খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষার্থীদের ওপর করা মামলার নিন্দা জানিয়ে ‘মার্চ ফর কুয়েট কর্মসূচি’র সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছে খুলনা মেডিকেল কলেজের (খুমেক) শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে গণমাধ্যমকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, যৌক্তিক দাবির পক্ষে আন্দোলন করার অধিকার এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের চর্চা ও সুরক্ষা নিশ্চিত থাকা উচিত। কিন্তু কুয়েট উপাচার্যের প্রত্যক্ষ মদদে স্থানীয় একটি পক্ষকে ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে প্রহসনমূলক মিথ্যা মামলা করা হয়েছে, যা গণতান্ত্রিক আদর্শের পরিপন্থী।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, কুয়েটের উপাচার্যের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রশাসনিক অপব্যবহার ও দমননীতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ওপর যে নিপীড়নের সংস্কৃতি চালু করা হয়েছে, তা একটি কর্তৃত্ববাদী সরকারের প্রতিচ্ছবি। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি বিএনপি, ছাত্রদল ও যুবদলের সন্ত্রাসীরা শিক্ষার্থীদের ওপর বর্বর হামলা চালানোর সময় সেনাবাহিনী ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলেও উপাচার্যের স্পষ্ট অসহযোগিতা সেই উদ্যোগে বাধা সৃষ্টি করে। ফলে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার দায় উপাচার্য এড়াতে পারেন না।
বিবৃতিতে বলা হয়, শিক্ষার্থীদের শিক্ষা গ্রহণের অধিকার হরণ, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন এবং মিথ্যা মামলার আশ্রয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের অপচেষ্টা শিক্ষার পরিবেশকে আরও সংকটময় করে তোলে। এই বাস্তবতায় ‘মার্চ ফর কুয়েট কর্মসূচি’র প্রতি আমরা খুলনা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা পূর্ণ সংহতি ও সমর্থন জানাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার এবং নিরাপদ শিক্ষাঙ্গন প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে আমরা একাত্ম।
যদি কুয়েট শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি দ্রুত মেনে নেওয়া না হয়, তবে খুলনা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা সারা দেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একত্র হয়ে কুয়েট শিক্ষার্থীদের পক্ষে দেশব্যাপী প্রতিবাদ কর্মসূচি ও কঠোর গণ-আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে বলে বিবৃতিতে জানান শিক্ষার্থীরা।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষার্থীদের ওপর করা মামলার নিন্দা জানিয়ে ‘মার্চ ফর কুয়েট কর্মসূচি’র সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছে খুলনা মেডিকেল কলেজের (খুমেক) শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে গণমাধ্যমকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, যৌক্তিক দাবির পক্ষে আন্দোলন করার অধিকার এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের চর্চা ও সুরক্ষা নিশ্চিত থাকা উচিত। কিন্তু কুয়েট উপাচার্যের প্রত্যক্ষ মদদে স্থানীয় একটি পক্ষকে ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে প্রহসনমূলক মিথ্যা মামলা করা হয়েছে, যা গণতান্ত্রিক আদর্শের পরিপন্থী।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, কুয়েটের উপাচার্যের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রশাসনিক অপব্যবহার ও দমননীতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ওপর যে নিপীড়নের সংস্কৃতি চালু করা হয়েছে, তা একটি কর্তৃত্ববাদী সরকারের প্রতিচ্ছবি। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি বিএনপি, ছাত্রদল ও যুবদলের সন্ত্রাসীরা শিক্ষার্থীদের ওপর বর্বর হামলা চালানোর সময় সেনাবাহিনী ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলেও উপাচার্যের স্পষ্ট অসহযোগিতা সেই উদ্যোগে বাধা সৃষ্টি করে। ফলে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার দায় উপাচার্য এড়াতে পারেন না।
বিবৃতিতে বলা হয়, শিক্ষার্থীদের শিক্ষা গ্রহণের অধিকার হরণ, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন এবং মিথ্যা মামলার আশ্রয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের অপচেষ্টা শিক্ষার পরিবেশকে আরও সংকটময় করে তোলে। এই বাস্তবতায় ‘মার্চ ফর কুয়েট কর্মসূচি’র প্রতি আমরা খুলনা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা পূর্ণ সংহতি ও সমর্থন জানাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার এবং নিরাপদ শিক্ষাঙ্গন প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে আমরা একাত্ম।
যদি কুয়েট শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি দ্রুত মেনে নেওয়া না হয়, তবে খুলনা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা সারা দেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একত্র হয়ে কুয়েট শিক্ষার্থীদের পক্ষে দেশব্যাপী প্রতিবাদ কর্মসূচি ও কঠোর গণ-আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে বলে বিবৃতিতে জানান শিক্ষার্থীরা।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে