খুলনা প্রতিনিধি
খুলনায় স্বামীকে বিষপ্রয়োগে হত্যার দায়ে স্ত্রী মোছাম্মাৎ নাদিরা বেগমকে (৪০) সশ্রম যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে খুলনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক নীলা রানী কর্মকার এ রায় দেন।
যাবজ্জীবনের পাশাপাশি ওই নারীকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। তিনি খুলনার রূপসা উপজেলার বাহিরদিয়া গ্রামের মৃত মোদাচ্ছের আলীর স্ত্রী।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসূলি অ্যাডভোকেট শিউলি আক্তার লিপি।
এ মামলার অপর আসামি নাদিরা বেগমের পরকীয়া প্রেমিক কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। তিনি বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার পশ্চিম বাহিরদিয়া গ্রামের আব্দুস সাত্তার শেখের ছেলে।
আদালত সূত্র ও রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসূলি অ্যাডভোকেট শিউলি আক্তার লিপি জানান, মোদাচ্ছের আলীর স্ত্রী মোছাম্মাৎ নাদিরা বেগমের সঙ্গে কামরুল ইসলামের পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য চলছিল। মোদাচ্ছেরের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও নাদিরার ভালো সম্পর্ক ছিল না।
এরপর ২০০৬ সালে মোদাচ্ছের অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে স্যালাইন দেওয়া হয়। ওই স্যালাইনে নাদিরা বেগম বিষ মিশিয়ে দেন। ফলে বিষক্রিয়ায় মোদাচ্ছের মারা যান। এ ঘটনায় মোদাচ্ছেরের ভাই মৃত মোশাররফ শেখ বাদী হয়ে ওই বছরের ২ মে নাদিরা বেগম ও তার পরকীয়া প্রেমিক কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে রূপসা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
একই বছরের ৩১ আগস্ট মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (আইও) রূপসা থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মিরাশ উদ্দিন নাদিরা বেগম ও তার পরকীয়া প্রেমিক কামরুল ইসলামকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দাখিল করেন। এরপর দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়া শেষে রায় ঘোষণা করল আদালত।
খুলনায় স্বামীকে বিষপ্রয়োগে হত্যার দায়ে স্ত্রী মোছাম্মাৎ নাদিরা বেগমকে (৪০) সশ্রম যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে খুলনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক নীলা রানী কর্মকার এ রায় দেন।
যাবজ্জীবনের পাশাপাশি ওই নারীকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। তিনি খুলনার রূপসা উপজেলার বাহিরদিয়া গ্রামের মৃত মোদাচ্ছের আলীর স্ত্রী।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসূলি অ্যাডভোকেট শিউলি আক্তার লিপি।
এ মামলার অপর আসামি নাদিরা বেগমের পরকীয়া প্রেমিক কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। তিনি বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার পশ্চিম বাহিরদিয়া গ্রামের আব্দুস সাত্তার শেখের ছেলে।
আদালত সূত্র ও রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসূলি অ্যাডভোকেট শিউলি আক্তার লিপি জানান, মোদাচ্ছের আলীর স্ত্রী মোছাম্মাৎ নাদিরা বেগমের সঙ্গে কামরুল ইসলামের পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য চলছিল। মোদাচ্ছেরের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও নাদিরার ভালো সম্পর্ক ছিল না।
এরপর ২০০৬ সালে মোদাচ্ছের অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে স্যালাইন দেওয়া হয়। ওই স্যালাইনে নাদিরা বেগম বিষ মিশিয়ে দেন। ফলে বিষক্রিয়ায় মোদাচ্ছের মারা যান। এ ঘটনায় মোদাচ্ছেরের ভাই মৃত মোশাররফ শেখ বাদী হয়ে ওই বছরের ২ মে নাদিরা বেগম ও তার পরকীয়া প্রেমিক কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে রূপসা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
একই বছরের ৩১ আগস্ট মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (আইও) রূপসা থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মিরাশ উদ্দিন নাদিরা বেগম ও তার পরকীয়া প্রেমিক কামরুল ইসলামকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দাখিল করেন। এরপর দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়া শেষে রায় ঘোষণা করল আদালত।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৩ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৩ ঘণ্টা আগে