয়নগরের সিদ্দিপাশা গ্রামে বেড়াতে যায়। সেখান থেকে শুক্রবার সন্ধ্যায় ফেরার আগে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করে। আসামি স্ত্রী ও সন্তানদের হত্যা করে নিজেই যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার অধীনে বসুন্দিয়া পুলিশ ক্যাম্পে আত্মসমর্পণ করে।
ডিবির ওসি রুপন কুমার সরকার আরও জানান, এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
২১ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
২৯ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
৩৫ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে