মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা সদরের একটি স্কুলের শিক্ষকের সঙ্গে একই স্কুলের ছাত্রীর সঙ্গে বাল্য বিবাহের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ওই বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক।
এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। এ বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন পোস্ট ছড়িয়ে পড়েছে। জেলা প্রশাসকের নির্দেশে ঘটনাটি তদন্ত করছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল।
ওই শিক্ষকের নাম শিক্ষক তারিকুল ইসলাম। তিনি সরকারি আর এস কে এইচ ইনস্টিটিউশন মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। এ ঘটনায় সত্যতা যাচাইয়ের জন্য তাঁর মোবাইলে কল দেওয়া হলে তিনি সাংবাদিকের নামে মিথ্যা আইসিটি মামলার হুমকি দেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শিক্ষক তারিকুল ইসলামের সঙ্গে একই বিদ্যালয়ের এক ছাত্রীর সঙ্গে নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। ওই ছাত্রী এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর গত বুধবার বিয়ের আয়োজন করা হয়। সদরের বাজার রাধানগর এলাকায় ভাড়া বাসায় বয়স গোপন করে বিয়ের নিবন্ধন সম্পন্ন হয়। বিয়ের অনুষ্ঠানে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক একেএম নাসিরুল ইসলাম ও সহকারী প্রধান শিক্ষক ওলিয়ার রহমান উপস্থিত ছিলেন। এই ঘটনায় জেলা প্রশাসকের নির্দেশে তদন্ত করছেন উপজেলা প্রশাসন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক একেএম নাসিরুল ইসলাম বলেন, ‘মেয়েটা আমার ছাত্রী ছিল তবে সে সবেমাত্র পাস করে বের হয়েছে। বিদ্যালয়ের ওই শিক্ষকের অনুরোধে বিয়ে সময় গিয়ে দেখি আমার ছাত্রী তখন আমি ওই স্থান ত্যাগ করি। তবে মেয়েটির বিয়ের বয়স এখনো হয়নি।
অভিযুক্ত শিক্ষক তারিকুল ইসলাম অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘এটা ভুয়া নিউজ। এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। এই খবর আপনাকে কে দিল! আমার নাম্বার কই পেয়েছেন’-এই কথা বলে ফোন কেটে দেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা একটি অভিযোগ পেয়েছি। প্রধান শিক্ষক ও ওই শিক্ষকের কাছে আমরা লিখিত ভাবে জানতে চাইব। পুরো ঘটনাটি তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
উল্লেখ্য, স্কুলটি জাতীয়করণ করা হলেও শিক্ষক-কর্মচারী এখনো এমপিও হিসেবে বেতন-ভাতা পেয়ে আসছেন। কয়েক বছর আগে নিয়োগ দেওয়া হলেও অজ্ঞাত কারণে অভিযুক্ত ওই শিক্ষক এমপিওভুক্ত হননি। তবে স্কুলের এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সঙ্গে জনবল সরকারি হওয়ার তালিকায় তাঁর নাম পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা সদরের একটি স্কুলের শিক্ষকের সঙ্গে একই স্কুলের ছাত্রীর সঙ্গে বাল্য বিবাহের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ওই বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক।
এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। এ বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন পোস্ট ছড়িয়ে পড়েছে। জেলা প্রশাসকের নির্দেশে ঘটনাটি তদন্ত করছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল।
ওই শিক্ষকের নাম শিক্ষক তারিকুল ইসলাম। তিনি সরকারি আর এস কে এইচ ইনস্টিটিউশন মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। এ ঘটনায় সত্যতা যাচাইয়ের জন্য তাঁর মোবাইলে কল দেওয়া হলে তিনি সাংবাদিকের নামে মিথ্যা আইসিটি মামলার হুমকি দেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শিক্ষক তারিকুল ইসলামের সঙ্গে একই বিদ্যালয়ের এক ছাত্রীর সঙ্গে নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। ওই ছাত্রী এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর গত বুধবার বিয়ের আয়োজন করা হয়। সদরের বাজার রাধানগর এলাকায় ভাড়া বাসায় বয়স গোপন করে বিয়ের নিবন্ধন সম্পন্ন হয়। বিয়ের অনুষ্ঠানে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক একেএম নাসিরুল ইসলাম ও সহকারী প্রধান শিক্ষক ওলিয়ার রহমান উপস্থিত ছিলেন। এই ঘটনায় জেলা প্রশাসকের নির্দেশে তদন্ত করছেন উপজেলা প্রশাসন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক একেএম নাসিরুল ইসলাম বলেন, ‘মেয়েটা আমার ছাত্রী ছিল তবে সে সবেমাত্র পাস করে বের হয়েছে। বিদ্যালয়ের ওই শিক্ষকের অনুরোধে বিয়ে সময় গিয়ে দেখি আমার ছাত্রী তখন আমি ওই স্থান ত্যাগ করি। তবে মেয়েটির বিয়ের বয়স এখনো হয়নি।
অভিযুক্ত শিক্ষক তারিকুল ইসলাম অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘এটা ভুয়া নিউজ। এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। এই খবর আপনাকে কে দিল! আমার নাম্বার কই পেয়েছেন’-এই কথা বলে ফোন কেটে দেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা একটি অভিযোগ পেয়েছি। প্রধান শিক্ষক ও ওই শিক্ষকের কাছে আমরা লিখিত ভাবে জানতে চাইব। পুরো ঘটনাটি তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
উল্লেখ্য, স্কুলটি জাতীয়করণ করা হলেও শিক্ষক-কর্মচারী এখনো এমপিও হিসেবে বেতন-ভাতা পেয়ে আসছেন। কয়েক বছর আগে নিয়োগ দেওয়া হলেও অজ্ঞাত কারণে অভিযুক্ত ওই শিক্ষক এমপিওভুক্ত হননি। তবে স্কুলের এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সঙ্গে জনবল সরকারি হওয়ার তালিকায় তাঁর নাম পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে